পরিপক্ক হলেই ছেলে কিংবা মেয়ে মিলন করে স্বাভাবিক। অসময়েও অনেকে অকালপক্ক হয়। পরিপক্ক হলে পশুরাও মিলিত হয়। পরিপক্ক তাই গাছেও ফুল ধরে। পরিপক্ক সেজন্য পোকারাও বা কীটপতঙ্গও একত্রিত হয়। মানুষে জন্ম দেয় শিশু, পশুরা বাচ্চা দেয়। গাছেও ফল হয়। কীটপতঙ্গ নতুন কীটপতঙ্গে জন্ম দেয়। মেয়ে ১৮, ছেলে ২১ হলেই পরিপক্ক ধরা যায়। এভাবে পশুরা নির্দিষ্ট সময়ে, পোকা বা কীটপতঙ্গ নির্দিষ্ট সময়ে গাছও নির্দিষ্ট সময়ে পরিপক্ক হয় তা থেকে জন্ম নেয় নতুন...। এটা আমরা প্রায় প্রত্যেকে জানি বা অভিজ্ঞ। যুবক-যুবতীর মিলন দেখা যায় বর্তমানে। দেখা যায় পশু পাখির কীটপতঙ্গের সকল কিছুর।
মোরগ-মুরগীর মিলন প্রায় সবাই দেখেছে তবুও আমরা বলি ডিম আগে মুরগী পরে। মোরগের কথা কেউ বলে না। মিলন ছাড়া তো মুরগী ডিম পারে না। মোরগ-মুরগী যেহেতু পরিপক্ক তাই মিলন করেছে, তাই মুরগী ডিম পেরেছে আর ডিম তা দেয়ার কারণে বাচ্চ ফুটে বের হয় ডিম থেকে। পাখির ক্ষেত্রেও তাই। কুকুরের মিলন সচরাচর দেখা যায়। পরিপক্ক তাই মিলন করে তারপর কুকুরের বাচ্চা হয়। এভাবে মাছ, গাছ, পশু, পাখি, পোকা মাকড় সব কিছুই একটা সময় পরিপক্ক হয়। এরপর নতুন প্রজন্মের জন্ম হয়।
বানর থেকে যে মানুষের বিবর্তনের ছবিটা দেখানো হয়। তাতেও দেখানো হয়েছে যে বানর থেকে বিবর্তন হতে হতে যুবক হয়েছে। শিশুও হয়নি বা যুবতীও হয়নি। একটা মানুষ ০ থেকে ১০০ বছর ধরলাম, বেড়ে উঠে মানে নবজাতক থেকে বৃদ্ধ পর্যন্ত। ছবিটা দেখলাম পরিপক্ক বানর থেকে বিবর্তন হতে হতে পরিপক্ক মানুষ হলো। এটা কি করে সম্ভব?
জানার ইচ্ছে...।
সর্বশেষ এডিট : ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১:৩৩

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




