১। কিছুদিন আগে গোপালগঞ্জে আর্মির উপর ভয়ানক হামলা হয়। ৪টি আর্মির গাড়ী পুড়িয়ে দেওয়া হয়। আর্মির উচ্চপদস্থ কর্মকর্ত সহ বেশ কয়েকজন সৈনিক গুরতর আহত হয়। গতকালকে গোপালগঞ্জে পিটিয়ে একজন বিএনপি কেন্দ্রীয় নেতাকে মেরে ফেলেছে, যে ছিল পেশায় একজন ক্রিকেট আম্পিয়ার। ( ছোট একটা তথ্য- হাসিনা ঢাকা-চট্রগ্রাম জেলার পরে সবচেয়ে বেশী বরাদ্ধ দিত গোপালগঞ্জে। রংপুর বিভাগের চেয়েও বেশী বরাদ্ধ পেত এই গোপালীরা। এটা কাগজে কলমে প্রমানিত এডিবি নিয়ে যারা কাজ করে তাদের কথা এটা )
২। পুলিশ সবচেয়ে বড় থ্রেট! তারা কোন দায়ীত্ব পালন করছেনা, হয়ত চেস্টা করছে দেশের আইনশৃঙ্খলা চরমভাবে অবনতি হউক!
এরা বড় ধরনের সাবোটাজ করতে পারে!
৩। প্রশাসন সহ দেশের প্রায় অনেক জায়গায় আওয়ামী সন্ত্রাসীরা বসে আছে। এরা হিন্দুদের দিয়ে দেশে অস্থিরতা চালাচ্ছে। গার্মেন্টসে এরা আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দিচ্ছে। প্রথমে এরা বিচারকদের দিয়ে কু করার চেষ্টা করে, পরে আবার আনসার, দেশে গুম-খুন চালিয়ে ডিস্ট্যাবিলাইজ করে দেওয়া হবে আগামী কয়েক মাসের মধ্যে। এরা শ্রমিক অসন্তষের সৃষ্টি করবে। গার্মেন্টস , সার কারখানা, সমুদ্র বন্দর, হাসপাতাল থেকে শুরু করে সিস্টেমেটিক ভাবে গুরুত্বপুর্ণ
৪। আওয়ামী সন্ত্রাসীরা ধর্মীয় জামেলা বাধাবে। এইটা আহমেদিয়া , কাদিয়ানী, মাজারি, কবর পূজারী, সুফি, দরবেশ, লালন, গে, লেজবিয়ান, রেইন বো থেকে শুরু করে সেনসিটিভ যেকোন ইস্যু হতে পারে। হিন্দু পার্সেকিউশন এটারই একটা অংশ।
৫। আওয়ামী সন্ত্রাসীরা আমলা দিয়ে সমস্যা তৈরী করবে। যেমন আমলাতন্ত্র কাজ করবে না চুপচাপ বসে থাকবে। সারাদেশের জনগণের ধারণা হবে সরকার কিছু করছে না। এখানে আপনারা আমলা, বিচারক, পুলিশ, কাস্টমস, এমনকি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের লোকজন কেও পাবেন।
৬। আওয়ামী সন্ত্রাসীরা পলিটিকাল হত্যা কিংবা অন্যান্য হাই ভ্যালু টার্গেট করবে । যেইগুলি করলে সমাজে বিশাল গিট্টু লাগে এমন গুলো। সেইটা নাম করা কোন লেখক থেকে শুরু করে রাজনীতিবিদ, সেলিব্রিটি, ব্লগার (যেমন অভিজিৎ রায়) টাইপের কিছু হতে পারে।
৭। এই আওয়ামী সন্ত্রাসীরা একগ্রুপ ছাত্রকে- অন্য এক গ্রুপের বিরোদ্ধে লেলিয়ে দিবে বিভিন্ন দাবীর নামে। ছাত্র আর পলিটিকাল গ্রুপের মধ্যে জগড়া বাধাবে। আন্তর্জাতিক অথবা লোকাল লেভেলের ইসলামী সন্ত্রাস করবে। ফিনান্সিয়াল সমস্যা বাধাবে। এর একটা বড় অংশ হবে ইনস্টিটিউশন কোলাপস করিয়ে দেওয়ার মাধ্যমে।
হাসিনার মত একটা রক্তচোষা পিশাচ আর তার দলবল কে ইউনুস সাব ডিল করতেছে মানবিকতা দিয়া। ইউনুস সাহেব ভাল মানুষ কিন্তু ভাল প্রশাসক না। উনি সব জায়গায় এনজিও লোকদের টেনে এনে পরিস্থিতি লেজেগোবরে করে ফেলেছেন। যারা অপরাধ করেছে, যারা গত ১৫ বছর এই দেশটাকে দোযখ বানিয়ে রেখেছে তাদেরকে যদি দৌড়ের উপর রাখা না যায় তাহলে তারা সরকারকে দৌড়ের উপর রাখবে এটাই স্বাভাবিক।
co- and Edi.