somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের কতিপয় পদের বেতনস্কেল উন্নীতকরণ ও পদোন্নতির সূযোগ রেখে একটি সামঞ্জস্যপূর্ণ পদসোপান তৈরি

১২ ই ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

বর্তমান সরকার দেশ পরিচালনায় বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে স্বীকৃতি অর্জন করেছে। সরকার যে সব ক্ষেত্রে সফলতা অর্জন করেছে শিক্ষা তার অন্যতম, যার সূচনা করেছিলেন জাতির জনক বঙবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। ১৯৭৫ সালরে ১৪ মে হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ২/৫/৭৫ তারিখের স্মারক নং এঃ মঃ (বাঃ সেঃ)খ-২/৭০/৭৪৭ এর আদেশের মাধ্যমে দ্বিতীয় শ্রেণির বেতন স্কেলভুক্ত (তৎকালীন জাতীয় বেতন স্কেলের ৬ষ্ঠ গ্রেড এবং ১৯৮৫ সাল থেকে স্থায়ীভাবে জাতীয় বেতন স্কেলের ১০ম গ্রেড ভুক্ত ) সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক/ শিক্ষিকাদের দ্বিতীয় শ্রেণির গেজেটেড পদ মর্যাদা প্রদান করেছিলেন যা ১.৭.১৯৭৩ থেকে কার্যকর বলে সরকারি আদেশে উল্লেখ আছে। দীর্ঘ ৩৮ বছর পর বর্তমান সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর অনুগ্রহ ও বদান্যতায় সরকারি মাধ্যমকি বিদ্যালয়ের প্রায় ১০ হাজার ৫০০ সহকারী শিক্ষক/শিক্ষিকাকে ২০১২ সালরে ১৫ মে আবার দ্বিতীয় শ্রেণির গেজেটেড পদ মর্যাদা প্রদান করা হয়। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া এই মর্যাদা সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক/শিক্ষিকাদের চাকরি ক্ষেত্রে এক বিরাট আশীর্বাদ। শিক্ষকের মর্যাদা বৃদ্ধি করে সরকার যেমন শিক্ষক সমাজের মন জয় করেছে, তেমনি ভাবে বছরের প্রথম দিন সমগ্র বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের হাতে বিনামূল্যে বই পৌছে দিয়ে বর্তমান সরকার সমগ্র বিশ্বে সমাদৃত হয়েছে। সৃজনশীল পরীক্ষা পদ্ধতি, নকল মুক্ত পরিবেশে পরীক্ষা অনুষ্ঠান, দ্রুততম সময়ে ফলাফল প্রকাশ, অনলাইনে ভর্তি ব্যবস্থা, গ্রেডিং পদ্ধতি, সেশনজট মুক্ত শিক্ষা ব্যবস্থা ইত্যাদি বহু যুগান্তকারী পরিবর্তন সাধিত হয়েছে আপনার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে। যা আমাদের শিক্ষা ক্ষেত্রে ইতিবাচক পরিবর্তনের মাইল ফলক হিসাবে চিহ্নিত হয়েছে। বর্তমানে শিক্ষার্থীদের দুপুর বেলা বিদ্যালয়ে স্বাস্থ্য সম্মত খাবার প্রদানের মিড-ডে-মিল কর্মসূচী চালুকরণ গণপ্রাজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক দুঃসাহসিক সিদ্ধান্ত ।

১। একুশ শতকে বিশ্বজুড়ে শিক্ষা একটি কৌশলগত ইস্যু। আর এই কৌশলকে বাস্তবে রূপায়িত করবেন শ্রদ্ধেয় শিক্ষকবৃন্দ, যাদের হাতেই গড়ে উঠবে নৈতিক মূল্যবোধে উজ্জীবিত পরবর্তী প্রজন্ম। স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সেই জন্যেই বলেছিলেন- “আগামী প্রজন্মের ভাগ্য শিক্ষকদের উপর নির্ভর করে”। শিক্ষা জাতির মেরুদন্ড। আর মাধ্যমিক শিক্ষা জাতির হৃদপিণ্ড এবং এই স্তরের শিক্ষকরা জাতির ফুসফুস। এই স্তরের শিক্ষক-কর্মকর্তাবৃন্দ মাধ্যমিক শিক্ষা ক্ষেত্রে কাজ করার বাস্তব অভিজ্ঞতায় সমৃদ্ধ। মাধ্যমিক শিক্ষা ক্ষেত্রের সমস্যা, সেগুলো সমাধানের উপায়, টেঁকসই, মানসম্মত ও গুণগত শিক্ষা নিশ্চিতকরণের উপায়সমূহের জ্ঞান মাঠ পর্যায়ে কাজ করে অর্জন করেছেন এই স্তরের শিক্ষক-কর্মকর্তাবৃন্দ।


মাধ্যমিক স্তর শিক্ষার এক গুরুত্বপূর্ণ স্তর। এই স্তরে মানসম্মত শিক্ষা অর্জনে মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষক- কর্মকর্তাগণ অগ্রণী ভূমিকা পালন করছেন। চাকরি ( বেতন ও ভাতাদি ) আদেশ, ২০১৫ এ টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেড স্কেল বাতিল হওয়ায় মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষক-কর্মকর্তাগণ ক্ষতিগ্রস্ত। কারণ এখানে পদোন্নতির সূযোগ একেবারে সীমিত। মাত্র ২%-৩% শিক্ষক-কর্মকর্তা এখানে পদোন্নতির সূযোগ পান। বাকী ৯৭%-৯৮% শিক্ষক-কর্মকর্তা সমগ্র চাকরি জীবনে কোন পদোন্নতি ছাড়াই একই পদে থেকে অবসরে চলে যান। এমতাবস্তায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর অনুশাসন ও মন্ত্রী পরিষদ বিভাগের সচিব কমিটির সিদ্ধান্ত মোতাবেক এই ক্ষেত্রে কর্মরত শিক্ষক-কর্মকর্তাদের পদগুলোর মানোন্নয়ন ও একটি সামঞ্জস্যপূর্ণ পদসোপান এখন সময়ের দাবী।

২. বিসিএস ক্যাডারগুলোর ভিত্তিপদ নবম গ্রেড। অর্থ মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন শাখার ও. এম. নং. এমএফ(আইসি)-২/৭৩/৩, তারিখঃ ২১/০৩/৭৩ এর পেশিডিউল অনুযায়ী এই ক্যাডারগুলোর প্রয়োজনীয় শিক্ষাগত যোগ্যতা হলো ৪ (চার) বছর মেয়াদী স্নাতক সম্মান বা স্নাতকোত্তর ডিগ্রি। সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক/ শিক্ষিকা পদটির জন্য প্রয়োজনীয় শিক্ষাগত যোগ্যতা হলো চার বৎসর মেয়াদী স্নাতক সম্মান বা স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অথবা স্নাতক বি. এড। তাই ন্যায় বিচারের স্বার্থে এই পদটির বেতনস্কেল নবম গ্রেড হওয়া যৌক্তিক।

৩. স্বাধীনতার পূর্ব থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত থানা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার, প্রাইমারি ট্রেনিং ইন্সটিটিউটের ইন্সট্রাক্টর ও সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক/ শিক্ষিকা পদগুলো ছিল একই বেতন গ্রেডভূক্ত। জাতীয় বেতন স্কেলের তৎকালীন ৬ষ্ঠ বর্তমান ১০ম গ্রেডের। তার মধ্যে প্রাইমারি ট্রেনিং ইন্সটিটিউটের ইন্সট্রাক্টর ও সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক/ শিক্ষিকা পদগুলোতে নিয়োগ হতো একই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এবং পদ দুটি ছিল পরস্পর বদলিযোগ্য। ১৯৯০ ও ১৯৯১ সালে থানা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার, প্রাইমারি ট্রেনিং ইন্সটিটিউটের ইন্সট্রাক্টর এর পদ দুটির বেতন স্কেল ৯ম গ্রেডে উন্নীত করা হয়। কিন্তু সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক/ শিক্ষিকা পদটি অদ্যাবদি ১০ম গ্রেডেই রয়ে যায়। তাই পদটি নবম গ্রেডে উন্নীত করা সময়ের দাবী।

৪. জাতীয় বেতন স্কেল হতে পূর্বের ন্যায় টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেড বাতিল হওয়ায় মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর অনুশাসন হলো সরকারি চাকরিতে পদের মানোন্নয়ন ও পদোন্নতির সুযোগ সৃষ্টি করা। মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর অনুশাসন অনুযায়ী সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক/ শিক্ষিকা পদটির বেতন গ্রেড উন্নীত করে একটি যুগোপযোগী পদসোপান তৈরি করা দরকার।
৫. মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের আধা সরকারি পত্র সংখ্যাঃ ০৪.০০.০০০. ৭১২.০৬. ০১০.১৫.১৯, তারিখঃ ২৫ অক্টোবর, ২০১৫ এর ৪৬ নং সিদ্ধান্ত হলো যে, নতুন বেতন স্কেলে সিলেকশন গ্রেড ও টাইম স্কেল উঠে গেলেও কর্মকর্তা- কর্মচারিরা যেন ক্ষতিগ্রস্থ না হয় সেই জন্য প্রয়োজন অনুযায়ী নতুন পদ সৃষ্টি, পদের মানোন্নয়ন এবং বিভিন্ন পদের প্রশাসনিক কাঠামো পূণর্বিন্নাস করা যেতে পারে। সচিবগণ স্বস্ব মন্ত্রণালয়ের/ বিভাগের চাহিদা নিরূপণপুর্বক এ ব্যাপারে প্রস্তাব পাঠাবেন। অতএব মন্ত্রী পরিষদ বিভাগের এই সিদ্ধান্ত অনুসারে নতুন বেতন স্কেলে সিলেকশন গ্রেড ও টাইম স্কেল উঠে যাওয়ায় ক্ষতিগ্রস্থ বিভাগ হিসাব নতুন পদ সৃষ্টি ও পদের মানোন্নয়ন আসু প্রয়োজন।
৬. বিদ্যমান পদসোপান অনুযায়ী ‘সিনিয়র শিক্ষক ও সহকারী প্রধান শিক্ষক’ পদ দুটি নবম গ্রেডের পদ। ‘সিনিয়র শিক্ষক পদটি সহকারী প্রধান শিক্ষক পদের ফিডার পদ। আবার প্রধান শিক্ষকের পদোন্নতি যোগ্য পদ বিদ্যালয় পরিদর্শক পদ। এই দুটি পদ একই স্কেলের (৬ষ্ঠ গ্রেড) পদ। সংস্থাপন মন্ত্রনালয়, বিধি-৫ শাখার ৭ অক্টোবর, ২০০৯ তারিখের সম্মতিপত্র অনুযায়ী একই স্কেলে পদোন্নতি বিধিসম্মত নয় বিধায় পদগুলোর বেতন- গ্রেডে সংশোধনী আনয়ন করা প্রয়োজন। পদোন্নতির পদ ও ফিডারপদকে একই মর্যাদার পদ হিসাবে গণ্য করার বিধিগত সুযোগ নেই।

৬। সংস্থাপন মন্ত্রনালয়, বিধি-৫ শাখার ৭ অক্টোবর, ২০০৯ তারিখের সম্মতিপত্র অনুযায়ী ক্যাডার কম্পোজিশন রুল এ বিসিএস নিয়োগ বিধিমালা, ১৯৮১ সংশোধন ব্যতিরেকে বিদ্যমান জটিলতা নিরসন সম্ভব নয় । বিধায় উক্ত বিধিমালা সংশোধনের প্রস্তাব করা যেতে পারে।

7. ১৯৫৪ সালের যুক্তফ্রন্টের নির্বাচনী ইশতেহারের মূল ১১ দফার একটি ছিল শিক্ষকদের জন্য স্বতন্ত্র বেতন কাঠামো। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ২০০৮, ২০১৩, ২০১৯ সহ সকল নির্বাচনী ইশতেহারে শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কথা উল্লেখ আছে।

৮। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণকারী বর্তমান সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০৪১ সালের মধ্যে উচ্চ অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বিশিষ্ট সমৃদ্ধশালী উন্নত বাংলাদেশ গড়ার দৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে ঘোষণা করেন ভিশন-২০৪১। এই লক্ষ্য অর্জনের জন্য দরকার উচ্চ প্রবৃদ্ধি ও অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার পাশাপাশি প্রযুক্তিগত উন্নয়ন ও শিক্ষিত দক্ষ জনগোষ্ঠি। দক্ষ জনবল তৈরির গুরু দায়িত্ব ন্যাস্ত এদেশের মেধাবী শিক্ষক সমাজের উপর। তাই মানসম্মত শিক্ষা সুনিশ্চিত করার পাশাপাশি দেশ গড়ার কারিগর খ্যাত শিক্ষক সমাজের মর্যাদা ও অর্থনৈতিক সুরক্ষা প্রয়োজন।

৯। মাধ্যমিক শিক্ষাস্তর হলো শিক্ষা ব্যবস্থার সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ স্তর। শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়ন তথা দেশের উন্নয়নে মাধ্যমিক শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম। এজন্য জাতীয় শিক্ষানীতি-২০১০ এ মাধ্যমিক শিক্ষাকে যথেষ্ট গুরুত্ব দিয়ে মাধ্যমিক শিক্ষার মান উন্নয়ন এবং শিক্ষকদের মর্যাদা ও আর্থিক সুবিধা বৃদ্ধির সুপারিশ করা হয়েছে। জাতীয় শিক্ষানীতি-২০১০ এ বলা আছে যে, শিক্ষকদের মর্যাদা ও আর্থিক সুবিধা বৃদ্ধির জন্য মেধা, দক্ষতা ও যোগ্যতার ভিত্তিতে শিক্ষাপ্রশাসনের বিভিন্ন পদে পদায়ন করা হবে। কাজেই এ থেকে বলা যায়- মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মর্যাদা ও আর্থিকসুবিধার জন্য এন্ট্রিপদ ৯ম গ্রেডসহ একটি পূর্নণাঙ্গ পদসোপান বাস্তবায়ণ অতীব জরুরী।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ যেভাবে এগিয়ে চলছে তাতে করোনা মহামারী না হলে শিক্ষকদের আলাদা বেতন কাঠামো প্রদানের মত সক্ষমতা অর্জন করত বাংলাদেশ। বর্তমান অবস্থায় স্বতন্ত্র বেতন কাঠামো না হলেও শিক্ষকদের বেতন স্কেল উন্নীত করে পদের মানোন্নয়ন করা সময়ের দাবী।


নিন্মে সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রস্তাবিত পদসোপান সরকারের সুবিবেচনার তুলে ধরা হলোঃ

ক্রম পদের নাম বেতন গ্রেড পদের মর্যাদা

০১ সহকারী শিক্ষক ৯ম গ্রেড ১ম শ্রেণি, ক্যাডার

০২ সিনিয়র সহকারী শিক্ষক ৬ষ্ঠ গ্রেড ১ম শ্রেণি, ক্যাডার

০৩ বিশেষজ্ঞ শিক্ষক ৫ম গ্রেড ১ম শ্রেণি, ক্যাডার

০৪ সহকারী প্রধান শিক্ষক ৫ম গ্রেড ১ম শ্রেণি, ক্যাডার

০৫ সিনিয়র শিক্ষক ৪র্থ গ্রেড ১ম শ্রেণি, ক্যাডার

০৬ প্রধান শিক্ষক ৪র্থ গ্রেড ১ম শ্রেণি, ক্যাডার

অতএব, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর অনুশাসন ও মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের আধাসরকারি পত্রের সিদ্ধান্ত ও সংস্থাপন মন্ত্রনালয়, বিধি-৫ শাখার দিক নির্দেশনা মতে সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে পদোন্নতি যোগ্য নতুন পদ সৃষ্টি করে এবং বেতন স্কেল উন্নীত করে পদের মানোন্নয়ন করার জন্য সংযুক্ত পদসোপান প্রস্তাব বাস্তবায়ন করলে শিক্ষা বান্ধব সরকারের শিক্ষার মানোন্নয়নে সদিচ্ছার প্রকাশ ঘটবে। এটি হবে সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে কর্মরত শিক্ষক-কর্মকর্তাগণের জন্য মুজিব বর্ষের শ্রেষ্ঠ উপহার।



সর্বশেষ এডিট : ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৫০
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আজ রমনায় ঘুড়ির 'কৃষ্ণচূড়া আড্ডা'

লিখেছেন নীলসাধু, ১৮ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:২৬




আজ বিকাল ৪টার পর হতে আমরা ঘুড়ি রা আছি রমনায়, ঢাকা ক্লাবের পর যে রমনার গেট সেটা দিয়ে প্রবেশ করলেই আমাদের পাওয়া যাবে।
নিমন্ত্রণ রইলো সবার।
এলে দেখা... ...বাকিটুকু পড়ুন

আকুতি

লিখেছেন অধীতি, ১৮ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৩০

দেবোলীনা!
হাত রাখো হাতে।
আঙ্গুলে আঙ্গুল ছুঁয়ে বিষাদ নেমে আসুক।
ঝড়াপাতার গন্ধে বসন্ত পাখি ডেকে উঠুক।
বিকেলের কমলা রঙের রোদ তুলে নাও আঁচল জুড়ে।
সন্ধেবেলা শুকতারার সাথে কথা বলো,
অকৃত্রিম আলোয় মেশাও দেহ,
উষ্ণতা ছড়াও কোমল শরীরে,
বহুদিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

ক- এর নুডুলস

লিখেছেন করুণাধারা, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৫২



অনেকেই জানেন, তবু ক এর গল্পটা দিয়ে শুরু করলাম, কারণ আমার আজকের পোস্ট পুরোটাই ক বিষয়ক।


একজন পরীক্ষক এসএসসি পরীক্ষার অংক খাতা দেখতে গিয়ে একটা মোটাসোটা খাতা পেলেন । খুলে দেখলেন,... ...বাকিটুকু পড়ুন

কারবারটা যেমন তেমন : ব্যাপারটা হইলো কি ???

লিখেছেন স্বপ্নের শঙ্খচিল, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০২

কারবারটা যেমন তেমন : ব্যাপারটা হইলো কি ???



আপনারা যারা আখাউড়ার কাছাকাছি বসবাস করে থাকেন
তবে এই কথাটা শুনেও থাকতে পারেন ।
আজকে তেমন একটি বাস্তব ঘটনা বলব !
আমরা সবাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্প্রিং মোল্লার কোরআন পাঠ : সূরা নং - ২ : আল-বাকারা : আয়াত নং - ১

লিখেছেন মরুভূমির জলদস্যু, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:১৬

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
আল্লাহর নামের সাথে যিনি একমাত্র দাতা একমাত্র দয়ালু

২-১ : আলিফ-লাম-মীম


আল-বাকারা (গাভী) সূরাটি কোরআনের দ্বিতীয় এবং বৃহত্তম সূরা। সূরাটি শুরু হয়েছে আলিফ, লাম, মীম হরফ তিনটি দিয়ে।
... ...বাকিটুকু পড়ুন

×