জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের দুইগ্রুপের সংর্ঘষে আহতের ছড়িয়ে ছিটিয়ে জীব জন্তুর মতো পড়ে থাকার ছবি আজকের জাতীয় পত্রিকাগুলোতে গুরুত্ব সহকারে প্রকাশিত হয়েছে।
কি বিভৎস, নির্মম, নিষ্ঠুর।
মধ্যযুগীয় বর্বরতার উদাহরণ প্রায়শই শুনি। কিন্তু ছাত্রলীগের এই বিভৎসতা দেখার পর মনে হয় এরা মধ্যযুগীয় বর্বরদের চেয়েও বেশি বর্বর।
ছাত্রলীগ নামক এই নৃশংশ জানোয়ারগোষ্ঠী দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোকে নরকে পরিণত করেছে।
দেশের অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে গেছে ছাত্রলীগের অভ্যন্তরীন কোন্দল ও এর কারণে সৃষ্ট সহিসংতার জের ধরে।
টেন্ডারবাজি, চাঁদাবাজি, ছিনতাই, ডাকাতি, চুরি, সন্ত্রাস, ধর্ষণ, খুন শব্দগুলো ছাত্রলীগ শব্দের প্রতিশব্দে পরিণত হয়েছে।
কিন্তু এতকিছুর পরও অন্য অনেক বিষয়ে অতি সোচ্চার বাম ও আওয়ামী বুদ্ধিজীবীরা এই বিষয়ে নীরব, উদাসীন।
এরপরও হয়ত ছাত্রলীগের অনুষ্ঠানে সভাপতি হবেন আ আ স ম আরিফিন সিদ্দিক, প্রধানবক্তা হিসাবে বক্তব্য রাখবেন লেখক জাফর ইকবাল।
আমি ব্যক্তিগতগত ভাবে ছাত্রলীগের কর্মীদের পশু বলে গণ্য করি।
কিন্তু আরিফিন সিদ্দিক, জাফর ইকবাল, কবির চৌধুরী, মুনতাসির মামুন জাতীয় বুদ্ধিজীবীদের কি হিসাবে গণ্য করব?
সর্বশেষ এডিট : ০৬ ই জুলাই, ২০১০ বিকাল ৩:৪৫

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।






