শুরুতেই সবাইকে মহিমান্বিত ত্যাগের এই পবিত্র দিনের শুভেচ্ছা! আশা করি কূরবানী সফলভাবে সমাপ্ত হয়েছে! ঈদের আনন্দে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি পরিবেশ বন্ধুকে! গত রোজার ঈদের ঠিক আগে উনি মডু সাবধান সংক্রান্ত পোষ্ট দিয়ে যে বিনুদুন দিয়েছেন এবার সবাই মিলেও তার সমান করতে পেরেছে নাকি জানিনা! ব্লগে সব সময় সিরিয়াস লিখাই পড়ে থাকি কিন্তু গত কয়েকদিন একের পর এক কাল্পনিক আড্ডা আর মজার পোষ্ট সুস্পষ্ট ইঙ্গিত দেয় সবাই নিজেকে একটা পরিবারের ই মনে করে! ঈদ আনন্দে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত ব্লগারের টিম সিলেকশন হয়েছিল, আজকে দেখে নিন প্র্যাক্টিস আর ম্যাচের চুলচেরা বিশ্লেষণ!
বিবাহিত টিমের ম্যানেজার রেজোয়ানার নেতৃত্বে টিম চলে গেল লালবাগ কেল্লায়! অধিনায়ক হাসান মাহবুবের নেতৃত্বে বোলিং ব্যাটিং শুরু করার আগে উনি একটি দলীয় ভাষণ দিয়ে সবাইকে উদ্দীপ্ত করার চেষ্টা করলেন :
প্রিয় সহব্যাথীর দল, আমরা সবাই শহীদ হয়েছি, ঘরে বাইরে ব্লগে আমাদের তারুণ্য নিয়ে সন্দেহের যে তীর ছোড়া হয় সে তীর ফিরিয়ে দিতে আমাদের বদ্ধ পরিকর হতে হবে! আর হেরে বাসায় ফিরলে বউদের মুখ দেখানো মুশকিল হয়ে পড়বে! তাই এ আমাদের সংসার বাঁচানোর লড়াই, ব্লগে অস্তিত্ব ধরে রাখার লড়াই!
তার এই বিশাল ভাষনের মাঝে একাই ক্যাচিং প্র্যাক্টিস করছিলেন সেলিম আনোয়ার! বিয়ে যে তাকে করতেই হবে! কিছুক্ষণ পর প্র্যাক্টিস শুরু হলো, সব ঠিক ঠাক চললেও আহত হয়ে পড়লেন সেলিম আনোয়ার! পোষ্ট মর্টেম রিপোর্ট থেকে জানা গেল অতি উত্তেজনার কারনে এ বিপদ! ডাক্তার তাকে রেষ্টে থাকতে বলেছে!
আর এদিকে ইডেনের সামনে নেট লাগিয়ে একাগ্র চিত্তে চারপাশ পর্যবেক্ষণ করছিলেন ম্যানেজার নোমান নমি এবং কোচ কাল্পনিক ভালোবাসা! বাকীরা দেখা এবং খেলা একসাথেই চালিয়েছে! প্র্যাক্টিস শেষে অধিনায়ক অন্যমনস্ক শরত বললেন আমার কিছু বলার দরকার নেই, বড় ভাইরা এমনিতেই বিয়ের পর অসহায় হয়ে পড়েছে, খেলা আমরা এমনিতেই জিতবো, ভাইয়াদের জন্য আগাম সমবেদনা! আজ আর বেশি কিছু বলার নেই, আজ বিকেলে একজন ফ্রি আছে বলেই উনি হাটা ধরলেন, কাভা আর নমি ভাই কেও দেখলাম পিছু পিছু যেতে! এই সময় আমাদের লুল হেক্টর বললেন বাকীরাও কি ভাগ পাবে? উত্তরে একজন আরমান বললেন বড়দের ব্যাপারে নাক গলাতে হয় না, আমি গিয়ে দেখে আসি ঘটনা কি!!
ঈদের দিন বিকেলে সামু স্টেডিয়ামে হাজির দু দল! 150 জন অনলাইনে থাকা ব্লগার আর 1500 ভিজিটর এর সামনে ম্যাচ রেফারী আরজুপনি টস করলেন! বিবাহিত দল টসে জিতে ব্যাটিং করবে বলে জানালো! মাইকে ঘোষণা দেয়ার সাথে সাথে পরিবেশ বন্ধু আর গেন্দু মিয়া জনপ্রতি তিনটি করে ব্যাট নিয়ে মাঠে পায়চারি শুরু করলেন! নিরাপত্তা কর্মীরা ওদের বেধে রাখলো, যেখানে একটি ব্যাট দিয়ে হয় সেখানে তিনটি ব্যাট নিয়ে নামার কারণ জিজ্ঞেস করাতে গেন্দু মিয়া বললেন দীর্ঘদিনের অভ্যাস তো!!
দুই আম্পায়ার জানা এবং অপর্ণা মাঠে এসে অবস্থান নিলেন! সোনাবীজ আর হাসান মাহবুব ব্যাটিং এ। বোলিং এ টিংকুর মায়ের আশীর্বাদ গায়ে মেখে অপু তানভীর! তার বোলিং এর সময়ে ওদের চেহারার অসহায়ত্ব স্পষ্ট বুঝা যাচ্ছিলো! এ সময় দর্শক সারি থেকে ব্লগার শায়মা চিত্কার করে উঠলেন ভাইয়া মনিরা ভালো করে খেলো, ভয় পাবেনা যেনো! আমি জানি তোমরা পারবে! এ কথা শুনে ওরা উদ্দীপ্ত হয়ে রান নেয়া শুরু করলো! এ সময় আমিনুর রহমান, মামুন রশিদ ওদেরকে নিডো দুধ খেতে দেখা গেছে!
দিকভ্রান্ত পথিকের এক বাউন্সারে হাসান মাহবুব আহত হয়ে মাঠ ছাড়লেন! যাবার সময় উনি সোনাবীজ ভাইকে বলে গেলেন " ছেড়ে কথা বলবেন না, আমার রক্তের শোধ আপনি নিবেন, ধুলোবালি দিয়ে ওদের বিভ্রান্ত করে দিন "! ব্যাটিং এ আসলেন কান্ডারী অথর্ব! প্রিন্স হেক্টরের প্রথম বলেই জোড়ালো আবেদন! হাওয়াআআআআজে!!! আম্পায়ার অপর্ণা স্পষ্ট ভাষায় বলে দিলেন আগেই বলেছি উচ্চারণ ভুল হলে আমার কিছু করার থাকবেনা, উচ্চারণ ভুল মানে লিখায় বানান ভুল, এখন না শিখলে কখন শিখবে? সরি, আউট দিবোনা!
পরের বলেই বিশাল ছক্কা হাকালেন কান্ডারী অথর্ব! এ সময় আরমান উত্তেজিত হয়ে অধিনায়কের কাছে বোলিং চাইলো, তার ভাষ্য কান্ডারীর মত একজন মাঝবয়সী লোক ছক্কা হাঁকাবেন এ ব্যাথা ছ্যাকা খাওয়া ব্যাথার চেয়ে বেশী! অতীত মনে পড়ে যাওয়াতে কাদতেঁ কাদতে বোলিং এ গেলেন আরমান! আম্পায়ার জানা আপুর কাছে ফাকে ফাকে সে তার ছ্যাকা খাওয়ার গল্প শুনাচ্ছিল! রান নেয়ার সময় আহত হলেন সোনাবীজ ভাই, তারপর আমিনুর রহমান আর মামুন রশিদ অপু তানভীরের বাউন্সারে আহত হয়ে হাসপাতালে! শিপু ভাই আহত হলেন দিকভ্রান্তের বাউন্সারে!
এরপর ব্যাটিং এ আসার কথা ছিল অলওয়েজ ড্রিম এর! তিনি জানিয়ে দিলেন অবিবাহিত হয়েও ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে উনি এই দলে! বিয়ের আগে উনি কিছুতেই আহত হতে চান না! একই সুরে সুর মেলালো এস আর জনি! সদ্য বিবাহিত আশিক মাসুমকে পালিয়ে যেতে দেখা গেলো!
তবে কি ওয়াকঅভার পেতে যাচ্ছে অবিবাহিত দল?
এমন সময় ছুটে এলেন সেলিম আনোয়ার! তিনি নিজেকে সুস্থ দাবী করছেন! তিনি বললেন আর ব্যাটিং এর দরকার নেই, দুষ্টু ছেলেরা আমাদের সবাইকে আহত করে দিবে! আমরা ইনিংস ঘোষণা করলাম! সব মিলিয়ে 70 রান হয়েছে, এ নিয়েই লড়াই করবো! পরিবেশ বন্ধু, আর গেন্দু মিয়া কে ছেড়ে দেয়া হোক, ওদের অন্তত ফিল্ডিং করতে দেয়া হোক! গেন্দু মিয়া থেকে বের হয়ে আসলেন সফিক আফতাব আর অনুপম অনুসংগ! লিটল হামাকে নেতৃত্ব দিতে এগিয়ে আসতে দেখা গেলো, চলে আসলো আমিনুর রহমানের মাল্টি লেডিস ফিংগার, কান্ডারী অথর্বের ইন দা নেম অফ ইনোসেন্স! মাল্টি দিয়ে আবারো এগারো জন রেডী! ওরা হার মানবেনা!
এ দেখে এম মশিউর আর বর্ষন দাবী করলো এ প্রকাশ্য মাল্টি আক্রমন মেনে নেয়া যায় না, ভাইয়া আপনাদের কি মাল্টি নেই?
এ সময় মাননীয় মন্ত্রী বললেন মাল্টির কি দরকার আমরা মূল নিকেই শক্তিশালী! আর মডু তো আমাদের দলে, সব গুলারে ব্যান দিবেন শরত দা!
যাই হোক যারা হাসপাতালে তাদের মাল্টি মাঠে! অবিবাহিত দলের ফিজিও টুম্পা মনি কে হাসি খুশি দেখা যাচ্ছিলো যেখানে তার কোন কাজ ই নেই অন্য দিকে বিবাহিত দলের ফিজিও তাসনুভা বিথীর ঘাম ঝড়া পরিশ্রম!
সুস্থ থাকা অল্প কয়েকজন আর মাল্টি নিয়ে এগারো জনের একটি দল ফিল্ডিং এ নামলো! ম্যাচ রেফারী আরজুপনি অবিবাহিত দলের প্লেয়ারদের বুঝালেন মাল্টি বিপদে কাজে লাগাতে হয়, তোমরা খেলে ফেলো ম্যাচ টা, তার করুন চেহারা দেখে সবাই রাজি হলো! ব্যাটিং এ আসলো মন্ত্রী আর হিমু! খেলার সুযোগ পেয়ে খুশিতে গদগদ থাকা সেলিম আনোয়ারের প্রথম ওভারেই চড়াও হলেন মন্ত্রী! কিছুক্ষণ পরই গ্যালারির দিকে আক্রমন ভংগিতে রানিং শুরু করলেন হিমু! কারণ হিসেবে জানা গেলো গ্যালারিতে নাকি ছাগু দেখেছে সে! তাই মাথা গরম হয়ে গিয়েছিল! লিটল হামার লেগ স্ট্যামের বাইরের একটি বল মন্ত্রীর পায়ে লাগে! লিটল হামা আবেগী সুরে আবেদন করলেন " হাউ ওয়াস দেট বল, ম্যাম" আম্পায়ার অপর্ণা মন্ময় খুশিতে বললেন চমৎকার, উচ্চারণ সঠিক, আউট দেয়া যায়! কিছুক্ষণ পর একই প্রহসনের স্বীকার নিয়েল হিমু, সে জগতের সব আম্পায়ার ছাগু বলে মাঠ ছাড়লো!
মারকুটে নাজিম খুব ভালো খেলতে খেলতে থার্ড আম্পায়ার কস্কির সিদ্ধান্তে রান আউট! সুরেলা আবেদন এর শিকার এম মশিউর, অবস্থা এমন সঠিক উচ্চারণের আপিল মানেই আউট!! মাঠে তখন স্বপ্নবাজ অভি আর দিকভ্রান্ত পথিক! একের পর এক চার ছয়ে দর্শক রা উল্লাস করতে করতে ক্লান্ত!
স্বপ্নবাজ তাই পথিক কে বললেন আরে ভাই দর্শকদের একটু শান্ত হবার সুযোগ দিন, কিছুক্ষণ পর সেলিম আনোয়ারের এক দুর্দান্ত ক্যাচে পথিক পথ হারালেন, এ সময় সেলিম আনোয়ার পরিবেশ বন্ধুর সাথে ধাক্কা লেগে আবার আহত হন.! তার বদলে মাঠে নামে আরেকটি মাল্টি, এ মাল্টির পরিচয় পাওয়া যায়নি! বিজয় সু নিশ্চিত তাই নিজেকে বিবাহিত দাবী করা মাল্টি মেনে নিলো অবিবাহিতরা! কিছুক্ষণ পর স্বপ্নবাজ আউট হলেন ইনোসেন্স এর বলে! বিজয়ের বন্দরে নোংগর ফেলতে মাত্র 10 রান লাগে তখন, মাঠে তখন কুনোব্যাঙ আর অন্যমনস্ক! হুঙ্কার দিয়ে উঠলো পরিবেশ বন্ধু, মডু সাবধান !!! হুঙ্কারে জ্ঞান হারালো মডু শরত! খেলা জমে উঠলো হাতে মাত্র এক উইকেট, ব্যাটিং এ আসলো ইরফান বর্ষণ! কানে কানে কুনোকে সে জানিয়ে দিলো ভয়ের কিছু নেই তার ভিতরে একজন আরমানের আত্না ভর করেছে! দু জন মিলে দলকে জয়ী করে যখন মাঠ ত্যাগ করছেন তখনো স্লিপে থাকা এস আর জনি আর অলওয়েজ ড্রিম কে কান্ডারী সক্ষমের কাছে কি জানি শিখতে দেখা গেছে!
পুরস্কার বিতরনীর সময় হাজির হলো আহত সব বিবাহিতের দল, তাদের পক্ষ থেকে মামুন রশিদ বললেন আমরা আহত হয়েও ছেড়ে কথা বলিনি, আমাদের মাল্টিনিক যে প্রচেষ্টা চালিয়েছে তা অসাধারণ, এমনিতে টেনেটুনে জিতেছে, সবার মূল নিক খেললে আমরাই জয়ী হতাম!
অবিবাহিত দলের পক্ষে স্বপ্নবাজ অভি শুধু বললেন উই আর দা ইউনার! দিস ওয়ে অর দেট ওয়ে!
অরিল্ড ট্রপি ট্রান্সফার করার সময় বন্ধু এ প্রহসন, এ আমার বলে ট্রপি ছিনিয়ে উসাইন বোল্ট হয়ে গেল! টিংকু গেল ট্রপি উদ্ধারে!
ব্লগমাতা জানা সবার উদ্দেশ্যে বললেন জয় পরাজয় ব্যাপার না! সবাইকে ঈদ মোবারক!
আমিনুর রহমানের নেতৃত্ব দিলেন আরো 50 টা ছাগল কুরবানি দেয়াতে! সবাই মিলে খাওয়া দাওয়া শেষে দেখা গেলো টিংকু ট্রপি উদ্ধার করে নিয়ে এসেছে, খাওয়া দাওয়া করার সময় সিদ্ধান্ত হয়েছে ট্রপি সামু অফিসেই থাকবে, খেলা উপলক্ষ্যে সৃষ্ট এ বাধন ধরে রাখার প্রত্যয়ে সবাই কুলাকুলি করে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করলো!
ঈদ মোবারক, হ্যাপি ব্লগিং!!
সামহোয়্যারইন বিবাহিত বনাম অবিবাহিত ক্রিকেট ম্যাচ ফ্যাক্ট!!!!
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
Tweet
৪৭টি মন্তব্য ৪৭টি উত্তর
আলোচিত ব্লগ
ছি , অবৈধ দখলদার॥ আজকের প্রতিটি অন্যায়ের বিচার হবে একদিন।

ধিক ‼️বর্তমান অবৈধভাবে দখলদার বর্তমান নরাধমদের। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশে । বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ক্ষমা চাইতে হলো ! রাজাকার তাজুলের অবৈধ আদালতে। এর চাইতে অবমাননা আর কিছুই হোতে পারেনা।... ...বাকিটুকু পড়ুন
আম্লিগকে স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধে আর কোন বাধা নেই

মঈন উদ্দিন ফখর উদ্দিনের ওয়ান-ইলেভেনে সরকারের ২০০৮ সালের ডিসেম্বরে ভারতের সহায়তায় পাতানো নির্বাচনে হাসিনা ক্ষমতায় বসে। এরপরই পরিকল্পিত উপায়ে মাত্র দুই মাসের মধ্যে দেশপ্রেমিক সেনা অফিসারদের পর্যায়ক্রমে বিডিআরে পদায়ন... ...বাকিটুকু পড়ুন
আওয়ামী লীগের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে ।

বাংলাদেশে আসলে দুইটা পক্ষের লোকজনই মূলত রাজনীতিটা নিয়ন্ত্রণ করে। একটা হলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি এবং অন্যটি হলো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। এর মাঝে আধা পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি হিসেবে একটা রাজনৈতিক দল... ...বাকিটুকু পড়ুন
J K and Our liberation war১৯৭১


জ্যাঁ ক্যুয়ে ছিলেন একজন ফরাসি মানবতাবাদী যিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের একটি বিমান হাইজ্যাক করেছিলেন। তিনি ৩ ডিসেম্বর, ১৯৭১ তারিখে প্যারিসের অরলি... ...বাকিটুকু পড়ুন
এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ
এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ
২০০৪ সালের ২১ শে অগাষ্ঠে গ্রেনেড হামলার কারন হিসাবে বলা হয়েছিল , হাসিনা নাকি ভ্যানেটি ব্যাগে... ...বাকিটুকু পড়ুন

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।