সবার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা পূর্বক । (মৌলিক কিছু লেখার মত মেধা আমার নেই।)
((১))
আমেরিকা একবার মঙ্গল গ্রহে মানুষ পাঠানোর পরিকল্পনা করলো।। তো, বিভিন্ন জায়গা থেকে সেখানে মানুষ গিয়ে হাজির হল।। কিন্তু শর্ত ছিল যে শুধুমাত্র একজনই যেতে পারবে এবং সে পরবর্তীতে আর পৃথিবীতে ফিরে আসতে পারবে না।।
প্রথম আবেদনকারী একজন ভারতীয় ইঞ্জিনিয়ার ছিলেন।। তাকে জিজ্ঞেস করা হল তিনি যাওয়ার জন্য কত টাকা চান।। শুনে তিনি বললেন,
১ মিলিয়ন ডলার, সে টাকার অর্ধেক আমি আমার পরিবারকে দিতে চাই।। বাকি অর্ধেক দান করতে... চাই।।
এর পরের আবেদনকারী ছিলেন একজন রাশান ডাক্তার।। তাকে জিজ্ঞেস করা হল যাবার জন্য তিনি কত টাকা চান।। তিনি উত্তর দিলেন, ২ মিলিয়ন।। এর মাঝে ১ মিলিয়ন আমার পরিবারের জন্য আর বাকি ১ মিলিয়ন মেডিকেলের উন্নয়নের জন্য দান করতে চাই।।
এবার তৃতীয় আবেদনকারী।। তিনি ছিলেন আমাদের বাংলাদেশের একজন রাজনীতিবিদ।। উনাকে জিজ্ঞেস করা হল তিনি কত টাকা চান।। তিনি প্রশ্নকর্তার কানে কানে ফিসফিস করে বললেন, ৩ মিলিয়ন!!
প্রশ্নকর্তা শুনে অবাক।। বলল, এতো বেশি কেন??
তখন রাজনীতিবিদ আবার তার কানে কানে বলল, ১ মিলিয়ন আমি রাখবো।। এক মিলিয়ন আপনাকে দিবো।। আরেক মিলিয়ন ভারতীয় ইঞ্জিনিয়ারটাকে দিয়ে তাকে মঙ্গল গ্রহে পাঠিয়ে দিবো!
((২))
একদিন একটি বিমান মানসিক অসুস্থ (পাগল) দের বহন করে চিকিৎসার জন্য একদেশ থেকে অন্যদেশে নিয়ে যাচ্ছিলো। পুরো বিমানটিতে পাগলগুলো চিৎকার করে শব্দ-দূষণ করছিলো এবং এতে পাইলট এর প্লেন চালাতে খুবই অসুবিধা হচ্ছিলো। হঠাৎ করে একটি পাগল কিভাবে যেন পাইলট এর কেবিনে ঢুঁকে পড়লো। পাগলটি পাইলটকে বলল...
পাগলঃ ভাই তুমি কিভাবে প্লেন চালাও আমারে একডু শিখায় দাও । আমি কালকেই একডা প্লেন কিন্না নিজে চালায়া লং ড্রাইভে যামু।
পাইলটঃ আচ্ছা ঠিক আছে, কিন্তু একটা শর্ত আছে।
পাগলঃ কি শর্ত?
পাইলটঃ আপনি যদি আপনার বন্ধুদের শান্ত করে এই প্লেনে হওয়া শব্দ-দূষণ বন্ধ করতে পারেন। আমার প্লেন চালাতে অনেক সমস্যা হচ্ছে।
পাগলঃ আচ্ছা ঠিক আছে।
[১০ মিনিট পরে প্লেন একদম শান্ত!!]
পাগল এসে পাইলটকে বললঃ হ্যা ভাই, এখন শিখান।
পাইলটঃ Wow!! খুবই চমৎকার! আপনি কিভাবে উনাদের শান্ত করলেন?
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
পাগলঃ আমি গিয়া প্লেন এর দরজা খুইল্লা সবাইরে কইলাম” কেও এখানে শব্দ কইরো না, যাও সবাই বাহিরে গিয়া খেলোগা”