##প্রবাসী বন্ধু অনেক দিন বাদে ঢাকার বন্ধুর বাড়ীতে অথিতী হয়ে আসছেন আজ তিন দিন। কথাচ্ছলে প্রবাসী বন্ধু বলেন দেখো ভাই গোড়া থেকে লক্ষ্য করছি তুমি তোমার কুকুরটাকে খুব ভালবাসো ।
…..বাসবো না । আমি তো ওকে একটা মানুষ বলেই ভাবি, যেদিন ঝি চাকর থাকেন না সে দিন ঐ কুকুরটা এটো থালা বাসন জিভ দিয়ে সাভ করে দেয়।
……………………………………………………………………………………………………………………….
##গৃহিনী: আজীবনতো পানি মেশানো দুধই দিয়েই এসেছো। তা বাপু শহরে এখন কলেরা টাইফয়েড, লেগেছে, কোথাকার ডোবা পুকুরের পানি মেশাও, ও দুধ খেয়ে আমরা মরবো নাকি?
দুধ ওয়ালা: ছি ছি, কি যা বলেন মা ! চুকচুক করে বলে উঠল দুধ ওয়ালা। মুখ্য মানুষ বলে কি অতটুকু জ্ঞানও নেই আমার ? পানি আমি না ফুটিয়ে মেশাই না।
……………………………………………………………………………………………………………………………..
##ফুটপাতে বাতের ঔষধ বিক্রি । লাতু মিয়া বিক্রেতাকে জিজ্ঞেস করল , এই ঔষধে কাজ হবে তো ? বিক্রেতা হেসে জবাব দিল : এই ঔষধ খেলে বাত আপনার শরীর থেকে পালিয়ে যাবার পথ খুঁজে পাবে না ।
অনেক দিন পর উক্ত ঔষধ বিক্রেতার সঙ্গে লাতু মিয়ার দেখা হওয়ার সে রেগে গিয়ে জিজ্ঞেস করল : কি হে তোমার ঔষধে খেয়ে তো বাত যায়নি ?
বিক্রেতা জবার দিল ক্যান আমি তো বলে ছিলাম – বাত পালিয়ে যাবার পথ খুঁজে পাবে না ।
…………………………………………………………………………….
##রোগীঃ ডাক্তার সাব! বেশীদিন বাচোনের কোন উপায় আছে কি?
ডাক্তারঃ যান বিয়া করেন গিয়া।
রোগীঃ ক্যান? বিয়া করলে কি বেশিদিন বাচন যায়?
ডাক্তারঃ তা কইবার পারুম না। তয় এতডা কইতে পারে যে আপনে বিয়ার পর আর বেশিদিন বাচনের চেষ্টা করবেন না।
……………………………………………………………………….
রোগীঃ ডাক্তার সাহেব, আমাকে কুকুরে কামড়েছে।
ডাক্তারঃ আপনি কি জানেন না যে আমার রোগী দেখার সময় ৪টা থেকে ৮টা।
রোগীঃ আমিতো জানি। কিন্তু ওই হতচ্ছাড়া কুকুরে তো আর ওটা জানে না।
……………………………………………………………………………..
এক রোগী অপারেশন থিয়েটার থেকে ছুটে পালাচ্ছেন । তাকে এভাবে ছুটতে দেখে এক ডাক্তার তার পথ আগলে দাঁড়ালেন।
ডাক্তার : ব্যপার কী, আপনি এভাবে পালাচ্ছেন কেন?
রোগী : সাধে কী আর পালাচ্ছি?
ডাক্তার : ঘটনাটা খুলেই বলুন না।
রোগী : নার্স বলছেন, খুব সহজ অপারেশন, ভয়ের কোনো কারণ নেই।
ডাক্তার : নার্স তো ঠিকই বলেছেন।
রোগী : তিনি কথাটি আমাকে বলেননি, বলেছেন যিনি অপারেশন করবেন, সেই ডাক্তারকে।
……………………………………………………………………………..
প্রেমিকঃতোমার বাবার কাছে আমাদের বিয়ের প্রস্তাব রেখেছো?
প্রেমিকাঃহ্যাঁ।
প্রেমিকঃতোমার বাবা কি বললেন?
প্রেমিকাঃতিনি জানতে চাইলেন, তোমার ব্যাঙ্কে কত টাকা আছে।
প্রেমিকঃকি বললে?
প্রেমিকাঃযা সত্যি তাই বললাম,দুলাখ।
প্রেমিকঃতোমার বাবা কি বললেন?
প্রেমিকাঃতিনি টাকাটা ধার চাইলেন।
…………………………………………………………………………………….
আজীবন বাম রাজনীত করেছেন খ্যাতনামা এক রাজনীতিবিদ | এখন মৃত্যুশয্যায় | শুভার্থীরা ঘিরে আছে শেষ সময়ের বাণী শোনার জন্য |
রাজনীতিবিদ বললেন, মরার আগে আমি একটা ডান দলে যোগ দিতে চাই |
: কেন ? এই শেষ বেলায় কেন কপালে কলঙ্ক লাগাতে চান ?
: মরার আগে অন্তত একজন ডান রাজনীতিবিদ মেরে যেতে চাই |
…………………………………………………………………………………..
শিক্ষক বললেন, লেখাপড়ায় তুমি বেজায় খারাপ করছো, কাল তোমার বাবাকে স্কুলে আসতে বলবে, তার সাথে পরামর্শ করতে হবে |
: কিন্তু তার জন্য যে ফি লাগবে স্যার |
: ফি ! কিসের জন্য?
: আমার বাবাযে উকিল | ফি ছাড়া পরামর্শ করেন না |
………………………………………………………………………………
আইনের অধ্যাপক উইল বা ইচ্ছাপত্র সর্ম্পকে বিরাট লেকচার দিয়ে ছাত্রদের জিজ্ঞাসা করলেন , এবার বলোতো উইলের ব্যাপারে সবচেয়ে প্রয়োজনীয় জিনিস কি কি?
চট করে পেছন থেকে এক ছাত্র বললো একজন মুমুর্ষু ব্যক্তি এবং তার ধন সম্পদ স্যার।
………………………………………………………………………
##এক ডেপো ছোকরা একজন কন্যার পিতার কাছে গিয়ে জিজ্ঞাসা করলেন স্যার প্রেম জিনিসটা কেমন ?
কন্যার পিতাঃ প্রেম হলো স্বগীয় জিনিস এর স্বাদ যে জীবনে পায়নি তাকে ঘৃনা করি
ছোকরাঃ আমি আপনার মেয়েকে ভালোবাসি
—————————————————————-
মাষ্টরঃ তোমরা নিশ্চিই বুঝতে পেরেছো মানুষ কি ভাবে সৃষ্টি হয়েছে ?
এক ছাত্রঃ কিন্তু মাষ্টার মশাই বাবা যে বললো আমাদের সৃষ্টি হয়েছিল বানরের থেকে ।
মাষ্টারঃ এ বিষয়ে আমি কিছু বলতে চাই না । কেননা এটা তোমাদের পারিবারিক ব্যাপার
———————————————————————–
স্যার ছাত্রকে প্রশ্ন করছে।
স্যারঃ মিঠু, বলতো গরু আমাদের কি দেয়?
মিঠু :গরু ? গরু আমাদের গুতো দেয়।।।
——————————————————————————
শিক্ষক : তোমার এত দেরি হল কেন?
ছাত্র : ঐ রাস্তাতে একজনের একটা পাঁচশো টাকার নোট হারিয়ে গেছিল।
শিক্ষক : আচ্ছা,তুমি তাকে টাকাটা খুঁজতে সাহায্য করছিলে?
ছাত্র : না , আমি টাকাটার ওপর দাঁড়িয়ে ছিলাম।
——————————————————————-
শিক্ষক: “I killed a person” এটিকে ভবিষ্যত কালে রূপান্তরিত করো তো।
ছাত্র: ভবিষ্যত কালে হবে “You will go to jail”।
———————————————————————-
শিক্ষক: মদন, তুমি তো বেশী কথা বলো।
মদন: স্যার, এটা বংশগত।
শিক্ষক: কি বলতে চাও?
মদন: আমার দাদু একজন রাস্তার হকার ছিলেন, আমার বাবা একজন শিক্ষক।
শিক্ষক: আর তোমার মা?
মদন: তিনি তো মহিলা।
—————————————————————————–
শিক্ষক: কেউ কি আমাকে কাকতালীয়তার একটি উদাহরণ দিতে পারবে?
সালমান: স্যার, আমার বাবা ও মা একই দিনে একই সময়ে বিয়ে করেছিলেন।
———————————————————————————
শিক্ষক: শুভ, যা মানচিত্রে গিয়ে উত্তর আমেরিকা বের কর।
শুভ: এই তো এখানে!
শিক্ষক: ঠিক আছে। আচ্ছা রবিন, বলো তো আমেরিকা কে আবিষ্কার করেছিলেন?
রবিন: শুভ, স্যার।
——————————————————————————–

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




