ভ্যবসা গরমে মনে পড়ে
তপ্ত মরুর বুকে প্রিয় নবীর
কসরত মোজাহেদা, আরবের ঘরে ঘরে
দরজার কড়া নেড়ে দ্বীনের দাওয়াতে
তিনি দিতেন দ্বীনের আলো
অজ্ঞতার আঁধার দূরে ঠেলে
তিনি ছিলেন রহমাতুল্লিল আলামিন
কোমল ব্যবহার উন্নত চরিত্রের সমন্বয়
তবু যারা অহেতুক অঞ্জতার বশে
উল্টা পাল্টা প্রলাপ বকে
তারা কি জানে না?
নূহ নবীর দাওয়াত কবুল করে গোটা কয়েকজন
যারা বেঁচেছিলেন বাকিরা হয়েছিলো প্লাবণ আজাবে ধ্বংস।
যদি দশজন কাফেরের কল্লা কেটে আল্লাহর ‘আযাবে
ধ্বংস প্রাপ্ত মানুষ সব পেতো মাফ ধ্বংসযজ্ঞ থেকে
তবে কী হতোনা এই কতল হিতকর?
মানুষের জন চির কল্যাণকরার।
যদি স্রাষ্টার আদেশে করা হয়
তা তো অলংঘনীয় মুসলমানের জন্য।
সাফ কথা শেষ নবী ছিলেন মহানুভব
জাহান্নামের অগ্নি থেকে যেন মানুষ
রক্ষা পায় সেজন্য সহস্র বিনিদ্ররাত
কেঁদেছেন প্রার্থনায় , মঙ্গল কামনায়।।
পরকালে রোজ হাশরের দিনে
তিনি বলবেন ইয়া উম্মাতি! ইয়া উম্মাতি!!
যখন তুমি আমি সকলে ইয়া নাফসি! ইয়া নাফসি !!!
সর্বশেষ এডিট : ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৮