somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আইলস্যা রে ভাই কাইয়্যা খ্যাদা, পারোস তে ভাই তুই খ্যাদা (পুরাই সংকলিত পোষ্ট) একটা কিঞ্চিৎ ১৮+, মাইন্ড খাইয়েন না প্লীজ (১৮+ ছাড়া কী কৌতুক জমে?!

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:৩৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

উৎসর্গ: জাফর সািদক রুমী
মেগাপোষ্ট, পড়তে পড়তে বা হাসতে হাসতে পাঠকারী/পাঠকের কোনরুপ স্বাস্হ্যজনিত ক্ষতির জন্য সম্পূর্ণ দায় শুধুমাত্র পাঠকারী/পাঠকের।


শুরু এখান হতে......
স্ত্রীঃ " ওই মাতাল লোকটাকে দেখেছ???"
স্বামীঃ "কে সে??"
স্ত্রীঃ " ১০ বছর আগে সে আমার প্রেমিক ছিল...আমি তাকে বিয়ে করতে রাজি হই নি.. মানা করে দিয়েছিলাম"
স্বামীঃ " Oh my god... লোকটা এখনো সেটা celebrate করছে !!!"
:)
ডাক্টরঃ আপনার ওজন দু-কিলো কমে গেছে কেন ?
মহিলাঃ ও..আজ মেক আপ করিনি তো তাই !
:)
বায়োলজি প্রাকটিক্যাল পরীক্ষা...
শিক্ষকঃ " এই পাখির পা দেখে পাখিটির নাম বলো..."
হাবলুঃ "আমি জানি না..."
শিক্ষকঃ " তুমি ফেইল করেছ... তোমার নাম কি?"
হাবলুঃ" আমার পা দেখুন...তাহলেই জানতে পারবেন..."
:)
জেব্রা হচ্ছে সবচেয়ে প্রাচীন প্রানি। কারন এটি সাদা-কালো !
:)
প্রথম বন্ধু: কিরে, তোর চোখের ওপর ব্যান্ডেজ কেন? গালেও তো দেখছি চোট লেগেছে। গতকাল সন্ধ্যায়ও না দেখলাম এক সুন্দরী মহিলার সঙ্গে পার্কে বসে আছিস! এরই মধ্যে হঠাৎ কী হলো?
দ্বিতীয় বন্ধু: গতকাল তুই যা দেখেছিলি আমার স্ত্রীও তা দেখে ফেলেছে।
:|
দু’বন্ধুর মাঝে আলাপ হচ্ছে।
: স্ত্রীর জন্য আমার আর মুখ দেখাবার উপায় রইল না। রোজ রাতে বারে যায়।
: ছিঃ ছিঃ ছিঃ কী জঘন্য কথা! কী করে বারে গিয়ে?
: আমাকে টেনেহিঁচড়ে বাড়িতে নিয়ে আসে।
:-/
এক ভদ্র মহিলা প্রচন্ড জোরে কাঁদছেন শুনে একজন জিজ্ঞেস করলো
- ম্যাডাম আপনি কাঁদছেন কেন?
- কী বলবো! গতকাল ডাকাত পড়েছিল আমার ঘরে, সমস্ত গয়না ডাকাতি করে নিয়ে গেছে।
- যাক! ইজ্জতটা তো বেঁচে গেছে!
- ওটা বেচেইতো গয়না কিনেছিলাম..
:P
এক গর্ভবতী মহিলাকে এক বাচ্চা ছেলে প্রশ্ন করছে-
''আন্টি, তোমার পেটে এইটা কি?''
মহিলা বল্লেন 'এটা? তোমার মত একটা ছোট্ট বাবু।'
''আচ্ছা। বাবুটা কী খুব দুষ্ট?''
'নাহ্। ও খুব লক্ষী'
বাচ্ছাটা ভয়ে ভয়ে প্রশ্ন করল ''তাহলে তুমি ওকে খেয়ে ফেলেছো কেন?'
:|
১ম বন্ধু ঃ কিরে তোর নাকি ১৮টা ছেলে মেয়ে ? কাহিনী কি ?
২য় বন্ধু ঃ সব দোষ আমার শ্বশুরের জন্য ।
১ম বন্ধু ঃ শ্বশুরের জন্য মানে ?
২য় বন্ধু ঃ না মানে বিয়ের সময় উনাকে কথা দিসিলাম উনার মেয়েকে কখনই খালি পেটে রাখবো না ।
B-:((
স্কুলে তোমার কেমন চলছে, খোকা? লেখাপড়া কেমন হচ্ছে?
ছেলে: আচ্ছা বাবা, মাঝেমধ্যেই তুমি এ কথা জিজ্ঞেস করো কেন? আমি কি কখনো জিজ্ঞেস করি, অফিস তোমার কেমন হচ্ছে?
:)
স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে কথোপকথন—
স্বামী: পাশের ভাড়াটিয়ার কাছ থেকে একটু চিনি নিয়ে এসো তো?
স্ত্রী: ওরা আমাদের চিনি দেবে না।
স্বামী: ওরা তো খুব কঞ্জুস!
স্ত্রী: ওদের কিপ্টেমির কথা আর বোলো না।
স্বামী: তাহলে আর কী করা; আমাদের আলমারি থেকেই চিনি বের করে চা করে নিয়ে এসো যাও।
:)
: মেয়ের জামাই খুবই ভালো। সকালে মেয়ের জন্য নাশতা বানিয়ে বিছানায় নিয়ে আসে। অফিস থেকে ফিরে রান্নাঘরে ঢোকে। রাতে বিছানার মশারিটাও টানায়।
: আর ছেলের বউ?
: বউটার কথা আর বলবেন না। অলসের এক শেষ। ডাইনি আমার ছেলের হাড়-মাংস জ্বালিয়ে খেল। সকালে ঘুম থেকে উঠার সাথে সাথে ছেলে গিয়ে বেড টি দিয়ে আসে। অফিস থেকে ফেরার পরও নিস্তার নেই। রান্নাঘরে ঢুকে। আর নবাবজাদি পায়ের উপর পা তুলে বসে বসে টিভি দেখে, ফোনে ঘন্টার পর ঘন্টা কথা বলে।
X((
শিক্ষক: ওয়াদা করো সিগারেট পান করবে না
ছাত্ররা: ওকে স্যার, পান করবো না।
শিক্ষক: মেয়েদের পিছে ঘুরবেনা
ছাত্ররা: ঘুরবো না।
শিক্ষক: ওদের ডিস্টার্ব করবে না।
ছাত্ররা: ওকে, ডিস্টার্ব করবো না
শিক্ষক: দেশের জন্য জীবন কোরবান করবে।
ছাত্ররা: অবশ্যই স্যার, এই রকম পানসে জীবন দিয়া করবই বা কি।
:P
: কাল আমার ছেলেটার চোখে একটা বালি পড়ল। ডাক্তার দিয়ে বের করাতে গিয়ে একশ টাকা বেরিয়ে গেল।
: আরে ভাই, আমার তুলনায় ও তো কিসসু না। বেড়াতে বেরিয়ে বউয়ের চোখে একটা শাড়ি পড়েছিল, এক হাজার টাকা বেরিয়ে গেছে।
:)
২ মাতাল মদ খেয়ে গল্প করছে, এই সময় উপর দিয়ে একটি প্লেন উড়ে গেলো-
১ম মাতাল- দোস্ত বলতো এত্ত বড় বিমান রঙ করে কেমনে?
২য় মাতাল- কিছুক্ষণ চিন্তা করে, আরে গাধা এটাও বুঝলি না, বিমান যখন আকাশে উঠে ছোট হয়ে যায় তখন রঙ করে।
:)
: আচ্ছা, তোমাদের স্বামী-স্ত্রীর কি জীবনে কোনোদিন মতের মিল হবে না?
: একবার হয়েছিল। যে-বার আমাদের বাড়িতে আগুন লাগে, সে বারে দু-জনেই ভেবে দেখলাম, রান্নাঘরের দরজা দিয়ে বেরুনোই নিরাপদ।
:)
একটা ফোন এল ৭৭৭৭৭৭৭৭ নম্বরে, ‘হ্যালো, এটা কি ৭৭৭৭৭৭৭৭? প্লিজ, আমাকে একটা ডাক্তার ডেকে দিন না। আমার আঙুল ফোনের ডায়ালে আটকে
:D
অফিস থেকে বাড়ি ফিরে স্বামী বলল, ‘শুরু করার আগে ভাতটা দাও।’
স্ত্রী ভাত বেড়ে দিল। ভাত খেয়ে স্বামী বলল, ‘শুরু করার আগে পানি দাও।’
স্ত্রী পানি দিল। পানি খেতে খেতে স্বামী বলল, ‘শুরু করার আগে এক কাপ চা দাও না আমাকে।’
এইবার স্ত্রী গেল খেপে, ‘পেয়েছ কী তুমি আমাকে, আমি তোমার চাকর? অফিস থেকে ফিরে একটার পর একটা খালি অর্ডার মেরেই যাচ্ছ…ছোটলোক, স্বার্থপর…’
স্বামী কানে তুলা গুঁজতে গুঁজতে বলে, ‘এই যে…শুরু হয়ে গেল।’
:D
রাতে গাড়ি চালিয়ে ফিরছিলেন এক ভদ্রলোক। গাড়ি জ্যামে আটকে গেলে এক ভিক্ষুক এসে হাত পাতল।
: দয়া করে কিছু দিন স্যার!
: তুমি মদ খাও?
: না স্যার।
: তুমি ধূমপান কর?
: না।
: জুয়া খেল?
: না।
: তুমি শিগগির আমার গাড়িতে উঠ।
: যা দেবার এখানেই দিন, স্যার।
: না, তোমাকে বাড়ি নিয়ে আমার স্ত্রীকে দেখাতে চাই যে, মদ, জুয়া, ধূমপান এ সবের সাথে না থাকলে মানুষের জীবনের কি ভয়াবহ অবস্থা হয়!
:D
৭০ বছরের এক বৃদ্ধ আরেক বৃদ্ধের বাড়িতে দাওয়াত খেতে গেলো...
সে খুবি impressed হলো যখন তার বন্ধু তার বৃদ্ধা স্ত্রীকে 'জান'...'ময়না' ...'কলিজার টুকরা' বলে ডাকছিল...
যাওয়ার সময় সে তার বন্ধুকে বলল, "এটা অনেক সুন্দর...বিয়ের ৪০ বছর পরেও তুমি স্ত্রীকে নাম আদর করে এত সুন্দর করে ডাকো"
বৃদ্ধ নিচু গলায় বলল, "আমার মাথা থেকে তার নাম ১০ বছর আগেই মুছে গেছে...আমি ভয়ে তার নাম টা জিজ্ঞেস করতে পারি নি...তাই এসব বলেই ডাকি"
:)
বাংলা ব্যাকরণ পড়ানোর সময় শিক্ষক অন্যমনস্ক এক ছেলেকে বললেন, এই ছেলে, সর্বনাম পদের দুইটা উদাহরণ দাও তো।
ছেলেটি হচকচিয়ে দাঁড়িয়ে বললো, ‘কে? আমি?’
শিক্ষক: গুড, হয়েছে। বসো।
:)
শিক্ষক : আমি এই দ্রবণ প্রস্তুত করেছি এবং এই পাত্রে আমি আমার সোনার আংটিটা ডুবিয়ে দিলাম। এখন বল তো আংটিটা দ্রবণে গলবে, নাকি গলবে না?
ছাত্র : গলবে না স্যার?
শিড়্গক : গুড! ভেরি গুড! আচ্ছা বলতো কেন গলবে না?
ছাত্র : স্যার আপনি জ্ঞানী লোক, এই দ্রবণে যদি সোনার আংটি গলে যেত, তবে আপনি নিশ্চয় জেনেশুনে এই পাত্রে আপনার সোনার আংটিটি ডুবাতেন না।
:)
: আচ্ছা আপনি ছুটিতে কি সিঙ্গাপুর গিয়েছেলেন?
: ঠিক বলতে পারছি না টিকিট কেটেছিলেন আমার স্বামী।
:D
ডাক্তার: কনগ্রাচুলেশন! মেয়ে হয়েছে….
শ্বাশুড়ী: এতো দিন পরে হলো তাও আবার মেয়ে?
বউ: তাও তো হয়েছে…. আপনার ছেলের আশায় থাকলে তাও হতো না।
:)
দুই ক্লাস থ্রী এর পিচ্চি পোলা টয়লেটে পিসাব করছে।
-দোস্ত! তোর জিনিসের ওপর চামড়া নাই ক্যান?
-আমার মুসলমানী হইছে।
- মুসলমানী কি জিনিস?
- মুসলমানীর সময় সামনের চামড়া কেটে ফেলে।
- তোর কবে করছে?
- জন্মের প্রথম সপ্তাহেই করছে।
- ব্যথা পাইছিলি দুস্ত?
- ছুটু ছিলাম ত কইতে পারি না। তবে হেভী ব্যথা পাইছিলাম এইটা শিওর। একবছর আমি হাটতেই পারি নাই।
:D
বিল্লু খুবই ফাঁকিবাজ। প্রায়ই দেরি করে স্কুলে যায় আর এজন্য নিত্যনতুন অজুহাতও তার তৈরি থাকে! একদিন দেরি করে ক্লাসে যাওয়ার পরে স্যার জিজ্ঞাসা করলেন, এতো দেরি হলো কেনো?
বিল্লু : আর বলবেন না স্যার! রাস্তা আজকে এতো পিচ্ছিল ছিলো যে, এক পা এগুলে ২ পা পিছিয়ে যাই এমন অবস্থা।
স্যার: এই অবস্থা হলে তো তোমার আজকে স্কুলেই পৌঁছানোর কথা না!
বিল্লু : কেনো স্যার! স্কুলের দিকে পিছন ফিরে হেঁটে হেঁটে এলাম যে!
:P
এক পাগল এক চাইনিজকে জিজ্ঞেস করছে, "তুমি কি আমেরিকান?"
চাইনিজঃ না...আমি চাইনিজ।
পাগলঃ তুমি আমেরিকান না?
চাইনিজঃ না, আমি চাইনিজ।
পাগলঃ মিথ্যা বলছ, তুমি অবশ্যই আমেরিকান।
চাইনিজ লোকটি শেষে বিরক্ত হয়ে বলল, হ্যাঁ বাবা। আমি আমেরিকান। খুশি?
পাগলঃ চেহারা দেখে তো মনে হয় তুমি চাইনিজ।
:D


কর্মচারী : আমার স্ত্রী বলছিল, আমার মাইনেটা একটু বাড়লে ভালো হত।
মালিক : ঠিক আছে, আমিও এ বিষয়ে আমার স্ত্রীর সঙ্গে পরামর্শ করে নেব।
B-)
: ডাক্তার সাহেব, রাতে কিছুতেই ঘুম আসে না।
: পাঁঠা গুনুন …
: সেটা সম্ভব না।
: কেন?
: আমার স্ত্রী আবার পাঁঠার গন্ধ সইতে পারেন না।
:-*
নতুন এক গয়নার দোকানের মালিক সিদ্ধান্ত নিলেন তাদের দোকানের বিজ্ঞাপন শহরের প্রতিটি বিবাহিত মহিলার হাতে পৌছে দিতে হবে। তিনি বিজ্ঞাপনগুলো খামে ভরে তাদের স্বামীদের নামে পাঠিয়ে দিলেন, আর খামের ওপরে লিখে দিলেন- ব্যক্তিগত ও অতি গোপনীয়।
:P
গান শুনতে এসে মঞ্চে বসা আরেক ব্যক্তির সাথে কথা বলছেন এক শ্রোতা।
: ওফ ! অবস্থাটা দেখেছেন? যেমন গায়িকার চেহারা তেমনই গলা। যেন করাত দিয়ে কাঠ কাটছে।
: সে আমার স্ত্রী-ভদ্রলোক প্রত্যুত্তরে জানালেন।
: ও…ইয়ে…আসলে গলার তেমন দোষ নেই তবে গানের জঘন্য কথাগুলোর জন্য তা গাইতে সমস্যা হচ্ছে। এসব গর্দভ গীতিকারদের গান আপনার স্ত্রীকে গাইতে দেন কেন?
: এই গানের গীতিকার আমিই।-ভদ্রলোক আবার বললেন।
X(
প্রশ্নঃ আইন কেন একজন পুরুষকে একাধিক বিয়ে করতে দিতে চায় না?
উত্তরঃ কারণ একজনকে একটি অপরাধের শাস্তি মাত্র একবারই দেওয়া যায়।
:|
স্বামী: এখনো রাঁধ নি। আমি চললাম হোটেলে।
স্ত্রী: একটু দাড়াও, কাপড়টা পরে আসি। তারপর একসংগে যাব।
:-/
একটা ঝাঁটা হাতে নিয়ে মুমূর্ষু বাবা ডাকলেন তাঁর ছেলেদের।
একটি ঝাঁটার কাঠি নিয়ে তা ভেঙে ফেললেন। এটা দেখিয়ে তিনি ছেলেদের বললেন, ‘দেখলি তো, একটা কাঠি সহজেই ভেঙে যায়।’
এরপর দশটি কাঠি হাতে নিয়ে ছেলেদের সেদিকে তাকাতে বললেন।
একটু চেষ্টা করতেই ১০টি কাঠিই ভেঙে গেল।
দীর্ঘশ্বাস ফেলে বাবা বললেন, ‘দুর! ভেবেছিলাম, খুব ভালো একটা উপদেশ দেব তোদের! হলো না!’
X((
ফারজানা ও নীলা দুই বান্ধবী গল্প করছে সঙ্গে নীলার ছেলে। ফারজানাঃ বাহ! ছেলেটা তোর একদম বাপের মতোই হয়েছে দেখছি। নীলার ছেলেঃ মোটেই না! আমি কি আম্মুর মার খেয়ে বারান্দায় বসে কাঁদি?
:P
‘ফুটবলের রেফারির কি উচিত ঘুষ হিসেবে উপার্জিত টাকার ট্যাক্স পে করা?’
‘উচিত, যদি রেফারি হয় সৎ ও নীতিবান।’
B-)
প্রথম বন্ধু: একটা সময় ছিল যখন আমাকে ছাড়া আমার পাড়ার ফুটবল টিম কোনো ম্যাচ খেলতেই পারত না। আমি ছিলাম দলের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এবং অপরিহার্য খেলোয়াড়।
দ্বিতীয় বন্ধু: তারপর?
প্রথম বন্ধু: তারপর আরকি, আমাদের পাড়ার আরও একটা ছেলে ফুটবল কিনে ফেলল…
:((
সংসদের গেটের সামনে ভাঙাচোরা একটা সাইকেলে তালা মেরে রেখে যাচ্ছিল এক লোক। তা দেখে হা হা করে ছুটে আসে দারোয়ান। চিৎকার করে বলে, ‘ওই ব্যাটা, এখানে সাইকেল রাখছিস কী বুঝে? জানিস না, এ পথ দিয়ে মন্ত্রী-মিনিস্টাররা যান।’
লোকটা একগাল হেসে জবাব দেয়, ‘কোনো সমস্যা নাই ভাইজান, সাইকেলে তালা মাইরা দিছি।’
:P
ম্যানেজার: স্যার, সব সময় আপনি শুধু বিবাহিত লোকদের নিয়োগ দেন কেন?
বস: কারণ, একমাত্র বিবাহিতরাই গালাগাল শুনেও কাজ ছেড়ে যায় না।
:-/
: জানিস, ম্যানেজার সাহেব আমাকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করেছেন।
: কেন?
: তিন দিন অফিসে যাই নি তাই।
: ম্যানেজার সাহেবকে বলে দিলেই পারতি যে তোর বাব মারা গেছেন।
: এ কথা উনি বিশ্বাস করতেন না।
: কেন, কারো কি বাবা মারা যায় না?
: মারা তো অবশ্যই যায়, কিন্তু ম্যানেজার সাহেবই যে আমার বাবা।
:|
মফস্বল শহরে বেড়াতে এসে একজন ট্যুরিষ্ট একটা রেস্তোরাঁয় ঢুকল। ঢুকে সে দুটো সিদ্ধ ডিম আর চায়ের অর্ডার দিল। খাওয়া শেষে তাকে বলা হল বিল পঁচিশ টাকা।
ট্যুরিষ্ট বলল, এত দাম ডিমের? তোমাদের এখানে কি ডিম পাওয়া যায় না?
ওয়েটার বলল, ডিম পাওয়া যায়, কিন্তু ট্যুরিষ্ট পাওয়া যায় না।
B-)
পরিচিত রেস্টুরেন্টে খাওয়া শেষে খদ্দের ওয়েটারকে ডেকে বলল, ‘তোমাদের আগের বাবুর্চিটা মারা গেছে, তাই না?’
ওয়েটার অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করে, ‘আপনি কি করে জানলেন, স্যার? খাবার কি খারাপ হয়েছে?’
খদ্দের জবাব দেয়, ‘না…খাবার ঠিকই আছে…তবে আগে সাদা চুল পেতাম, ইদানীং কালো চুল পাচ্ছি।
:D
ওয়েটারকে প্রশ্ন করা হলো, আপনার জীবনের সবচেয়ে বড় স্বপ্ন কী?
—সেদিন আসবে কবে, যেদিন থেকে লোকজন রেস্টুরেন্টে খাওয়া বন্ধ করে দেবে, তবে টিপস পাঠাবে মানি-অর্ডার করে?
:|
অভিযোগের সুরে স্ত্রী স্বামীকে বলল, বিয়ের আগে তুমি বলতে, আমি নাকি তোমার ‘সূর্য’। তাহলে এখন প্রতিদিন বারে গিয়ে বিয়ার খাও কেন?
—কী আশ্চর্য! সূর্যের গরমে তেষ্টা পাবে, সেটাই স্বাভাবিক না?
:D
স্ত্রী: এ্যাই, খেলার চ্যানেল পাল্টাও, আমি এখন রেসিপির অনুষ্ঠান দেখব।
স্বামী: রেসিপির অনুষ্ঠান দেখে কি লাভ, তুমি কোনো দিন ওসব রান্না করবে নাকি?
স্ত্রী: এই বুড়ো বয়সে তুমিই বা ক্রিকেট খেলা দেখ কোন আক্কেলে?
:)
বিয়ের পরদিন সকালের নাশতায় রুটিতে কামড় দিয়ে স্বামী বলল, ‘একি! রুটিতে এটা কী লাগিয়েছ?’
নতুন বউ জবাব দেয়, ‘রুটি পুড়ে গেছিল তো, তাই মাখনের বদলে স্যাভলন ক্রিম মাখিয়ে দিলাম। ভালো হয়নি খেতে?’
X((
ডাক্তার: এই থার্মোমিটারটা আপনার স্ত্রীর মুখের নিচে দিয়ে আধমিনিট মুখ বন্ধ করে রাখতে বলবেন। তাহলেই জ্বর কত সেটা টের পাওয়া যাবে।
স্বামী: ডাক্তার সাহেব, সারা দিন রাখতে হয় এমন কোনো থার্মোমিটার নেই?
:)
স্ত্রী: কী ব্যাপার, আয়নার সামনে অতক্ষণ ধরে দাঁড়িয়ে কী দেখছ?
ভুলোমনা স্বামী: এই ভদ্রলোককে খুব চেনা চেনা ঠেকছে, কিন্তু কোথায় দেখেছি কিছুতেই মনে করতে পারছি না।
:)
১ম বন্ধু :পুলিশের হাতে মার খেতে খেতে জীবনটা অতিষ্ঠ হয়ে গেল ।
২য় বন্ধু :কেন রে ? তুই চোর নাকি রে ?
১ম বন্ধু :আমার বাবা পুলিশ অফিসার ।

)
রাতের বেলা কেনাকাটা সেরে রিকশায় বাড়ি ফিরছে নতুন দম্পতি। হঠাৎ স্ত্রী বলল, দেখো দেখো, চাঁদটা কী সুন্দর!
স্বামী গোমড়া মুখে বলল, রিকশা ভাড়া বাদে আমার কাছে আর একটা টাকাও নেই।
:)
মকবুল: দয়া করে তাড়াতাড়ি ৫০৬ নম্বর কক্ষে চলে আসুন।
হোটেল ম্যানেজার: কেন, সমস্যা কী?
মকবুল: আমার স্ত্রী জানালা দিয়ে লাফ মেরে আত্মহত্যা করতে চাচ্ছে।
হো ম্যা: আপনি স্বামী হয়ে কিছু করছেন না। আর আমি কী করতে পারি?
মকবুল: আরে ভাই, এখন কথা বলার সময় নয়। আমার স্ত্রী কিছুতেই জানালা খুলতে পারছে না। জানালাটা খুলে দিয়ে যান
:D
মনিব : কুকুর মারা গেল আমার আর হাউমাউ করে কাঁদছিস তুই। এত কান্নাকাটির কী হল ?
চাকর : আমর কাম অনেক বাইড়া গেল সাহেব কইতে গেলে ও-ই তো সব পরিস্কার কইরা রাখত। চায়ের কাপ, থালা – বাসন সব তো ও-ই চাইটা-পুইটা সাফ করত। আমি শুধু ওকে তালিম দিতাম।
:((
স্বামী: ও গো শুনছ, একটু পর আমার একজন বন্ধু আসবে।
স্ত্রী: গাধা, বোকার হদ্দ কোথাকার, করেছ কী? দেখো না ঘরের কী অবস্থা? ভাঙা ফুলদানি, কাচের প্লেট, ঝাড়ু ঘরজুড়ে সব ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে।
স্বামী: এই জন্যই তো ওকে আসতে বলেছি। গর্দভটা বিয়ে করার কথা ভাবছে!
:)
দুই বন্ধুতে কথা হচ্ছে—
প্রথম বন্ধু: আমি আর আমার স্ত্রী জীবনের ২০টি বছর সুখী জীবনযাপন করেছি।
দ্বিতীয় বন্ধু: তারপর?
প্রথম বন্ধু: তারপর একদিন….আমাদের দুজনের দেখা হলো!
:-/
স্বামী দেরি করে বাসায় ফিরলে জেরা শুরু করল স্ত্রী:
—কোথায় ছিলে এতক্ষণ?
—বন্ধুর বাসায়।
—কী করছিলে?
—দাবা খেলছিলাম।
—তাহলে তোমার শরীরে ভোদকার গন্ধ কেন?
—তবে কিসের গন্ধ থাকবে, দাবার?
;)
দুই বান্ধবীর কথোপকথন।
—স্বামীর সঙ্গে ঝগড়া করেছ কেন?
—ও একগাদা অশ্লীল গান জানে!
—তোমাকে গেয়ে শুনিয়েছে?
—না, শিস বাজায় সারাক্ষণ।
:-*
—আপনাদের পরিবারের আর্থিক অবস্থা কেমন এখন?
—আমি মাসে পাই ১৫ হাজার রুবল, তারপর স্ত্রীও পায় ১৫ হাজার রুবল।
—সাকুল্যে ৩০ হাজার মাসে? বেশ তো!
—না, আপনি বোঝেননি। সাকুল্যে ১৫ হাজার। প্রথমে আমি বেতন পাই ১৫ হাজার রুবল, পরে আমার স্ত্রী আমার কাছ থেকে পায় ১৫ হাজার রুবল।
:P
আমার স্ত্রী আমার খুবই যত্ন নেয়। আমার যা কিছু প্রয়োজন, সব করে। এই যেমন, সেদিন ডাক্তার বললেন, আমার দৃষ্টিশক্তি অটুট রাখতে সবুজ রং খুব উপকারী। অমনি আমার স্ত্রী দোকানে গিয়ে নিজের জন্য একগাদা সবুজ রঙের পোশাক কিনে এনেছে।

করিম সাহেব একবার গাড়ি চালিয়ে যাওয়ার পথে দেখলেন, এক লোক রাস্তার পাশের মাঠে দাঁড়িয়ে ঘাস খাচ্ছে।
ক সা: ঘাস খাচ্ছ কেন?
লো: স্যার, তিন দিন ধরে কিছু খাইনি।
ক সা: ঠিক আছে, আমার সঙ্গে এসো।
লোক: স্যার, আমার সঙ্গে আমার স্ত্রীও আছে।
ক সা: তাকেও সঙ্গে নাও।
লোক: স্যার, আমার তিন ছেলেমেয়েও আছে।
ক সা: তাদেরও নাও।
লোক: আপনার অশেষ দয়া! আপনার সমস্যা হবে না তো?
ক সা: নাহ। আমার বাগানের ঘাসগুলোও বেশ বড় হয়েছে!
:)
রাহাত রাত ১২ টায় অনেক কষ্টে লাইব্রেরিয়ান এর নাম্বার যোগার করে তাকে ফোন দিল।
ঃ লাইব্রেরি কয়টায় খুলবে?
ঃ সকাল ৯ টায়? এটা জানার জন্য তুমি এত রাতে ফোন দিয়েছ?
ঃ জ্বি, এর আগে খোলা যায় না প্লিজ?
ঃ কেন হঠাৎ কি এত জরুরি দরকার পড়লো যে তুমি সকাল ৯ টার আগেই ঢুকতে চাচ্ছ?
ঃ কে বলেছে আমি ঢুকতে চাচ্ছি?? আমি তো বের হতে চাছি !! :| :|
:P
রাত ১২:৩০ এ প্রেমিকের বাইকে করে বাসায় ফিরে এসে দেখলে মা রক্তচক্ষু আর ঝাড়ু নিয়ে দাড়িয়ে আছে। তখন কি বলবে তুমি?
“এখনও ঘর পরিষ্কার করছ?”
:|
এক বন্ধু কানে তুলো গুঁজে জোরে জোরে কী যেন পড়ছে। পাশে গভীর মনোযোগে আরেক বন্ধু তা শুনছে আর লজ্জায় একটু পর পর লাল হয়ে যাচ্ছে। তৃতীয় আরেক ব্যক্তি কৌতূহল চাপতে না পেরে জানতে চাইলেন, 'তা পড়ছ কী আর কানে তুলো গুঁজে রেখেছ কেন?' প্রথম বন্ধু হাসিমুখে বলল, 'আমার বন্ধুটি পড়তে জানে না। তার প্রেমিকা তাকে চিঠি লিখেছে। আমি তাকে সেটা পড়ে শোনাচ্ছি। আর বন্ধু চায় না আমিও কথাগুলো শুনে ফেলি।'
:D
সংবাদ : সামহো্য্যর ইন ব্লগকে ডিজিটালাইজড এবং আধুনিকায়ন করা হইয়াছে। নতুন সদস্য হতে নিয়মাবলি জানার জন্য আবেদন করে চিঠি লিখুন এই ঠিকানায়, সাথে এক কপি সদ্যতোলা পাসপোর্ট সাইজের ছবি এবং সকল সার্টিফিকেটের সত্যায়িত ছবি...।
:|
ডাক্তার: কনগ্রাচুলেশন! মেয়ে হয়েছে….
শ্বাশুড়ী: এতো দিন পরে হলো; তাও আবার মেয়ে?
বউ: তাও তো হয়েছে…. আপনার ছেলের আশায় থাকলে তাও হতো না
:-/
তোমার রান্না মোটেও আমার মায়ের মতো না।
—তোমার বেতনও মোটেই আমার বাবার মতো না।
:)
হোটেল গেস্ট : এ রুমেই চলবে। তবে একটা অ্যাটাস্ট বাথরুম লাগবে।
হোটেল রিসেপশনিস্ট : এটা রুম নয়, এটা আমাদের লিফট।
:D
এক পর্যটক গেছে আফ্রিকায়। গাইডের সঙ্গে তার কথোপকথন।
পর্যটকঃ বন-জঙ্গলে মানুষখেকো নেই তো?
-না, নেই। এ নিয়ে একদম ভাববেন না।
-একটা মানুষখেকোও নেই?
-না, নেই। আমি নিশ্চিত হয়ে বলছি। শেষ মানুষখেকোটা আমরা গত সোমবার খেয়ে ফেলেছি।
B-)
হিমু আর জুথি ঘুরতে যাবে বলে একটি সিএনজিতে উঠলো।
সিএনজি ছাড়ার আগে ড্রাইভার আয়না ঠিক করছিল। তা দেখে হিমু রাগে বললো, "আমার জুথিরে তুই আয়নাতে দেখোস না!!! যা, পিছনে গিয়া বয়। সিএনজি আমি চালামু।"
:D
রোগী : ডাক্তার সাহেব, আমি খুব চুলকানির সমস্যায় ভুগছি। দয়া করে আমাকে একটা ওষুধ দিন।
ডাক্তার : দোকান থেকে এই ওষুধটা কিনে নিন।
রোগী : এতে কি চুলকানি সেরে যাবে?
ডাক্তার : আমি আপনার নখ বড় করার ওষুধ দিয়েছি, যাতে আপনি ভালোভাবে চুলকাতে পারেন।
B-)
পাৎলা খান একটু রোগা টাইপের লোক। পাশের ফ্লাটে গেছেন নতুন ভাবির সাথে আলাপ করতে। কথার এক পর্যায় ভাবি বললেন- আপনি আপনার জামাটা খুলুন...
পাৎলা খানতো আনন্দে আটখানা, তাড়াতাড়ি শার্ট টি খুললেন...
তারপর ভাবি বললেন- একটু বসুন, আমি আসছি। পাৎলা খানু আগ্রহের সাথে বসে আছেন।
ভাবি আসলেন...
সাথে তার ২ বাচ্চা। পাৎলা খান কে দেখিয়ে ভাবি তার বাচ্চাদের বললেন, এই দেখ, না খেলে তোমাদেরও এই অবস্থা হবে ........
:)
শিক্ষক: সোহেল ষোল শতকের বিজ্ঞানীদের সম্পর্কে তুমি কী জান?
সোহেল: তারা সবাই মারা গেছেন।
:D
তিন বন্ধু একটি মোটরসাইকেলে চড়ে রাস্তা দিয়ে যাচ্ছে। কিছুদূর যাওয়ার পর ট্রাফিক তাদের থামিয়ে দিয়ে বলল, ‘একটি মোটরসাইকেলে তিনজন ওঠা আইনত অপরাধ, এটা আপনারা জানেন না?’
‘জানি’, জবাব দিল একজন।
ট্রাফিক রেগে বলল, ‘জানেন তো একটি মোটরসাইকেলে তিনজন উঠেছেন কেন?’
‘জেনেশুনে অপরাধ করব না বলেই তো আমাদের একজনকে বাসায় রেখে আসতে যাচ্ছি, স্যার।’
:)
এক বাচ্চা রোগীকে চিকিৎসক মূত্র পরীক্ষার পরামর্শ দিলেন।
নার্স বাচ্চাটিকে একটা টেস্টটিউব দিয়ে বললেন, যাও, টয়লেটে গিয়ে এটা ভর্তি করে আনো।
বাচ্চাটি কিছুক্ষণ পর হাসি মুখে টয়লেট থেকে বেরিয়ে নার্সকে খালি টেস্টটিউবটি দিয়ে বলল, এটার দরকার পড়েনি। ভেতরে বড় একটা কমোড আছে।
:)
গৃহকর্তাঃ (ঘুমের ঘোরে) কে ওখানে?
চোরঃ আমি হ্যাবলা চোর।
গৃহকর্তাঃ ওখানে কী করিস?
চোরঃ চুরি করছি।
গৃহকর্তাঃ চুরি করবি তো হারমোনিয়াম বাজাচ্ছিস কেন?
চোরঃ আমাদের সর্দার যা নেব সব বাজিয়ে (পরখ করে) নিতে বলেছে। তাই হারমোনিয়াম বাজিয়ে নিচ্ছি।
:)
ঢাকা যাদুঘরে গ্রামের
এক লোক
ঘুরে ঘুরে ক্লান্ত
হয়ে এক
চেয়ারে বসে আরাম
...করছিল।।
ঠিক তখনি যাদুঘরের এক
কর্মচারী ছুটে এসে বললেনঃ “আরে আরেহ,
করছেন কি??
জলদি ওঠেন!!
এইটা তো নবাব সিরাজ-
উদ-দ ৌলার চেয়ার!!”

লোক: “উইঠা যামু ভাই,
সিরাজ-উদ-
দ ৌলা সাহেব আইলেই
উইঠা যামু!!”
:)
স্ত্রীঃ অনেকক্ষন ধরে দেখছি তুমি আমাদের বিয়ের কাবিননামা খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখছ। কী খুজছ শুনি? স্বামীঃ না মানে, তেমন কিছু না... মেয়াদ উত্তীর্নের তারিখটা দেয়া আছে কি না দেখলাম।
:)
রঞ্জু রাগ করে বাসা ছেড়ে চলে গেছে। কিছুদিন পর রঞ্জু একটি ছাগল নিয়ে বাসায় এল।
এটা দেখে রঞ্জুর স্ত্রী বলল, ‘ওই বদমাশটাকে নিয়ে এলে কেন?’
রঞ্জু রেগে বলল, ‘বদমাশ বলছ কেন, দেখছ না এটা ছাগল!’
‘আমি তো ছাগলকেই জিজ্ঞেস করেছি।’—রঞ্জুর স্ত্রীর জবাব।
:)
মিলিটারিদের '' সাহস '' পরীক্ষা করছে তাদের প্রধান। এক মিলিটারিকে দূরে দাঁড় করিয়ে রেখে মাথায় লেবু রেখে বন্দুক দিয়ে সেই লেবুটিকে গুলি করল। মিলিটারিটি একদম নড়ল না। লেবুটি ফেটে গিয়ে তার শার্টটিকে নষ্ট করে দিল।
তাদের প্রধান তাকে ৫০ টাকা দিয়ে বলছে- ‘সাবাস, এই টাকা দিয়ে সাবান কিনে শার্টটি ধুয়ে নিও’।
মিলিটারিটি বলল - ‘তাহলে আরোও ৫০ টাকা দিন, প্যান্টটিও ধুতে হবে’।
:D
গতরাতে স্বপ্নে দেখলাম, আমি ১০ পাউন্ড ওজনের একটা হটডগ খাচ্ছি। সকালে উঠে দেখি আমার কোলবালিশটা নেই।
:)
হ্যাঁলো, এটা কি ফায়ার সার্ভিস অফিস?
-হ্যাঁ।
-দেখুন, মাত্র কিছুদিন হলো আমি আমার ফুলের বাগান করেছি। নানা জাতের ফুল ফুটেছে···
-আগুন লেগেছে কোথায়?
-গোলাপের চারাগুলো খুব দামি, অর্ডার দিয়ে বিদেশ থেকে আনিয়েছি···
-কোথায় আগুন লেগেছে তা-ই বলুন, শিগগির।
-তাই তো বলছি। আগুন লেগেছে আমার পাশের বাড়ি। আপনারা তো এক্ষুনি আসবেন। তাই অনুরোধ করছি, আগুন নেভানোর ফাঁকে একটু পানি ছিটিয়ে দিয়েন।

১ম বোনঃ জানিস তোর দুলাভাই য্তখন বাসায় না আসে আমি তার জন্য অপেক্ষা করি, ভাত খাই না!!
২য় বোনঃ তাহলে তো তোমাদের সম্পর্ক অতি মধুর!!!
১ম বোনঃ আরে রাখ তোর সম্পর্ক!! তোর দুলাভাই অফিস থেকে ফিরলে তাকে দিয়া ভাত রান্না করাই, তারপর খাই!
B-)
মাঝবয়সী কড়া মেজাজের মহিলা : এই যে খোকা, তোমার মা কি জানেন যে তুমি সিগারেট টান?
ঠোঁটকাটা খোকা : আচ্ছা ম্যাডাম, আপনার স্বামী কি জানেন যে আপনি রাস্তাঘাটে অচেনা লোকদের সঙ্গে কথা বলেন?
:)
শোভা– বুঝলি সোমা, আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি অয়নকে বিয়ে করব না।
সোমা– সে-কি-রে, পাঁচ বছর ধরে প্রেম করলি, এখন বিয়ে করবি না কেন?
শোভা– জানিস, অয়ন একেবারে ... নাস্তিক!
সোমা– ও নাস্তিক তাতে তোর কি, তুই তো আর নাস্তিক নোস ।
শোভা– ও নরক আছে বলে বিশ্বাস করে না। ভয়ানক ব্যাপার নয়?
সোমা– ঘাবড়াচ্ছিস কেন, বিয়েটা হতে দে। কয়েকদিনের মধ্যেই বাছাধন বুঝে যাবে যে নরক সত্যিই আছে !!!
:|
ছেলের স্কুলের রিপোর্ট কার্ড দেখে বাবা হতভম্ব!!! অবশেষে তিনি "Signature of the Guardian"-এর স্থানে স্বাক্ষর না করে টিপ সই দিলেন...
ছেলে জিজ্ঞেস করল বাবাকেঃ বাবা,তুমি আমার রিপোর্ট কার্ডে সই না করে আঙ্গুলের ছাপ দিলে কেন?
বাবাঃ যে নম্বর পেয়েছ! আমি চাই না তোমার স্যাররা জানুক, তোমার বাড়ীতে শিক্ষিত লোকজন আছে!!!
:P
১ম বন্ধু : তুমি কাল রাতে এরকম করলে কেন?
২য় বন্ধু : আমার দোষ নেই। এক ডোকে সমস্ত বোতলটা শেষ করতে হয়েছিল কিনা তাই ...
১ম বন্ধু : কেন বাজি ধরেছিলে নাকি?
২য় বন্ধু : না, বোতলের ছিপিটা হারিয়ে গিয়েছিল ..
/:)
পার্কে শক্তপোক্ত চেহারার এক বুড়োকে বসে থাকতে দেখে কবির বলল, ‘আরে! আপনি তো এই বয়সেও বেশ আছেন দেখি! কী করে স্বাস্থ্যটা ধরে রাখলেন, বলেন তো?’
বৃদ্ধ হতাশ গলায় বললেন, ‘আমি কিছুই করি না। সারা দিন মদ, সিগারেট খাই; কোনো দিনও ব্যায়াম করিনি; ইচ্ছেমতো তেল, ঘি, মাখন খাই; ঠিকমতো গোসল করি না, এক কাপড় ১৪ দিন পরি।’
কবির অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করে, ‘বলেন কি! আপনার বয়স কত?’
লোকটা জবাব দেয়, ‘৩০ বছর।’
;)
ভদ্রমহিলা: খোকা, তোমার বাবা কী করেন?
শিশু: আমার বাবা একজন মৎস্যশিকারি।
ভদ্রমহিলা: কিন্তু আমি তো শুনেছি, তোমার বাবা একজন শেয়ার ব্রোকার।
শিশু: না, না! আমি যতবার বাবার অফিসে গেছি, দেখেছি, বাবা কারও সাথে ফোনে কথা বলছেন আর বিগলিত হাসি হেসে বলছেন, ‘স্যার, আরেকটা বড় মাছ ধরেছি!’
X(
চিকিৎসক: আচ্ছা বলো তো, অস্ত্রোপচার করার আগে রোগীকে অজ্ঞান করা হয় কেন?
সহকারী: এ তো খুব সহজ প্রশ্ন, স্যার। রোগী জেগে থাকলে আপনার অস্ত্রোপচার কীভাবে করতে হয়, সেটা শিখে ফেলবে। আর পরে ওই রোগী যদি নিজেই ডাক্তারখানা খুলে অস্ত্রোপচার শুরু করে দেন, তাহলে তো আমরা পথে বসে যাব। এ জন্যই রোগীকে অজ্ঞান করা হয়, স্যার।
:-/
টিচার: তোমার বাবা তোমাকে বাড়ির কাজ করতে সাহায্য করেছেন?
ছাত্র: না। পুরোটাই উনি করেছেন।
:P
আমার স্ত্রী গতরাতে বলছিল, আমি নাকি তার কোনো কথাই মন দিয়ে শুনি না…নাকি…এ রকমই কিছু একটা… ঠিক মনে পড়ছে না।
:D
মন্টু ও চিকিৎসকের মধ্যে কথা হচ্ছে—
মন্টু: স্যার, আমি বাসার চাবি গিলে ফেলেছি।
ডাক্তার: বলেন কী! কখন এ ঘটনা ঘটালেন?
মন্টু: তা প্রায় মাস দুয়েক হবে।
ডাক্তার: এত দিন আসেননি কেন?
মন্টু: স্যার, তখন একটি নকল চাবি বানিয়ে নিয়েছিলাম। আজকে সেটাও হারিয়ে গেছে, তাই বাধ্য হয়ে আপনার শরণাপন্ন হয়েছি।
:)
সততা, বুদ্ধি ও পার্টির প্রতি আনুগত্য—কোনো রাজনীতিবিদের ভেতরেই এই তিনটি গুণের দুটোর বেশি থাকতে পারে না। কারণ:
- যে সৎ ও বুদ্ধিমান, সে পার্টির প্রতি অনুগত নয়।
- যে সৎ ও পার্টির প্রতি অনুগত, সে বুদ্ধিমান নয়।
- যে বুদ্ধিমান এবং পার্টির প্রতি অনুগত, সে সৎ নয়।
:)
দুই ফরাসি পুরুষের সংলাপ।
—হজমশক্তি বাড়াতে আমি বিয়ার খাই। লো প্রেশার হলে খাই রেড ওয়াইন। কনিয়াক খাই ফ্লু হলে। আর অ্যানজাইনা হলে লিকার।
—তুমি তাহলে পানি খাও কখন?
—তেমন অসুখ আমার জানা নেই।
:}
আইফেল টাওয়ারের অদূরে এক অপূর্ব সুন্দরী পর্যটক হেঁটে বেড়াচ্ছে। তাকে অনুসরণ করছে এক স্থানীয় পুরুষ। উপায়ান্তর না দেখে মেয়েটি এগিয়ে গেল পুলিশের কাছে; বলল, ‘ওই লম্বামতন লোকটা আমার পিছু ছাড়ছে না। আমি যেখানে যাচ্ছি, সেও যাচ্ছে আমার পিছু পিছু।’
পুলিশ বলল, ‘ডিউটিতে না থাকলে আমিও একই কাজ করতাম।
:)
বাসররাতে কনে ঘরে অপেক্ষা করছে পুলিশ স্বামীর। সে ব্যালকনিতে গিয়ে দাঁড়িয়ে আছে দুই ঘণ্টা ধরে। অতিষ্ঠ হয়ে শেষমেশ কনে ডাক দিল তাকে,
‘মাত্তেও, এতক্ষণ ধরে ব্যালকনিতে কী করছ! ঠাণ্ডা লেগে যাবে তো! ঘরে এসো।’
—না গো, এখন আসব না। আমার বাবা সারা জীবন আমাকে বলে এসেছে, এই রাতটা হবে তোমার জীবনের শ্রেষ্ঠ রাত। আমি সেটা মিস করতে চাই না।
:)
তুমি একটা ইলেকট্রিক ব্লেন্ডার, একটা ইলেকট্রিক টোস্টার এবং একটা ইলেকট্রিক ব্রেড মেকার কিনে বললে, ‘ওফ! বাসায় এত জিনিস! আমি বসব কোথায়?’ পরদিন আমি একটা ইলেকট্রিক চেয়ার কিনে আনলাম।
:)
এবং ৫টি নাসিরুদ্দিন হোজ্জার কৌতুক


তুরস্কের দার্শনিক, জ্ঞানী, বুদ্ধিমান (কখনও কখনও বোকা) ও প্রচন্ড রসবোধে পরিপূর্ণ হোজ্জার কৌতুক সারা দুনিয়ায় জনপ্রিয়। ইউনেস্কো ১৯৯৬-১৯৯৭ সালকে আন্তর্জাতিক নাসিরুদ্দিন দিবস হিসাবে ঘোষণা করে। নাসিরুদ্দিন হোজ্জার কৌতুক নিয়েই আমাদের এবারের আয়োজন!

.

1. ভাগ্যিস আমি ছিলামনা

এক রাতে হোজ্জা দেখে বাগানে এক লোক দাঁড়িয়ে আছে। চোর ভেবে হোজ্জা ধনুক বের করে চোরের দিকে তীর ছুড়ল। পরদিন সকালে গিয়ে দেখে তারই জামা মেলে দেয়া ছিল; যেটাকে হোজ্জা চোর মনে করে তীর ছুড়েছিল এবং সেই তীর জামাতে বিদ্ধ হয়ে আছে। সাথে সাথে হোজ্জা মোনাজাত করে আল্লাহর কাছে শুকরিয়া জানায়। হোজ্জার বিবি অবাক হয়ে বলল, ' তুমি এখন মোনাজাত করছ কেন'? 'ভাগ্যিস জামার ভিতর আমি ছিলাম না', হোজ্জার উত্তর।

.

2. লবণ

একদিন হোজ্জা গাধার পিঠে লবণ বোঝাই করে বাজারের দিকে রওনা দিলেন। পথে একটা নদী পড়ল। গাধাসহ নদী পার হলেন। কিন্তু নদীর পানিতে লবণ গলে একাকার। পণ্য হারিয়ে হোজ্জা বিরক্ত। গাধা তো মহা খুশি বোঝা থেকে বেঁচে গিয়ে। এর পরেরবারও হোজ্জা ওই পথ দিয়ে গেলেন, তবে এবার তুলা বোঝাই করে। গাধা যখন নদী পার হলো তখন তুলা ভিজে ওজন বেড়ে গেল। গাধা ওজনদার মাল নিয়ে টলমল পায়ে এগিয়ে যেতে লাগল। হোজ্জা চেঁচিয়ে বললেন, ‘ভেবেছিলি প্রতিবার পানি দিয়ে গেলে পিঠের ওপরের মালের ওজন কমে যাবে, তাই না?

.

3. চোরাচালান

গাধার পিঠে চেপে হোজ্জা প্রায়ই ইরান, গ্রিস চলে যান। প্রতিবারই গাধার পিঠে দুই বোঝা খড় চাপিয়ে নিয়ে যেতেন এবং ফিরে আসতেন পায়ে হেঁটে। প্রতিবার তাঁকে তল্লাশি করা হতো বেআইনি সামগ্রীর খোঁজে। কিছুই পাওয়া যেত না। কী নিয়ে যান আপনি, হোজ্জা‘? ’আমি একজন চোরাচালানি।’ কয়েক বছর পর হোজ্জার অবস্থা আরও রমরমা। মিসরের উদ্দেশে রওনা দিলেন। সেখানে একদিন এক সীমান্তরক্ষী তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন। বলুন হোজ্জা, কী করে গ্রিস ও ইরানের আইন ফাঁকি দিয়ে গেলেন আর এখানেও বেশ ভালোই আছেন, কী চোরাচালান করতেন যে কখনোই ধরা যেত না‘? ’গাধা।’

.

4. অতিথিপরায়ণ

একদিন এক চায়ের স্টলে হোজ্জা সবাইকে বললেন, ‘আমি একজন অতিথিপরায়ণ ব্যক্তি।‘ ’বেশ, তাহলে আজ দুপুরে আমাদের সবাইকে খাওয়ান’, সবচেয়ে চতুরজন কথাটা বলল। হোজ্জা তাদের নিয়ে নিজ বাসার দিকে রওনা দিলেন। বাড়ির কাছে এসে হোজ্জা বললেন, ‘আমি আগে আগে বাসায় গিয়ে স্ত্রীকে বলি আর তোমরা আসতে থাকো।’ খবরটা শোনার পর স্ত্রী রেগে আগুন, ‘ঘরে কোনো খাবার নেই, ওদের ফিরে যেতে বলো।‘ ’তা পারব না, আমি যে অতিথিপরায়ণ, তার একটা সুনাম আছে।‘ ’বেশ, তাহলে তুমি ওপরের তলায় গিয়ে বসো; আমি ওদের বলছি তুমি বেরিয়ে গেছ, বাড়িতে নেই।’ এক ঘণ্টা পর অতিথিরা এসে দরজায় ধাক্কা দিল আর বলতে লাগল, ‘আমাদের ভেতরে ঢুকতে দাও হোজ্জা।’ হোজ্জার স্ত্রী দরজা খুলে বেরিয়ে এলেন। হোজ্জা তো বাড়ি নেই।‘ ’সেকি আমরা তো তাকে বাড়িতে ঢুকতে দেখেছি আর দরজার দিকে লক্ষ রেখেছি তার ঢোকার পর থেকে। বের তো হয়নি।’ স্ত্রী চুপ করে গেলেন। ওপরতলার জানালা দিয়ে হোজ্জা পুরোটাই দেখছিলেন। নিজেকে ধরে রাখতে না পেরে জানালা দিয়ে ঝুঁকে বললেন, ‘আমি কি পেছনের দরজা দিয়ে বাইরে যেতে পারি না?’

.

5. বাঘ তাড়াতে

একদিন হোজ্জা তাঁর বাড়ির চারপাশে শুকনো খাবারের টুকরো ছড়িয়ে দিচ্ছিলেন। কী করছেন হোজ্জা?-একজন জিজ্ঞেস করল। 'বাঘকে দূরে সরিয়ে রাখছি।‘ ’কিন্তু এ এলাকায় কোনো বাঘ তো নেই।‘ ’ঠিক বলেছ, খুবই কার্যকর পদ্ধতি, তাই না?

এক নিলামে দুইটা কথা বলা টিয়া পাখী বিক্রি হল। একটা কিনল জন, এলাকার সেরা পাজী । আরেকটা কিনল স্থানীয় গীর্যার পাদ্রী । দুই বছর পর দেখা গেল পাদ্রীর টিয়াপাখীটা সারাদিন ঈশ্বরের গুণ গান গায়, আর জনের টিয়াপাখীটা সারদিন অন্য পাখীদের সাথে বেলেল্লাপনা করে বেড়ায়, খিস্তি-খেউড় ছাড়া তার মুখে কোন ভাল কথা নেই ।।
জনের একদিন সুমতি হল । সে ভাবল অনেকতো হয়েছে, এবার সেও কনফেশন করে ভাল মানুষ হয়ে যাবে, আর তার টিয়াটাকেও ঈশ্বরের পবিত্র নাম নিতে শেখাবে ।টিয়াটাকে নিয়ে সে পাদ্রীর কাছে গেল আর দুজন মিলে কনফেশন করল । পাদ্রী বল্ল, টিয়াটাকে আমারটার কাছে রেখে যাও, ও ঈস্বরের গণ গানটা শিখে নেবে ।তথাস্ত !
এক সপ্তাহ পর জন আর পাদ্রী মিলে টিয়ার কাছে আসল কী উন্নতি হয়েছে দেখতে । ওদেরকে দেখে জনের বেয়াদব টিয়াটা চোখ পিটপিট করে তাকাল, তারপর চেঁচিয়ে বল্ল-
''দেখেছো, দেখেছো, পাঁজীর বাচ্চা বুড়োগুলো আবার হাজির হয়েছে আমাদের জ্বালাতে, শালা নচ্ছাড়।''
পাদ্রীর ভদ্র টিয়াটা এবার ওদের দিকে তাকাল, তারপর বল্ল ''এই যে হারামীর বাচ্চারা, তোরা আবার জ্বালাতে এসেছিস কেন? আমাদের কী শান্তিতে একটু পুটকী মারা-মারিও করতে দিবি না ? ''
:)
মাদকবিরোধী সভা। মদে আসক্তদের সামনে প্রেজেন্টেশন করছেন একজন চরম স্মার্ট লোক । এক পরযায়ে মদের ক্ষতি বর্ণনা করতে করতে তিনি এক গ্লাস মাদের মধ্যে একটা কেঁচো রেখে দিলেন । কিছঃক্ষনের মধ্যে ষেটা গলে মদের সাথে মিশে গেল । এবার সপ্রতিভ ভাবে সবার দিকে তাকিয়ে বল্লেন ''এবার বলুন, এই পরীক্ষা থেকে আমরা কী শিখলাম''
ষবাই উত্তর দিল '' মদ খেলে আমাদের পেটের সব কৃমি মরে যাবে, তাই আমাদের বশী বেশী মদ খাওয়া উচিৎ''
;)
এক লোককে অতিরিক্ত স্পীডে গাড়ি চালানোর দায়ে ট্রাফিক পুলিশ দাঁড় করালো।
: কী ব্যপার এত স্পীডে চালাচ্ছিলেন কেন ? এখনতো জরিমানা দিতে হবে ।
: কী করব? আমারতো লাইসেন্স নেই,
:লাইসেন্স ছাড়াই রাস্তায় গাড়ী নিয়ে বেরিয়েছেন?
:কী আর করা । আমার স্ত্রীকে হঠাৎ খুন করে ফেল্লাম, এখন লাশটা গুম করতে যাচ্ছি।
:(ভড়কে গিয়ে) লাশ কই?
: গাড়ীর বনেটে রখেছি
সাথে সাথে ট্রাফিক পুলিশ সবখানে খবরটা জানিয়ে দিলেন আর এইরকম একজন ভয়ংকর অপরাধী ধরার সাফল্যে প্রমোশনের আশা জেগে উঠল তার। পুলিশের বড় কর্তা সবাই এসে হাজির, সাথে মিডিয়া । ঐ লোককে চারদিক থেকে ঘিরে ধরা হল, আর লোকটা চেঁচাতে লাগল এই ট=রাফিক একটা মিথ্যুক, ঘুষ না পয়ে আমাকে ফাঁসাতে চাইছে ।
বড় কর্টা সেদিকে কান না দিয়ে গাড়ীর বনেট-টা তুললেন, সেখানে কিছু নেই- ফাঁকা । রাগত দৃষ্টিতে তিনি এবার ট্রাফিক পুলিশটার দিকে তাকালেন ।
ঐ ব্যাটা আমাতা আমতা করে বলতে লাগল, ''লোকটা লাইসেন্স ছাড়া গাড়ী চালাচ্ছে'' অপরাধী ড্রাইভার সাঠে সাথে চেঁচিয়ে উঠল- ব্যাটা মিঠ্যুক, এটা কী? বলে পকেট থেকে তার লাইসেন্সটা বের করে দিল ।
ওটা দেখে পুলিশটা আমাতা আমতা করে আরো কিছু বলতে যাচ্ছিলো, তখন ড্রাইভার লোকটা চেঁচিয়ে উঠল ''বল, আরো বানিয়ে বানিয়ে বল। এবার নিশ্চয় বলবি জয আমি বেশী স্পীডে গাড়ী চালাচ্ছিলাম! "
:-/
ট্রেনে করে খুলনা জাওয়ার সময় সহযাত্রী এক বাচ্চা কিছুক্কষন পর পর প্যান প্যান করে ''হিসু করমু,হিসু করমু''সাথে সাঠে তার বাপ তাকে একমুঠ মুড়ি খাইয়ে দিল। বাচ্চাটা এবার চুপ হয়ে গেল ।
জিজ্ঞেস করলাম ''কী বাবু, হিসু চালে গেল ?''
জবাব দিল ''যাবে না? মুড়িতেই তো সব শুষে নিল ''

রোগী: বাসার পাশের রাস্তায় কুকুরগুলো রোজ রাতে নিয়ম করে হল্লা করে। কিছুতেই ঘুমাতে পারি না।
ডাক্তার: এই ঘুমের বড়িটা নতুন এসেছে। খুব ভালো কাজ দেয়।
রোগী ওষুধ নিয়ে চলে গেল। কিন্তু এক সপ্তাহ বাদেই ফিরে এসে বলল, ‘এখনো আমার ঘুমের সমস্যা হচ্ছে।’
ডাক্তার প্রশ্ন করে, কিন্তু ওষুধটা তো বেশ ভালো। অনেকেরই কাজ হয়েছে।
রোগী: তাতে কি, সারা রাত কুকুরগুলোকে ধাওয়া করে একটা যদিও ধরতে পারি, কিছুতেই বদমাশটাকে ওষুধ গেলানো যায় না

তিনি খুব অল্প কথার মানুষ। তাই না?
—হ্যাঁ, সারা সকাল ধরে সেই কথাটাই তিনি বোঝালেন।

জাপানের ভয়াবহ দুর্যোগের সময় সোমালীয় জলদস্যুরাও এগিয়ে এসেছে। তারা ঘোষণা দিয়েছে, এর পর থেকে তারা প্রতিটি জাপানি জাহাজের মুক্তিপণে ১০ শতাংশ ছাড় দেবে।

সাতসকালে বন্দুকের দোকানে এসে হাজির হলো রিয়াজ। বেছে বেছে ভালো দেখে একটা বন্দুক কিনল। দোকানের ম্যানেজার জিজ্ঞেস করল, ‘স্যার, কয়টা গুলি নেবেন?’
রিয়াজ বলল, ‘দাঁড়ান, একটা ফোন করে নিই, “হ্যালো, তেরামেরা ব্যাংক, মহাখালী শাখা? আচ্ছা, ওপর-নিচ মিলিয়ে আপনাদের মোট কয়জন গার্ড আছে…।”

মিনিট দশেক তাড়া করে গতিবিধি লঙ্ঘন করা এক ড্রাইভারকে থামাল ট্রাফিক পুলিশ, বলল, আমি থামতে বলা সত্ত্বেও কেন আপনি থামেননি?
এক মুহূর্ত ভেবে নিয়ে ড্রাইভার বলল, আসলে হয়েছে কি, গত সপ্তাহে আমার স্ত্রী এক ট্রাফিক পুলিশের সঙ্গে পালিয়ে গেছে। তো আপনাকে আমার পেছনে ছুটতে দেখে মনে হলো, আমার স্ত্রীকে ফেরত দিতেই আপনি আমার পিছু নিয়েছেন।

একটা কাপ নিয়ে হাঁপাতে হাঁপাতে ঘরে ঢুকল স্বামী। তাই দেখে তার স্ত্রী বলল, ‘একি! এত হাঁপাচ্ছ কেন? এই কাপটাই বা কোথায় পেলে?’
স্বামী: দৌড় প্রতিযোগিতায় দুজনকে হারিয়ে এটা পেলাম।
স্ত্রী: মাত্র তিনজন নিয়ে দৌড় প্রতিযোগিতা?
স্বামী: হ্যাঁ, প্রথমে আমি, তারপর পুলিশ আর সবার পেছনে এই কাপটার মালিক।

পোষ্ট পুরাই নকল, তাই মাফ চাই....... শুধু মজা দেওয়া ছাড়া অন্য কারণ নাই। তথাপি কেউ খুজে পেলে কেউই দায়ী নয়।

সামহোয়‍্যার ইন...ব্লগ বাঁধ ভাঙার আওয়াজ, মাতৃভাষা বাংলায় একটি উন্মুক্ত ও স্বাধীন মত প্রকাশের সুবিধা প্রদানকারী প্ল‍্যাটফমর্। এখানে প্রকাশিত লেখা, মন্তব‍্য, ছবি, অডিও, ভিডিও বা যাবতীয় কার্যকলাপের সম্পূর্ণ দায় শুধুমাত্র পাঠকারীর......
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মিশন: কাঁসার থালা–বাটি

লিখেছেন কলিমুদ্দি দফাদার, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:২৭

বড় ভাই–ভাবীর ম্যারেজ ডে। কিছু একটা উপহার দেওয়া দরকার। কিন্তু সমস্যা হলো—ভাই আমার পোশাক–আশাক বা লাইফস্টাইল নিয়ে খুবই উদাসীন। এসব কিনে দেওয়া মানে পুরো টাকা জ্বলে ঠালা! আগের দেওয়া অনেক... ...বাকিটুকু পড়ুন

আওয়ামী লীগের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে ।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৪৫


বাংলাদেশে আসলে দুইটা পক্ষের লোকজনই মূলত রাজনীতিটা নিয়ন্ত্রণ করে। একটা হলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি এবং অন্যটি হলো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। এর মাঝে আধা পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি হিসেবে একটা রাজনৈতিক দল... ...বাকিটুকু পড়ুন

J K and Our liberation war১৯৭১

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৯



জ্যাঁ ক্যুয়ে ছিলেন একজন ফরাসি মানবতাবাদী যিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের একটি বিমান হাইজ্যাক করেছিলেন। তিনি ৩ ডিসেম্বর, ১৯৭১ তারিখে প্যারিসের অরলি... ...বাকিটুকু পড়ুন

এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ

লিখেছেন এ আর ১৫, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৪০



এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ


২০০৪ সালের ২১ শে অগাষ্ঠে গ্রেনেড হামলার কারন হিসাবে বলা হয়েছিল , হাসিনা নাকি ভ্যানেটি ব্যাগে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন ছায়াযুদ্ধ: R থেকে MIT—কুয়াশার ভেতর নতুন ক্ষমতার সমীকরণ

লিখেছেন এস.এম. আজাদ রহমান, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৪



বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন ছায়াযুদ্ধ: R থেকে MIT—কুয়াশার ভেতর নতুন ক্ষমতার সমীকরণ

কেন বিএনপি–জামায়াত–তুরস্ক প্রসঙ্গ এখন এত তপ্ত?
বাংলাদেশের রাজনীতিতে দীর্ঘদিন ধরে একটি পরিচিত ভয়–সংস্কৃতি কাজ করেছে—
“র”—ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা নিয়ে রাজনীতিতে গুজব,... ...বাকিটুকু পড়ুন

×