বটলনোজ ডলফিনেরাই হয়তো মানুষের পরে 2য় কোন প্রানী যারা শব্দ (শিসের মতো) ব্যবহার করে একে অপরকে চিনতে ও নিজেকে চেনাতে পারে।
ডলফিনরা যে বুদ্ধিমান প্রানী এটা বহু আগেই জানা ছিল । কিন্তু তাদের শিসের মতো আওয়াজ যে এতোটা উন্নত যোগাযোগের পদ্ধতি তা কেউ মনে হয় ভাবতে পারেননি।
সেন্ট অ্যান্ড্রুজ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিনসেন্ট জেনিকের নেতৃত্বে পরিচালিত গবেষক দলটির উদ্দেশ্য ছিল ডলফিনের শিস কি শুধুই আওয়াজ না নামের মতো কিছু তা খুজে দেখা।
এজন্য তারা ডলফিনগুলোর শিস রেকর্ড করেন এবং এমনভাবে প্রসেস করেন যেন তা ইনটোনেশন মুক্ত হয়। ব্যাপারটা অনেকটা, এমনভাবে কথা বলা যেন গলা শুনে বক্তা না চেনা যায়, বক্তা চিনতে তখন জরুরী হয়ে পড়ে নামের মতো বিষয়।
ফলাফলে দেখা গেছে 14টি ডলফিনের মধ্যে 9টিই চেনা শিস শুনে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছে।
গবেষকরা বলছেন, জটিল সামদ্রিক জীবনে শব্দের মাধ্যমে নিজেকে চেনানো ও অন্যকে চেনাটা খুব কার্যকর বলেই হয়তো বুদ্ধিমান ডলফিনেরা এই পদ্ধতি শিখে নিয়েছে।
[link|http://www.hindustantimes.com/news/181_1694738,00040003.htm|Z_
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে ডিসেম্বর, ১৯৬৯ সন্ধ্যা ৭:০০

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




