somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছুটিঃ প্রয়োজন ও বাস্তবতা

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:১৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে বলা হয় ভ্যাকেশনাল ইনস্টিটিউট। ভ্যাকেশনাল ইনস্টিটিউট হল সেই সব প্রতিষ্ঠান যাদের ভ্যাকেশন বা ছুটি বেশি । বিজ্ঞানী , শিক্ষাবিদ, শিশু বিজ্ঞানী, মনোবিজ্ঞানী, শিক্ষা মনোবিজ্ঞানীগন বাড়ন্ত শিশু, কিশোর তরুনদের জেনেটিক বৈশিষ্ট্য বিবেচনা করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে ভ্যাকেশনাল ইনস্টিটিউটের অন্তর্ভূক্ত করেছেন। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছুটির গুরুত্ব অনেক বেশি। বাড়ন্ত বয়সের শিশু, কিশোর-কিশোরী ও তরুণ- তরুণীদের মানসিক ও শারিরীক বিকাশ যাতে যথাযথ ও পরিপূর্ণ হয় তাই বিদ্যালয়ে উপস্থিতির পাশাপাশি তাদের জন্য পর্যাপ্ত ছুটি ব্যবসস্থা করেছেন।
পৃথিবীতে জ্ঞান-বিজ্ঞান ও শিক্ষা-দিক্ষায় যেসব দেশ উন্নতির শীর্ষ শিখরে আরোহন করেছে, সে সব দেশে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছুটির পরিমাণ বেশি। প্রতিবছর অর্ধেকের বেশি নোবেল পুরষ্কার জয় করে নেন যে দেশের বিজ্ঞানীরা সেই মার্কিন যুক্ত রাষ্ট্রের কথাই ধরা যাক। ২০১৫-২০১৬ সেশনে তাদের দেশের শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানে শীতকালীন ছুটি ডিসেম্বরের ২৪ তারিখ থেকে ১জানুয়ারি পর্যন্ত। শীতকালীন ছুটি শুরু হওয়ার আগে এক সপ্তাহ থাকে বড় দিনের ছুটি। প্রেসিডেন্ট ডে, থ্যাঙ্কস গিভিং ডে, লেবার ডে সহ ঐচ্ছছক ছুটির তালিকাও বেশ বড়। প্রত্যেক টার্ম পরীক্ষার পর থাকে ছুটি। সবচেয়ে বড় ছুটি থাকে গ্রীষ্ম কালে। তিন মাসের অধিক একটানা ছুটি থাকে গ্রীষ্মকালে। বিভিন্ন অঞ্চলে কিছুটা ভিন্নতা থাকলেও সাধারণত জুন, জূলাই ও আগস্ট এই তিন মাস থাকে গ্রীষ্মকালীণ ছুটি। মূলত তাদের একাডেমিক ইয়ার নয় মাসের। আমেরিকার শিক্ষাবর্ষ শুরু সম্পর্কে google - -এ বলা হয়েছে- most will start before labour day first Monday in September আর শিক্ষাবর্ষ শেষ সম্পর্কে google - এর লেখাটি হল- Most are out by memorial day, last Monday in may. আমেরিকার একাডেকি শিক্ষাবর্ষ সম্পর্কে Understanding the American Education System শিরোনামে গুগলে বলা হয়েছে- The school year usually runs from early September until May or June (nine months) and is divided into ‘quarters’ or terms (semesters). Some schools use the quarter system, which comprises three sessions: fall (September to December), winter (January to March) and spring (March to May or June). Others use a semester system made up of two sessions: fall (September to December) and spring(January to May). (Click This Link)
অনুরুপ ভাবে বৃটেন, জার্মানি, অস্ট্রেলিয়া, নিউজল্যান্ড, সিঙ্গাপুর সহ বিশ্বের সব উন্নত দেশে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সাপ্তাহিক ছুটি দুই দিন। অন্যান্য ছুটির পরিমাণ বেশি। অস্ট্রেলিয়ায় বৎসরে চারটি টার্ম পরীক্ষা হয়। প্রত্যেক পরীক্ষার পর ছুটি। নিম্নে অস্ট্রেলিয়ায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে টার্ম পরীক্ষা শেষে ছুটির একটি তালিকা নিম্নে তুলে ধরা হলঃ




NSW Government School Holidays 2010
Autumn Holidays Friday, 02 April2010 -- Friday, 16 April 2010
Winter Holidays Monday, 05 July 2010-- Friday,16 July 2010
Spring Holidays Monday, 27September 2010--08 October2010
Summer Holidays Monday, 20 december2010--27 january2011
(Click This Link Period&categories)

সিঙ্গাপুরে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কোন সাধারণ বা ঐ"িছক ছুটি যদি সাপ্তাহিক ছুটির দিনে শনিবার বা রবিবার পড়ে , তবে সেই ছুটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ভোগ করে পরবর্তী সোমবার। যেমন ২০১০ সালে ৪ জুলাই রবিবার তাদের যুবদিবস উপলক্ষে ছুটি। এখানে স্টার চিহ্ন দিয়ে নিচে নোট লিখেছে- The following Monday, 5th July will be a scheduled school holiday. এভাবে শ্রম দিবস সম্পর্কেৃ তাদের ক্যালেন্ডারে লেখা আছে- ঃt this year labour day 1st may 2010 falls on a Saturday, at following Monday, 3rd May 2010, will be a school holiday for the teaching staff and pupils.
বাংলাদেশে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছুটি
বাংলাদেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যেন চলচে উল্টা পথে, অদ্ভ'ত উটের পিঠে।বাংলাদেশে যেখানে সমস্ত সরকারি অফিস আদালতে সাপ্তাহিক ছুটি দুই দিন, সেখানে কেবল ভ্যাকেশনাল ইনস্টিটিউট শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সাপ্তাহিক ছুটি একদিন। অন্যান্য সকল ছুটি মিলিয়ে বাংলাদেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ২০১৬ সালে সর্বমোট ছুটি ৮৫ দিন। এর মধ্যে ৭ দিন তালিকায় ছুটি লেখা থাকলেও বাস্তবে শিক্ষক কর্মচারি ও শিক্ষার্থী সকলকে কর্মস'লে আসতে হয় বাধ্যতা মূলকভাবে। আবার অধিকাংশ বড় ছুটি কেটে দেয় কখনো প্রধান শিক্ষক, কখনো শিক্ষা অধিদপ্তর। যেমন ২০১৫ সালের শীত কালীণ ছুটি ১৫ দিন, যার একদিনও ভোগ করতে পারেনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো। অফিস-আদালতে বছরে ৫২ সপ্তাহে ৫২টি শনিবারে ৫২ দিন বেশি ছুটি ভোগ করে। এর সাথে আছে ২৪ দিন সাধারন ছুটি। মোট হল ১২৮ দিন। তাহলে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কীভাবে ভ্যাকেশনাল প্রতিষ্ঠান হল? ভ্যাকেশনাল প্রতিষ্ঠান হিসাবে অতিরিক্ত ছুটিটা কোথায়? অথচ অন্যান্য অফিসের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা যে বধৎহ ষবধাব পায়, ভ্যাকেশনাল প্রতিষ্ঠান হওয়ায় শিক্ষক কর্মচারীরা তা পায়না। আবার ভ্যাকেশনাল প্রতিষ্ঠান হিসাবে সুপ্রিম কোর্ট ছুটি পায় বছরে ১২০ দিন। সাথে রয়েছে সাপ্তাহিক ছুটি শুক্র ও শনিবার।সরকারি চাকুরিজীবিগণ তিন বছর পরপর ১৫দিনের শ্রান্তি বিনোদন ছুটি ও ভাতা পেয়ে থাকেন। অথচ শিক্ষকগণ শুধু ভাতা পান। কিন' কোন ছুটি পান না। রমজান বা অন্য কোন ছুটির মধ্যে দেখানো হয়। তাই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ভ্যাকেশনাল মর্যাদা বাতিল করে নন- ভ্যাকেশনাল এর সকল সুযোগ-সুবিধা প্রদান এখন সময়ের দাবি। দেরীতে হলেও প্রাথমিক শিক্ষকদের পক্ষ থেকে এই বিষয়ে একটি রিট করা হয়েছে। আশা করি মাধ্যমিক শিক্ষক নেতাদের ও ঘুম ভাঙ্গবে।

Encyclopedia of American Law তে Holidayএর সংজ্ঞায় বলা হয়েছে- A day free from work that one may spend at leisure. Answer.com এ বলা হয়েছে- Holiday means time away from normal employment or school. সংজ্ঞায় দেখা যায় ছুটির দিন অর্থ হল কাজ-কর্ম ও কর্মস'ল বা স্কুল থেকে দূরে থাকা। অথচ আমাদের দেশে ৬টি ছুৃটির দিনে সকল শিক্ষক, কর্মচারী ও শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়ে উপসি'তি বাধ্যাতামূলক করা হয়েছে।আর তালিকায় দেখানো হয়েছে ছুটির দিন হিসাবে। সকলকে কর্মস'লে উপসি'ত হতে হবে, নির্ধারিত শিক্ষাদানের কাজটি ও করতে হবে, তালিকায় দেখানো হবে ছুটির দিন হিসাবে ।কি বিচিত্র আমাদের ছুটির দিন ! পৃথিবীর কোন অভিধানেই যাকে ছুটির সংজ্ঞায় অর্ন্তভূক্ত করা যায় না।
আরবীতে একটি কথা আছে যে, ‘মায়ের কোল সন্তানের জন্য সবচেয়ে বড় বিদ্যালয়’। ছুটির দিনে শিক্ষার্থীরা তাদের মা-বাবার কাছ থেকে গল্প শুনার ছলে শিখবে এটাই তো স্বাভাবিক। এই দিনটির ঐতিহাসিক গুরুত্ব শুনবে, মা-বাবার সাথে ঐতিহাসিক স্থানে ঘুরে বেড়াবে। আর অর্জন করবে বাসতব জ্ঞান। যেমন বাংলা নববর্ষ গেল। শিক্ষাথীরা পরিবারের লোকদের সাথে মেলায যাবে , সেখান থেকে বাস্তব জ্ঞান অর্জন করবে। কিন্তু না, এখন মনে হচ্ছে সকল দায়িত্ব শুধু বিদ্যালয়ের।শিক্ষা সীমাবদ্ধ শুধু বিদ্যালয়ের চার দেয়ালের ভিতর।ভেবে দেখেছেন কি যে এতে রুদ্ধ হচ্ছে শিক্ষার্থীদের বাস্তব জ্ঞান অর্জনের পথ। যদি একান্তই শিক্ষার্থীদের ঐ সব ছুটির দিনে বিদ্যালয়ে উপসি'তি বাধ্যতামূলক করা হয়, তবে তার পরের দিন ঐ ছুটি ভোগ করার ব্যবস'া করে শিক্ষার্থীদের প্রতি কিছুটা ন্যায় বিচার করা যায়।
শিক্ষার্থীদের জন্য ভ্যাকেশন বা ছুটি ব্যবসস্থা করা হয়েছে তাদের প্রয়োজনে। যে সব দেশে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছুটি বেশি তারা শিক্ষায় উন্নত। বাংলাদেশ যে সব প্রতিষ্ঠানে সাপ্তাহিক ছুটি দুইদিন তাদের ফলাফল ভাল। উদাহরণ স্বরুপ ২০১০ সালে এইচ এস সি পরীক্ষায় ঢাকার প্রথম হলিক্রসের কথা বলা যায়।সর্বকালের নেরা নটর ডেম, ভিখারুন্নেছা এবং সেন্টস গ্রেগরি ,সেন্টস জোসেফ সহ সকল ইংরেজি মাধ্যম বিদ্যালয়ে সাপ্তাহিক ছুটি দুই দিন। সারাদেশে ভাল ফলাফল লাভকারী ক্যাডেট কলেজ গুলোতে সাপ্তাহিক ছুটি দুইদিন। যে সব বিদ্যালয়ে সাপ্তাহিক ছুটি দুই দিন তাদের সকলের পাশের হার শতভাগ।আর যে গুলিতে শতভাগ ফেল করে তাদের সবগুলোতে সাপ্তাহিক ছুটি একদিন। এতেই প্রমাণিত হয় যে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বেশি ছুটি শিক্ষার্থীদের জন্য উপকারি ও বিজ্ঞান সম্মত। শিক্ষার্থীদের সবার্থের কথা বিবেচনা করেই দেশের সকল প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে সাপ্তাহিক ছুটি দুইদিন করা উচিত। বাড়ানো প্রয়োজন অন্যান্য ছুটিও। কিন' আমাদের দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান চলছে ঠিক উল্টা পথে।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছুটির প্রয়োজনীয়তা আমি বিশ্লেষণ করেছি আমার নিজের ভাবনা ও অভিজ্ঞতা থেকে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে ভ্যাকেশনাল ইনস্টিটিউট করার বৈজ্ঞানিক দিক বিশ্লেষণ করা আমার মত ক্ষুদ্র জ্ঞানের ব্যক্তির পক্ষে সমভব নয়। এক্ষেত্রে ডঃ জাফর ইকবাল স্যার , আব্দুল্লাহ আবু সাইদ স্যারের মত বিজ্ঞ ব্যাক্তিগন এগিয়ে আসলে জাতি সঠিক দিক নির্দেশনা পাবে। আর তা জাতির জন্য হবে কল্যাণকর।
আমাদের জন্য আরো আশার কথা যে, বর্তমানে আমাদের দেশের নেতৃত্বে আছেন এমন একজন ব্যক্তি যিনি নিজে একজন আধুনিক ও উন্নত শিক্ষায় শিক্ষিত।এমনিভাবে আধুনিক , উন্নত ও বিজ্ঞানসম্মত শিক্ষায শিক্ষিত তার বোন, ছেলে ও মেয়ে। শিক্ষা বিষয়ে তার পারিবারিক অভিজ্ঞতার সামান্য আলোও যদি আমাদের শিক্ষা ব্যবসস্থায় পড়ে, তবে আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থার অন্ধকার কেটে গিয়ে আলো আসবেই।

সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:২০
২টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আজ রমনায় ঘুড়ির 'কৃষ্ণচূড়া আড্ডা'

লিখেছেন নীলসাধু, ১৮ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:২৬




আজ বিকাল ৪টার পর হতে আমরা ঘুড়ি রা আছি রমনায়, ঢাকা ক্লাবের পর যে রমনার গেট সেটা দিয়ে প্রবেশ করলেই আমাদের পাওয়া যাবে।
নিমন্ত্রণ রইলো সবার।
এলে দেখা... ...বাকিটুকু পড়ুন

আকুতি

লিখেছেন অধীতি, ১৮ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৩০

দেবোলীনা!
হাত রাখো হাতে।
আঙ্গুলে আঙ্গুল ছুঁয়ে বিষাদ নেমে আসুক।
ঝড়াপাতার গন্ধে বসন্ত পাখি ডেকে উঠুক।
বিকেলের কমলা রঙের রোদ তুলে নাও আঁচল জুড়ে।
সন্ধেবেলা শুকতারার সাথে কথা বলো,
অকৃত্রিম আলোয় মেশাও দেহ,
উষ্ণতা ছড়াও কোমল শরীরে,
বহুদিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

ক- এর নুডুলস

লিখেছেন করুণাধারা, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৫২



অনেকেই জানেন, তবু ক এর গল্পটা দিয়ে শুরু করলাম, কারণ আমার আজকের পোস্ট পুরোটাই ক বিষয়ক।


একজন পরীক্ষক এসএসসি পরীক্ষার অংক খাতা দেখতে গিয়ে একটা মোটাসোটা খাতা পেলেন । খুলে দেখলেন,... ...বাকিটুকু পড়ুন

কারবারটা যেমন তেমন : ব্যাপারটা হইলো কি ???

লিখেছেন স্বপ্নের শঙ্খচিল, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০২

কারবারটা যেমন তেমন : ব্যাপারটা হইলো কি ???



আপনারা যারা আখাউড়ার কাছাকাছি বসবাস করে থাকেন
তবে এই কথাটা শুনেও থাকতে পারেন ।
আজকে তেমন একটি বাস্তব ঘটনা বলব !
আমরা সবাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্প্রিং মোল্লার কোরআন পাঠ : সূরা নং - ২ : আল-বাকারা : আয়াত নং - ১

লিখেছেন মরুভূমির জলদস্যু, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:১৬

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
আল্লাহর নামের সাথে যিনি একমাত্র দাতা একমাত্র দয়ালু

২-১ : আলিফ-লাম-মীম


আল-বাকারা (গাভী) সূরাটি কোরআনের দ্বিতীয় এবং বৃহত্তম সূরা। সূরাটি শুরু হয়েছে আলিফ, লাম, মীম হরফ তিনটি দিয়ে।
... ...বাকিটুকু পড়ুন

×