
নারীদের সাইকোলজি নিয়ে পানি ঘোলা হয়ে আছে কম শিক্ষিতসম্পন্ন দেশসমূহে; পশ্চিম ধীরে ধীরে বুঝতে পেরেছে এমনকি ওরা এটাও জেনেছে যে পর্ণগ্রাফী ইন্ডাস্ট্রী নিয়ে নারীদের পছন্দ লিটারেচার পর্ণগ্রাফী, যা পুরুষের ক্ষেত্রে ভিজুয়াল।ভালোবাসা ডিভাইন ব্যাপার কিনা তা বিশ্বব্যাপী নজর দিলে কমপ্লেক্স ম্যাটার হয়ে যায়, এই আছে এই নেই,সেক্স প্রাধান্য, পরিবার ভেঙে যাওয়া,আনন্দবাজারের সূত্রে জানা মার্ক্সের গোপন মিলন সবই এসবের অংশ।তাছাড়া নারীরা হার্মলেস পুরুষ থথেকে ডেন্জারাস পুরুষ পছন্দ করে বেশি। ডেন্জারাস পুরুষরাই সভ্যতাকে হেন তেন করতে পারে সম্ভবত।আসছে ভালোবাসা দিবস উৎযাপনে বহু বাঙালীর মাস্টারপ্লান আছে,বহু বাঙালী পাত্তা না দেওয়ার স্টাইলে ;তবে সুগার ক্যাটাগরিদের জন্য শুভ দিন।
ভেতরে ভালোবাসা অনুভব করতে পারার নিশ্চই স্থান, কাল পাত্র নেই;নারীদের মন বুঝতে পারা নিয়ে সাহিত্য সমৃদ্ধ করতে পারার চেষ্টা করা হয়েছে যুগে যুগে।বাঙালী নারীরা প্রথমে কাউকে ভালোবাসলে কখনো ভুলবে না, দাম্পত্য জীবনে স্বর্গে থাকলেও,ব্যাপারটা কিছুটা উপমহাদেশব্যাপী মিলবে।পশ্চিমেও ব্যাপারটা অনেকটা ১৮/২০ হতে পারে,যা কিছুটা ধারণা হয়েছে ইন্টারনেটের কল্যানে।অন্যদিকে আফগান নারীরা একটাই দিক অনুভব করতে পারবে, তা হলো "ভয়।নারীরা হৃদয়ের এক কোণায় জায়গা রাখবে প্রথম প্রেমের বিচরণের জন্য, এখানে হয়তো ভালো/খারাপ ফ্যাক্ট নাহ। আপনারা কি ভাবছেন? ব্যাপারটা কতটুকু বদলাচ্ছে?
প্রাচীনকাল থেকেই পুরুষের বলয়ে থেকে নারী বেড়ে উঠছে, এখনো চলছে। মাতৃতান্র্রিক পরিবারে ফোকাস করলে, নতুন কিছু দেখার সুযোগ হয়; এখনো নারীদের বিকাশ হয়তো হয় যা অঙ্কুরোদগম থেকে চারার পরিমাণ বেশি ; তবে চারা থেকে বৃক্ষের পরিমাণ বাড়বে নাকি কমবে, তা সভ্যতার চাকা ঘুরছে, সময় গেলে বুঝা যাবে।কমশিক্ষিত/মূর্খ নারীদের প্রথম প্রেমের টান ও উচ্চশিক্ষিত নারীদের টান কোথাও কম বেশি হতে পারে,সময়ের তারতম্যতায় মগজে নতুন স্মৃতি জমা হয়, পুরোনাটা হয়তো মুছে যায় ; তবে হৃদয়ের ঐ জায়গায় হাত দেয়া যায় না।ঐ জায়গা স্পর্শকাতর, একান্ত নিজের জন্য রেখে দেওয়া যায়গা।
সর্বশেষ এডিট : ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:৫৫

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




