ঢাকা টু সিলেট..(নোয়াপাড়া, স্টেশন নং-৩১)
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
Tweet
ঢাকা টু চিটাগাং রেল লাইন ধরে হাটা শেষ করেছি। পরবর্তি পরিকল্পনা ছিল ঢাকা টু সিলেট রেল লাইন ধরে হাটার । আখাউড়া স্টেশনের আগে তিতাস নদীর কড্ডা ব্রিজ পর্যন্ত ঢাকা টু চিটাগাং আর ঢাকা টু সিলেটের একই রুট হওয়ায় আমি সিলেটের পথে হাটা ধরেছি আসলে তিতাস নদীর কড্ডা ব্রিজ থেকে। আর কড্ডা ব্রিজের আগে যতগুলো স্টেশন আছে সেগুলোও আমি গননায় আনবো। সুতরাং আমার ঢাকা টু সিলেট প্রথম পোষ্টই হবে ঢাকা টু সিলেট ২৪তম স্টেশন। তারপর ২৫..২৬......এভাবেই ক্রমান্বয়ে সিলেট পর্যন্ত যতগুলো স্টেশন গনণা হয়ে যাবে।
আমার হাটার ধরণ তো আপনাদের জানাই আছে। আমি এক ষ্টেশন থেকে পরবর্তী স্টেশনের মধ্যবর্তী স্থানগুলোর ছবি দিব এবং প্রতি ষ্টেশনের জন্য একটা করে পোষ্ট । এতে করে স্টেশনের নাম এবং সংখ্যাটা ও হিসেব হয়ে যাবে ।
আমাদের হাটার ধরণঃ- সারাদিন রিলাক্স মুডে রেল লাইন ধরে হাটব, সন্ধ্যায় গাড়িতে করে বাড়িতে ফিরে আসব । এই সপ্তায় যেখানে আমার হাটা শেষ হবে আগামী সপ্তায় সেখান থেকে হাটা শুরু করবো এবং আবারো সন্ধ্যায় বাড়িতে ফিরে আসব । এভাবেই পর্যায়ক্রমে আমি সিলেট এর দিকে অগ্রসর হব এবং যতদিন না আমি সিলেট পৌছতে পারি। প্রতি সপ্তাহে হাটা আমার দ্বারা সম্ভব হচ্ছে না, তাই সিলেট পর্যন্ত কবে গিয়ে পৌছব এখনো জানি না, বলতে পারেন অজানা গন্তব্য
স্টেশনের অবস্থানঃ এটা হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুর থানার অন্তর্গত একটা স্টেশন।
(২) ইটাখোলা স্টেশন পার হয়ে চলে যাচ্ছে একটা ট্রেন।
(৩) আমরাও ট্রেনের পথ ধরে ছুটে চললাম সিলেটের দিকে।
(৪/৫) ছোট্ট বেলায় যারা এমন গাড়ি চালাইতেন, ছবিগুলো দেখে তারা হয়তো কিছুটা নষ্ট্যালজিক হবেন।
(৬/৭) রেল লাইনের পাশে ফুটে থাকা ল্যন্টানা, বনজুঁই আর কলমি ফুল গুলো বরাবরই আমাদের ক্লান্তি দূর করার জন্য টনিকের মতো কাজ করে।
(৮/৯) ক্ষেত থেকে টমেটু তুলছে দুই শিশু।
(১০) আমাদের কাজ তো একটাই, শুধু সিলেটের পথে এগিয়ে যাওয়া।
(১১) ঘাস কাটা।
(১২) একটা স্বর্পিল মেটো পথ।
(১৩) খেজুর গাছ, দূরে একটা ছোট্ট কুড়ে।
(১৪) সামনের দিক থেকে তোলার কুড়ের একটা ছবি।
(১৫/১৬) রেল লাইনে বসে খেলারত শিশুরা।
(১৭) রেল লাইন ধরে হাটায় নিমগ্ন আরো একজনের দেখা পেলাম।
(১৮) শুকনো মৌসুমের চা বাগান, এ সময়ে চা বাগানে কোন সৌন্দর্য্যই থাকে না।
(১৯) রেল লাইনের এই বিভক্তি বলে সামনেই কোন স্টেশন।
(২০/২১) এক সময় আমরা পরবর্তি স্টেশন নোয়াপাড়ায় পৌছে গেলাম।
আগের পর্বঃ ঢাকা টু সিলেট..(ইটাখোলা, স্টেশন নং-৩০)
পরবর্তি পর্ব হবেঃ ঢাকা টু সিলেট..(ছাতিয়াইন, স্টেশন নং-৩২)
১৪টি মন্তব্য ১৪টি উত্তর
আলোচিত ব্লগ
স্মৃতিপুড়া ঘরে
বাড়ির সামনে লম্বা বাঁধ
তবু চোখের কান্না থামেনি
বালিশ ভেজা নীরব রাত;
ওরা বুঝতেই পারেনি-
মা গো তোমার কথা, মনে পরেছে
এই কাঠফাটা বৈশাখে।
দাবদাহে পুড়ে যাচ্ছে
মা গো এই সময়ের ঘরে
তালপাতার পাখাটাও আজ ভিন্নসুর
খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে... ...বাকিটুকু পড়ুন
গরমান্ত দুপুরের আলাপ
মাঝে মাঝে মনে হয় ব্লগে কেন আসি? সোজা উত্তর- আড্ডা দেয়ার জন্য। এই যে ২০/২৫ জন ব্লগারদের নাম দেখা যাচ্ছে, অথচ একজন আরেক জনের সাথে সরাসরি কথা... ...বাকিটুকু পড়ুন
রাজীব নূর কোথায়?
আমি ব্লগে আসার পর প্রথম যাদের মন্তব্য পাই এবং যাদেরকে ব্লগে নিয়মিত দেখি তাদের মধ্যে রাজীব নূর অন্যতম। ব্যস্ততার মধ্যে ব্লগে কম আসা হয় তাই খোঁজ-খবর জানিনা। হঠাৎ দু'একদিন ধরে... ...বাকিটুকু পড়ুন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বৃষ্টির জন্য নামাজ পড়তে চায়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থী গত বুধবার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে বৃষ্টি নামানোর জন্য ইসতিসকার নামাজ পড়বে তার অনুমতি নিতে গিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এটির অনুমতি দেয়নি, যার জন্য তারা সোশ্যাল... ...বাকিটুকু পড়ুন
=তুমি সুলতান সুলেমান-আমি হুররাম=
©কাজী ফাতেমা ছবি
মন প্রাসাদের রাজা তুমি, রাণী তোমার আমি
সোনার প্রাসাদ নাই বা গড়লে, প্রেমের প্রাসাদ দামী।
হও সুলেমান তুমি আমার , হুররাম আমি হবো
মন হেরেমে সংগোপনে, তুমি আমি রবো।
ছোট্ট প্রাসাদ দেবে... ...বাকিটুকু পড়ুন