কর্মসংস্থানের ৫ ভাগ কভার করে সরকারী খাত, ৯৫ ভাগ করে বেসরকারি খাত।স্নাতকোত্তর ৩৪ ভাগ ও স্নাতক ৩৭ ভাগ চাকুরী পায় না। ২০১৯ থেকে ২০২২ পর্যন্ত বেকারের সংখ্যা ৫০ লাখ বেড়েছে, উচ্চশিক্ষিত বেকারত্বে ২৮ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ২য়(এশীয় প্রশান্ত মহাসাগরীয় এলাকা)
*সোনার হরিণ 'মধুর চাক নাম খ্যাত সরকারী চাকুরীর রোডম্যাপ -
কয়েকটা বিসিএস-ডজনখানেক সরকারী চাকুরীর পরীক্ষার হলে বসা -পাস-ভাইভা-ঘুষ - জয়েন অথবা বারবার ব্যর্থ - সুইসাইড। হাজার হাজার, ১ সিটের জন্য সবাই "নেভার গিভ আপ" মেন্টালিটি নিয়ে যায় পরীক্ষার হলে।মোটিভেশন ব্যবসার সাথে চাকুরীর ভালোই দহরম-মহরম থাকার কথা।সভ্যতার এ সময়ে সবাই দার্শনিক,মোড়ে মোড়ে মোটিভেশন পয়দা করে বড় করে।
বেসরকারী খাত রোডম্যাপ-
দেশের বেসরকারী খাত সামলায় বিদেশীরা, ভারতীয়রা নিয়ে যায় ৪ বিলিয়ন;শ্রীলংকান থাকে উত্তাপ ছড়ানো চেয়ারে।
হাই স্কিল- জব-প্রমোশন
অ্যাভারেজ স্কিল- পরিচিতি-জব - প্রমোশন
লো স্কিল- পরিচিতি-জব- প্রমোশন
** ব্লগারদের এমন কোনো অভিজ্ঞতা আছে? থাকলে, শেয়ার করেন-
১.বাংলার গ্রেজুয়েটদের মূল সমস্যা কি দেখছেন,(ইন্টারভিউ,রিটেন,ভাইভা) ; নাকি বিদেশীদের চা এনে দিবে এটাই ভালো।
২.সুপারিশনামা পেয়ে বড় চাকুরী করছে যদিও তেমন যোগ্য নয় ঐ চাকুরীর।
৩.রেফারেন্স ছাড়া চাকুরী পাচ্ছে কত ভাগ আজকাল।
৪.সুপারিশ পেয়ে চাকুরী জয়েন করে,কাজ করতে করতে যোগ্য হয়েছে এমন আছে কেউ?
সর্বশেষ এডিট : ০৫ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:০১