আকাশের তারকারাজি হয়তো জানে, আমার পাঠানো চিঠি আকাশের তারকার কাছে যদি পৌঁছে থাকে !! একদিন তারাই বলে দিবে — তোমার নাম । রক্ত দিয়ে লেখা, হৃদয়ের বার্তা— সোনার চেয়ে বেশি দাম।
তুমি কী দেখোনি শারদ পূ্র্নিমা চাঁদ?
তুমি কী ভাবোনি আমার কথা? একবারো..
অমাবস্যা জানে মিটিমিটি তারকার কি দাম।
সাতরঙ্গী অঙ্গে অঙ্গে তোমার ভালোবাসার রঙে
রাঙিয়ে দিতাম বৃষ্টি শেষে জেগে ওঠা রামধনু।
আমি এখন আর অতটা প্রলুব্ধ নই পূর্ণিমা চাঁদে—
যতটা প্রলুব্ধ তোমার আলোকিত গণ্ডদেশে
এই ওষ্ঠে জমে আছে সহস্র চুম্বন, ঐখানে তব মরুভূমির শুষ্কতা , চূম্বনে সিক্ত হবে জানি;
ওঠবে জ্বলে কামনার প্রদীপখানি...
ওগো প্রিয়তমা, তোমার নিরাভরণ দেহ— যেন স্বর্গীয় উদ্যান
ভালোবাসার রোষানলে পড়ে যদি জ্বলে ওঠে— দাবানল!!
জা্নোতো আমাজান বনের কি হাল!
সোনার মেয়ে তবু ভয় পেয়ো না— ভয় পেতে নেই
ভালোবাসায় বৃক্ষ হতে নেই; লজ্জা পেতে নেই।
ভালোবাসা সৃষ্টি করে— ঘৃণা করে লয়;
ভালোবাসা দারুন বাঙময়।
তাদের তো লজ্জা নেই; পাপাচারে লিপ্ত হয়ে লোভী গ্রীবা বাড়িয়ে রেখেছে যারা— শোষিত মানুষের বিষন্ন দু'চোখে।
ক্ষয়িষ্ণু চাঁদের মতন ক্ষয়ে যাক— অযাচিত লজ্জা তোমার, তুমি বিজলীর নিনাদে জানিয়ে দিও
ওগো তুমি যে শুধুই আমার! আর আমাকেই সঙ্গে নিও,
—জীবন চলার পথে ।
কবিতার প্রতিটি শব্দে— বর্ণে— যতি চিহ্নে
আর কারো নেই যে অধিকার।
এখনই প্রেম হবে।
এ ই তুমি —আসছো না যে!
আ মা য় ভালো বাসছো না যে!!
কি হলো?
ওগো, এখনই চলে এসো—
দেখছে স বা ই স—ব,
বুঝে ফেলেছে লাজে রাঙা তোমার অবয়ব;
আরশিতে ধরা পড়েছে যে ।
আমি বেড়োবো কাজে
দূরে সরে থেকো না আর— লাজে।
বেড় হবার আগে —তোমায় দেখে যা ই;
দেখিলে প্রশান্তি লাগে মনে —জানোতো অশান্ত মন নিয়ে
মন বসে না কাজে—তুমি শুধু আমার
ব লে ছি তো সে ই ক বে
সোনার মেয়ে দূরে সরে থেকো না আর লাজে ।
এখনই প্রেম হবে।
সর্বশেষ এডিট : ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:২৫