সৃষ্টির শুরু থেকেই প্রকৃতি তার স্বরুপ বদল করে আসছে। প্রথম দিকে প্রকৃতি তাঁর নিজের জন্য নিজেই নিজের রুপ বদল করেছে। তারপর আমরা এলাম। আমরা মানে..... আমরা মানব সম্প্রদায়। এই আমরা যখন থেকে পৃথ্বীরাজের অধিপতি হবার পাঁয়তারা করছি, তখন থেকেই মূলত আমাদের অমূল্য সম্পদ as well as পৃথিবীর অমূল্য সম্পদ এর জলবায়ুর বারোটা বাজাচ্ছি। শুরুর দিকে আমাদের যত আত্মীয় ছিলেন তাঁদের তো আমরা পশুর সাথে তুলনা করি। বলি তাঁরা র্ববর,পশু ছিলেন। আর সভ্য ভাষায় তাঁদের অসভ্য বলে থাকি। কিন্তু তাঁরা যা করে গেছেন তার সামান্য পরিমান ও যদি আমরা করতে পারতাম তাহলে এখন আর জলবায়ু বিপর্যয়ের মুখে পড়তে হতো না। কত্তো চমৎকার সব উপায় বের করে গিয়েছিলেন আমাদের জন্য যেন আমরা ও ভাল থাকি আবার প্রকৃতির ও কোন ক্ষতি না হয়। "আমার সন্তান যেন থাকে দুধে-ভাতে"। মানে সন্তান যেন চীরসুখী হয়। কিন্তু এই সন্তানরাই নিজেদের মধ্যে অকারণ বিবাদ,সংঘাত সৃষ্টি করেছে। একে অন্যের চেয়ে ক্ষমতাধর হতে যেয়ে অনেক উপায় বেছে নিয়েছে। তৈরী করেছে ভয়ংকর সব মারণাস্ত্র। শক্তির লড়াইয়ে প্রতিপক্ষকে হারানোর জন্য সেইসব মারনাস্ত্রকে আবার পরিবর্তন করে আরো আরো শক্তিশালী করতে গিয়ে পরিবেশের মারাত্মক বিপর্যয় সাধন করেছে।
যখন দেখল, এই অস্ত্রের ঝনঝনানিতে 'একঘেয়েমি' এসে গেছে তখন নতুন কোন 'খেলা' উদ্ভাবন করা যায় কিভাবে তার জোর চিন্তা চলল।
হয়তো তখন কোন এক বিজ্ঞনী অনেক দিন চিন্তা-ভাবনা করছিলেন, 'ওই আকাশে কি আছে যে সবসময় নীল রং ধারন করে থাকে??' (বলা বাহুল্য,বিজ্ঞানীরা সব সময় বেশী মাত্রায় কৌতুহলী হন)। এই থেকে তিনি গবেষণা করতে থাকলেন কেমন করে আকাশ কে জানা যায়।বহুদিন গবেষণা করে একটি খসড়া তৈরী করলেন। দারুন উত্তেজিত বিজ্ঞানী ছুটে গিয়ে বললেন কোন বিজ্ঞানী বা সাধারন কোন বন্ধুকে। সেই সাধারন বন্ধুটি বলে দিলো, 'এটি তৈরী করতে তো অনেক টাকা লাগবে। এতো টাকা কোথায় পাবে?' তখন বিজ্ঞানী হয়তো জিজ্ঞেস করলো, 'তাহলে উপায়?' তখন সেই সাধারন বন্ধু বলল,'এক কাজ করো। প্রেসিডেন্ট এর কাছে চলো। উনি নিশ্চয়ই এই মহৎ কাজে সাহায্য করবেন।' বিজ্ঞানীর ও পছন্দ হলো আইডিয়াটা। সরল মনে দুই বন্ধু গেলেন দেশের সর্বাধিনায়কের কাছে। পেশ করলেন তাদের আরজি। আর সর্বাধিনায়কের মাথায় ছিলো তখন প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করার চিন্তা। বিজ্ঞানীর কথা শুনতেই মাথায় বুদ্ধি খেলে গেলো "এইতো পাওয়া গেছে

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




