গতকাল মেহেরপুরের মজিবনগরে নির্মিত মুক্তিযুদ্ধ সৃতি জাদুঘর থেকে প্রয়াত রাষ্টপ্রতি শহীদ জিয়াউর রহমানের ভাস্কার্য ভেঙে ফেলা হয়েছে।
ভাস্কার্যটি ১৯৭১ সালের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বঙ্গবন্দু শেখ মজিবুর রহমানের পক্ষ থেকে জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতা ঘোষণা দেয়ার চিত্রটি তুলে ধরা হয়েছিল।
২০০৭ সালে প্রায় ১০ কোটি টাকা ব্যায়ে এই সৃতি জাদুঘরের প্রকপ্লের কাজ শুরু করা হয়েছিল।প্রকপ্লের উদ্দেশ্য ছিল স্বাধীনতা যুদ্ধের গুরত্ব পুর্ন সব ইতিহাস বাংলাদেশের একটি মানচিত্র ভাস্কার্যের মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলা।
মানচিত্রের বিভিন্ন স্হানে চিহ্নিত করে ৪০টি ভাস্কার্য ও মানচিত্রের বাহিরে বঙ্গবন্দু শেখ মজিবুর রহমানের ৭ই মার্চের ভাষণ ও
২৬ই মার্চের কালোরাত্রের বিভিন্ন হত্যাযগ্ষ্ঙের ভাস্কার্য রয়েছে।
জাদুঘরের প্রধান শিল্পী গোপাল চন্দ্র পাল বলেন জাদুঘরের জন্য প্রধান সেনাপতি,উপপ্রধান,বীরউত্তম,জাতীয় চারনেতা,তারমন বিবি,চেতারা বেগম সহ ২৯টি আবক্ষ ভাস্কার্য,জাতীয় গুরত্বপুর্ন ৩০
নেতার তৈলচিত্র সহ জিয়াউর রহমানের ভাস্কার্যটি নির্মাণ করা হয়।আকরে বড় হওয়ায় কেবল জিয়াউর রহমানের ভাস্কার্যটি জাদুঘরের ভিতর নির্মাণ করা হয়েছিল।বাকি চিত্রকর্ম গুলো নিমার্নের পর ঢাকায় মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রনালয়ে রেয়েছে ১৭ই এপ্রিলের আগে এগুলো এখানে আনার কথা ছিল।
৩এপ্রিল মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী এ বি এম তাজুল ইসলাম মেহেরপুরের মজিবনগরে নির্মিত মুক্তিযুদ্ধ সৃতি জাদুঘর পরিদর্শনে যান।
প্রতিমন্ত্রীর রেস্ট হাউসে দলীয় সভায় শহীদ জিয়াউর রহমানের ভাস্কার্যটি ভেঙে ফেলার নির্দেশ দেন।
কিন্ত কেন এই ভাস্কার্য ভেঙে ফেলা..আপনারা বলতে পারবেন কি.....?
এটাই কি হিংসা এটাই বির্দেষ...?
আমরা আর কত দিন এভাবে হিংসা- বির্দেষের রাজনিতীর ভেড়াজালে পড়ে থাকব......?
আমরা কি কখনোই পরিবর্তন হতে পারব না...?
সর্বশেষ এডিট : ০৯ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৩:৫৭

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




