somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

কৌতুকের গোডাউন (৪র্থ খন্ড)

১৭ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১:৫০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

১ম বোনঃ জানিস তোর দুলাভাই য্তখন বাসায় না আসে আমি তার জন্য অপেক্ষা করি, ভাত খাই না!!
২য় বোনঃ তাহলে তো তোমাদের সম্পর্ক অতি মধুর!!!
১ম বোনঃ আরে রাখ তোর সম্পর্ক!! তোর দুলাভাই অফিস থেকে ফিরলে তাকে দিয়া ভাত রান্না করাই, তারপর খাই!
B-)
মাঝবয়সী কড়া মেজাজের মহিলা : এই যে খোকা, তোমার মা কি জানেন যে তুমি সিগারেট টান?
ঠোঁটকাটা খোকা : আচ্ছা ম্যাডাম, আপনার স্বামী কি জানেন যে আপনি রাস্তাঘাটে অচেনা লোকদের সঙ্গে কথা বলেন?
:)
শোভা– বুঝলি সোমা, আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি অয়নকে বিয়ে করব না।
সোমা– সে-কি-রে, পাঁচ বছর ধরে প্রেম করলি, এখন বিয়ে করবি না কেন?
শোভা– জানিস, অয়ন একেবারে ... নাস্তিক!
সোমা– ও নাস্তিক তাতে তোর কি, তুই তো আর নাস্তিক নোস ।
শোভা– ও নরক আছে বলে বিশ্বাস করে না। ভয়ানক ব্যাপার নয়?
সোমা– ঘাবড়াচ্ছিস কেন, বিয়েটা হতে দে। কয়েকদিনের মধ্যেই বাছাধন বুঝে যাবে যে নরক সত্যিই আছে !!!
:|
ছেলের স্কুলের রিপোর্ট কার্ড দেখে বাবা হতভম্ব!!! অবশেষে তিনি "Signature of the Guardian"-এর স্থানে স্বাক্ষর না করে টিপ সই দিলেন...
ছেলে জিজ্ঞেস করল বাবাকেঃ বাবা,তুমি আমার রিপোর্ট কার্ডে সই না করে আঙ্গুলের ছাপ দিলে কেন?
বাবাঃ যে নম্বর পেয়েছ! আমি চাই না তোমার স্যাররা জানুক, তোমার বাড়ীতে শিক্ষিত লোকজন আছে!!!
:P
১ম বন্ধু : তুমি কাল রাতে এরকম করলে কেন?
২য় বন্ধু : আমার দোষ নেই। এক ডোকে সমস্ত বোতলটা শেষ করতে হয়েছিল কিনা তাই ...
১ম বন্ধু : কেন বাজি ধরেছিলে নাকি?
২য় বন্ধু : না, বোতলের ছিপিটা হারিয়ে গিয়েছিল ..
/:)
পার্কে শক্তপোক্ত চেহারার এক বুড়োকে বসে থাকতে দেখে কবির বলল, ‘আরে! আপনি তো এই বয়সেও বেশ আছেন দেখি! কী করে স্বাস্থ্যটা ধরে রাখলেন, বলেন তো?’
বৃদ্ধ হতাশ গলায় বললেন, ‘আমি কিছুই করি না। সারা দিন মদ, সিগারেট খাই; কোনো দিনও ব্যায়াম করিনি; ইচ্ছেমতো তেল, ঘি, মাখন খাই; ঠিকমতো গোসল করি না, এক কাপড় ১৪ দিন পরি।’
কবির অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করে, ‘বলেন কি! আপনার বয়স কত?’
লোকটা জবাব দেয়, ‘৩০ বছর।’
;)
ভদ্রমহিলা: খোকা, তোমার বাবা কী করেন?
শিশু: আমার বাবা একজন মৎস্যশিকারি।
ভদ্রমহিলা: কিন্তু আমি তো শুনেছি, তোমার বাবা একজন শেয়ার ব্রোকার।
শিশু: না, না! আমি যতবার বাবার অফিসে গেছি, দেখেছি, বাবা কারও সাথে ফোনে কথা বলছেন আর বিগলিত হাসি হেসে বলছেন, ‘স্যার, আরেকটা বড় মাছ ধরেছি!’
X(
চিকিৎসক: আচ্ছা বলো তো, অস্ত্রোপচার করার আগে রোগীকে অজ্ঞান করা হয় কেন?
সহকারী: এ তো খুব সহজ প্রশ্ন, স্যার। রোগী জেগে থাকলে আপনার অস্ত্রোপচার কীভাবে করতে হয়, সেটা শিখে ফেলবে। আর পরে ওই রোগী যদি নিজেই ডাক্তারখানা খুলে অস্ত্রোপচার শুরু করে দেন, তাহলে তো আমরা পথে বসে যাব। এ জন্যই রোগীকে অজ্ঞান করা হয়, স্যার।
:-/
টিচার: তোমার বাবা তোমাকে বাড়ির কাজ করতে সাহায্য করেছেন?
ছাত্র: না। পুরোটাই উনি করেছেন।
:P
আমার স্ত্রী গতরাতে বলছিল, আমি নাকি তার কোনো কথাই মন দিয়ে শুনি না…নাকি…এ রকমই কিছু একটা… ঠিক মনে পড়ছে না।
:D
মন্টু ও চিকিৎসকের মধ্যে কথা হচ্ছে—
মন্টু: স্যার, আমি বাসার চাবি গিলে ফেলেছি।
ডাক্তার: বলেন কী! কখন এ ঘটনা ঘটালেন?
মন্টু: তা প্রায় মাস দুয়েক হবে।
ডাক্তার: এত দিন আসেননি কেন?
মন্টু: স্যার, তখন একটি নকল চাবি বানিয়ে নিয়েছিলাম। আজকে সেটাও হারিয়ে গেছে, তাই বাধ্য হয়ে আপনার শরণাপন্ন হয়েছি।
:)
সততা, বুদ্ধি ও পার্টির প্রতি আনুগত্য—কোনো রাজনীতিবিদের ভেতরেই এই তিনটি গুণের দুটোর বেশি থাকতে পারে না। কারণ:
- যে সৎ ও বুদ্ধিমান, সে পার্টির প্রতি অনুগত নয়।
- যে সৎ ও পার্টির প্রতি অনুগত, সে বুদ্ধিমান নয়।
- যে বুদ্ধিমান এবং পার্টির প্রতি অনুগত, সে সৎ নয়।
:)
দুই ফরাসি পুরুষের সংলাপ।
—হজমশক্তি বাড়াতে আমি বিয়ার খাই। লো প্রেশার হলে খাই রেড ওয়াইন। কনিয়াক খাই ফ্লু হলে। আর অ্যানজাইনা হলে লিকার।
—তুমি তাহলে পানি খাও কখন?
—তেমন অসুখ আমার জানা নেই।
:}
আইফেল টাওয়ারের অদূরে এক অপূর্ব সুন্দরী পর্যটক হেঁটে বেড়াচ্ছে। তাকে অনুসরণ করছে এক স্থানীয় পুরুষ। উপায়ান্তর না দেখে মেয়েটি এগিয়ে গেল পুলিশের কাছে; বলল, ‘ওই লম্বামতন লোকটা আমার পিছু ছাড়ছে না। আমি যেখানে যাচ্ছি, সেও যাচ্ছে আমার পিছু পিছু।’
পুলিশ বলল, ‘ডিউটিতে না থাকলে আমিও একই কাজ করতাম।
:)
বাসররাতে কনে ঘরে অপেক্ষা করছে পুলিশ স্বামীর। সে ব্যালকনিতে গিয়ে দাঁড়িয়ে আছে দুই ঘণ্টা ধরে। অতিষ্ঠ হয়ে শেষমেশ কনে ডাক দিল তাকে,
‘মাত্তেও, এতক্ষণ ধরে ব্যালকনিতে কী করছ! ঠাণ্ডা লেগে যাবে তো! ঘরে এসো।’
—না গো, এখন আসব না। আমার বাবা সারা জীবন আমাকে বলে এসেছে, এই রাতটা হবে তোমার জীবনের শ্রেষ্ঠ রাত। আমি সেটা মিস করতে চাই না।
:)
তুমি একটা ইলেকট্রিক ব্লেন্ডার, একটা ইলেকট্রিক টোস্টার এবং একটা ইলেকট্রিক ব্রেড মেকার কিনে বললে, ‘ওফ! বাসায় এত জিনিস! আমি বসব কোথায়?’ পরদিন আমি একটা ইলেকট্রিক চেয়ার কিনে আনলাম।
:)
এবং ৫টি নাসিরুদ্দিন হোজ্জার কৌতুক


তুরস্কের দার্শনিক, জ্ঞানী, বুদ্ধিমান (কখনও কখনও বোকা) ও প্রচন্ড রসবোধে পরিপূর্ণ হোজ্জার কৌতুক সারা দুনিয়ায় জনপ্রিয়। ইউনেস্কো ১৯৯৬-১৯৯৭ সালকে আন্তর্জাতিক নাসিরুদ্দিন দিবস হিসাবে ঘোষণা করে। নাসিরুদ্দিন হোজ্জার কৌতুক নিয়েই আমাদের এবারের আয়োজন!

.

1. ভাগ্যিস আমি ছিলামনা

এক রাতে হোজ্জা দেখে বাগানে এক লোক দাঁড়িয়ে আছে। চোর ভেবে হোজ্জা ধনুক বের করে চোরের দিকে তীর ছুড়ল। পরদিন সকালে গিয়ে দেখে তারই জামা মেলে দেয়া ছিল; যেটাকে হোজ্জা চোর মনে করে তীর ছুড়েছিল এবং সেই তীর জামাতে বিদ্ধ হয়ে আছে। সাথে সাথে হোজ্জা মোনাজাত করে আল্লাহর কাছে শুকরিয়া জানায়। হোজ্জার বিবি অবাক হয়ে বলল, ' তুমি এখন মোনাজাত করছ কেন'? 'ভাগ্যিস জামার ভিতর আমি ছিলাম না', হোজ্জার উত্তর।

.

2. লবণ

একদিন হোজ্জা গাধার পিঠে লবণ বোঝাই করে বাজারের দিকে রওনা দিলেন। পথে একটা নদী পড়ল। গাধাসহ নদী পার হলেন। কিন্তু নদীর পানিতে লবণ গলে একাকার। পণ্য হারিয়ে হোজ্জা বিরক্ত। গাধা তো মহা খুশি বোঝা থেকে বেঁচে গিয়ে। এর পরেরবারও হোজ্জা ওই পথ দিয়ে গেলেন, তবে এবার তুলা বোঝাই করে। গাধা যখন নদী পার হলো তখন তুলা ভিজে ওজন বেড়ে গেল। গাধা ওজনদার মাল নিয়ে টলমল পায়ে এগিয়ে যেতে লাগল। হোজ্জা চেঁচিয়ে বললেন, ‘ভেবেছিলি প্রতিবার পানি দিয়ে গেলে পিঠের ওপরের মালের ওজন কমে যাবে, তাই না?

.

3. চোরাচালান

গাধার পিঠে চেপে হোজ্জা প্রায়ই ইরান, গ্রিস চলে যান। প্রতিবারই গাধার পিঠে দুই বোঝা খড় চাপিয়ে নিয়ে যেতেন এবং ফিরে আসতেন পায়ে হেঁটে। প্রতিবার তাঁকে তল্লাশি করা হতো বেআইনি সামগ্রীর খোঁজে। কিছুই পাওয়া যেত না। কী নিয়ে যান আপনি, হোজ্জা‘? ’আমি একজন চোরাচালানি।’ কয়েক বছর পর হোজ্জার অবস্থা আরও রমরমা। মিসরের উদ্দেশে রওনা দিলেন। সেখানে একদিন এক সীমান্তরক্ষী তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন। বলুন হোজ্জা, কী করে গ্রিস ও ইরানের আইন ফাঁকি দিয়ে গেলেন আর এখানেও বেশ ভালোই আছেন, কী চোরাচালান করতেন যে কখনোই ধরা যেত না‘? ’গাধা।’

.

4. অতিথিপরায়ণ

একদিন এক চায়ের স্টলে হোজ্জা সবাইকে বললেন, ‘আমি একজন অতিথিপরায়ণ ব্যক্তি।‘ ’বেশ, তাহলে আজ দুপুরে আমাদের সবাইকে খাওয়ান’, সবচেয়ে চতুরজন কথাটা বলল। হোজ্জা তাদের নিয়ে নিজ বাসার দিকে রওনা দিলেন। বাড়ির কাছে এসে হোজ্জা বললেন, ‘আমি আগে আগে বাসায় গিয়ে স্ত্রীকে বলি আর তোমরা আসতে থাকো।’ খবরটা শোনার পর স্ত্রী রেগে আগুন, ‘ঘরে কোনো খাবার নেই, ওদের ফিরে যেতে বলো।‘ ’তা পারব না, আমি যে অতিথিপরায়ণ, তার একটা সুনাম আছে।‘ ’বেশ, তাহলে তুমি ওপরের তলায় গিয়ে বসো; আমি ওদের বলছি তুমি বেরিয়ে গেছ, বাড়িতে নেই।’ এক ঘণ্টা পর অতিথিরা এসে দরজায় ধাক্কা দিল আর বলতে লাগল, ‘আমাদের ভেতরে ঢুকতে দাও হোজ্জা।’ হোজ্জার স্ত্রী দরজা খুলে বেরিয়ে এলেন। হোজ্জা তো বাড়ি নেই।‘ ’সেকি আমরা তো তাকে বাড়িতে ঢুকতে দেখেছি আর দরজার দিকে লক্ষ রেখেছি তার ঢোকার পর থেকে। বের তো হয়নি।’ স্ত্রী চুপ করে গেলেন। ওপরতলার জানালা দিয়ে হোজ্জা পুরোটাই দেখছিলেন। নিজেকে ধরে রাখতে না পেরে জানালা দিয়ে ঝুঁকে বললেন, ‘আমি কি পেছনের দরজা দিয়ে বাইরে যেতে পারি না?’

.

5. বাঘ তাড়াতে

একদিন হোজ্জা তাঁর বাড়ির চারপাশে শুকনো খাবারের টুকরো ছড়িয়ে দিচ্ছিলেন। কী করছেন হোজ্জা?-একজন জিজ্ঞেস করল। 'বাঘকে দূরে সরিয়ে রাখছি।‘ ’কিন্তু এ এলাকায় কোনো বাঘ তো নেই।‘ ’ঠিক বলেছ, খুবই কার্যকর পদ্ধতি, তাই না?


গোডাউনের পুরানো মালগুলা এইখানে আছে
Click This Link
সর্বশেষ এডিট : ১৭ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ৯:২৫
৭টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

অণু থ্রিলারঃ পরিচয়

লিখেছেন আমি তুমি আমরা, ০৭ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৭


ছবিঃ Bing AI এর সাহায্যে প্রস্তুতকৃত

১৯৪৬ কিংবা ১৯৪৭ সাল।
দাবানলের মত সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা ছড়িয়ে পড়েছে সারাদেশে।
যে যেভাবে পারছে, নিরাপদ আশ্রয়ে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছে। একটাই লক্ষ্য সবার-যদি কোনভাবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

পেইন্টেড লেডিস অফ সান ফ্রান্সিসকো - ছবি ব্লগ

লিখেছেন শোভন শামস, ০৭ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:১৯

"পেইন্টেড লেডিস অফ সান ফ্রান্সিসকো", কিংবা "পোস্টকার্ড রো" বা "সেভেন সিস্টারস" নামে পরিচিত, বাড়িগুলো। এটা সান ফ্রান্সিসকোর আলামো স্কোয়ার, স্টেইনার স্ট্রিটে অবস্থিত রঙিন ভিক্টোরিয়ান বাড়ির একটি সারি। বহু... ...বাকিটুকু পড়ুন

শিরোনামহীন দুটি গল্প

লিখেছেন সাহাদাত উদরাজী, ০৭ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৫

গল্প ১।
এখন আর দুপুরে দামী হোটেলে খাই না, দাম এবং খাদ্যমানের জন্য। মোটামুটি এক/দেড়শ টাকা প্লাস বয়দের কিছু টিপস (এটা আমার জন্য ফিক্সড হয়েছে ১০টাকা, ঈদ চাদে বেশি হয়,... ...বাকিটুকু পড়ুন

এশিয়ান র‍্যাংকিং এ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান !!

লিখেছেন ঢাবিয়ান, ০৭ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:২০

যুক্তরাজ্যভিত্তিক শিক্ষা সাময়িকী 'টাইমস হায়ার এডুকেশন' ২০২৪ সালে এশিয়ার সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকা প্রকাশ করেছে। এশিয়ার সেরা ৩০০ তালিকায় নেই দেশের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়।তালিকায় ভারতের ৪০, পাকিস্তানের ১২টি, মালয়েশিয়ার ১১টি বিশ্ববিদ্যালয়... ...বাকিটুকু পড়ুন

রাজত্ব আল্লাহ দিলে রাষ্ট্রে দ্বীন কায়েম আমাদেরকে করতে হবে কেন?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০৮ ই মে, ২০২৪ ভোর ৬:০৬



সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ২৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৬। বল হে সার্বভৈৗম শক্তির (রাজত্বের) মালিক আল্লাহ! তুমি যাকে ইচ্ছা ক্ষমতা (রাজত্ব) প্রদান কর এবং যার থেকে ইচ্ছা ক্ষমতা (রাজত্ব) কেড়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×