![]()
বাতাসের হিল্লোলে অনির্ধারিত অন্তিম শূণ্যদৃষ্টি ।
আংশিক মেঘলা আকাশ , ক্লান্ত হাওয়া আর আমাদের নিজস্ব জোছনা । আকাশের বুকে সাদা ছোপ ছোপ মেঘ , মনে হয় হাজার বছর পেরিয়ে আসা চন্দ্রোৎসব দেখতেই আসন গেড়েছে ! অথচ বৃষ্টিপাতের নিয়মনীতির থোড়াই কেয়ার করে সেদিন জোছনা বিলাস হয়েছিল;
যুবতী নদীর জলের উপরে জোছনার ছায়া কিংবা দূর হতে উড়ে আসা পাখিদের নীড়ে জোছনার ছায়া
সভ্যতাকে
একদিনের জন্য হলেও
উদাসী করতে পারেনা ।
সভ্যতার আকাশে শুধুই মেঘ ,
যে মেঘে বৃষ্টিপাত নিষিদ্ধ !
-------------------------
শ্রাবণের শেষ বিকেলে
![]()
হয়তো সহশ্র বছর পরে
কোন এক বৃষ্টিমুখর দিনে
এই কৃষ্ণচূড়া গাছটি থাকবে এমনই
এভাবেই ঝুম বৃষ্টিতে শেষ বিকেলে
আমাদের মতই অন্য কারো অপেক্ষায়
তখনো ঘড়িতে বাজবে ৫টা ২০
সেদিন কেউ জানবেনা আমাদের কথা !
তাতে কি ?
আমাদের স্নিগ্ধ বিকেলের শ্রাবণ উল্লাস
কিংবা মরীচিকা সন্ধ্যার হলুদ বাতি
অথবা চিৎকার করে গাইতে থাকা বৃষ্টি-গান
অমর !
এভাবেই
এই শ্রাবণের শেষ বিকেলে
শ্রাবণজলের
মাখামাখিতে তুমি – আমি !
বৃষ্টিকাল
রৌদ্রকাল
মেঘলাকাল
সবকালে, এভাবেই অসংখ্য প্রলাপে
অকারণে , শুভ্রতায়
সারাক্ষণ , ঝিরিঝিরি বৃষ্টিতে
ভেবে ভেবে মেঘমালায়
তুমি আমি
বৃষ্টি নামাবো !

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




