একা বাঁচতে শেখো, মানুষ জানাযায় আসে, কবরে নয়।
ইদানিং লোকজন খুব বেশি কবিতা লিখছে। আর আমি খুব বেশি বিরক্ত হচ্ছি। সেই সব কবিতা অতি অখাদ্য। বড় বড় কবিতা। কবিতা'য় গভীরতা তৈরি করতে গিয়ে কঠিন সব শব্দ ব্যবহার করছে। যার যা মন চায়- তাই'ই লিখছে। কবিতা ছাড়া কি লেখার আর কিছু নেই? লেখার বিষয়ের তো অভাব নেই। কি বালছাল লিখে মেজাজ খারাপ হয়ে যায়। সস্তা কবিদের কলম গুলো ভেঙ্গে যাক। আমি আপনাদের কবিতা পড়ি না। আমি একজন শিক্ষক এর সাথে এই সব সস্তা কবিদের নিয়ে- আলোচনা করলাম। শিক্ষক বললেন, তারা কবিতা লিখছেন- ভালো কথা। তারা তো কারো কোনো ক্ষতি করছে না। সস্তা কবিতা লিখতে লিখতে একদিন তারা মহান সব কবিতা লিখে ফেলবেন। তারা তো জঙ্গী হচ্ছে না, মাদক বিক্রি করছে না। তাদের সুখ দুঃখ, আনন্দ বেদনা-সব কবিতায় ঢেলে দিচ্ছে। তাদেরকে সম্মান করা উচিত। ভালোবাসা উচিত। স্যারের কথা আমার মনে ধরেছে।
১। আমার বন্ধু শাহেদ জামাল ও তার স্ত্রী।
২। ফুটপাতে শীতের জামা কাপড় খুব ভালোই বিক্রি হচ্ছে।
৩। আমরুজ। ছবিটা কি গোলা হয়েছে? না আমার চোখে সমস্যা?
৪। সোনার গা। পানাম নগর।
৫। আকাশ ভরা মেঘ। কালো মেঘ।
৬। আমার বন্ধু শাহেদ জামাল ক্রিকেট খেলতে মাঠে নামতে চাচ্ছে।
৭। বাজারে গিয়ে মাছ কেনার ঝামেলা নাই। কিছু মাছ পেলেই হয়ে যাবে। সবচেয়ে বড় কথা চাষকরা মাছ নয়।
৮। আগে গ্রামের দেশের মেলাতে মাটির তৈরি অনেক জিনিস পাওয়া যেত।
৯। শাহেদ জামাল সমুদ্রের পাড়ে।
১০। সমুদ্রের পাড়ে নীলা।
১১। শাপলা ফুল। আমাদের জাতীয় ফুল হচ্ছে সাদা শাপলা।
১২। ছবিতে শাহেদ জামাল ও তার প্রেমিকা নীলা।
১৩। পড়ন্ত বিকেল।
১৪। প্রশ্নপত্র ফাসের মন্ত্রী।
১৫। প্রতিটা মেয়েই বউ সাজতে চায়।
১৬। জ্ঞানীগুনীরা বলেছেন, স্বামীর সহিত তর্ক করিও না।
১৭। মির্জা ফখরুল সাহেব।
১৮। নীলা।
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:০৮