somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

মনে কি পড়ে প্রিয়? - (৩)

২৮ শে জুলাই, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৫১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


মনে কি পড়ে প্রিয়? - (২)

পরের তিনটা দিন কেটে যায় চরম ব্যস্ততায়। এর মাঝে শুভ আর রানা নিয়মিত ক্যাম্পাসে গেছে, রানার মুখ থেকে শুনতে পাই। শুভর সাথে কথা বলার সময়ই পাইনা আমি, অনেক রাতে ঘরে ফিরে দেখি সে ঘুমাচ্ছে, ওর ঘুম ভাঙ্গার আগেই বেড়িয়ে পরেছি আমি। তিনদিন পর সকালে ঘুমিয়ে আছি, শুভর মধুর কন্ঠে ঘুম ভাঙ্গে। "বাবা উঠো, সকাল হইছে, দেখো ... কি সুন্দর কাক পাখীর ক্লাসিকাল গান শোনা যায়" - হেসে ফেলি ওর কথা শুনে। প্যাকেট থেকে সিগারেট নিয়ে ধরাই, একটা বাড়িয়ে দেই ওর দিকে, কাচুমাচু মুখ করে ফিরিয়ে দেয়, বলে - 'বিড়ি খাইতামনা, তিথী পছন্দ করেনা'। হাসতে হাসতে গড়িয়ে পড়ি বিছানায়। মানুষ কত বদলায় প্রেমে পড়লে :P

হাত মুখ ধুয়ে এসে ঘরে ঢুকি, দেখি রানাও এসে গেছে ততক্ষনে। চিন্তিত মুখে রানা বল - 'বস্‌, একটু হেল্প করতে হবে। সম্পার একটা সার্ভে করতে হবে, তিন'শ লোকের ডাটা নেয়া লাগবে, আপনার তো গ্রামে অনেকে পরিচিত আছে, আপনে যদি একটু বইলা দেন, তাইলে কাজটা সোজা হয়ে যাবে' । এই কাজে আমি আগেও কয়েকজনকে হেল্প করেছি, কাজেই আমার জন্য কঠিন কিছু হবে না, কিন্ত শুভর চকচকে হাসি হাসি মুখটা দেখে সন্দেহ হয়। জিজ্ঞ্যেস করি ঘটনা কি? জানতে পারি - সম্পা যাবে সার্ভে করতে, সাথে তিথীও যাবে ওকে হেল্প করতে। কিন্তু গ্রামের মধ্যে এই দুটো মেয়েকে একা ছেড়ে দেয়ার প্রশ্নই ওঠেনা, গ্রামের সব মানুষ এক রকম না। কাজেই আমাদেরও যেতে হবে ওদের সাথে। আসন্ন্য ডেটিংয়ের স্বপ্নে শুভর মুখটা তাই উজ্জ্বল হয়ে উঠেছে :D

দুদিন পর আমরা পাঁচজন গ্রামে গিয়ে ঢূকি। যাবার পথে রিক্সায় বসে শুভকে আমি আর রানা অকাতরে জ্ঞ্যান বিতরন করি, শুভ চোখ মুখ শুকনো করে আমাদের কথা শোনে। একটু পর এলাকার চেয়ারম্যানের বাসায় দেখা যায় আমাদের সবাইকে। চেয়ারম্যান সাহেব আমার পুর্ব পরিচিত, অফিস থেকে বেড়িয়ে এসে জড়িয়ে ধরেন আমাকে। ভাব দেখে মনে হচ্ছে আমরা তার এলাকাতে যাওয়াতে নিজেকে ধন্য মনে করছেন :D আসলে হয়তো সবটাই অভিনয়, সব লোক দেখানো। চেয়ারম্যান সাহেব ভাল পলিটিশিয়ান ;) কিন্তু আমাকে অবাক করে দিয়ে তিনি আমাদের সামনেই পুকুর থেকে টেনে তোলেন বিরাট বড় এক রুই মাছ, যেটা তার বাসায় রান্না হবে আমাদের দুপুরে খাবারের জন্য। ভাবী পরহেজগার মহিলা, সবার সামনে আসেননা, কিন্তু আমাদের সামনে এলেন। বার বার করে বলে দিলেন তিনটার মধ্যে ফিরতে, না হলে খাবার ঠান্ডা হয়ে যাবে। মানুষের ভালবাসা বরাবরই আমাকে আপ্লুত করে। বহু বছর ঘর ছেড়েছি আমি। এমন আপন করে কেউ আমাকে খেতে ডাকেনা বহু দিন।

ওদের নিয়ে চলে যাই গ্রামের ভেতর। ওরা আমার হাতে কিছু প্রশ্নপত্র ধরিয়ে দিয়ে দিয়ে কাজ শুরু করে। সম্পা আর রানা একদিকে, তিথী আর শুভ আরেক দিকে, মাঝখানে আমি - ছাগোলের তিন নম্বর বাচ্চার মত না লাফিয়ে এক বাড়ীর দাওয়ায় মাদুর পেতে বসে বসে ফর্ম গুলো পূরন করতে লাগলাম। নিজেকে আমি মিশিয়ে দিয়েছিলাম গ্রামের সাধারন মানুষ গুলোর সাথে, সার্ভের সব প্রশ্নের উত্তর আমার জানা। এভবে বসে বসে কাজ করছি আর সিগারেট খাচ্ছি, হঠাৎ খিল খিল হাসির শব্দে চমকে উঠি। ওরা ফিরে এসেছে আর দাঁত বের করে হাসছে আমাকে দেখে, কিন্তু কেন? নাহ, তেমন কিছুনা, তিথী একটা পুরানো জোক বলেছে, সেই নিয়ে হাসি - সিগারেটের এক প্রান্তে আগুন আর আরেক প্রান্তে না কি একটা রামছাগোল, যে জেনে শুনে বিষ করিছে পান :P:P

দুপুরে ভাবীর রান্না করা অসম্ভব ঝাল কিন্তু অমৃত স্বাদের রুই মাছের তরকারী দিয়ে খাওয়া দাওয়া শেষ করে আবার কাজ শুরু করি। এবার চলে যাই গ্রামের আরও ভেতরে। ওদের একা ছেড়ে দেয়ার মত পরিবেশ নেই, কাজেই আমাকে যেতেই হয় ওদের সাথে। গ্রামের পথে হাটার সময় মাঝে মাঝেই তিথী আমার পাশে এসে পরে, প্রথমে খেয়াল না করলেও একটু পরে বুঝতে পারি সেটা। শুভর অনিশ্চিৎ অভিমানী মুখটা আঁড় চোখে দেখে বেশ মজা লাগে। পথের মাঝে মাঝে ক্ষেতে পানি দেয়ার জন্য কেটে রাখা নালা গুলো পার হতে গিয়ে হঠাৎ খেয়াল করি তিথী বেশ আতঙ্কিত হয়ে পড়ছে। অনেক গুলো নালাই বেশ খানিকটা গভীর, পাশের মাটিও নরম, আমি এপথে চলে চলে অভ্যস্ত, কাজেই আমার কিছু মনে হচ্ছেনা, কিন্তু একটা মেয়ের জন্য সে জায়গাটা পার হওয়া সত্যি কষ্টকর। মাথায় দুষ্টুমি খেলে যায়, শুভকে পাশে টেনে নিয়ে বলি, এর চাইতেও বড় একটা নালা আসবে সামনে, তখন শুভ যেন হাত বাড়িয়ে দেয় তিথীর দিকে B-) হাত না ধরে নালা পেরুনো তিথীর পক্ষে সম্ভব না। হাটার গতি কমিয়ে দিয়ে পিছিয়ে পড়ি ওদের কাছ থেকে। একটু পরেই নালাটা সামনে পড়ে। তিথী নালার আকার দেখেই পিছিয়ে আসে, তারপরে পেছন ফিরে চায় আমার দিকে, আমি সিগারেট ধরাবার ভান করে উল্টোদিকে ঘুরে যাই :)

আয়েশ করে সিগেরেটটা ধরিয়ে আবার ঘুরে দাঁড়াই, দেখি ওরা এখনও দাঁড়িয়ে আছে। মনে মনে শুভকে ঝাড়ি দেই - 'হাত বাড়া শালা, লজ্জায় লাল হইয়া নীল হইয়া যাইতাছস তো X(, ছেলে মানুষ, এত লজ্জা নিয়া আইছস প্রেম করতে X(('। কিন্তু শুভ আর হাত বাড়ায় না। এর মধ্যে আমিও পৌছে যাই ওদের কাছে। হাত বাড়িয়ে দেই তিথীর দিকে, তিথী আমার চোখের দিকে তাকায়, ওর ঠোটে এক চিলতে হাসি ফুটে ওঠে, তারপর (হয়তো) পরম নির্ভরতায় হাত রাখে আমার হাতে, আমরা পেড়িয়ে আসি নালাটা, হাতটা আস্তে করে ছাড়িয়ে নেই। তারপর শুভর দিকে অগ্নিদৃষ্টি নিক্ষেপ করে হাটতে থাকি সামনের দিকে।

ক্রমশ ...

মনে কি পড়ে প্রিয়? - (২)

পরের তিনটা দিন কেটে যায় চরম ব্যস্ততায়। এর মাঝে শুভ আর রানা নিয়মিত ক্যাম্পাসে গেছে, রানার মুখ থেকে শুনতে পাই। শুভর সাথে কথা বলার সময়ই পাইনা আমি, অনেক রাতে ঘরে ফিরে দেখি সে ঘুমাচ্ছে, ওর ঘুম ভাঙ্গার আগেই বেড়িয়ে পরেছি আমি। তিনদিন পর সকালে ঘুমিয়ে আছি, শুভর মধুর কন্ঠে ঘুম ভাঙ্গে। "বাবা উঠো, সকাল হইছে, দেখো ... কি সুন্দর কাক পাখীর ক্লাসিকাল গান শোনা যায়" - হেসে ফেলি ওর কথা শুনে। প্যাকেট থেকে সিগারেট নিয়ে ধরাই, একটা বাড়িয়ে দেই ওর দিকে, কাচুমাচু মুখ করে ফিরিয়ে দেয়, বলে - 'বিড়ি খাইতামনা, তিথী পছন্দ করেনা'। হাসতে হাসতে গড়িয়ে পড়ি বিছানায়। মানুষ কত বদলায় প্রেমে পড়লে :P

হাত মুখ ধুয়ে এসে ঘরে ঢুকি, দেখি রানাও এসে গেছে ততক্ষনে। চিন্তিত মুখে রানা বল - 'বস্‌, একটু হেল্প করতে হবে। সম্পার একটা সার্ভে করতে হবে, তিন'শ লোকের ডাটা নেয়া লাগবে, আপনার তো গ্রামে অনেকে পরিচিত আছে, আপনে যদি একটু বইলা দেন, তাইলে কাজটা সোজা হয়ে যাবে' । এই কাজে আমি আগেও কয়েকজনকে হেল্প করেছি, কাজেই আমার জন্য কঠিন কিছু হবে না, কিন্ত শুভর চকচকে হাসি হাসি মুখটা দেখে সন্দেহ হয়। জিজ্ঞ্যেস করি ঘটনা কি? জানতে পারি - সম্পা যাবে সার্ভে করতে, সাথে তিথীও যাবে ওকে হেল্প করতে। কিন্তু গ্রামের মধ্যে এই দুটো মেয়েকে একা ছেড়ে দেয়ার প্রশ্নই ওঠেনা, গ্রামের সব মানুষ এক রকম না। কাজেই আমাদেরও যেতে হবে ওদের সাথে। আসন্ন্য ডেটিংয়ের স্বপ্নে শুভর মুখটা তাই উজ্জ্বল হয়ে উঠেছে :D

দুদিন পর আমরা পাঁচজন গ্রামে গিয়ে ঢূকি। যাবার পথে রিক্সায় বসে শুভকে আমি আর রানা অকাতরে জ্ঞ্যান বিতরন করি, শুভ চোখ মুখ শুকনো করে আমাদের কথা শোনে। একটু পর এলাকার চেয়ারম্যানের বাসায় দেখা যায় আমাদের সবাইকে। চেয়ারম্যান সাহেব আমার পুর্ব পরিচিত, অফিস থেকে বেড়িয়ে এসে জড়িয়ে ধরেন আমাকে। ভাব দেখে মনে হচ্ছে আমরা তার এলাকাতে যাওয়াতে নিজেকে ধন্য মনে করছেন :D আসলে হয়তো সবটাই অভিনয়, সব লোক দেখানো। চেয়ারম্যান সাহেব ভাল পলিটিশিয়ান ;) কিন্তু আমাকে অবাক করে দিয়ে তিনি আমাদের সামনেই পুকুর থেকে টেনে তোলেন বিরাট বড় এক রুই মাছ, যেটা তার বাসায় রান্না হবে আমাদের দুপুরে খাবারের জন্য। ভাবী পরহেজগার মহিলা, সবার সামনে আসেননা, কিন্তু আমাদের সামনে এলেন। বার বার করে বলে দিলেন তিনটার মধ্যে ফিরতে, না হলে খাবার ঠান্ডা হয়ে যাবে। মানুষের ভালবাসা বরাবরই আমাকে আপ্লুত করে। বহু বছর ঘর ছেড়েছি আমি। এমন আপন করে কেউ আমাকে খেতে ডাকেনা বহু দিন।

ওদের নিয়ে চলে যাই গ্রামের ভেতর। ওরা আমার হাতে কিছু প্রশ্নপত্র ধরিয়ে দিয়ে দিয়ে কাজ শুরু করে। সম্পা আর রানা একদিকে, তিথী আর শুভ আরেক দিকে, মাঝখানে আমি - ছাগোলের তিন নম্বর বাচ্চার মত না লাফিয়ে এক বাড়ীর দাওয়ায় মাদুর পেতে বসে বসে ফর্ম গুলো পূরন করতে লাগলাম। নিজেকে আমি মিশিয়ে দিয়েছিলাম গ্রামের সাধারন মানুষ গুলোর সাথে, সার্ভের সব প্রশ্নের উত্তর আমার জানা। এভবে বসে বসে কাজ করছি আর সিগারেট খাচ্ছি, হঠাৎ খিল খিল হাসির শব্দে চমকে উঠি। ওরা ফিরে এসেছে আর দাঁত বের করে হাসছে আমাকে দেখে, কিন্তু কেন? নাহ, তেমন কিছুনা, তিথী একটা পুরানো জোক বলেছে, সেই নিয়ে হাসি - সিগারেটের এক প্রান্তে আগুন আর আরেক প্রান্তে না কি একটা রামছাগোল, যে জেনে শুনে বিষ করিছে পান :P:P

দুপুরে ভাবীর রান্না করা অসম্ভব ঝাল কিন্তু অমৃত স্বাদের রুই মাছের তরকারী দিয়ে খাওয়া দাওয়া শেষ করে আবার কাজ শুরু করি। এবার চলে যাই গ্রামের আরও ভেতরে। ওদের একা ছেড়ে দেয়ার মত পরিবেশ নেই, কাজেই আমাকে যেতেই হয় ওদের সাথে। গ্রামের পথে হাটার সময় মাঝে মাঝেই তিথী আমার পাশে এসে পরে, প্রথমে খেয়াল না করলেও একটু পরে বুঝতে পারি সেটা। শুভর অনিশ্চিৎ অভিমানী মুখটা আঁড় চোখে দেখে বেশ মজা লাগে। পথের মাঝে মাঝে ক্ষেতে পানি দেয়ার জন্য কেটে রাখা নালা গুলো পার হতে গিয়ে হঠাৎ খেয়াল করি তিথী বেশ আতঙ্কিত হয়ে পড়ছে। অনেক গুলো নালাই বেশ খানিকটা গভীর, পাশের মাটিও নরম, আমি এপথে চলে চলে অভ্যস্ত, কাজেই আমার কিছু মনে হচ্ছেনা, কিন্তু একটা মেয়ের জন্য সে জায়গাটা পার হওয়া সত্যি কষ্টকর। মাথায় দুষ্টুমি খেলে যায়, শুভকে পাশে টেনে নিয়ে বলি, এর চাইতেও বড় একটা নালা আসবে সামনে, তখন শুভ যেন হাত বাড়িয়ে দেয় তিথীর দিকে B-) হাত না ধরে নালা পেরুনো তিথীর পক্ষে সম্ভব না। হাটার গতি কমিয়ে দিয়ে পিছিয়ে পড়ি ওদের কাছ থেকে। একটু পরেই নালাটা সামনে পড়ে। তিথী নালার আকার দেখেই পিছিয়ে আসে, তারপরে পেছন ফিরে চায় আমার দিকে, আমি সিগারেট ধরাবার ভান করে উল্টোদিকে ঘুরে যাই :)

আয়েশ করে সিগেরেটটা ধরিয়ে আবার ঘুরে দাঁড়াই, দেখি ওরা এখনও দাঁড়িয়ে আছে। মনে মনে শুভকে ঝাড়ি দেই - 'হাত বাড়া শালা, লজ্জায় লাল হইয়া নীল হইয়া যাইতাছস তো X(, ছেলে মানুষ, এত লজ্জা নিয়া আইছস প্রেম করতে X(('। কিন্তু শুভ আর হাত বাড়ায় না। এর মধ্যে আমিও পৌছে যাই ওদের কাছে। হাত বাড়িয়ে দেই তিথীর দিকে, তিথী আমার চোখের দিকে তাকায়, ওর ঠোটে এক চিলতে হাসি ফুটে ওঠে, তারপর (হয়তো) পরম নির্ভরতায় হাত রাখে আমার হাতে, আমরা পেড়িয়ে আসি নালাটা, হাতটা আস্তে করে ছাড়িয়ে নেই। তারপর শুভর দিকে অগ্নিদৃষ্টি নিক্ষেপ করে হাটতে থাকি সামনের দিকে।

ক্রমশ ...
সর্বশেষ এডিট : ৩০ শে জুলাই, ২০০৯ দুপুর ১:৪০
২০টি মন্তব্য ১৯টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ছি , অবৈধ দখলদার॥ আজকের প্রতিটি অন‍্যায়ের বিচার হবে একদিন।

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:১০



ধিক ‼️বর্তমান অবৈধভাবে দখলদার বর্তমান নরাধমদের। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশে । বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ক্ষমা চাইতে হলো ! রাজাকার তাজুলের অবৈধ আদালতে। এর চাইতে অবমাননা আর কিছুই হোতে পারেনা।... ...বাকিটুকু পড়ুন

আম্লিগকে স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধে আর কোন বাধা নেই

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:২২


মঈন উদ্দিন ফখর উদ্দিনের ওয়ান-ইলেভেনে সরকারের ২০০৮ সালের ডিসেম্বরে ভারতের সহায়তায় পাতানো নির্বাচনে হাসিনা ক্ষমতায় বসে। এরপরই পরিকল্পিত উপায়ে মাত্র দুই মাসের মধ্যে দেশপ্রেমিক সেনা অফিসারদের পর্যায়ক্রমে বিডিআরে পদায়ন... ...বাকিটুকু পড়ুন

আওয়ামী লীগের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে ।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৪৫


বাংলাদেশে আসলে দুইটা পক্ষের লোকজনই মূলত রাজনীতিটা নিয়ন্ত্রণ করে। একটা হলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি এবং অন্যটি হলো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। এর মাঝে আধা পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি হিসেবে একটা রাজনৈতিক দল... ...বাকিটুকু পড়ুন

J K and Our liberation war১৯৭১

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৯



জ্যাঁ ক্যুয়ে ছিলেন একজন ফরাসি মানবতাবাদী যিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের একটি বিমান হাইজ্যাক করেছিলেন। তিনি ৩ ডিসেম্বর, ১৯৭১ তারিখে প্যারিসের অরলি... ...বাকিটুকু পড়ুন

এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ

লিখেছেন এ আর ১৫, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৪০



এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ


২০০৪ সালের ২১ শে অগাষ্ঠে গ্রেনেড হামলার কারন হিসাবে বলা হয়েছিল , হাসিনা নাকি ভ্যানেটি ব্যাগে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×