somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

মস্কোভিচ (একটি করুন রস কাহিনী)

১৭ ই জুন, ২০২০ রাত ৮:৫২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :




এতদিন মস্কোতে আছি অথচ একটাও মস্কোভিচ(মস্কো বসবাসকারী-আমরা যেমন আদি ঢাকার বাসিন্দাদেরকে বলি ঢাকাইয়া) রমনীর নৈকট্যলাভের সুযোগ হয়নি। বড় আফসোসের কথা! অথচ এই সেদিনও সদ্যাগত, ভাষা না জানা চ্যাংড়া ছোড়া এক সুন্দরী(বিদুষী নয়) রুশ তরুনীকে আমার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিয়ে বলল,দাদা এ আমার বান্ধবী!
বলে কি? আমার চোখ কপালে উঠে গেছে! এইতো সেদিন সে এল,বড়জোর দু’সপ্তাহ হবে তার গায়ে এখনো দেশের মাটির সোঁদা গন্ধ লেগে আদ। গত দু’দিন আগেও দেখেছি বাবা মায়ের কথা মনে করে বালিশ জড়িয়ে ধরে ফুঁফিয়ে ফুঁপিয়ে কাদছে। বাচ্চা ছেলে,এখনো ঘরের মায়া কাটাতে পারেনি ভেবে সান্তনা দিয়েছিলাম।বাইরে বেরুলে এখনো একজনকে সাথে নিয়ে যায়,পাছে পথ হারিয়ে যাবে এই ভয়ে।
আর ভাষা? মাশাআল্লাহ্‌ বোবাদের থেকেও করুন পরিস্থিত,!
ওকে কিছু না জিজ্ঞেস করে মেয়েটাকে বললাম ‘ওতো রুশ জানে না- তুমি কথা বল কিভাবে?’
মেয়েটা ফিচ করে হেসে আমার দিকে এমন ভঙ্গিতে তাকাল যে, ‘আমি খুব নির্বোধের মত একখানা প্রশ্ন করেছি।’
তার চাহনী দেখে আমার বোধগম্য হোল ইশারাতেই অনেক কিছু বোঝানো সম্ভব! মানসন্মান থাকতে তাড়াহুড়ো করে বিদায় নিয়ে ওখান থেকে কেটে পরলাম।
রুমে এসে ভাবতে বসলাম ‘এ কিয়া হুয়া’? সিনিয়র হিসেবে সবাই একটু শ্রদ্ধা করে, আর ভাষার ব্যাপারে এমন ভাব দেখাই যে বিদ্যাসাগরের কার্বন কপি। চেহারা-সুরত সাস্থ্য মার মার কাট কাট না হলেও এযাবৎ কোন দুশমনেও খারাপ বলেনি। ফ্যাসন দুরস্ত কিনা জানিনা,তবে আশেপাশের দু’চারজনের থেকে একটু ভাল-ই পরি বলে মনে হয়।
ওদিকে দু’য়েকজন এর মধ্যেই বান্ধবীর পরিবর্তন থেকে সংখ্যা পরিবর্ধনও করে ফেলেছে আর এই আমি গান্ডু কিনা আজ পর্যন্ত একটাও ... না!!
ইজ্জত যে আর রইল না। .. ভেবে ভেবে আমি ক্লান্ত!
অবশেষে ঈশ্বর মনে হয় মুখ তুলে চাইলেন;
সেদিন কি ভেবে একাই গেলাম সিনেমা হলে যা আমার স্বভাব বিরুদ্ধ। বরাবরই বন্ধু বান্ধব পরিবেষ্ঠিত না থাকলে কেন যেন,শ্বাস নিতে সমস্যা হয়। যাহোক ম্যটিনি শোর টিকেট কেটেছিলাম, মর্নিং শো তখনো শেষ হয়নি তাই ওয়েটিং রুমে বসে আছি। কোন কাজ নেই সময় কাটানো একটা বড় সমস্যা, তাই চারিদিকে চোখ বুলিয়ে লোকজনের আসা যাওয়া দেখছি তবে গভীর ভাবে পর্যবেক্ষন করছি না-দেখতে হয় তাই দেখা। হঠাৎ আমার তৃতীয় চক্ষু মস্তিস্কে বার্তা পাঠাল ওহে এদিক ওদিক না তাকিয়ে একটু সামনে তাকাও,দেখো কেউ তোমাকে চোখের ভাষায় যেন কিছু বলতে চায়? তার সংকেতের পূর্ণ মর্যাদা দিয়ে দৃস্টি ফেরালাম সেদিকে, আরে সত্যিইতো আঃ মরে যাই! তার রুপ দেখে আমার চোখ ধাঁধিয়ে গেল। এ দেখি আমার দিকেই চেয়ে মিটি মিটি হাসছে!এ কি করে সম্ভব?
কনফিউজ হয়ে মাথা ঘুড়িয়ে পিছনে তাকিয়ে দেখি; সেখানে নিরেট দেয়াল,কেউ দাড়িয়ে নেই -তার মানে সে.. !
কিছুক্ষন চোখাচোখি করে শেষে আমিই লজ্জায় চোখ নামিয়ে নিলাম।
মনের তীব্র ইচ্ছাশক্তির কাছে পরাজিত হলাম।দু’সেকেন্ড না যেতেই আবার চোখ ফেরালাম সেদিকে,এখনো সে তাকিয়ে আছে মুখের সেই হাসিটা আগের থেকে স্পস্ট। আমার লাজুক বোকা বোকা চেহারা দেখে সে হয়তো মজা পাচ্ছে! পাশে বসা ছোট বোনটাকে(ধারনা)আমার দিক থেকে দৃস্টি না সরিয়েই কি যেন বলছে? ছোট্র মেয়েটিও আমার দিকে তাকিয়ে ফিক্‌ করে হেসে ফেলল। চট করে একবার নিজের পরিধেয় পোষাকের দিকে চোখ বুলিয়ে নিলাম;
শার্টের বোতাম ছেড়া নেই, প্যান্টের জিপারও ঠিকমতো আটকানো আছে তবে? চেহারাটা যে দেখব ধারে কাছে কোন আয়না নেই।মনে মনে দারুন বিব্রত বোধ করছি।ওদিকে ঘন্টা বেজে গেছে মর্নিং-শো শেষ!
ওদের চোখ এড়িয়ে লোকের ভীড়ে কোন মতে অন্ধকার হলে ঢুকে মুখ লুকালাম।
ছবির দিকে মন নেই। আমার চিন্তা চেতনা আচ্ছন্ন হয়ে আছে সেই রুশ সুন্দরীর তীর্যক চাহনী আর মোহিনী হাসির প্রতিচ্ছব। ওরা আমার বেশভুষা আর বাঙ্গাল চেহারা দেখে হেসেছে? অসম্ভব! বরাবরই দেখেছি রাশানরা (বিশেষ করে রুশ রমনীরা) আমাদের বেশভুষা ও চেহারার ভুয়সী প্রশংসা করেছে । ধবধবে সাদা চামড়াকে রোদে পুড়িয়ে,পানিতে ভিজিয়ে,বাতাসে শুকিয়ে আমাদের মত চকোলেট রঙ্গের ত্বকের আভা আনতে তাদের হাস্যকর প্রচেস্টা দেখে,দারুন গর্ববোধ করতাম নিজের গায়ের রঙ নিয়ে। বলতাম ধন্য বঙ্গ মাতা তোমার কোলে জন্মেছি বলেই আজ এই গর্ব টুকু করতে পারছি,শুধু হাইট আর ফিগারে একটু মার খেয়ে গেছি এই যা! তাতে কি যেটুকু আছে এইটুকুই কম কিসে?
আমি যেটা ভাবছি সেটা নাও হতে পারে তার হয়তো আমাকে ভাল লেগেছে। যেচে এসে আলাপ করতে হয়তো সঙ্কোচ হচ্ছিল,তাই আমাকে হয়তো প্রশ্রয় দিচ্ছে যাতে আমি আগ বাড়িয়ে গিয়ে তার সাথে কথা বলি। ইস কি ভুল করেছি রেচ! নিজের মনে নিজেকে গালি দিচ্ছি, ‘হাদারাম’ ‘উজবুক’ বলে!
সিনেমাটা শেষ হতে এত দেরী হচ্ছে কেন? ভিতরে ভিতরে নির্ভেজাল ফন্দি এঁটে ফেলেছি সবার আগে বের হয়ে মুল ফটকে দাড়াব, সে বের হতেই খপ্‌ করে পেড়ে ধরব।
হঠাৎ হলের মধ্যে উজ্জল আলো জ্বলে উঠতেই ধ্যান ভাঙ্গল,সবাই দেখি এর মধ্যে দাড়িয়ে গেছে সারিবদ্ধ ভাবে এগিয়ে চলছে বহির্গামী দরজার দিকে। এতক্ষনে ভেবে রাখা সব কল্পনাই এক মুহুর্তে কর্পূরের মত উবে গেল! এমন পিকিউলিয়ার ছবি জীবনে দেখিনি বাবা- এর শুরু কোনটা আর শেষ কোনটা কিছুই বুঝলাম না। ভদ্রলোকের ছেলে আমি, হুড়োহুড়ি করে ধাক্কা মেরে সবার আগে বের হয়ে যেতে পারিনা। অগত্যা পানসে মুখে সারিবদ্ধ লাইনের পিছনে পিঁপড়ের গতিতে এগুতে থাকলাম...
দরজার বাইরে আসতেই আমি দারুন বিস্ময়ে লক্ষ্য করলাম,সে তার ছোট বোনটির হাত ধরে একটু দুরেই দাড়িয়ে যেন কার অপেক্ষায়? থমকে দাড়িয়ে তার দিকে চোখ রেখে দরজার পাশ ঘেঁষে ঠায় দাড়িয়ে রইলাম। অনেক দর্শকের ভীড়ে তার চোখ কাকে যেন খুঁজতে খুঁজতে আমার দিকে ফেরাল -আর আশ্চর্য আমাকে দেখামাত্র ওর মুখখানা উজ্জল হয়ে উঠল! তার মানে সে আমাকেই খুজছে। এক মুহুর্তে ভাললাগার অনুভুতি আমার সারাদেহে বিদ্যুৎবেগে ছড়িয়ে পরল।
কিন্তু দু’জনে যেখানে ছিলাম সেখানেই দাড়িয়ে থাকলাম। সেও এগিয়ে এলনা আমার কাছে,আর আমিও পা বাড়ালাম না তার উদ্দেশ্যে। সামান্য কিছুক্ষন এভাবে চোখে চোখ রেখে কথা।আচমকা সে কিছু একটা ইশারা করে উল্টো দিকে হাটা ধরল... উপবাসী মন বুঝতে পারল এবার ভোজ হব! চঞ্চল চিত্ত নিয়ে তাকে অনুসরন করলাম।
কিছুদুর এগিয়ে গিয়েই সে আবার ফিরে তাকাল,হয়তো কনফার্ম হয়ে নিল আমি আদৌ তার পিছু পিছু আসছি কিনা?
অল্প কিছুটা পথ এগিয়ে হঠাৎ ডানের বরফে মোড়া ঠালু রাস্তা দিয়ে নেমে গেল। কি আর করার আমিও সেদিকে পা বাড়ালাম। রাস্তার দু’পাশেই সারি সারি উঁচু দালান। প্রথম বাড়ির সামনে আসতেই আবার সে পিছন ফিরে আমাকে দেখে একটু লাজুক হেসে ছোট বোনের হাত ধরে দ্রুত সেই বাড়ির আড়ালে হারিয়ে গেল।
হতভম্ভ হয়ে সেখানেই দাড়িয়ে পরলাম, তার মানে এতক্ষন অযথাই আমাকে নাকে দড়ি দিয়ে ঘোরাল। এমন বোকার মত কারো পিছু নেয়ার জন্য নিজেকে আবার নিজের গালি দিতে ইচ্ছে হল। চরম হতাশ হওয়ার জন্যই হযতোবা অনিচ্ছা সত্বেও আরেকটু এগিয়ে যেতেই আবার বিস্ময়ের ধাক্কা! আরে সে দেখি আমার-ই অপেক্ষায় সিড়ির গোড়ায় বোনের হাত ধরে দাড়িয়ে আছে। কিন্তু বুঝতে পারলামনা দুটো কথা বলবেই যদি তবে কেন এত লুকোচুরি? নাহ্‌ অন্য রুশ মেয়েদের চরিত্রের সাথে এর ভীষন অমিল!
আমি আস্তে আস্তে এগিয়ে গিয়ে তার মুখোমুখি হলাম।কাছে যেতেই সে ঝট করে মাথা নিচু করে ফেলল,বোধ হয় লজ্জা পেয়েছে। আরে বাবা লজ্জায় দেখি বিশ্ব রেকর্ড করবে এ মেয়ে!
‘তুমি কি আমার সাথে কথা বলতে চাও?’ বুকে অনেক সাহস সঞ্চয় করে কাপাকন্ঠে কথাগুলো বললাম। বেশ কিছুক্ষন সে নিরুত্তর।‘কি ব্যাপার এভাবেই দাড়িয়ে থাকবে না কিছু বলবে’? অধৈর্য হয়ে জিজ্ঞেস করলাম।
এবার সে মুখ তুলল, ‘তোমার দেশ কোথায়’? নম্র লাজুক কন্ঠ।
‘বাঙলাদেশ।’
‘এ দেশটা কোথায়?’
‘ইন্ডিয়ার কাছে।’
‘ও!তোমার নাম কি?’
আমার নাম বলে আমি তারটা জিজ্ঞেস করলাম ..
‘এ্যালোনা।’ সে সংক্ষেপে বলল।
‘তুমি কি আমার সাথে কোন ক্যাফেতে গিয়ে বসবে বা অন্য কোথাও? এখানে ভীষন ঠান্ডা ।’
‘ধন্যবাদ।আজ নয়।অন্য কোন দিন।’
‘তাহলে কবে বল?’
একটু চিন্তা করে বোনের দিকে তাকিয়ে হেসে বলল,‘পরশু।এখানে এই হলে।ঠিক দুটোর সময় আসবে। আমি অপেক্ষা করব।’
‘তাই!ধন্যবাদ।’
‘আজ তাহলে আসি।ওহ এ আমার ছোট বোন .. ছোট্ট মেয়েটি সঙ্গে সঙ্গে হাত বাড়িয়ে দিল আমার দিকে ‘আমি ওল্যা।’
‘ধন্যবাদ। তুমিও আসছ ..’? আমার কথা শেষ হবার আগেই এ্যালোনা ‘পাকা( বাই) বলেই ঘুরে দাড়িয়ে আমাকে আর কিছু বলার সুযোগ নাদিয়ে হন হন করে হেটে চলে গেল। আমি বোকার মত তার গমন পথের দিকে চেয়ে রইলাম। ‘তার মানে এ বাসায় সে থাকেনা’!
প্রথম পর্ব শেষ ... পরের পর্বের জন্য ক্লিক করুন ; Click This Link
সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে জুন, ২০২০ রাত ৮:৩২
১০টি মন্তব্য ১০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

=বেনারসী রঙে সাজিয়ে দিলাম চায়ের আসর=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫২



©কাজী ফাতেমা ছবি
মনে কি পড়ে সেই স্মৃতিময় সময়, সেই লাজুক লাজুক দিন,
যেদিন তুমি আমি ভেবেছিলাম এ আমাদের সুদিন,
আহা খয়েরী চা রঙা টিপ কপালে, বউ সাজানো ক্ষণ,
এমন রঙবাহারী আসর,সাজিয়েছি... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিজ্ঞানময় গ্রন্থ!

লিখেছেন জ্যাক স্মিথ, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৪২

একটু আগে জনৈক ব্লগারের একটি পোস্টে কমেন্ট করেছিলাম, কমেন্ট করার পর দেখি বেশ বড় একটি কমেন্ট হয়ে গেছে, তাই ভাবলাম জনস্বার্থে কমেন্ট'টি পোস্ট আকারে শেয়ার করি :-P । তাছাড়া বেশ... ...বাকিটুকু পড়ুন

অস্ট্রেলিয়ার গল্প ২০২৪-৪

লিখেছেন শায়মা, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৫


চলে যাবার দিন ঘনিয়ে আসছিলো। ফুরিয়ে আসছিলো ছুটি। ছোট থেকেই দুদিনের জন্য কোথাও গেলেও ফিরে আসার সময় মানে বিদায় বেলা আমার কাছে বড়ই বেদনাদায়ক। সেদিন চ্যাটসউডের স্ট্রিট ফুড... ...বাকিটুকু পড়ুন

আপনি কি বেদ, উপনিষদ, পুরাণ, ঋগ্বেদ এর তত্ত্ব বিশ্বাস করেন?

লিখেছেন শেরজা তপন, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫২


ব্লগে কেন বারবার কোরআন ও ইসলামকে টেনে আনা হয়? আর এই ধর্ম বিশ্বাসকে নিয়েই তর্ক বিতর্কে জড়িয়ে পড়ে সবাই? অন্য ধর্ম কেন ব্লগে তেমন আলোচনা হয় না? আমাদের ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার ‘অন্তরবাসিনী’ উপন্যাসের নায়িকাকে একদিন দেখতে গেলাম

লিখেছেন সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১:২৫

যে মেয়েকে নিয়ে ‘অন্তরবাসিনী’ উপন্যাসটি লিখেছিলাম, তার নাম ভুলে গেছি। এ গল্প শেষ করার আগে তার নাম মনে পড়বে কিনা জানি না। গল্পের খাতিরে ওর নাম ‘অ’ ধরে নিচ্ছি।

... ...বাকিটুকু পড়ুন

×