ঘটনা কইতে কইতে আমার গেলোগা মেজাজ খারাপ হইয়া। চুড়ান্ত খারাপ যারে কয়, হালায় ফাইজলামীর একটা সীমা থাকা উচিৎ। কথা নাই বার্তা নাই কয়, আরো আধা ঘন্টা। আরে, হালায় আমি যে গত দুই ঘন্ট া ধইর্যা খাড়াওয়া রইছি হেই খবর রাখো নি?
এর মইধ্যে কাঁটা ঘাঁয়ে নুনের ছিঁটা। সকালে হুনলাম বিশাল এক ওয়াজ মাহ্ফিল। বক্তারা আবার পূর্ব পরিচিত। জানাইলো ক্যাডায়? কবিরাজ মশাই...। আমি পুরা পাংখা, হালায় ফিরি তাইলে আমারে থুইয়াই ডাকাতি শিখবার চায়?
মনডা মানে না, ফাইট্টা যায়গো মামু ফাইট্টা যায়।
রিশকাওয়ালা এইবার দেহি আবার থামাইয়া বইয়া গেছে। আমি কই রে মামু, কি হইলো আবার?
কয় নামেন আমার রিশকা থাইক্যা। আমি কই হ্যা কা?
কয় আমি মনে করছিলাম মামানির লগে কিছু একটা হইছে, হের লাইগ্যা উদাসী হইছেন। অহন দেহি জটিল আলাপ। আমার রিশকা আপনের লাহান এতো বেরসিক না। ঐ মইন্টা মামুরে লইয়া যা দেহি...।
আমি তো দেহি মরজ্বালা তো। লগে লগে কইলাম, হালায় বাঙালীর এই হইলো পরোবলেম। কথা পুরাডা না হুইনাই পরোটা চিবায়। হুনবেন তো আগে কি হইলো...।
এইবার কয়, তাইলে কন দেহি, মাগার ইজি থাকতে হবে কইলাম। আমি কইলাম ও.কে মামু...।
চালাও রিশকা....
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে ডিসেম্বর, ১৯৬৯ সন্ধ্যা ৭:০০

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



