গতকাল মিয়ানমারের রাজধানী নেপিদোতে মিয়ানমারের সেনাপ্রধান মিন অং হ্লাইংয়ের সঙ্গে এক সাক্ষাতে এ কথা জানান সফররত চীনা দূত চেন হাই। চীনা দূত ও মিয়ানমারের সেনাপ্রধানের মধ্যে বৈঠকের পর এ বিষয়ে এক যৌথ বিবৃতি প্রকাশ করেছে মিয়ানমারের সেনাপ্রধানের কার্যালয়। গণমাধ্যম ইরাওয়াদির প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানানো হয়েছে। বিবৃতিতে বলা হয়, বৈঠকে চীনের রাষ্ট্রদূত তিনটি বিষয়ের ওপর জোর দিয়েছেন। বিষয়গুলো হলো— রোহিঙ্গা ও মানবাধিকার বিষয়ে মিয়ানমারের ওপর আন্তর্জাতিক চাপের বিরুদ্ধে চীনের অবস্থান; মিয়ানমারের উত্তরাঞ্চলীয় শান রাজ্য ও মান্দালায় অঞ্চলের গ্যারিসন শহরে সহিংস হামলা এবং জাতিগত বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর সঙ্গে সম্ভাব্য শান্তি আলোচনা ও মিয়ানমার সরকারের গৃহীত শান্তি প্রক্রিয়ায় চীনের সহায়তা অব্যাহত রাখা।
ছি ছি বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় লজ্জা থাকলে এখনই পদত্যাগ করা উচিৎ। তাহলে এত দিন রোহিঙ্গা ইস্যুতে বাংলাদেশকে চীনা সমর্থনের মিথ্যা তথ্য ছড়িয়েছে পররাষ্ট্র দপ্তর? গুজব ছড়ানোর জন্য তাহলে এদের বিরুদ্ধে কি পদক্ষেপ নেওয়া হবে? নাকি ভিআইপি হিসেবে তারা বহাল তবিয়তে থাকবে!!!
অন্যদিকে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন নিয়ে বাংলাদেশ ও মিয়ানমার ২০১৭ সালের ২৩ নভেম্বর চুক্তি সই করে। পরে দুই দেশ ২০১৮ সালের ১৬ জানুয়ারি মাঠপর্যায়ে কার্যক্রম এগিয়ে নিতে ‘ফিজিক্যাল অ্যারেঞ্জমেন্ট’ নামে চুক্তি করে। ‘ফিজিক্যাল অ্যারেঞ্জমেন্ট’ অনুযায়ী, প্রত্যাবাসন শুরুর দুই বছরের মধ্যে শেষ হওয়ার কথা ছিল। অথচ এখনও একজন রোহিঙ্গাকে মিয়ানমার ফেরত পাঠাতে পারেনাই বাংলাদেশ। হিরক রাজার দেশ বলে কথা!!! থাক চীনে ৫ দিনের সফরের সাফল্যের কথা বলে আর ছোট করতে চাইনা নেতা-নেত্রীদের।
সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ১২:০৪