somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

16 Apr, 2015 শিশির আব্দুল্লাহ একটি মেয়ে রাস্তা দিয়ে যাচ্ছে। পাশ দিয়ে অতিক্রম করছিল দু’টি ছেলে। তাদের একজন মেয়েটিকে লক্ষ্য করে বলল, ‘দেখছোস দোস্ত? সেইরকম কিন্তু!’ বন্ধুর আশকারা পেয়ে দ্বিতীয়জনও ছুঁড়ে দিল গানের কলি, ‘পড়ে না চোখের পলক…!’ উপরের এই দৃশ্য তেমন আপত্তিকর কিছু নয়। এমনকি, অনেক টিনএইজ মেয়ে আছে যারা এই ধরনের কথাবার্তাকে কমপ্লিমেন্ট হিসেবেই নেয়।কিন্তু আমরা ওই দুটো ছেলের আচরণকে কী হিসেবে ব্যাখ্যা করি? বখাটেপনা। মানে, মেয়েদের সাথে যৌন ইঙ্গিতপূর্ণ অল্পস্বল্প কথাবার্তা। আর যদি ছেলে দুটি উপরের কথাবর্তাগুলো বলে অথবা না বলে মেয়েটির ওড়নাটা টান দিয়ে ফেলে দিত বা নিয়ে যেত তাহলে আমরা তাদের আচরণকে ব্যাখ্যা করতাম ‘শ্লীলতাহানি’ হিসেবে। ওরা মেয়েটির শ্লীলতাহানি করেছে। আবার, যদি ওরা ওড়না টান দেয়ার পর মেয়েটির গায়ের দু/চার জায়গায় হাত দিত (মারধরের উদ্দেশ্যে নয়) তাহলে অতটুকু ঘটনাকেই আমার ‘যৌন নিপীড়ন’ হিসেবে আখ্যা দিতাম। এবার আসেন আমরা এ গুচ্ছ দৃশ্য খেয়াল করি। ( ২. একটা জাতির সবচেয়ে বড় উৎসবগুলোর একটি চলছে। নারী-পুরুষ-শিশু-বৃদ্ধ-ধার্মিক-বিধর্মী সবাই স্বাধীনভাবে জড়ো হয়েছে আড্ডা-ফুর্তি করতে। তখনকার কিছু দৃশ্য বর্ণনা করা হবে এখানে— ডেইলি স্টার থেকে— “ছাত্র ইউনিয়নের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি লিটন নন্দী ডেইলি স্টার’কে বলেন, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের ফটকে একদল যুবক ২৫ বছরের এক মহিলার শরীরের প্রায় সব কাপড় খুলে ছিড়ে ফেলে। এই মহিলাকে উদ্ধার করার সাথে সাথেই দেখি, বেশ কয়েকজন যুবক স্বামী এবং শিশু সন্তানের সামনেই আরেকজন মহিলার ওপর হামলে পড়েছে। আমার তাকেও উদ্ধার করতে যাওয়ায় হামলার শিকার হই। হামলায় নন্দীর ডান হাত ভেঙ্গে যায়। হামলায় আঙ্গুল ভেঙে যাওয়া সংগঠনটির আরেক কর্মী অমিত দে বলেন, আইনশৃংখলা বাহিনীল সদস্যরা তখন দর্শকের ভূমিকায় ছিল। তিনি বলেন, মাত্র ২০ গজ দূরে দাঁড়িয়ে থাকা কয়েকজন পুলিশ সদস্যের কাছে আসরা সাহায্য চাইলাম তখন তারা জবাবে বললেন, ওই এলাকা আমাদের দায়িত্বে নয়। অমিতসহ আরো পাঁচজন কর্মী মিলে ২৫ থেকে ৩০ বছর বয়সী কয়েকজন নারীকে বখাটে যুবকদের হাত থেকে রক্ষার চেষ্টা করছিলেন। তিনি জানান, যুবকরা ১০/১২ জনের তিনটি গ্রুপে বিভক্ত ছিল। চারদিকে ভুভুজেলা বাঁশির আওয়াজের কারণে আক্রান্তদের চিৎকার শোনার কোনো উপায় ছিল না। এসময় তারা ১০ বছরের একটি মেয়েকে উদ্ধার করেন। অমতি বলেন, মেয়েটির কাপড় ছিন্নবিচ্ছিন্ন ছিল। তার শরীরের বিভিন্ন জায়গায় কামড়ের চিহৃ দেখে আমি স্তম্ভিত হয়ে যাই। সে মারাত্মকভাবে আহত ছিল। মা আর ভাইয়ের সাথে এসেছিল মেয়েটি। (যুবকদের) এক গ্রুপ তার ভাইকে পিটায় আর অন্য গ্রুপ মাকে ধরে অন্যদিকে নিয়ে যায়। অমিত এবং মাসুদ নামে আরেক কর্মী জানান, তারা দুস্কৃতিকারীদের পাঁচজনকে ধরে পুলিশের কাছে দেন। কিন্তু দু’ঘন্টা পর খোঁজ নিয়ে জানেন ওদেরকে ছেড়ে দেয়া হয়েছে। আটক পাঁচজনের ২জন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিল।” উপরের বর্ণনাটা ডেইলি স্টার-এর ১৬ এপ্রিল সংখ্যার প্রথম পাতায় দুই কলামে বক্স আইটেম হিসেবে প্রকাশিত ‘Outrage over sex assault : Cops were 'yards away' as the attack continued for about an hour’ শিরোনামের সংবাদটি থেকে তুলে হুবহু তুলে দেয়া। মানবজমিন থেকে— “সেখানে এক তরুণীকে ঘিরে উল্লাস করছিল এক দল বখাটে। ইতিমধ্যে ওই তরুণীর শাড়ি-ব্লাউজসহ পরনের সব পোশাক টেনে ছিঁড়ে খুলে ফেলে বখাটেরা। যৌন লালসা পূরণের জন্য বিবস্ত্র তরুণীকে নির্যাতন করতে থাকে তারা। লিটন নন্দী বলেন, মনে হচ্ছিল মানুষ না। যেন হায়েনারা ঝাঁপিয়ে পড়েছে নারীদের ওপর।” “নির্যাতিতাদের উদ্ধার করতে গিয়ে গুরুতর আহত অমিত দে জানান, শুধু তরুণী না। তারা কাউকেই রেহায় দেয়নি। কিশোরী থেকে শুরু করে সব বয়সের নারীই তাদের হয়রানির শিকার হয়েছেন। ওই তরুণীকে উদ্ধার করার পরপরই আরও একাধিক নারীর চিৎকার শুনতে পান তারা। কাছে গিয়ে দেখতে পান এক নারী দুই হাত জোর করে বখাটেদের অনুনয় করছেন, আমার বাচ্চাকে ফেরত দাও। বাবা, আমাকে কিছু করো না। আমার বাচ্চা ফেরত দাও।ছয় বছর বয়সী মেয়েকে নিয়ে ভাইয়ের সঙ্গে বর্ষবরণের অনুষ্ঠান দেখতে এসেছিলেন ওই নারী। উদ্যানের ওই ফটক দিয়ে বের হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই বখাটেরা তার ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে। ছিনিয়ে নিয়ে যায় তার শিশুসন্তানকে। শিশুটি তখন ফুটপাথে পড়ে কান্নাকাটি করছিল। প্রতিবাদ করলে মারধর করা হয় ওই নারীর ভাইকে। এর মধ্যেই লিটন, অমিত, সুজনসহ কয়েকজন তাদের উদ্ধার করার চেষ্টা করেন। বখাটেদের সঙ্গে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে তাদের। ততক্ষণে বখাটেরা টেনে খুলে নেয় ওই নারীর শাড়ি। পরে ওই নারী ও তার ভাই এবং সন্তানকে উদ্ধার করেন তারা। বখাটেদের আক্রমনের শিকার এক কিশোরী আর্তনাদ করছিল। ওই কিশোরীকে উদ্ধার করতে গেলে বখাটেরা মারধর করে তাদের। বখাটেদের নির্যাতনে ঘটনাস্থলেই জ্ঞান হারায় ওই কিশোরী।” অনলাইনবাংলা.কম.বিডি থেকে— “বস্ত্রহরণ করল ছাত্রলীগ, পাঞ্জাবি জড়িয়ে ইজ্জত রক্ষা ছাত্

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

একটি মেয়ে রাস্তা দিয়ে যাচ্ছে। পাশ দিয়ে অতিক্রম করছিল দু’টি ছেলে। তাদের একজন মেয়েটিকে লক্ষ্য করে বলল, ‘দেখছোস দোস্ত? সেইরকম কিন্তু!’ বন্ধুর আশকারা পেয়ে দ্বিতীয়জনও ছুঁড়ে দিল গানের কলি, ‘পড়ে না চোখের পলক…!’
উপরের এই দৃশ্য তেমন আপত্তিকর কিছু নয়। এমনকি, অনেক টিনএইজ মেয়ে আছে যারা এই ধরনের কথাবার্তাকে কমপ্লিমেন্ট হিসেবেই নেয়।কিন্তু আমরা ওই দুটো ছেলের আচরণকে কী হিসেবে ব্যাখ্যা করি? বখাটেপনা। মানে, মেয়েদের সাথে যৌন ইঙ্গিতপূর্ণ অল্পস্বল্প কথাবার্তা।
আর যদি ছেলে দুটি উপরের কথাবর্তাগুলো বলে অথবা না বলে মেয়েটির ওড়নাটা টান দিয়ে ফেলে দিত বা নিয়ে যেত তাহলে আমরা তাদের আচরণকে ব্যাখ্যা করতাম ‘শ্লীলতাহানি’ হিসেবে। ওরা মেয়েটির শ্লীলতাহানি করেছে।
আবার, যদি ওরা ওড়না টান দেয়ার পর মেয়েটির গায়ের দু/চার জায়গায় হাত দিত (মারধরের উদ্দেশ্যে নয়) তাহলে অতটুকু ঘটনাকেই আমার ‘যৌন নিপীড়ন’ হিসেবে আখ্যা দিতাম।
এবার আসেন আমরা এ গুচ্ছ দৃশ্য খেয়াল করি। (
২.
একটা জাতির সবচেয়ে বড় উৎসবগুলোর একটি চলছে। নারী-পুরুষ-শিশু-বৃদ্ধ-ধার্মিক-বিধর্মী সবাই স্বাধীনভাবে জড়ো হয়েছে আড্ডা-ফুর্তি করতে। তখনকার কিছু দৃশ্য বর্ণনা করা হবে এখানে—
ডেইলি স্টার থেকে—
“ছাত্র ইউনিয়নের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি লিটন নন্দী ডেইলি স্টার’কে বলেন, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের ফটকে একদল যুবক ২৫ বছরের এক মহিলার শরীরের প্রায় সব কাপড় খুলে ছিড়ে ফেলে। এই মহিলাকে উদ্ধার করার সাথে সাথেই দেখি, বেশ কয়েকজন যুবক স্বামী এবং শিশু সন্তানের সামনেই আরেকজন মহিলার ওপর হামলে পড়েছে। আমার তাকেও উদ্ধার করতে যাওয়ায় হামলার শিকার হই। হামলায় নন্দীর ডান হাত ভেঙ্গে যায়।
হামলায় আঙ্গুল ভেঙে যাওয়া সংগঠনটির আরেক কর্মী অমিত দে বলেন, আইনশৃংখলা বাহিনীল সদস্যরা তখন দর্শকের ভূমিকায় ছিল। তিনি বলেন, মাত্র ২০ গজ দূরে দাঁড়িয়ে থাকা কয়েকজন পুলিশ সদস্যের কাছে আসরা সাহায্য চাইলাম তখন তারা জবাবে বললেন, ওই এলাকা আমাদের দায়িত্বে নয়।
অমিতসহ আরো পাঁচজন কর্মী মিলে ২৫ থেকে ৩০ বছর বয়সী কয়েকজন নারীকে বখাটে যুবকদের হাত থেকে রক্ষার চেষ্টা করছিলেন।
তিনি জানান, যুবকরা ১০/১২ জনের তিনটি গ্রুপে বিভক্ত ছিল। চারদিকে ভুভুজেলা বাঁশির আওয়াজের কারণে আক্রান্তদের চিৎকার শোনার কোনো উপায় ছিল না।
এসময় তারা ১০ বছরের একটি মেয়েকে উদ্ধার করেন। অমতি বলেন, মেয়েটির কাপড় ছিন্নবিচ্ছিন্ন ছিল। তার শরীরের বিভিন্ন জায়গায় কামড়ের চিহৃ দেখে আমি স্তম্ভিত হয়ে যাই। সে মারাত্মকভাবে আহত ছিল। মা আর ভাইয়ের সাথে এসেছিল মেয়েটি। (যুবকদের) এক গ্রুপ তার ভাইকে পিটায় আর অন্য গ্রুপ মাকে ধরে অন্যদিকে নিয়ে যায়।
অমিত এবং মাসুদ নামে আরেক কর্মী জানান, তারা দুস্কৃতিকারীদের পাঁচজনকে ধরে পুলিশের কাছে দেন। কিন্তু দু’ঘন্টা পর খোঁজ নিয়ে জানেন ওদেরকে ছেড়ে দেয়া হয়েছে। আটক পাঁচজনের ২জন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিল।”
উপরের বর্ণনাটা ডেইলি স্টার-এর ১৬ এপ্রিল সংখ্যার প্রথম পাতায় দুই কলামে বক্স আইটেম হিসেবে প্রকাশিত ‘Outrage over sex assault : Cops were 'yards away' as the attack continued for about an hour’ শিরোনামের সংবাদটি থেকে তুলে হুবহু তুলে দেয়া।
মানবজমিন থেকে—
“সেখানে এক তরুণীকে ঘিরে উল্লাস করছিল এক দল বখাটে। ইতিমধ্যে ওই তরুণীর শাড়ি-ব্লাউজসহ পরনের সব পোশাক টেনে ছিঁড়ে খুলে ফেলে বখাটেরা। যৌন লালসা পূরণের জন্য বিবস্ত্র তরুণীকে নির্যাতন করতে থাকে তারা। লিটন নন্দী বলেন, মনে হচ্ছিল মানুষ না। যেন হায়েনারা ঝাঁপিয়ে পড়েছে নারীদের ওপর।”
“নির্যাতিতাদের উদ্ধার করতে গিয়ে গুরুতর আহত অমিত দে জানান, শুধু তরুণী না। তারা কাউকেই রেহায় দেয়নি। কিশোরী থেকে শুরু করে সব বয়সের নারীই তাদের হয়রানির শিকার হয়েছেন। ওই তরুণীকে উদ্ধার করার পরপরই আরও একাধিক নারীর চিৎকার শুনতে পান তারা। কাছে গিয়ে দেখতে পান এক নারী দুই হাত জোর করে বখাটেদের অনুনয় করছেন, আমার বাচ্চাকে ফেরত দাও। বাবা, আমাকে কিছু করো না। আমার বাচ্চা ফেরত দাও।ছয় বছর বয়সী মেয়েকে নিয়ে ভাইয়ের সঙ্গে বর্ষবরণের অনুষ্ঠান দেখতে এসেছিলেন ওই নারী। উদ্যানের ওই ফটক দিয়ে বের হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই বখাটেরা তার ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে। ছিনিয়ে নিয়ে যায় তার শিশুসন্তানকে। শিশুটি তখন ফুটপাথে পড়ে কান্নাকাটি করছিল। প্রতিবাদ করলে মারধর করা হয় ওই নারীর ভাইকে। এর মধ্যেই লিটন, অমিত, সুজনসহ কয়েকজন তাদের উদ্ধার করার চেষ্টা করেন। বখাটেদের সঙ্গে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে তাদের। ততক্ষণে বখাটেরা টেনে খুলে নেয় ওই নারীর শাড়ি। পরে ওই নারী ও তার ভাই এবং সন্তানকে উদ্ধার করেন তারা। বখাটেদের আক্রমনের শিকার এক কিশোরী আর্তনাদ করছিল। ওই কিশোরীকে উদ্ধার করতে গেলে বখাটেরা মারধর করে তাদের। বখাটেদের নির্যাতনে ঘটনাস্থলেই জ্ঞান হারায় ওই কিশোরী।”
অনলাইনবাংলা.কম.বিডি থেকে—
“বস্ত্রহরণ করল ছাত্রলীগ, পাঞ্জাবি জড়িয়ে ইজ্জত রক্ষা ছাত্র ইউনিয়নের” শীর্ষক খবরে অনলাইন. From bdtoday net by shishir abdullah
১টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আজ রমনায় ঘুড়ির 'কৃষ্ণচূড়া আড্ডা'

লিখেছেন নীলসাধু, ১৮ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:২৬




আজ বিকাল ৪টার পর হতে আমরা ঘুড়ি রা আছি রমনায়, ঢাকা ক্লাবের পর যে রমনার গেট সেটা দিয়ে প্রবেশ করলেই আমাদের পাওয়া যাবে।
নিমন্ত্রণ রইলো সবার।
এলে দেখা... ...বাকিটুকু পড়ুন

আকুতি

লিখেছেন অধীতি, ১৮ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৩০

দেবোলীনা!
হাত রাখো হাতে।
আঙ্গুলে আঙ্গুল ছুঁয়ে বিষাদ নেমে আসুক।
ঝড়াপাতার গন্ধে বসন্ত পাখি ডেকে উঠুক।
বিকেলের কমলা রঙের রোদ তুলে নাও আঁচল জুড়ে।
সন্ধেবেলা শুকতারার সাথে কথা বলো,
অকৃত্রিম আলোয় মেশাও দেহ,
উষ্ণতা ছড়াও কোমল শরীরে,
বহুদিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

ক- এর নুডুলস

লিখেছেন করুণাধারা, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৫২



অনেকেই জানেন, তবু ক এর গল্পটা দিয়ে শুরু করলাম, কারণ আমার আজকের পোস্ট পুরোটাই ক বিষয়ক।


একজন পরীক্ষক এসএসসি পরীক্ষার অংক খাতা দেখতে গিয়ে একটা মোটাসোটা খাতা পেলেন । খুলে দেখলেন,... ...বাকিটুকু পড়ুন

কারবারটা যেমন তেমন : ব্যাপারটা হইলো কি ???

লিখেছেন স্বপ্নের শঙ্খচিল, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০২

কারবারটা যেমন তেমন : ব্যাপারটা হইলো কি ???



আপনারা যারা আখাউড়ার কাছাকাছি বসবাস করে থাকেন
তবে এই কথাটা শুনেও থাকতে পারেন ।
আজকে তেমন একটি বাস্তব ঘটনা বলব !
আমরা সবাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্প্রিং মোল্লার কোরআন পাঠ : সূরা নং - ২ : আল-বাকারা : আয়াত নং - ১

লিখেছেন মরুভূমির জলদস্যু, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:১৬

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
আল্লাহর নামের সাথে যিনি একমাত্র দাতা একমাত্র দয়ালু

২-১ : আলিফ-লাম-মীম


আল-বাকারা (গাভী) সূরাটি কোরআনের দ্বিতীয় এবং বৃহত্তম সূরা। সূরাটি শুরু হয়েছে আলিফ, লাম, মীম হরফ তিনটি দিয়ে।
... ...বাকিটুকু পড়ুন

×