পবিত্র ধর্ম নিয়ে ব্যবসা, মিথ্যা কথা বলা এগুলো শিবিরের নোংরা লোকজন করে আসছে অনেক আগে থেকেই। এদের সর্বশেষ মিথ্যাচার দেখা গেল চবিতে লীগের সাথে মারামারি করতে গিয়ে শেষ পর্যন্ত মার খেয়ে লেজ গুটিয়ে পালিয়ে যাবার পর। ব্লগে ও ফেসবুকে এরা ম্যাৎকার তুলেছে যে ছাত্রলীগের এক কর্মী পিযুষ নাকি খুনের জন্য দায়ী। প্রমান হিসাবে উপরের ছবিটা দিচ্ছে যেখানে কারো মুখ দেখা যায় না। তাদের সমর্থন দিয়ে কল্পিত একই ছবি ছেপেছে আমার দেশ নামের হলুদ পত্রিকাটি যেখানে ছাগু খোমেনী আহসান টাইপের পোলাপান চাকুরী করে।

আসুন সেদিনের চ্যানেল আইয়ের ভিডিও থেকে তোলা স্ক্রিনপ্রিন্টে পিযুষের অবস্থান দেখি। উপরের ছবির মত পিযুষ সেদিন মোটেও নীল রঙের শার্ট গায়ে দিয়ে ক্যাম্পাসে যায় নাই। চ্যানেল আইর ফুটেজে সংঘর্ষের দিন পিযুষকে দেখা যাচ্ছে সাদাকালো চেকশার্ট গায়ে, বা হাতে কালো রুমাল।






তাহলে খুব পরিস্কারভাবেই প্রতীয়মান হচ্ছে যে এই পিযুষ কান্তি বর্মন, ছাত্রলীগের এই নেতা যাকে মাসুদের হত্যার জন্য দায়ী করছে শিবির - ব্যাপারটা পুরোটাই বানোয়াট। শিবিরের মিথ্যাচারের আরেকটি দৃষ্টান্ত হয়ে রইল এটি।