স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা এবং পররাষ্ট্র উপদেষ্টার কথায় মনে হচ্ছে তাদের এজেন্ডা ভিন্ন। তারা একটি বিপ্লবী সরকারের উপদেষ্টা নন। একটি বিপ্লবী সরকারের ১ নাম্বার এজেন্ডা হওয়া উচিত পতিত স্বৈরাচারের সকল চিহ্ন মুছে দেয়া, এবং তার যায়গায় বিপ্লবকে প্রতিস্হাপিত করা। কিন্ত এই দুই উপদেষ্টার আচরনে মনে হচ্ছে এরা একজন পতিত স্বৈরাচারের এডভোকেড, আরেকজন পতিত স্বৈরাচারকে লালনকারী দেশের এডভোকেড। তাদের মনে রাখা উচিৎ বিপ্লবীরা ঘুমিয়ে নেই। ২য় বিজয় দিবসের দিন গত ৫ই আগষ্ট নতুন সরকারের ৪টি প্রধান কাজের উল্লেখ করেছিলাম। আগামী ২ সপ্তাহের মধ্যে এ চারটি ব্যাপারে কার্যকর পদক্ষেপের জন্যে দৃশ্যমান উদ্যোগ চাই:
১)বিপ্লবের মাধ্যমে দেশ ২য় বারের মত স্বাধীন হওয়ার পর দেশে এখন আইনের শাষণ পিরিয়ে আনা জরুরী। আর এই আইনের শাষণ হবে নতুন সংবিধান প্রনয়নের মাধ্যমে। যে সংবিধান বিগত ৫৩ বছর দেশে গনতান্ত্রিক কাঠামোর নিশ্চয়তা দিতে পারেনি তা বাতিল করে তার স্থলে নতুন সংবিধান প্রনয়ন করতে হবে।
২) বিগত মহাস্বৈরাচারী সরকারের যাবতীয় হত্যা খুনের বিচারে কমিশন গঠন করতে হবে।
৩) বিগত মহাস্বৈরাচারী সরকারের সকল সহযোগীর গ্রেফতার এবং বিচারের উদ্যোগ আজকেই নিতে হবে।
৪) সন্ত্রাসী সংগঠন বিলুপ্ত করতে হবে।
সর্বশেষ এডিট : ১৩ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ২:৩২

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


