
উপরের ছবিটা দেখুন।
একলোক রেল লাইন দিয়ে হেঁটে যাচ্ছে। এভাবে রেললাইন দিয়ে হাঁটা ঠিক না। পাশেই তো রাস্তা আছে। রাস্তা দিয়ে হেঁটে গেলেই হয়। অনেকে তো কানে হেডফোন লাগিয়ে রেললাইন দিয়ে হেঁটে যায়। প্রায়ই তো পত্রিকায় পড়ি- রেললাইনে কাটা পড়ার খবর। তাছাড়া রেললাইন দিয়ে আরাম করে হাঁটা যায় না। পাথর ছড়ানো। তাছাড়া রেল চলাচল করার সময়, রেলের টয়লেটের জিনিসপত্র সরাসরি রেল লাইনের উপর পড়ে। বাজে গন্ধ! ছবিতে যাকে দেখা যাচ্ছে, তার নাম শাহেদ। শাহেদ জামাল।
১।

ছবিতে যে বাচ্চাকে দেখছেন তার নাম শাবির। আমাদের বাসার সবচেয়ে ছোট সদস্য। আমার ছোট ভাইয়ের ছেলে। ছোটবেলায় আমি দেখতে শাবিরের মতো ছিলাম। তবে আমি আরো মোটা ছিলাম। গাল গুলো ছিলো ফোলা ফোলা। গালের কারনে চোখ আর নাক দেখাই যেতো না। শাবিরের বাবা মা দুজনেই চাকরী করে। সে সারাদিন বাবা মা ছাড়া থাকে। ভালোই থাকে। সন্ধ্যায় তার বাবা মা ফিরলে সে তার বাবা মাকে জড়িয়ে ধরে রাখে।
২।

ছবিতে ফারাজাকে দেখা যাচ্ছে। তাকে বোর্ড দেওয়া হয়েছে। সে তার ইচ্ছা মতো লিখে। ছবি আঁকে। এই কাজটা করে সে আনন্দ পায়। আগে সে দেয়ালে আঁকাআঁকি করতো। সব বাচ্চাদের প্রিয় খেলা দেয়ালে আঁকাআঁকি করা। বোর্ড পাবার পর ফারাজা দেয়ালে আঁকে না। আগামী বছর ফারাজাকে স্কুলে ভরতি করিয়ে দিবো।
৩।

লাউ। লাউ সমস্ত বাঙ্গালীদের পছন্দ। লাউ ডাল তো অনেকের খুবই পছন্দ। আমি লাউ খাই না। কেন খাই না জানি না। সুরভি খায়। আমার কন্যা খায়। এ বছর লাউয়ের দাম বেড়েছে। একটা লাউ ১০০শ' টাকা। আমাকে প্রতি সপ্তাহে একটা লাউ কিনতে হয়। ফারাজা লাউ ডাল পছন্দ করে। এমন কি সে মাছ দিয়ে লাউ পছন্দ করে।
৪।

৫।

৬।

৭।

সর্বশেষ এডিট : ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৩:৫৬

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




