আর কত?
দয়া করে বলুন....................
ছাত্রলীগ ছাত্রলীগ শুনতে শুনতে কান পঁচে গেল। আর কত শুনতে হবে এদের অত্যাচারের কথা। প্রধানমন্ত্রী কী দেখেন না? তাহলে এমন অবস্থা কেন? কবে শুধরাবে এই ছাত্রলীগ? আওয়ামী লীগ ক্ষমতা থেকে হারিয়ে গেলে নাকি দেশ থেকে হারিয়ে গেলে? প্রথমে টেন্ডারবাজি, চাঁদাবাজি, সন্ত্রাস, নৃত্যশীল্পীকে আমন্ত্রন করে ধর্ষন। এতসব করেও ক্ষ্যান্ত নয় তারা। অবশেষে ছাত্রদের কষ্টের জমানো টাকা আত্মসাত। তাও কিনা নিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের।
আরো জানতে হলে পরুন................
ছাত্রলীগ নেতার বিরুদ্ধে ক্রেস্টের টাকা আত্মসাতের অভিযো....
ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (ডুয়েট) শাখা ছাত্রলীগের এক নেতার বিরুদ্ধে সাধারণ শিক্ষার্থীদের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। আজ শনিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থীরা প্রথম আলোর কাছে এ অভিযোগ করেছেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে লিখিত অভিযোগে শিক্ষার্থীরা জানান, তাঁদের থেকে নেওয়া এক লাখ টাকা আত্মসাত্ করেছেন ছাত্রলীগের নেতা মো. আজাদ হোসেন। অভিযুক্ত মো. আজাদ হোসেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মুক্তিযোদ্ধা হল শাখা ছাত্রলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক। তাঁরা আরও জানান, প্রতিবছরের মতো গত বছরের ২১ অক্টোবর বিশ্ববিদ্যালয়ে তিন দিনব্যাপী শিক্ষা সমাপনী উত্সবের আয়োজন করা হয়। ছাত্রলীগের নেতা আজাদ ওই উত্সবের উদযাপন কমিটির আহ্বায়ক ছিলেন। অনুষ্ঠান উপলক্ষে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে মাথাপিছু ৫০০ টাকা চাঁদা নেওয়া হয়েছিল। এর মধ্যে তাঁদের ক্রেস্ট বাবদ ব্যয় ধরা হয়েছিল প্রায় এক লাখ টাকা। গত ২০ অক্টোবর শিক্ষা সমাপনী উত্সবের অনুষ্ঠানে ওই ক্রেস্ট দেওয়ার কথা থাকলেও আড়াই মাসেও কোনো শিক্ষার্থীই তাঁদের ক্রেস্ট পাননি।
ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীরা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের স্মৃতিস্বরূপ একটি ক্রেস্টের জন্য টাকা দিয়েছিলাম। অনেকেই কষ্ট করে ওই টাকা জোগাড় করেছিলাম। কিন্তু শিক্ষাজীবন শেষেও তাঁরা ক্রেস্ট হাতে পাননি। বারবার অনুরোধ সত্ত্বেও আয়োজকদের এ নিয়ে কোনো মাথাব্যথা নেই।’
উদযাপন কমিটির আহ্বায়ক ও ছাত্রলীগের নেতা আজাদ হোসেন প্রথম আলোকে জানান, ক্রেস্ট বাবদ বরাদ্দকৃত অর্থ থেকে কিছু টাকা তিনি ছেলেপেলেদের (দলীয় কর্মী) পেছনে খরচ করে ফেলেছেন। তাই ক্রেস্ট তৈরির পরও দোকান থেকে তা নিয়ে আসা সম্ভব হচ্ছে না। টাকা জোগাড় করে শিগগির শিক্ষার্থীদের ক্রেস্ট দেওয়া হবে বলে তিনি জানান।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রকল্যাণ পরিচালক গণেশ চন্দ্র সাহার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি প্রথম আলোকে জানান, এটা তাঁর দপ্তরের এখতিয়ারভুক্ত না। সুতরাং এ বিষয়ে তিনি কিছুই জানেন না।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



