somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ভরা থাক স্মৃতিসুধায়

২৮ শে জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

অতিরিক্ত দুষ্টুমীর কারণে মাত্র ৪ বছর বয়েসের একটি শিশুকে ১৯৭৮ সালে 'আলী আমজদ সরকারি প্রাইমারী বিদ্যালয়ে' ভর্তি করা হয়। স্কুলটির প্রধান শিক্ষিকা ছিলেন ছেলেটির ফুফু, রহিমুন্নেসা খাতুন। তিনি শিশুটিকে প্রতিদিন সকালে তাঁর বাসায় নিয়ে গিয়ে পড়াতেন এবং খাওয়াতেন। এই খাওয়াটা শিশুটির জন্যে খুব অপছন্দের ছিলো, কিন্তু ফুফু জোর করে খাওয়াতেন। তারপর খাওয়া শেষে ফুফুর সাথে স্কুলে যাওয়া। উল্লেখ্য যে, এই শিশুটিই 'আলী আমজদ সরকারি প্রাইমারী বিদ্যালয়ে'-র প্রথম ছেলে শিশু, এর আগে কোন ছেলে এই স্কুলে ভর্তি হয়নি। সাধারণ মানুষের ধারণা ছিলো যে, স্কুলটি মেয়েদের আসলে এটি প্রাইমারী স্কুল। সুতরাং, এখানে কো-এডুকেশন হওয়াটাই স্বাভাবিক। দুরন্ত এই শিশুটি অপরিণিত বয়েসে ক্লাস ওয়ান থেকে ক্লাস টুতে প্রথম হয়। যদিও ছেলেটির বাবা-মার ইচ্ছে ছিলো যে, এত কম বয়েসের শিশু কি পারবে ক্লাস টু-র লেখাপড়া ম্যানেজ করতে, তাই তাকে ক্লাস ওয়ানে রাখার অনুরোধ করেছিলেন। কিন্তু ফুফু তা মানেননি।

১৯৮০ সালের শেষদিক। সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণির ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। অপরিচিত অনেক মুখের ভিড়ে একটি ছেলে পরীক্ষা দিতে গিয়ে কিছুটা নার্ভাস বোধ করছে, তখনকার পরিস্থিতিতে সেটাই স্বাভাবিক। যাহোক, অবশেষে ভর্তি পরীক্ষা নামক মহাযুদ্ধ শেষ হলো। ছেলেটি পরীক্ষায় দ্বিতীয় স্থান অধিকার করে। পরে আর ভর্তি হয় নি। বাবার ট্রেনিং-এর কারণে বাবার সাথে ছেলেটি চট্টগ্রামে চলে যায়। পরে ১৯৮১ সালের মে মাসে এসে তৃতীয় শ্রেণির বি সেকশনে ভর্তি হয়, ৪৩ নম্বর রোলের অধিকারী হয়ে। ক্লাস টিচার ছিলেন তৃপ্তি দি (মিস তৃপ্তি দেবী)। ক্লাসেই ছেলেটি তার পুরনো এক বন্ধুকে খুঁজে পায়, যে তার সাথে প্রথম শ্রেণি থেকেই অন্য একটি স্কুলে পড়েছে। আস্তে আস্তে তৃতীয় শ্রেণির বার্ষিক পরীক্ষায় ছেলেটি মোটামুটি ভালোই রেজাল্ট করে। চতুর্থ শ্রেণির ‘এ’ সেকশনে রোল নম্বর ৮ হয় ছেলেটির। ক্লাস টিচার ছিলেন জনাব শরাফত উল্লাহ্ স্যার। অমায়িক একজন মানুষ, একজন শিক্ষক। একদিন মরহুম সৈয়দ বরখুরদার আহমদ স্যার ছেলেটির বাবার নাম জিজ্ঞেস করলেন; ডা. শাহ্ নূরুল ইসলাম জেনে তিনি বললেন, “আরে, তোর বাবা তো আমারই ছাত্র।” ছেলেটির মনে অবাক প্রশ্ন জাগে - পিতা-পুত্র একই শিক্ষকের ছাত্র হয় কিভাবে? বাসায় ফিরে সে তার পিতাকে বিষয়টি জানালে তিনিও একই উত্তর দেন।
পঞ্চম শ্রেণিতে ‘বি’ সেকশনের ক্লাস টিচার ছিলেন মরহুম আহসান উল্লাহ্ স্যার। কড়া শিক্ষক, সবসময়েই নিয়মানুবর্তিতার দিকে কঠোর নজরদারি ছিল স্যারের।
ষষ্ঠ শ্রেণিতে ‘এ’ সেকশনে জনাব ওবায়দুল হক স্যারের ক্লাসে স্থান হয় ছেলেটির। জনাব কাজী মোশাররফ হোসেন স্যার এ বছরই স্কুলে আরবী শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন। স্যার প্রথম যেদিন ক্লাস করালেন সেদিন সব ছাত্রের মনে হলো যে, ‘বাহ্! আমরা তো খুব ভালো একজন স্যার পেলাম, কাউকে মারেন না, বকাও দেন না’। ঠিক পরের দিনই ছেলেটি স্যারের হাতে বেদম মার খাওয়ার পরে স্যার সম্পর্কে সবারই ধারণা বদলে যায়। ছেলেটির অপরাধ (!) ছিলো, সে পারফিউম মেখে স্কুলে গিয়েছিলো। বাংলার ক্লাস করাতেন প্রয়াত বাবু কন্দর্প মোহন ভট্টাচার্য্য (ছোট পণ্ডিত স্যার)। স্যার খুব ভালো মানের একজন শিক্ষক ছিলেন। বাংলা ব্যাকরণ সম্পর্কে পরিস্কার করে বুঝিয়ে দিতেন। তখন ১৯৮৪ সাল। মৌলভীবাজারে ভয়াবহ বন্যা হয়। বন্যায় স্কুলের লাইব্রেরীর মূল্যবান অনেকগুলো বই নষ্ট হয়ে যায়। এতে লাইব্রেরীর অভিবাবক এবং ইংরেজির শিক্ষক মরহুম জনাব আব্দুল ওয়াহিদ স্যারের মত বইপোকা ছেলেটিও এবং আরো অনেকেই মনে তীব্র কষ্ট পায়। ১৯৮৪ সালের বন্যায় সবচাইতে বড় যে ক্ষতি হয়, তা ছিল ফিজিক্যাল টিচার জনাব আরজু মিয়া স্যারের মৃত্যু।
সপ্তম শ্রেণিতে ‘এ’ সেকশনে বাবু প্রীতি বিকাশ পাল চৌধুরী স্যারের ক্লাসে যোগ দেয় সে। স্যার খুব কড়া ছিলেন। কারো উপরে রেগে গেলে আর তার রেহাই নেই। পরে অবশ্য স্যারের সাথে সব ছাত্রেরই একটি সুন্দর সম্পর্কের সৃষ্টি হয়। স্যার ক্লাসের সবাইকে দিয়ে বিভিন্ন মনিষীদের বাণী লিখে পুরো ক্লাসে লাগিয়ে রেখেছিলেন। এই বাণীগুলো ছেলেটির মত আরো অনেকেরই মনে তীব্র দাগ কাটে। সপ্তম শ্রেণির ‘এ’ সেকশন পুরো স্কুলের মাঝে ব্যতিক্রম ছিলো এই একটি কারণেই।
অষ্টম শ্রেণিতে ‘এ’ সেকশনে ছেলেটির ক্লাস টিচার ছিলেন প্রয়াত বাবু রঞ্জিত কুমার দাশ। স্যারের সাথে ছেলেটির খুব ভালো সম্পর্ক গড়ে ওঠে। স্যার স্ট্যাম্প জমাতেন, ছেলেটিও তাই। শিক্ষক আর ছাত্রের মাঝে স্ট্যাম্প বদলের সম্পর্ক হয়ে যায়। এরপর, প্রথম সাময়িক পরীক্ষায় অংকে প্রথম ফেলের অভিজ্ঞতা অর্জন হয় তার। অংকের শিক্ষক ছিলেন জনাব বশির উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী। যারা অংকে ফেল করেছে, তারা পুরস্কার (!) স্বরূপ স্যারের বেতের বাড়ি খায়, ছেলেটিও এ পুরস্কারের বাইরে নয়। সে অবশ্য বার্ষিক পরীক্ষায় টেনেটুনে অংকে পাশ করে সে। মরিয়ম আপা (মরহুমা মিসেস মরিয়ম বেগম) এক দিন শেষ পিরিয়ডে বাংলা ক্লাস নিচ্ছিলেন, এমন সময় প্রচন্ড ঝড় শুরু হয়। আপার ভয়ার্ত চেহারা দেখে ক্লাসের ছেলেদের সে কি আনন্দ! আপার ক্লাস সব সময়েই মজার ছিলো। কাউকেই শাস্তি দিতেন না, হয়তো এটাই এর মূল কারণ। ষান্মাসিক পরীক্ষার সময়ে ইংরেজি বিষয়ের পরীক্ষার দিনে ক্লাসে ছিলেন জনাব আব্দুল বারী স্যার। ছেলেটি স্যারের কাছে জানতে চাইলো, “স্যার, গ্রিডি শব্দটির অর্থ কি?” স্যার রসিক ধরনের ছিলেন; বলে উঠলেন, “কি বা শাহ্ সাব, তুমি লোভীর মত প্রশ্নের উত্তর জানতে চাইছো কেন?”
নবম শ্রেণির ‘বি’ সেকশনে জনাব বশির উদ্দিন আহমদ চৌধুরী স্যারের ক্লাসে উত্তীর্ণ হয় সে। স্যার অংকের ক্লাস করাতেন। এবার আর ফেল নয়, স্যারের দেয়া পুরস্কারের (!) কথা ছেলেটির মনে ছিল তাই। উচ্চতর গণিতের ক্লাস করাতেন তৎকালীন হেডমাস্টার প্রয়াত বাবু কামিনী কুমার সিংহ স্যার। কড়া একজন শিক্ষক, ক্লাসে ঢুকলেই ক্লাসের শোরগোল বন্ধ হয়ে যেত। কিন্তু স্যার কোনদিন কাউকে শারীরিক শাস্তি দিয়েছেন বলে মনে হয় না। স্যারের ব্যক্তিত্বই ছিলো এমন। বাংলা ব্যাকরণ পড়াতেন প্রয়াত বাবু দেবেশ রঞ্জন ভট্টাচার্য্য (বড় পণ্ডিত স্যার)। স্যার অত্যন্ত নিরীহ (কাউকে শারীরিক শাস্তি দিতেন না) ছিলেন বলে স্যারের ক্লাসে নবম শ্রেণির ছাত্রদের হৈ-চৈ এর মাত্রাও ছিল তুলনামূলক ভাবে অনেক বেশি। বিজ্ঞানের শিক্ষক ছিলেন প্রয়াত বাবু জগদীশ চন্দ্র পাল স্যার। স্যারের ক্লাসেও দুষ্টুমির পরিমাণ কম ছিল না। স্যার ছিলেন তৎকালীন হেডমাস্টার প্রয়াত বাবু কামিনী কুমার সিংহ স্যারের ছাত্র।
ছেলেটি দশম শ্রেণিতে ‘বি’ সেকশনে মরহুম জনাব আতাউর রহমান স্যারকে ক্লাস টিচার হিসাবে পায়, তিনি ইংরেজির শিক্ষক ছিলেন। প্রথম সাময়িক পরীক্ষায় পুরো ক্লাস ১০-এ ইংরেজিতে মাত্র ৭/৮ জন ছাত্র পাশ করে; উল্লেখ্য যে, ছেলেটি কিন্তু পাশ করেনি। সর্বোচ্চ নম্বর ছিলো ৩৬। যেহেতু ছেলেটি ক্লাস টেনের ছাত্র, এবং তার অনেক বন্ধুই ইংরেজিতে ফেল করেছে; তাই সবাই মিলে স্যারকে প্রশ্ন করলো যে, কেন এমন রেজাল্ট হলো। স্যার জবাব দিলেন, ইংরেজিতে এত ভুল করে ওরা কিভাবে পাশ করার আশা করে? ছেলেরা ভুলগুলো কোথায় তা জানতে চাইলে স্যার বলেন যে, কেউ ‘আই’ এর উপরে ফোঁটা দেয়নি আবার কারো হাতের লেখা বুঝাই যায় না আবার কারো ইংরেজি গ্রামারে মস্ত বড় ভুল। তখন ঐ ছেলেটি তার কিছু বন্ধু সহ স্যারকে আলাদাভাবে ইংরেজি পড়ানোর জন্য অনুরোধ করে। স্যার তাদের অনুরোধে সাড়া দেন। স্যার থাকতেন স্কুল হোস্টেলে। নিজের হাতে রান্না করতেন। একদিন কাক ডাকা ভোরে ছেলেটি ৪/৫ জন বন্ধুসহ স্যারের কাছে পড়তে গেল। স্যার প্রথম ১৫ দিনে হাতের লেখা ঠিক করালেন। কি আশ্চর্য্য! ক্লাস টেনের ছাত্রকে হাতের লেখা শেখানো! পরে টেন্স, ন্যারেশন, ভয়েস ইত্যাদি ইত্যাদি। যাহোক, টেস্ট পরীক্ষায় ফেলের হার অনেক কমে এলো। এস.এস.সি পরীক্ষার সময়ে স্যার কোন কমন দিলেন না, বললেন যে, “তোমরা যদি বাংলা ভাষায় রচনা লিখতে পারো, তাহলে ইংরেজিতেও পারবে”। পরে এসএসসি পরীক্ষায় ছেলেটি ইংরেজিতে বেশ ভালো রেজাল্ট করে। ১৯৮৯ সালে সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে ঊনিশটি ছেলে ফার্স্ট ডিভিশনে পাশ করে, যা তখনকার সময়ের জন্য একটি রেকর্ড। ছেলেটিও এসএসসি তে ফার্স্ট ডিভিশনে পাশ করে। সঙ্গত কারণেই ছেলেদের শার্টের কলার একটু উঁচু (!) হয়ে যায়, কারণ চিরশত্রু আলী আমজদ গার্লস স্কুলে মাত্র দু’টি ফার্স্ট ডিভিশন।

পরবর্তীতে ছেলেটি মৌলভীবাজার সরকারি কলেজে ভর্তি হয়, এদিকে ক্লাস টেনের ইংরেজির শিক্ষক মরহুম আতাউর রহমান স্যারও বদলী হয়ে চলে যান। পরে কি এক কারণে তিনি মৌলভীবাজার এলে ছেলেটি তাঁর সাথে দেখা করে; স্যার ছেলেটিকে দেখে আবেগাপ্লুত হয়ে কেঁদে বলেন “কি রে তোরা আমাকে মনে রেখেছিস”? ছেলেটিও স্যারের মত আবেগাপ্লুত হয়ে স্যারের কৃতজ্ঞতা প্রকাশের চেষ্টা করে, যদিও তা কোনদিন সম্ভব নয়। শিক্ষকদের কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা কোনভাবেই সম্ভব নয়।
এরপরে ২০০৭ সালের ২৬শে মার্চ ছেলেটি তার কন্যা শিশুটিকে নিয়ে বাবার স্কুল দেখাতে যায়; গিয়ে দেখে হেড মাস্টার স্যারের চেয়ারে বসে আছেন বাবু প্রীতি বিকাশ পাল চৌধুরী স্যার। স্যার ছেলেটিকে বসার জন্য অনেক অনুরোধ করলেন, ছেলেটি একপর্যায়ে বলে উঠলো, “স্যার, আপনার সামনে আমরা কখনোই বসতে পারবো না”। স্যার সাথে সাথেই স্কুলের কয়েকজন শিক্ষককে ডেকে বললেন যে, "আপনারা দেখুন, আমরা মানুষ গড়ার কারিগর এবং আপনারাই বলুন আমারা তা করতে পেরেছি কি-না? হ্যাঁ, আমরা তা তৈরি করেছি।"

এ’ছাড়াও অন্যান্য স্যারদের মধ্যে মরহুম ফকর উদ্দিন স্যার, মরহুম বাবু স্যার (মরহুম জনাব মনাওয়ার আলী), আরজু মিয়া স্যার, আকিল স্যার, মরহুম কামাল উদ্দিন স্যারদের কথা বিশেষ ভাবে উল্লেখ্য। বাবু স্যার স্কুলে মূর্তিমান ত্রাস ছিলেন; যে ছাত্রের একবার স্যারের হাতে মার খাবার সৌভাগ্য (!) হয়েছে, তার তা আজীবন মনে থাকবে। অথচ, স্কুলের বাইরে স্যার সম্পূর্ণ অন্য এক মানুষ। বাংলার আরজু মিয়া স্যার ছিলেন অত্যন্ত অমায়িক একজন শিক্ষক, ছাত্রদের প্রতি অপরিসীম মমতা ছিল স্যারের এবং তা এখনো অক্ষুন্ন রয়েছে। আকিল স্যার (জনাব আকিল উদ্দিন আহমেদ) ছিলেন যতটা না শিক্ষক, তার চাইতে বেশি সমাজসেবক। স্কুলে ‘সমন্বিত অন্ধ শিক্ষা প্রকল্প’ স্যারের একক অবদান, সম্ভবত পুরো সিলেট বিভাগে একমাত্র মৌলভীবাজার সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়েই অন্ধ ছাত্রদের জন্যে আলাদা একটি হোস্টেল আছে। মরহুম মৌলানা আতাউর রহমান স্যার ছিলেন ধর্ম শিক্ষক, প্রতিটি মুসলিম ছাত্রের মনে ধর্মানুভূতি জাগিয়ে তুলতে স্যারের অবদান অপরিসীম। মরহুম কামাল উদ্দিন আহমদ স্যার ছিলেন কড়া, হাসতে হাসতে পেটে রামচিমটি দিতেন।

কালের পরিক্রমায় আজ সেই ছেলেটি মৌলভীবাজার জেলা জজ কোর্টে আইনজীবী। হ্যাঁ, আমিই সেই ছেলে। আজ আমি মনে করি বর্তমানে যে অবস্থানে পৌছুঁতে পেরেছি, তার সকল কৃতিত্ব আমার শ্রদ্ধেয় শিক্ষক মন্ডলীর। যদিও জানি যে, শিক্ষকদের ঋণ কোনদিনও পরিশোধ করা সম্ভব নয়। আমার এই লেখা সকল স্যারদের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা এবং সশ্রদ্ধ সালাম জানানোর একটি ক্ষুদ্র প্রয়াস মাত্র।
সর্বশেষ এডিট : ২৮ শে জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৮
২টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

রাফসানের মা হিজাব করেন নি। এই বেপর্দা নারীকে গাড়ি গিফট করার চেয়ে হিজাব গিফট করা উত্তম।

লিখেছেন লেখার খাতা, ১১ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৩


ছবি - সংগৃহীত।


ইফতেখার রাফসান। যিনি রাফসান দ্যা ছোট ভাই নামে পরিচিত। বয়স ২৬ বছর মাত্র। এই ২৬ বছর বয়সী যুবক মা-বাবাকে বিলাসবহুল গাড়ি কিনে দিয়েছে। আমরা যারা... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছাঁদ কুঠরির কাব্যঃ এঁটেল মাটি

লিখেছেন রানার ব্লগ, ১২ ই মে, ২০২৪ রাত ১:৫৬




শাহাবাগের মোড়ে দাঁড়িয়ে চা খাচ্ছিলাম, মাত্র একটা টিউশানি শেষ করে যেন হাপ ছেড়ে বাঁচলাম । ছাত্র পড়ানো বিশাল এক খাটুনির কাজ । এখন বুঝতে পারি প্রোফেসরদের এতো তাড়াতাড়ি বয়স... ...বাকিটুকু পড়ুন

আসুন সমবায়ের মাধ্যমে দারিদ্র বিমোচন করি : প্রধানমন্ত্রী

লিখেছেন স্বপ্নের শঙ্খচিল, ১২ ই মে, ২০২৪ ভোর ৪:১০



বিগত শুক্রবার প্রধানমন্ত্রী নিজ সংসদীয় এলাকায় সর্বসাধারনের মাঝে বক্তব্য প্রদান কালে উক্ত আহব্বান করেন ।
আমি নিজেও বিশ্বাস করি এই ব্যাপারে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী খুবই আন্তরিক ।
তিনি প্রত্যন্ত অন্চলের দাড়িয়ারকুল গ্রামের... ...বাকিটুকু পড়ুন

পাইলট ফিস না কী পয়জনাস শ্রিম্প?

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১২ ই মে, ২০২৪ সকাল ৭:৪০

ছবি সূত্র: গুগল

বড় এবং শক্তিশালী প্রতিবেশী রাষ্ট্রের পাশে ছোট ও দূর্বল প্রতিবেশী রাষ্ট্র কী আচরণ করবে ? এ নিয়ে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক অধিক্ষেত্রে দুইটা তত্ত্ব আছে৷৷ ছোট প্রতিবেশি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছেলেবেলার অকৃত্রিম বন্ধু

লিখেছেন ঢাবিয়ান, ১২ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৯

খুব ছোটবেলার এক বন্ধুর গল্প বলি আজ। শৈশবে তার সাথে আছে দুর্দান্ত সব স্মৃতি। বন্ধু খুবই ডানপিটে ধরনের ছিল। মফস্বল শহরে থাকতো। বাবার চাকুরির সুবাদে সেই শহরে ছিলাম... ...বাকিটুকু পড়ুন

×