somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

রাজনীতি
২০০৬ এর ২৮ অক্টোবর ঢাকার রাজপথে হাসিনার দ্বারা লগি বৈঠা দিয়ে মানুষ হত্যার দায়ে শেখ হাসিনার ফাসি চাই।২২৮ অক্টোবর রাজপথে হাসিনার দ্বারা লগি বৈঠা দিয়ে মানুষ হত্যার দায়ে শেখ হাসিনার ফাসি চাই।

আর্কিটেক্ট অব ইন্ডিয়া-মার্কিন-ইসরাইল ! শত্রুদের নখরাঘাতে ক্ষতবিক্ষত আমার এ দেশ!

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১০:৪৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ভারতের অর্ধশতাব্দীরও বেশীদিন ধরে লালিত স্বপ্ন হলো, পৃথিবীর মানচিত্রে বিশ্বশক্তি বা পরাশক্তি হিসেবে নিজের স্খান করে নেয়া। আধুনিক ভারতের স্খপতি পণ্ডিত নেহেরু বলেছেন, “বিশ্ব সভায় স্খান করার মত ভূখণ্ড এবং জনবল ভারতের রয়েছে। বৃটেন এবং ফন্সান্স যদি জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে স্খায়ী সদস্য হতে পারে তাহলে ভারতের স্খান সেখানে হবে না কেন?” তারপর ৫০ বছর অতিক্রান্ত হয়ে গেছে। ভারত পরাশক্তি হিসেবে উথিত হয় নাই, অথবা নিরাপত্তা পরিষদের সদস্য হিসেবেও তার স্খান হয় নাই। তাই বলে ভারত তার হাল ছাড়েনি। অর্ধশতাব্দীরও বেশী সময় পর বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতের সেই স্বপ্নকে বাস্তবে রূপদান করায় তার সর্বশক্তি নিয়োগ করেছেন। তার জ্বলন্ত প্রকাশ ঘটেছে ৩ দিন ব্যাপী ভারত সফরের সময় সম্পাদিত চুক্তি সমঝোতা স্মারক এবং স্বাক্ষরিত যৌথ ইশতেহারে। এর সাথে রয়েছে ভারত সফরের সময় তার উক্তিসমূহ।
অর্ধশতাব্দীর লালিত স্বপ্ন পূরণের উদ্দেশ্যে ভারত এখন মরহুম জিয়াউর রহমানের ৭ জাতি সার্ককে অকার্যকর করে ৪ জাতি আঞ্চলিক জোট বাঁধার পাঁয়তারা করছে। এই অসৎ উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে ভারতের চির প্রতিদ্বন্দ্বী পাকিস্তান ও অপর দুইটি দেশ শ্রীলংকা ও মালদ্বীপকে এই চতুর্দেশীয় বৃত্তের বাইরে রাখছে। আঞ্চলিক সহযোগিতা বলতে ভারত তার সাথে ভৌগোলিকভাবে সংলগ্ন ৪টি দেশকে নিয়ে তারই মোড়লীপনায় এক নতুন আঞ্চলিক জোট গঠনে অগ্রসর হচ্ছে। ভারত ছাড়া অপর তিনটি দেশ হলো নেপাল, ভুটান ও বাংলাদেশ। এই সুদূরপ্রসারী টার্গেটকে সামনে রেখে, নিউইয়র্ক টাইমসের ভাষায়, ভারত তার পশ্চিম ফন্সন্টে অর্থাৎ পাকিস্তান থেকে তার মনোযোগ আংশিকভাবে সরিয়ে এনে পূর্বপ্রান্তে অর্থাৎ বাংলাদেশের ওপর নিবদ্ধ করছে। ‘গ্রেট পাওয়ার’ হওয়ার পথে ভারতের একান্ত অনুগামী হিসেবে কাজ করছে বাংলাদেশের বর্তমান আওয়ামী সরকার। ভারতের এই বহুদিনের অভিলাষ চরিতার্থ করার জন্য শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী হিসাবে দুইটি সমুদ্র বন্দর এবং একটি নদী বন্দর দেয়ার সাথে সাথে বাংলাদেশের বুকের ওপর দিয়ে একটি নয়, একাধিক ট্রানজিট এবং করিডোর দিয়েছেন।
সমুদ্র বন্দর এবং ট্রানজিটের গোড়ার কথা
স্মরণ করা যেতে পারে যে ভারত বিভক্তির পর পাকিস্তান নামক যে নতুন রাষ্ট্রের জন্ম হয় সেই রাষ্ট্রের দুই অংশ বা অঞ্চলের মাঝখানে পড়ে যায় সুদীর্ঘ দেড় হাজার মাইলের ভারতীয় ভূখণ্ড। তখন পূর্বাঞ্চলের নাম ছিল পূর্ব বাংলা। ১৯৫৬ সালে পাকিস্তানের শাসনতন্ত্র চালু হওয়ার পর এই অঞ্চলের নাম হয় পূর্ব পাকিস্তান। ভারত বিভক্তির অব্যবহিত পরপর দূরপাল্লায় চলাচলের মত কোনো উড়োজাহাজ পাকিস্তানের ছিল না। সুতরাং পাকিস্তানের দুই অংশে বিমান যোগাযোগ সুপ্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত লাহোর-ঢাকা এবং করাচী-ঢাকা যাতায়াতের জন্য ভারতীয় ভূখণ্ড ব্যবহারের অনুমতি চায় তৎকালীন পাকিস্তান সরকার। কিন্তু পণ্ডিত নেহরুর তৎকালীন ভারত সরকার এই যুক্তিতে এই অনুরোধ প্রত্যাখ্যান করে যে, ভারতীয় ভূখণ্ড ব্যবহার করতে দিলে ভারতের নিরাপত্তা নাকি পাকিস্তানের দ্বারা বিপন্ন হবে। একই ব্যবহার করা হয়েছিল তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান বা পূর্ববাংলার সাথেও। তখনও চট্টগ্রাম এবং চালনা বন্দর তৈরি হয়নি। কোলকাতা অবিভক্ত বাংলার একমাত্র সমুদ্র বন্দর। তাই পাকিস্তান সরকার ভারতকে অনুরোধ করেছিল যে, তারা যত দ্রুত পারে চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দর তৈরি করবে। কিন্তু সেটি সময় সাপেক্ষ ব্যাপার বলে মাত্র ৬ মাসের জন্য ভারত যেন পাকিস্তানকে কোলকাতা সমুদ্র বন্দর ব্যবহারের সুযোগ দেয়। তখন পণ্ডিত নেহরুর সরকার পাকিস্তান সরকারকে জানিয়েছিল যে, ৬ মাস তো দূরের কথা ৬ ঘন্টার জন্যও পাকিস্তানকে কোলকাতা সমুদ্র বন্দর ব্যবহার করতে দেয়া হবে না। সেই বিশাল ভারতকে আমাদের দুইটি সমুদ্র বন্দরই ব্যবহারের অনুমতি দেয়া হচ্ছে। শুধু তাই নয়, যৌথ ঘোষণার ২৩ নম্বর অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে যে, ভারতের একস্খান থেকে অন্যস্খানে পণ্য আনা নেয়ার জন্য বাংলাদেশ ভারতকে চট্টগ্রাম ও মংলা বন্দর ব্যবহার করার অনুমতি দেবে। যদি তৎকালীন পাকিস্তানের মত অত্যন্ত দুর্বল রাষ্ট্রকে ট্রানজিট ও করিডোর দিলে নিরাপত্তা বিপন্ন হবে বলে ভারত মনে করে, তাহলে আজ ভারতের মত বিশাল ও শক্তিশালী দেশকে বাংলাদেশের মত ক্ষুদ্র ও দুর্বল দেশের ওপর দিয়ে ট্রানজিট দিলে বাংলাদেশের নিরাপত্তা বিপন্ন হবে, এই হুমকির কথা প্রধানমন্ত্রী ও তার সঙ্গীরা ভুলে গেলেন কেন?
ভারতের বৃহত্তর ভূ-রাজনৈতিক কৌশলেরই অংশ
আসলে এই পয়েন্টটি বাংলাদেশের ডেলিগেশন মোটেও ভোলেননি। তারা জেনে শুনেই বিষপান করতে গিয়েছিলেন। তারা গিয়েছিলেন ভারতের ভূ-রাজনৈতিক স্ট্রাটেজিকে সামনে এগিয়ে নিতে। তাই জেনে শুনেই তারা ভারতকে বন্দর দিয়েছেন এবং বহুমুখী করিডোর দিয়েছেন। এখন বাংলাদেশের চট্টগ্রাম থেকে উত্তর-পূর্ব ভারতের অরুণাচল এবং মংলা থেকে পশ্চিম ভারতে অবাধ চলাচলে আর কোনো বাধাই থাকলো না। যেখানে কোলকাতা থেকে মিজোরামে ট্রাক-বাস পৌঁছতে পাড়ি দিতে হয় অন্তত ৮ শত কিলোমিটার পথ সেখানে এখন ভারত চট্টগ্রাম থেকে মাত্র ৭০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে মিজোরাম পৌঁছতে পারবে। এভাবে বাংলাদেশ বিশাল ভারতের উপাঙ্গে পরিণত হলো। নেপাল, ভূটান এবং বাংলাদেশ সীমান্তে সৈন্য মোতায়েনের কোনো প্রয়োজন আর ভারতের রইলো না। ১২ লাখ জনবল সম্পন্ন বিশাল ভারতের সামরিক বাহিনীর ৭ লাখ সদস্যকে এতদিন মোতায়েন রাখতে হয়েছিল উত্তর-পূর্ব ভারত, বাংলাদেশ এবং কাশ্মীর সীমান্তে। এখন আর সেটার প্রয়োজন থাকছে না। ঐ দিকে আমেরিকা প্রচণ্ড চাপের মধ্যে রেখেছে পাকিস্তানকে। পাকিস্তানের ইচ্ছার বিরুদ্ধে দেশটিকে তালেবান ও আলকায়দা দমন অভিযানে নামতে বাধ্য করেছিল আমেরিকা। তখন যদি পাকিস্তান আমেরিকার কথা না শুনত তাহলে তারা ভারতকে দিয়ে পাকিস্তান হামলা করাতো। সে ক্ষেত্রে সেদিন আফগানিস্তানের মত পাকিস্তানও দখল হয়ে যেত। আফগানিস্তানের অনুকরণে পাকিস্তানেও বহি:শক্তির চক্রান্তে অশান্তির আগুন জ্বালিয়ে দেয়া হয়েছে। আজ পাকিস্তান গৃহযুদ্ধে ক্ষত-বিক্ষত। নিজের অস্তিত্ব এবং সংহতি সামাল দিতেই ঐ রাষ্ট্রটি পেরেশান। এই অবস্খার অবসান এত সহজেই হবে না। তাই ভারতের পশ্চিম ফ্রন্টও এখন শান্ত। ইত্যবসরে অর্থনৈতিক ফন্সন্টে ভারতের সাধিত হয়েছে বিপুল অগ্রগতি। অর্থনৈতিক অগ্রগতির ফলে সামরিক ক্ষেত্রেও বিগত এক দশকে ভারত অর্জন করেছে বিরাট শক্তি। পশ্চিম ফন্সন্টে পাকিস্তানের ভয় নাই, পূর্ব প্রান্তে বাংলাদেশ এখন এক অনুগত রাষ্ট্র। সুতরাং ভারতের সমস্ত প্রচেষ্টা এখন নিবদ্ধ রয়েছে গণচীনের সমকক্ষ হওয়ার। সকলেই জানেন যে আগামী দিনে বিশ্বে পরাশক্তি হতে যাচ্ছে গণচীন। সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর আমেরিকা এখন বিশ্বে একক পরাশক্তি। বিশ্ব রাজনীতির পরিভাষায় তাই বর্তমান বিশ্বকে বলা হয় ইউনিপোলার ওয়ার্ল্ড, অর্থাৎ এক মেরুর পৃথিবী। কিন্তু বিগত ১৫ বছর গণচীন ৮ থেকে ১২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে অব্যাহতভাবে। এই নব অর্জিত অর্থনৈতিক শক্তি দিয়ে গণচীন বিপুল অগ্রগতি সাধন করেছে কারিগরি ও প্রযুক্তি ক্ষেত্রে। এই অর্থনৈতিক শক্তি অর্জনের পর গণচীনও নজর দিয়েছে তার সামরিক ক্ষেত্রে। আমেরিকাও বুঝে গেছে যে অনাগত ভবিষ্যতে দ্বিতীয় পরাশক্তি হিসেবে উঠে আসছে গণচীন। যে দিন গণচীন পরাশক্তি হবে সেদিন আটলান্টিকের ওপার থেকে উড়ে এসে এশিয়ার ওপর মাতব্বরী করা আর সম্ভব হবে না আমেরিকার। তাই বলে এশিয়ার ওপর কর্তৃত্ব শিথিলও করতে চায় না আমেরিকা। এক্ষেত্রে তারা কাঁটা দিয়ে কাঁটা তুলতে চায়। যেহেতু এশিয়ার দ্বিতীয় উদীয়মান শক্তি ভারত তাই যত কম সময়ে সম্ভব আমেরিকা চায় ভারতকে শক্তিশালী করে গণচীনের সমকক্ষ বানাতে। ঠিক এই জায়গায় ভারত এবং আমেরিকার স্বার্থ এবং উদ্দেশ্যের সম্মিলন ঘটেছে। আমেরিকা চায় ভারতকে গণচীনের কাউন্টারওয়েট হিসেবে ব্যবহার করতে। আর ভারতও বিশ্বসভায় পরাশক্তি হিসেবে আবির্ভূত হতে চায়।
শুধুমাত্র মার্কিন সমর্থন দিয়েই পরাশক্তি হওয়া যাবে না, এটা ভারত খুব ভালভাবেই বোঝে। পরাশক্তি হতে গেলে তাকে অভ্যন্তরীণ এবং সীমান্ত নিরাপদ ও শান্তিপূর্ণ রাখতে হবে।
আদর্শিক ফ্যাক্টর
আজ বিশ্ব জোড়া আমেরিকা প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছে মুসলিম দেশগুলোর বিরুদ্ধে। আফগানিস্তান, ইরাক, পাকিস্তান এবং ইরান, সিরিয়া, ফিলিস্তিনসহ সকলের বিরুদ্ধেই সন্ত্রাস প্রতিরোধের নামে সামরিক অভিযানে অবতীর্ণ হয়েছে আমেরিকা। কমিউনিজমের পতনের পর আমেরিকার রাজনৈতিক ও আদর্শিক দুশমন হলো ইসলাম। এই স্খানেও অর্থাৎ আদর্শিক ক্ষেত্রেও আমেরিকা ইসরাইল এবং ভারতের সাথে অদ্ভূত ঐকমত্য রয়েছে ভারতের। তাই ইসরাইলের সাথে ভারতের এখন চলছে গলায় গলায় বìধুত্ব। ভারত যে বিপুল সমরাস্ত্র ক্রয় করছে তার একটি উল্লেখযোগ্য অংশের যোগান দিচ্ছে ইসরাইল। ফিলিস্তিন প্রশ্নে তাই আরব জাহান তথা মুসলিম জাহানের সাথে ইসরাইলের এই বৈরী সম্পর্ক। এক সময় ভারত আরব জাহানের বিভিন্ন ইস্যুতে সমর্থন দান করতো। এখন ইসরাইলের কারণে ভারতীয় কণ্ঠ নীরব।
বাংলাদেশের ৮৮ শতাংশ অধিবাসী মুসলমান। ফিলিস্তিন, কাশ্মীর, চেচনিয়া, আফগানিস্তান এবং ইরাকসহ মুসলিম জাহানের ওপর মার্কিন, ইসরাইল ও ভারতীয় দমন নীতির বিরুদ্ধে বাংলাদেশের মুসলমানরাও ক্ষুব্ধ ও অসন্তুষ্ট। বাংলাদেশে তাই জাতীয়তাবাদী এবং ইসলামী মূল্যবোধ সম্পন্ন সরকার এই ইন্দো-আমেরিকান ডিজাইনের সাথে সংগতিপূর্ণ নয়। এখানে প্রয়োজন একটি ভারতপ্রেমী সরকার। সেই সরকার এই গ্র্যান্ড ডিজাইন বাস্তবায়নে হবে অন্যতম প্লেয়ার। সে জন্যই জোট সরকারকে হটিয়ে দেয়া হয়েছে। বসানো হয়েছে ভারতপ্রেমী সরকার।
বন্দর এবং ট্রানজিট প্রদানের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াও
ওপারে যে গ্র্যান্ড ডিজাইনের কথা বলা হলো সেটি বাস্তবায়নেরই একটি অংশ হলো ভারতকে তাদের প্রত্যাশারও বেশী পরিমাণে বন্দর এবং ট্রানজিট প্রদান। বাংলাদেশের আজাদীপাগল মানুষ, ধর্মবিশ্বাসে যাদের ৮৮ শতাংশই হলেন মুসলমান, তারা ভারত-মার্কিন চক্রান্তের অংশ হিসেবে বন্দর ও ট্রানজিট প্রদানকে কোনোভাবেই মেনে নেবেন না। তবে অপরপক্ষ অত্যন্ত শক্তিশালী। তাদের পেছনে রয়েছে ভারত এবং আমেরিকা। তাই তাদেরকে রাজনৈতিকভাবে মোকাবেলা করতে হলে দেশপ্রেমিক শক্তিসমূহের একমাত্র ভরসা হবেন এদেশের জাগ্রত জনতা। তাই এই মুহূর্তের কর্তব্য হলো শুধুমাত্র মৌখিক প্রতিবাদ নয়, গোলটেবিল, সেমিনার ও সাংবাদিক সম্মেলন নয়। তাদেরকে নেমে আসতে হবে রাজপথে। নেতা ও জনতা এক হয়ে বুলন্দ আওয়াজ তুলতে হবে-
০ জান দেবো তবুও বন্দর দেবো না
০ জান দেবো তবুও ট্রানজিট দেবো না
০ সিকিম নয় ভূটান নয়-
এদেশ আমার বাংলাদেশ স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ!
এই প্রত্যাশাই...................
৭টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

পানি জলে ধর্ম দ্বন্দ

লিখেছেন প্রামানিক, ০৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৫২


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

জল পানিতে দ্বন্দ লেগে
ভাগ হলোরে বঙ্গ দেশ
এপার ওপার দুই পারেতে
বাঙালিদের জীবন শেষ।

পানি বললে জাত থাকে না
ঈমান থাকে না জলে
এইটা নিয়েই দুই বাংলাতে
রেষারেষি চলে।

জল বললে কয় নাউযুবিল্লাহ
পানি বললে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সমস্যা মিয়ার সমস্যা

লিখেছেন রিয়াদ( শেষ রাতের আঁধার ), ০৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৭

সমস্যা মিয়ার সিঙ্গারা সমুচার দোকানে প্রতিদিন আমরা এসে জমায়েত হই, যখন বিকালের বিষণ্ন রোদ গড়িয়ে গড়িয়ে সন্ধ্যা নামে, সন্ধ্যা পেরিয়ে আকাশের রঙিন আলোর আভা মিলিয়ে যেতে শুরু করে। সন্ধ্যা সাড়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

এই মুহূর্তে তারেক জিয়ার দরকার নিজেকে আরও উন্মুক্ত করে দেওয়া।

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ০৬ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৬


তারেক জিয়া ও বিএনপির নেতৃত্ব নিয়ে আমি ব্লগে অনেকবারই পোস্ট দিয়েছি এবং বিএনপি'র নেতৃত্ব সংকটের কথা খুব স্পষ্টভাবে দেখিয়েছি ও বলেছি। এটার জন্য বিএনপিকে সমর্থন করে কিংবা বিএনপি'র প্রতি... ...বাকিটুকু পড়ুন

হামাস বিজয় উৎসব শুরু করেছে, ইসরায়েল বলছে, "না"

লিখেছেন সোনাগাজী, ০৭ ই মে, ২০২৪ রাত ১২:০৮



গতকাল অবধি হামাস যুদ্ধবিরতী মেনে নেয়নি; আজ সকালে রাফাতে কয়েকটা বোমা পড়েছে ও মানুষ উত্তর পশ্চিম দিকে পালাচ্ছে। আজকে , জেরুসালেম সময় সন্ধ্যা ৮:০০টার দিকে হামাস ঘোষণা করেছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

খুন হয়ে বসে আছি সেই কবে

লিখেছেন জিএম হারুন -অর -রশিদ, ০৭ ই মে, ২০২৪ রাত ২:৩১


আশেপাশের কেউই টের পাইনি
খুন হয়ে বসে আছি সেই কবে ।

প্রথমবার যখন খুন হলাম
সেই কি কষ্ট!
সেই কষ্ট একবারের জন্যও ভুলতে পারিনি এখনো।

ছয় বছর বয়সে মহল্লায় চড়ুইভাতি খেলতে গিয়ে প্রায় দ্বিগুন... ...বাকিটুকু পড়ুন

×