ছবিhttp://www.facebook.com/?sk=messages&tid=300725173969#!/digitalleague
বাংলাদেশের কোন বিশ্ববিদ্যালয় সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় না দেখে দু:খ পেয়েছিলাম এই ভেবে যে বুয়েটের মতো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে না রাখায়। কিন্তু আজকের এই ঘটনার পর বুঝলাম যে না ঠিকই আছে। সব যায়গায় একই অবস্থা। আমি মনে করতাম বুয়েট রাজনীতির জায়গা না পড়ালেখার জায়গা। ভুল সবই ভুল।
ক্ষমতাসীন দলের ছাত্রসংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের উচ্ছৃংখল কর্মীরা গতকাল (০৯.০২.২০১০) সারারাত ব্যাপী তান্ডব চালিয়েছে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) হলগুলোতে । এসময় তারা মিছিল নিয়ে শিবিরকর্মীদের রুমগুলো ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগ করে । আগুনে পুড়িয়ে দেয় ছয় লক্ষাধিক টাকা মূল্যের সম্পদ । এ সময় ছাত্রলীগ কয়েকরাউন্ড গুলিছোড়ে আতংক সৃস্টি করে।
প্রত্যক্ষদর্শীদের থেকে পাওয়া তথ্যমতে , গতকাল রাত ১১.০০ টার দিকে বহিরাগত সহ ছাত্রলীগের বিভিন্ন হলের কর্মীরা রড,লাঠি, হকিষ্টিক ও পেট্রলের টিন নিয়ে ইউকসু ভবনের নীচে জড়ো হতে থাকে। এর কিছুক্ষণের মধ্যেই তারা উগ্র আক্রমণাত্মক শ্লোগানসহ মিছিল নিয়ে শহীদ স্মৃতি হলের ২৪০৩ নম্বর কক্ষে আক্রমণ চালিয়ে কক্ষের সকল আসবাবপত্র, জামা-কাপড়, সার্টিফিকেট, বইপত্র ও কম্পিউটার পেট্রোল ঢেলে জ্বালিয়ে দেয়।
ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আবু রায়হান রাত একটার দিকে সাংবাদিকদের বলেন, ‘রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রশিবিরের ক্যাডারদের হামলায় ছাত্রলীগের কর্মী ফারুক হোসেনের হত্যার প্রতিবাদে ভোর চারটার মধ্যে বুয়েটকে ছাত্রশিবিরমুক্ত করব।’
সুত্র-
Click This Link
Click This Link
সর্বশেষ এডিট : ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৬