তসলিমা নাসরীন রাস্তার পাশে ছেলেদের মত দাড়িয়ে মূত্র বিসর্জন নিয়ে কথা বলেছেন, কিংবা এইটির রাইট চেয়েছেন বা চাইবেন বলে আমার কখনও মনেও হয় না । রাত ৩:০০ টায় নিরাপদে মেয়েদের বাসায় ফেরার রাইট নিয়ে কথা বলেছেন ।
অফিসে বস নামদারী লুজারদের কামনার বস্তু না হয়ে প্রতিবাদ করার কথা বলেছেন । নারী স্বাধীনতায় বেগম রোকেয়ার মত হতে চান নি ।
কারন বেগম রোকেয়া হতে পুরুষত্বের জায়গাটা একটুও ছাড়তে হয় নি, কিন্তু তসলিমা কে হয়েছিল । কেন তসলিমা হয়েছেন সে সে জায়গাগুলো তে তিনি নিজেই ভুক্তাভুগী । বলার স্বাধীনতা সবার আছে । নবী (সযখন রাষ্ট্র পরিচালনা করেছেন তিনার চাচা আবু জাহেল কাফের ছিলেন । এবং তখনকার খন্ডকালীন সময়ে আবু জাহেল ছিলেন সর্বশ্রেষ্ঠ জ্ঞানী মানুষ । তাকে চেষ্টা করা হয়েছিল বহুবার ইসলাম ধর্ম গ্রহন করার জন্য হত্যার চেষ্টা করা হয় নি । কিন্তু তিনি ইসলাম গ্রহন করেন নি ।
ধর্মের বিশ্বাস যার যার । আমি ধর্মতে মানি । যিনি মানছেন না এইটিও তার বিশ্বাস । তিনি কেন মানবেন না সেটিও তার বিশ্বাস । তাকে নিয়ে লিখলে অ-ধার্মিক হবার সুযোগ নেই । কিছুক্ষন পর জুম্মা পড়তে যাবো । আমার লিস্টে অনেকেই আছেন যদি বলা হয় তসলিমা সম্পর্কে বলার জন্য । সবাই যেটি বলতে চাইবে মিনিয়ে মিনিয়ে, হ্যাঁ তার লিখা আমার অনেক ভালো লাগে, তবে ধর্মবিরোধী ।বা বলবেন তিনি সাহিত্য চর্চা করতে গিয়ে ধর্মবিরোধী উগ্রগোষ্ঠী কে লেলিয়ে দিয়েছেন । কাজের থেকে অ-কাজটাই হবে বেশী । মোট কথা হল তিনাকে সবাই পছন্দ করেন তবে ধর্মবিরোধীতা ছাড়া । বলার স্বাধীনতার জায়গা থেকে ধর্ম একান্তই নিজস্ব ব্যাপার । কিছুদিন পূর্বে আওয়ামীলিগার লতিফ সিদ্দীক যা বলেছেন, বিচার তো সবার জন্য সমান তাকে কেন বের করে দেওয়া হয় নি ? বরং ভিআইপি লাউঞ্জে দেশে এসেছিলেন । তসলিমা নারী বলে ?
একটি মানুষ লিখার জন্য সব হারিয়েছেন, বলতে গেলে সব । যে দেশে জন্মগ্রহন করেছেন সে দেশ থেকে বিতাড়িত । দেশে বলার স্বাধীনতার জন্য আইন পাশ করেও লাভ হবে না । কারন চিন্তাশক্তির জায়গা থেকে বলার দ্বার উন্মুক্ত । দেশে আসতে দেওয়া হোক তসলিমা নাসরীন কে । শুভয়া হোক জন্মবছর নিন্দীত,নন্দিত,আলোচিত,সমালোচিত, বিতর্কিত লেখিকা
তসলিমা নাসরীন রাস্তার পাশে ছেলেদের মত দাড়িয়ে মূত্র বিসর্জন নিয়ে কথা বলেছেন, কিংবা এইটির রাইট চেয়েছেন বা চাইবেন বলে আমার কখনও মনেও হয় না । রাত ৩:০০ টায় নিরাপদে মেয়েদের বাসায় ফেরার রাইট নিয়ে কথা বলেছেন ।
অফিসে বস নামদারী লুজারদের কামনার বস্তু না হয়ে প্রতিবাদ করার কথা বলেছেন । নারী স্বাধীনতায় বেগম রোকেয়ার মত হতে চান নি ।
কারন বেগম রোকেয়া হতে পুরুষত্বের জায়গাটা একটুও ছাড়তে হয় নি, কিন্তু তসলিমা কে হয়েছিল । কেন তসলিমা হয়েছেন সে সে জায়গাগুলো তে তিনি নিজেই ভুক্তাভুগী । বলার স্বাধীনতা সবার আছে । নবী (সযখন রাষ্ট্র পরিচালনা করেছেন তিনার চাচা আবু জাহেল কাফের ছিলেন । এবং তখনকার খন্ডকালীন সময়ে আবু জাহেল ছিলেন সর্বশ্রেষ্ঠ জ্ঞানী মানুষ । তাকে চেষ্টা করা হয়েছিল বহুবার ইসলাম ধর্ম গ্রহন করার জন্য হত্যার চেষ্টা করা হয় নি । কিন্তু তিনি ইসলাম গ্রহন করেন নি ।
ধর্মের বিশ্বাস যার যার । আমি ধর্মতে মানি । যিনি মানছেন না এইটিও তার বিশ্বাস । তিনি কেন মানবেন না সেটিও তার বিশ্বাস । তাকে নিয়ে লিখলে অ-ধার্মিক হবার সুযোগ নেই । কিছুক্ষন পর জুম্মা পড়তে যাবো । আমার লিস্টে অনেকেই আছেন যদি বলা হয় তসলিমা সম্পর্কে বলার জন্য । সবাই যেটি বলতে চাইবে মিনিয়ে মিনিয়ে, হ্যাঁ তার লিখা আমার অনেক ভালো লাগে, তবে ধর্মবিরোধী ।বা বলবেন তিনি সাহিত্য চর্চা করতে গিয়ে ধর্মবিরোধী উগ্রগোষ্ঠী কে লেলিয়ে দিয়েছেন । কাজের থেকে অ-কাজটাই হবে বেশী । মোট কথা হল তিনাকে সবাই পছন্দ করেন তবে ধর্মবিরোধীতা ছাড়া । বলার স্বাধীনতার জায়গা থেকে ধর্ম একান্তই নিজস্ব ব্যাপার । কিছুদিন পূর্বে আওয়ামীলিগার লতিফ সিদ্দীক যা বলেছেন, বিচার তো সবার জন্য সমান তাকে কেন বের করে দেওয়া হয় নি ? বরং ভিআইপি লাউঞ্জে দেশে এসেছিলেন । তসলিমা নারী বলে ?
একটি মানুষ লিখার জন্য সব হারিয়েছেন, বলতে গেলে সব । যে দেশে জন্মগ্রহন করেছেন সে দেশ থেকে বিতাড়িত । দেশে বলার স্বাধীনতার জন্য আইন পাশ করেও লাভ হবে না । কারন চিন্তাশক্তির জায়গা থেকে বলার দ্বার উন্মুক্ত । দেশে আসতে দেওয়া হোক তসলিমা নাসরীন কে । শুভয়া হোক জন্মবছর নিন্দীত,নন্দিত,আলোচিত,সমালোচিত, বিতর্কিত লেখিকা
সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:০৪