সেকি মুসিবত দাদা!
এ কান্নাকাটি, হল্লাহাটি কাহাতক ভালো নাগে? তুমাগেরে চউক্কের-নাক্কের পানি মেলামেশা করিলে যে নজ্জা নাগে।
উহহুরে...নাজে নাজে মরি।
বলে রাখি সৈয়দ আবুল মকসুদের নিম্নস্তরের খবিশটা চক্রান্তের সূত্রপাত ঘটিয়েছে। তাকে আচ্ছা মত থাপড়াতে মন চেয়েছিল। কিন্তু তিনি মুরুব্বী পারলাম না। তবে আজ নিজের পকেটের টাকা খরচ করে ৭ কিলোমিটার বাসে চড়ে প্রেসক্লাব গেলাম। তারপর খুঁজে বের করলাম প্রেসক্লাবের সামনের সেই জায়গা, যেখানে মকসুদ সায়েব বসেছিলেন। ওখানে একদলা থুথু ফেললাম।
রাত ১১ টায় গেলাম শাহবাগে, যাদুঘরের সামনে। ওখানে গিয়ে জলবিয়োগ করলাম। করলাম তো করলাম এমন জায়গায়, যেখানে আগামীকাল কুচক্রীরা মানববন্ধনের নামে অশ্রু বিয়োগ করতে যাবে। নাকিকান্নায় তারা মানবদরদী সাজবে।
তিনঘন্টার জার্নিতে অনেক জমেছিল। বিয়োগ স্বস্তি যোগ হলো। তারপর আবারো বাসায় আসলাম।
ডিসক্লেইমার: আমি সজ্ঞানে এ কাজ করলাম। যারা শিরোচ্ছেদের নামে মানববন্ধন করছে তাদের হিডেন এজেন্ডা হলো সৌদি আরবের বিরুদ্ধে এমন কিছু করা যেন দেশটি থেকে বাংলাদেশী শ্রমিকদের ফেরত পাঠানো হয়। যেন আর কোন নতুন শ্রমিক না নেয়া হয়। গরিব-দুঃখী শ্রমিকদের ফেরত পাঠালে যে শূণ্যস্থান তৈরি হবে তা পূরণ হবে ইনডিয়ান শ্রমিকদের দিয়ে।
কাল কে কে মানববন্ধ করবে? এদের সবার পরিচয় আমরা জানি, ভারতীয় স্বার্থে দালালি করা এদের মজ্জাগত খাসলত। এই যে আবুল মকসুদ, সে হচ্ছে খাস দালাল। ইনডিয়ার স্বার্থের পক্ষে তার দালালি সুবিদিত। ইনডিয়ান আর্মির জন্য সারা দেশে স্মৃতি স্তম্ভ তৈরির জন্য তিনি ১৫ বছর ধরে লড়ছেন। আর ব্লগে কে কে মানববন্ধন করছে...টিপাইমুখ, ফেলানী ইস্যুতে এদের লেঞ্জা বের হয়ে গিয়েছিল। এখন ল্যাঞ্জা পাকিয়ে সেবাদাসেরা এসেছে ইনডিয়ার সেবা করতে। সবাইকে অনুরোধ করি এদের ব্যাপার সাবধান থাকতে।
এরা যদি কখনো মায়ের কাফনের কাপড় কেনার জন্যও যদি সাহায্য চায়, খোঁজ নিয়ে দেখুন এরা মদখোর বা বেশ্যালয়ের কাস্টমার কিনা। কারণ কাপড় কেনার নামে ওসবে মত্ত হওয়া এদের নস্যি ব্যাপার।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




