বালিকার সামনে দাঁড়িয়ে বালকের ভালবাসার বহিঃপ্রকাশ??
না সেটা সম্ভবপর ছিল কিনা বালক আজও দ্বিধান্বিত।সাহস থাকলেও মনে ভয় ছিল।
তাহলে আজ গহীনের ভালোবাসা প্রকাশ কিভাবে??
উপায় ছিল।কাউকে দিয়ে ভালবাসার ফুল পাঠানো যে বালকের আকাশ সমান মাহেন্দ্রক্ষণ।
কারণে হোক আর অকারণে হোক বালিকার ব্যাগে গুঁজে নেয়া ফুলেরতোড়া দৃশ্য যে বালকের কাছে নিশ্চিত মৃত্যুর শীতল স্পর্শ যে কিছুই নয়।মৃত্যুর এত দু:সাহস নেই।সহসা বালকের উপলব্দি যোজন যোজন দূরত্বে হারিয়ে যাওয়ার ভয় নেই।
.....................................................
দুরত্বগুলো নিজে নিজেই রচিত হয়।
নির্ঘুম রাতের সাথে বালকের চোখের বারিধারার সখ্যতা-বালিকার চোখের ভিতর গভীরতা বালক জানতো না।
স্মৃতিময় পথ ধরে আজও আসে সেই ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, যেমন এসেছিল ১১ বছর আগে।বালকের হৃদয় অন্ত:পুরে রক্তক্ষরণ হচ্ছে নি:শব্দে অহরহ, রক্তক্ষরণ থামাতে পরাস্ত অনুচক্রিকারা,জ্বলন্ত নিকোটিন,তাও ক্ষণিকের জন্য।
বালক থেকে কিশোর,যুবক। ১১ বছরের ১৪ ই ফেব্রুয়ারি,নিতান্তই সাধারণ দিন গুলোর মত।
তবুও ভালবাসা নিষ্কলংঙ্ক,চির উজ্জ্বীবিত। ভালবাসা আছে বলেই আজো অবক্ষয় অধরা পৃথিবী।
ভাল থাকুক ভালবাসার মানুষ গুলো।