
ব্লগে দেখছি রানুবিদ্যা ফোকাসে আসছে মহাজাগতিকের কল্যাণে ; এসব কি পাখি কাঠঠোকরার ঠোকর বিদ্যার ন্যায় কিছু? উনারা কিছু লিখলো সবাই যার যেমন অস্ত্র আছে তা নিয়ে ঝাপিয়ে পড়লো মুক্তিযুদ্ধের মত,উপর থেকে দেখার মত দৃশ্য ।ব্লগের অনেকেই কপিরাইটিং সেশন শেষ করলো, ঢাকার কপিরাইট অফিসে কেউ চাকুরী করেছে নাকি।চাকুরী এখন সর্ব্বোচ্চ বিদ্যাপিঠ ঢাকা ভার্সিটিরও দরকার হয় না, সূর্য্যকে অবসরে পাঠান সন্ধ্যায় দেখবেন উনারা নিজ নিজ রাজ্যে চুরি,ছিনতাই,ডাকাতী করে অট্রহাসি দিচ্ছে।জাহাঙ্গীরনগর ভার্সিটির এম্বুল্যান্সে মাদক খেলা করে,হেরে গিয়ে প্রাণ দিতে হয় কাউকে।ঢাকা নামক ভাগাড় শহরে শহীদ মিনারে শুধু মলমুত্র ত্যাগ করা বাকি রেখেছে মানুষ জুলভার্নে এটা নিয়ে আক্ষেপ করেছে দেখলাম ,এ শহরে মানুষ বেঁচে আছে, নাকি আয়ু কমাচ্ছে তা বের করা কঠিন।
তুর্কি সিরিয়া মিলিয়ে ৫০ হাজার মারা গিয়েছে, মানুষের ইমোশনের একটা লেভেল ঐখানে বিরাজ করছে। মানুষ প্রকৃতির কাছে অসহায় হয়ে পড়ছে, তুর্কি কেঁপে উঠার পরপরই ঢাকার বিদ্বানরা নড়েচড়ে বসেছে, ভূমিকম্পে আমাদের হেন হলে তেন হবে, টেকটোনিক প্লেট হ্যালো বলছে ;অবকাঠামো উঠছে চিপায় চাপায়, কারও কোনো বিকার নেই।কিছুদিন আগে রাস্তা দিয়ে দিন হেটে যাবার সময় চোখে পড়লো ফায়ার সার্ভিসের ট্রেনিং,মানুষ দাড়িয়ে ট্রেনিং দেখছে, মজা পাচ্ছে। অন্যদিকে ঢাকার কোথাও কেমিক্যাল গোডাউনে উত্তাপ বাড়ছে,ট্রেনিং যারা করছে বা করাচ্ছে উনারা জানছে না যে, আমার গাড়ি ঐ গলিতে ঢুকবে না, পানি এতদূর যাবে না।
কিছুদিন আগে এক আত্নীয় সরকারী চাকুরী পেয়েছে ২০ তম গ্রেডে, উনার আচরণে আমূল পরিবর্তন দেখা গিয়েছে যা হয়তো বিপ্লবেও সম্ভব হতো না।উনি উনার পরিচিত সবাইকে একই প্যান্ডেলে এনে বলতে চেয়েছে ' আমি সরকারী চাকুরীজীবি, আমাকে সমীহ করবে। এবং আমি চাই তোমরাও সরকারী চাকুরী পাও। ঢাকার পাবলিক ট্রান্সপোর্টে বহু জ্ঞান সাধকের দেখা মেলে, ঐ দিন দেখলাম একজন পেছনে বসে দুই/চারটি কথা বললো জোরে জোরে, হেলপারকে কথা শোনালো, তারপর দেখা গেলো উনার দল বড় হয়েছে 'উনি একটু পর পর বলতে লাগলেন 'এই যে দেখেন অনাচার,এই পাপাচার,কিয়ামতের প্রস্তুতি নেন। চমৎকার কমউনিকেশন স্কিল।
সর্বশেষ এডিট : ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৩

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




