ব্লগারেরা বিরল প্রজাতি, নিজেদের লুকিয়ে রাখে' লুকিয়ে রেখেও কেউ সরকারের সমালোচনা করে,কেউ ইজমা কিয়াসের মান উন্নয়নের প্র্যাকটিস করে, তুলা গাছে অবয়ব দেখে গল্প উপন্যাস জুড়ে দেয়,কেউ সমুদ্রের তলদেশে ব্যাকটেরিয়ার আচরণ বুঝতে গিয়ে লিখে ফেলে,দেশের নানাবিদ সমস্যা নিয়ে আলোচনা করে সাথে মতামতের আধিক্যে সমাধান উঠে আসে,সময় গত হয় ; সমাধান কেঁদে দেয়। সমস্যা বাড়তেই থাকে।
শিক্ষিত মানুষজন বিশ্বকে বুঝতে পারে,তার আগে নিজেকে বুঝতে পারার সম্ভাবনা বেশি।।বিভিন্ন আইডোলজির ভিতরে ডুকে পড়ে,লালন করে বড় ককরে তোলে ; চিন্তাভাবনায় ফাঁদ,বায়াস,ফ্যালাসি সঠিকভাবে নিরুপণ করতে পারে।আমাদের শিক্ষিতরা মানুষ ঠকিয়ে যে পৈশাচিক আনন্দ পায়, ব্যাপারটা হাজার বছর ধরে 'উপন্যাসের অশিক্ষিত আবুল চরিত্রের চেয়েও বেশি, যে কিনা বউ পিটিয়ে আনন্দ পেতো।দেশের সবচেয়ে বড় পেশা হবে 'সিন্ডিকেট, বিসিএস বাদ দিয়ে সিন্ডিকেটে নাম লেখাতে চাইবে।
ব্লগারেরা শিক্ষিত বিধায় সমাজের মানুষের পাশে দাড়ায় বিভিন্ন বিপদে ' দেখেছি, দেশের স্থলভাগে পানি বেড়ে বন্যা হলে, ব্লগারেরা সাহায্য করেছে সাধ্যমত; কেউ অর্থাভাবে থাকলে যোগাযোগ করে সমাধানের চেষ্টা করে,চাকুরীর ব্যবস্থা করে,বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের হয়ে কাজ করে ; অন্যদিকে কেউ মারা গিয়ে বডি পঁচতে শুরু করলে তখন ব্লগারদের হুশ ফিরে যে, আমাদের মাঝের একজনকে অনেকদিন দেখা যাচ্ছে না,মারা পড়লো নাকি।
আপনাদের বলার মত যদি কিছু অভিজ্ঞতা থাকে মানুষের বিপদে সাহায্য করেছেন বা আপনি বিপদে থাকাকালীন কারও সাহায্য পেয়েছেন তাহলে জানাতে পারেন।ভূপেনের "মানুষ মানুষের জন্য গানের সুরের মাঝেই বাতাসে মিশে গিয়েছে কত শত কর্মকান্ড,বাস্তবে রুপ নেয়নি। বেশিরভাগ মানুষ 'রবিঠাকুরের একটা লাইন মেনে চলতে চায় শুধু তাহলো - 'যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চলো রে ; তবে একলা চলতে গিয়ে পশ্চিমা বিশ্ব থেকে খবর আসে যে 'একাকীত্ব নাকি ড্রাগের ন্যায় ক্ষতিকারক।
সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে জুন, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০২