somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

এমনি এমনি ঘুরে আসুন চন্দ্রদ্বীপ

০৬ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১২:১৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



আপনার কোথাও ঘুরতে যেতে ইচ্ছে করছে, আবার সেই সাথে আপনি চাচ্ছেন না এর জন্য বেশী কস্টও করতে, আরামদায়ক, হেলে দুলে ঘুরে বেড়াতে চান, তাহলে আপনি নিশ্চিন্তে ঘুরে আসতে পারেন চন্দ্রদ্বীপ । ও চন্দ্রদ্বীপ মানে হচ্ছে আজকের বরিশাল । শান্ত নিরিবলি ছিমছাম একটা শহর, রিক্সা দিয়েই পুরো শহর ঘুরে ফেলতে পারবেন ।



বরিশাল শহরের মাধব পাশা এলাকা ছিল বাকলা চন্দ্রদ্বীপ রাজাদের আবাস্হল। একারনে এ এলাকা চন্দ্রদ্বীপ নামেও পরিচিত । যদিও বরিশাল নামকরন নিয়ে নানা মতভেদ রয়েছে । কারো কারো মতে অনেক আগে এখানে খুব বড় বড় শাল গাছ জন্মাতো, আর এই বড় শাল গাছের কারণে (বড়+শাল) বরিশাল নামের উৎপত্তি। আবার কারো মতে পর্তুগীজ বেরি ও শেলির প্রেমকাহিনীর জন্য বরিশাল নামকরণ করা হয়েছে। অন্য এক বর্ণনা মতে গিরদে বন্দরে (গ্রেট বন্দর) ঢাকার নবাবদের বড় বড় লবণের গোলা ও চৌকি ছিল। ইংরেজ ও পর্তুগীজ বণিকরা বড় বড় লবণের চৌকিকে 'বরিসল্ট' বলতো। অথাৎ বরি (বড়)+ সল্ট(লবণ)= বরিসল্ট। । পরবর্তিতে বরিসল্ট শব্দটি পরিবর্তিত হয়ে বরিশাল নামে পরিচিতি লাভ করে।



লবণ নিয়ে আপাতত কোন কাজ কর্ম না থাকলেও বরিশালের বর্তমান পরিচয় হচ্ছে- ধান-নদী-খাল, এই তিনে বরিশাল। কীর্তনখোলা নদীর তীরে অবস্থিত বরিশাল, অনেকে একে বাংলার ভেনিস ও বলে থাকেন , নামটাতেই কেমন যেন একটা ভাল লাগা কাজ করে।



কিভাবে যাবেন : সড়ক বা নৌপথ দুভাবেই যাওয়া যায় বরিশাল, বিমান বন্দর থাকলেও সেখানে এখন কোন বিমান উঠানামা করে কিনা ঠিক শিউর না । আরামদায়ক ভ্রমন যেহেতু লক্ষ্য সেজন্য নৌপথই আগে প্রাধান্য পাবে । পানি যারা ভয় পান তারাও একবার গিয়ে দেখতে পারেন , লঞ্চ জার্নি আসলেই আরামদায়ক এবং নিরাপদ । আর এই লঞ্চগুলো ছোট খাট না, কতটুকু বড় সেটা ঢাকা সদর ঘাটে গেলেই বুঝতে পারবেন। বিলাসবহুল এই সব লঞ্চে এসি-ননএসি দুধরনের কেবিনই আছে। সুতরাং কিছুটা সময় ডেকে কাটিয়ে , নদীপথের মুক্ত হাওয়ায় আড্ডা গল্পগুজব করে আপনি নিশ্চিন্তে ঘুমিয়ে পড়তে পারেন । ঘুম ভাংবে কেবিন বয় এর ডাকে যখন আপনি অলরেডী বরিশাল ঘাটে পৌঁছে গেছেন। লঞ্চগুলোতে খাওয়া দাওয়ার ও সুবন্দোবস্ত আছে, তরতাজা ইলিশ মাছ ভাজা, ইলিশের ডিম রান্না , আইড় , বোয়াল সহ নানা রকম মাছ , আর যারা মাছে তৃপ্ত নন তাদের জন্য মুরগীতো আছেই।



রাতের নৌপথেরও অন্যরকম একটা সৌন্দর্য আছে, আলো জ্বালিয়ে লঞ্চগুলো একে অন্যকে পাশ কাটিয়ে যাচ্ছে, আর যখন চাঁদপুরের মোহনায় পৌঁছাবেন তখন দেখবেন বিপরীত দিক থেকেও এগিয়ে আসছে ঢাকাগামী লঞ্চের সারি । রিলাক্স মুডেই কেটে যাবে আপনার সময় । ঢাকার সদরঘাট থেকে প্রতিদিন রাতে ছাড়ে এমভি সুন্দরবন (০১৭১৩-০৩২০৮৯, ০১৭১৮৬৬৪৭০০), এমভি সুরভী (০১৭১৩-৪৫০১৪৫, ০১৭১১-৩৩২০৩২), এমভি দ্বীপরাজ (০১৭২৭৭০০৭৭৭), এমভি কীর্তনখোলা (০১৭২৭৭০০৭৭৭), এমভি কালাম খান, এমভি পারাবাত (০১৭১১৩৩০৬৪২, ০১৭১১৩৪৪৭৪৭) ইত্যাদি। এসব লঞ্চে প্রথম শ্রেণীর একক কেবিন ৪৫০-৫৫০ টাকা, দ্বৈত কেবিন ৯০০-১০০০ টাকা, এসি কেবিন -১৬০০ থেকে ২৫০০ টাকা ।

কোথায় থাকবেন : ছোট শহর বরিশাল, থাকার জন্য হাতে গোনা অল্প কয়েকটি হলেও বেশ ভাল মানের হোটেল আছে, যেগুলোতে আপনি স্বাচ্ছ্যন্দে উঠে যেতে পারেন । হোটেল এরিনা, এথেনা, ওয়ান, আলী ইন্টারন্যাশনাল এ নিশ্চিন্তে উঠতে পারেন, এসি রুমের ভাড়া পড়বে ১০০০-২০০০ টাকার মধ্যে । আর যাদের সরকারি পদস্হ আত্মীয় স্বজন আছে তারা BIWTC এর গেস্ট হাউজে থাকার ব্যবস্হা আগেই করে যেতে পারেন, দোতালা কাঠের বাংলো সামনে পদ্মপুকুর - অলস সময় কাটানোর জন্য এর থেকে ভাল আর কিছু হয়না । লঞ্চ ঘাটে নেমে রিক্সা বা ব্যাটারি চালিত অটোকে বললেই আপনাকে পৌঁছে দেবে সদর রোড কিংবা কাঠপট্টিতে যেখানে এই হোটেলগুলো অবস্হিত ।



বরিশালে ঘোরাঘুরি : বরিশালে ঘোরার জন্য আপনার সময় নিয়ে খুব বেশী চিন্তা না করলেও চলবে। হোটেলে পৌঁছে ভাল করে সকালের নাস্তা সেরে আরো কিছু সময় চাইলেই বিশ্রাম নিয়ে নিতে পারেন, ইচ্ছা করলে দুপুর পর্যন্ত ঘুমিয়েও কাটাতে পারেন । ভাল হয় দুপুরের লাঞ্চ শেষ করে ঘোরাঘুরি শুরু করলে । প্রথম দিনের ঘোরাঘুরির লিস্টে রাখতে পারেন দুর্গাসাগর দীঘি ও গুঠিয়া বায়তুল আমান জামে মসজিদ । একটা অটো চুক্তিতে ভাড়া করে নিতে পারেন, সেই আপনাকে সব ঘুরিয়ে দেখাবে ।



দুর্গাসাগর - বরিশাল শহর থেকে প্রায় এগারো কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে মাধবপাশা গ্রামে ছিল বাকলা চন্দ্রদ্বীপ রাজাদের আবাসস্থল। তারা পটুয়াখালী জেলার বাউফল থেকে মগ জলদস্যুদের ভয়ে কিংবা নদী ভাঙ্গনের ফলে এখানে চলে আসেন বলে জানা যায়। রাজা শিবনারায়ণের স্ত্রী দুর্গাদেবীর নামে নামকরণ করা হয় এ দীঘির যা এলাকাবাসীর পানি সমস্যার সমাধানের জন্য খনন করা হয়। বিশাল এ জলাশয়ের ঠিক মাঝখানে আছে একটি ছোট্ট দ্বীপ। দীঘির টলটলে জলে গা ভেজানোর ইচ্ছা না জাগাটাই অস্বাভাবিক মনে হতে পারে আপনার, সাথে অতিরিক্ত কাপড় থাকলে একবার ডুব দিয়ে নিতে পারেন আর সাঁতার পারলেত কথায় নেই, কয়েকজন সঙ্গী সাথী থাকলে কিছুক্ষন সাঁতারও কেটে নিতে পারেন। সুবিশাল ঘাট আড্ডা ডিয়ে সময় কাটানোর জন্যও দারুন জায়গা ।



গুঠিয়া বায়তুল আমান জামে মসজিদ : দুর্গাসাগর দেখে দিনের আলো থাকতে থাকতে আপনি চলে যেতে পারেন এখানে, সময় লাগবে ২০-২৫ মিনিট। বাংলাদেশে ব্যক্তি উদ্যেগে নির্মিত সম্ভবত সবচেয়ে সুন্দর মসজিদ। বিশাল কম্পাউন্ড এর ভেতর পুকুর, হাঁটার রাস্তা । এই মসজিদ দিনের আলোয় এক রকম আর সন্ধ্যার লাইটিং এ সম্পূর্ণ ভিন্ন এক আবহ তৈরি করে, অনেকটা ক্যালেন্ডারের পাতায় দেখা বিদেশী মসজিদগুলোর মতন, সাথে আছে বিশাল মিনার।






এখান থেকে বরিশাল শহরে ফিরে এসে প্রথম দিনের ঘোরাঘুরি শেষ করতে পারেন , রাতে চাইলে রিক্সা নিয়ে পুরো বরিশাল শহর ঘুরে দেখতে পারেন, নিরিবিলি পরিষ্কার শহর, অশ্বিনীকুমার টাউন হল, সদর রোডে আছে বাঁধানো ওয়াকওয়ে সহ আরেকটি দীঘি, সেটাতে লাইটিং সহ ফোয়ারার ও ব্যবস্হা করা আছে , ভাল সময় কেটে যাবে আপনার।



পরদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে নাস্তা সেরে চলে যেতে পারেন কীর্তনখোলা নদীর তীরে নির্মিত মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতি পার্কে , নদীর পাড়ে কিছু সময় কাটিয়ে চলে যান BIWTC এর গেস্ট হাউজে , সেখানে আপনার মন ফুরফুরে করে দেয়ার জন্য রয়েছে পদ্ম পুকুর, বিশাল পুকুরের পুরোটা সাদা পদ্মে ঢাকা, এমন পুকুর অন্য কোথাও খুব একটা দেখতে পাবেন বলে মনে হয়না ।



বরিশাল এসে জীবনানন্দের স্মৃতির সাথে সাক্ষাত না করে ফিরে যাবেন, তাহলে তো ঘুরাটাই অপূর্ণ থেকে যাবে । রিক্সা করে চলে যান বগুড়া রোডে, সেখানে যে কাউকেই বললে দেখিয়ে দিবে জীবনানন্দের পিতামহ ও পিতার আবাসস্হল, যার কল্যানে তিনিও সেখানে কিছু সময় কাটিয়ে ছিলেন। হাতবদল হয়ে সেখানে এখন নতুন অধিবাসীরা বসবাস করলেও কবির স্মৃতিস্বরুপ তারা আদিবাড়ির দুটো পিলার এখনও রেখে দিয়েছেন, বাড়ির নামটিও রেখেছেন ধানসিড়ি , পাশেই রয়েছে জীবনানন্দ স্মৃতি মিলনায়তন। জীবনানন্দের মাতা কুসুমকুমারী দাশ ও ছিলেন কবি, তাঁর সুপরিচিত কবিতা আদর্শ ছেলে (আমাদের দেশে হবে সেই ছেলে কবে/ কথায় না বড় হয়ে কাজে বড়ো হবে )।



বরিশাল শহরের আরেকটি সুন্দর স্হাপনা না দেখে ফিরে যাবার মানে হয়না, গ্রিক স্থাপত্য শৈলীতে নির্মিত অক্সফোর্ড মিশন গির্জা। অনেক বড় এলাকা নিয়ে নির্মিত প্রাচীন এই স্হাপনা ।



এতটুকু ঘুরেই আপনি আপনার চন্দ্রদ্বীপ তথা বরিশাল ভ্রমন শেষ করে দিতে পারেন, যেহেতু এটি হচ্ছে হেলে দুলে আরাম করে ঘোরার ট্যুর । এরপরও যদি আপনার ঘোরার ইচ্ছে থাকে তবে ঘুরে আসতে পারেন ঐতিহ্যবাহী বিএম ( ব্রজ মোহন ) কলেজ, সদ্য নির্মিত দপদপিয়া ব্রীজ, তার পাশেই নদীর ওপারে বরিশাল বিশ্ব বিদ্যালয়, হাতে আরেকটু সময় থাকলে বরিশাল থেকে ৩০ কিলোমিটার দুরে চাখারে শেরে বাংলা স্মৃতি জাদুঘর । আর ইচ্ছে না হলে দুপুরে লাঞ্চ শেষে আপনি ফিরতি পথ ধরতে পারেন কিংবা রাতের লঞ্চের জন্য বসে বসে অলস সময় কাটাতে পারেন ।
ফিরে আসা : একটু ভিন্ন পথে ফিরতে চাইলে কিংবা যারা কখনো পদ্মা নদী দেখেন নি, ফেরীতে চড়েননি তরা চলে যান শহরের কাছেই নথুল্লাবাদ বাস টার্মিনালে । সেখান থেকে প্রতি ঘন্টায় বিআরটিসির এসি বাস ছেড়ে যায় মাওয়ার উদ্দেশ্যে , পথে আপনি দু ঘন্টার যাত্রায় পাড়ি দিবেন মাদারীপুর আর ফরিদপুর ।

মাদারীপুরের রাজৈর পাড়ি দেয়ার সময় দেখবেন বিস্তৃন্য ধান ক্ষেতের বুকে সারি সারি তাল গাছ, মনে হবে ক্যালেন্ডারের পাতায় দেখা সব তাল গাছের ছবি বুঝি এখান থেকে তোলা হয়েছে । মাওয়া - কাওড়াকান্দি ফেরী ঘাটে এসে অপেক্ষমান ফেরীতে চেপে বসুন। ক্ষীনকায়া পদ্মা দেখে মন খারাপ হওয়ার আগেই তরতাজা ইলিশ ভাজা দিয়ে একবার ভাত খেয়ে নিতে ভুলবেননা । চলতে চলতে বিশাল চর পড়া পদ্মা দেখে কিছুটা উপলব্ধী করতে পারবেন হয়ত একসময় সে কি ছিল, কেনইবা প্রমত্ত পদ্মা নামে ডাকা হত এই নদীকে । সুর্যাস্ত দেখে দুঘন্টা পদ্মার বুকে ফেরী পারাপার শেষে আপনি পৌঁছে যাবেন মাওয়ায়, সেখান থেকে গুলিস্তানগামী বাসে চেপে বসুন। আর বাসায় ফিরে শেষ করুন এমনি এমনি হেলে দুলে ঘুরে আসা একটা ভ্রমন।



আরো তাড়াতাড়ি ফিরতে চাইলে অবশ্য স্পীড বোট দিয়ে ২০-২৫ মিনিটে কিংবা লঞ্চে পদ্মা পাড়ি দিতে পারেন, আর এভাবে ভেঙ্গে ভেঙ্গে না আসতে চাইলে সরাসরি বাসেও বরিশাল থেকে ঢাকা ফিরতে পারেন।
খাওয়া দাওয়া - বরিশাল শহরে খুব বেশী ভাল মানের খাবর হোটেল নেই কিংবা বলা চলে ছোট শহরে যে কয়টা দরকার ঠিক সে কয়টায় আছে। রয়েল ক্যাফে, রোজ গার্ডেন কিংবা গার্ডেন ভিউতে আরাম করে খাওয়া দাওয়া করতে পারবেন, পাবেন পছন্দের সব খাবারই । আর গুঠিয়া মসজিদ দেখতে গিয়ে সেখানকার বিশেষ আকর্ষণ গুঠিয়ার সন্দেশ খেয়ে আসতে মোটেই ভুলবেননা।




























৩১টি মন্তব্য ৩২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতীয় পণ্য বয়কটের কেন এই ডাক। একটি সমীক্ষা-অভিমত।।

লিখেছেন সাইয়িদ রফিকুল হক, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:১৫



ভারতীয় পণ্য বয়কটের কেন এই ডাক। একটি সমীক্ষা-অভিমত।।
সাইয়িদ রফিকুল হক

বিএনপি ২০২৪ খ্রিস্টাব্দে দেশে অনুষ্ঠিত “দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে”-এ অংশগ্রহণ করেনি। তারা এই নির্বাচনের বহু আগে থেকেই নির্বাচনে অংশগ্রহণ... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

একটি ছবি ব্লগ ও ছবির মতো সুন্দর চট্টগ্রাম।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৮


এটি উন্নত বিশ্বের কোন দেশ বা কোন বিদেশী মেয়ের ছবি নয় - ছবিতে চট্টগ্রামের কাপ্তাই সংলগ্ন রাঙামাটির পাহাড়ি প্রকৃতির একটি ছবি।

ব্লগার চাঁদগাজী আমাকে মাঝে মাঝে বলেন চট্টগ্রাম ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

×