জার্মান বস জোয়াকিম লোও ব্যাপারটি পছন্দ করেছিলেন।তাই এবারের বিশ্বকাপেও ফলস নম্বর নাইন রূপে দেখা গেছে গোয়েৎজেকে।আর নতুন ভূমিকায়ও যে এ জার্মান বেশ পারদর্শী তার প্রমাণ আবারও পেয়ে গেছে ফুটবল বিশ্ব।
কারণ অতিরিক্তি সময়ে তার গোলই আর্জেন্টিনার বিপক্ষের ফাইনালের ফল নির্ধারণ করে দিয়েছে,অবসান ঘটিয়েছে জার্মানদের দুই যুগেরও বেশি সময়ের প্রতীক্ষার।দেশকে শিরোপা এনে দিতে পেরে গোয়েৎজেও দারুণ খুশি।তবে আবেগতাড়িত হয়ে পড়ায় ২২ বছর বয়সী এ তরুণ ম্যাচ শেষে খুব বেশি কথা বলতে পারেননি।
ভক্তদের কাছ থেকে ‘নতুন মেসি’ খেতাবটা অনেক আগেই পেয়ে গিয়েছিলেন গোয়েৎজে।আর ফাইনালের গোল তাকে ভক্তদের কাছে আরোও আস্থাভাজন করে তুলেছে।
‘শটটা নেয়ার সময় ফলাফল নিয়ে মাথায় কোন চিন্তা ছিল না।তবে ওটিই আমাদের জন্য গৌরব বয়ে এনেছে।এখনকার অনুভূতি বলে বোঝাতে পারবো না,অবিশ্বাস্য-অকল্পনীয়।’ম্যাচশেষে এভাবেই নিজের প্রতিক্রিয়া জানাচ্ছিলেন গোয়েৎজে




