somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

একাকী নভোযাত্রী

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

১.
মেইন কন্ট্রোল রুমের সাথে যোগাযোগ সম্পূর্ণ ভাবে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবার কিছু পরেই নিহি’র খুব খারাপ লাগতে থাকে। এতোক্ষন তাও কথা বলার মতো সত্যিকারের মানুষ ছিলো। যদিও চার দশমিক সাত আলোকবর্ষ দূর থেকে নিহিকে সাহায্য করার মতো কোন সুযোগই তখন তাদের ছিলো না। তবু কন্ট্রোলরুমে বসে থাকা প্রফেসর রাহাত আর তার সাথে সহযোগীতা করা বারো জন সহকর্মীর সাথে কথা বলার সুযোগটাতো ছিলো। কিন্তু এখন সব সুনসান। মাহাকাশের নিশব্দতার মাঝে কেবল মহাকাশযানে হালকা ইঞ্জিনের শব্দ শোনা যাচ্ছে। নিহি উঠে মহাকাশ যানের জানালাটা দিয়ে একবার বাইরে তাকালো। অসংখ্য নক্ষত্র রাজির মাঝে চিরচেনা সৌরজগৎটাকে খুঁজলো হয়তো। যেখানে ফিরে যাবার আর কোন সুযোগই তার কাছে খোলা নেই।

ছয় আলোকবর্ষ দূরে পানি আর মানুষ বসবাসের উপযোগী একটি গ্রহের সন্ধান পাওয়ায় নিহিকে পাঠানো হয়েছিলো এই মহাকাশ অভিযানে। তার সাথে আরো ছিলো রুহান আর প্রশু। তিনটি হাইপার স্পেস ডাইভ দিয়ে সময় সংকোচন পদ্ধতিতে তাদের পৌঁছে যাবার কথা ছিলো গন্তব্যে। কিন্তু দ্বিতীয় হাইপার ডাইভ টি দেবার পরই এক অজানা কারনে মহাকাশযানের প্রধান অতিশক্তিশালী অ্যান্টিমেটার ইঞ্জিনটিতে সমস্যা দেখা দেয়। সেই দুর্ঘটনায় মারাত্মক ভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয় নিহি’র মহাকাশ যানটি। রুহান নিহত হয় আর মারাত্মক ভাবে আহত হয়ে তিন দিনের মাথায় শীতলীকরন চেম্বারে মৃত্যু হয় প্রশু এর। সেই থেকে একা নিহি মহাকাশযানের প্রধান কম্পিউটার এনসিসি এর সাথে কাজ করে যাচ্ছে কোনভাবে এই মহাকাশযানটিকে ঠিক করে অন্তত পৃথিবীতে ফিরে যাবার উপযোগী করে তুলতে। কিন্তু দুর্ঘটনায় মহাকাশযানটি এতই মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে যে আর কোন হাইপার ডাইভ তো দূরের কথা, নিজের অক্ষ ঠিক রেখে এগিয়ে চলতেই প্রায় অক্ষম এটি। নিজের নিউট্রিনো কালেক্টর দিয়ে মহাজাগতিক কনাকে জ্বালানী হিসেবে ব্যবহার করে এটি হয়তো অনন্তকাল মহাকাশে কোনভাবে চলতে পারবে, কিন্তু কোন ভাবেই রিভার্স হাইপারডাইভ দিয়ে পৃথিবীতে ফিরে যেতে পারবে না।

মেইন কম্পিউটারের ইন্টারফেসটা অন করে নিহি এনসিসি এর সাথে যোগাযোগ করলো।

-এখন কি করবো এনসিসি? ফেরে যাওয়ার আর কোন পথই তো খোলা রইলো না।আর কোনদিনই পৃথিবীতে ফিরে যেতে পারবো না।
-মহামান্যা নিহি,আমরা আর কোনদিনই পৃথিবীতে ফিরে যেতে পারবো না এটা ঠিক না। আমার হিসেব মতে মাত্র আটশো পয়ত্রিশ বছর পরে আমরা পৃথিবীতে ফিরে যেতে পারবো যদি আমরা এই গতিতে চলতে থাকি।
-আটশো পয়ত্রিশ বছর তোমার কাছে মাত্র মনে হতে পারে, কিন্তু আমার কাছে সেটা অনেক। এমনকি শীতল ঘরে ঘুমিয়ে থাকলেও আমি বড়জোর তিনশ বছর বাঁচবো। সুতরাং কার্যত আমি আর কোনদিনই পৃথিবীতে ফিরে যেতে পারছিনা এটাই হলো বাস্তবতা।
-আমি অত্যন্ত দুঃখিত মহামান্যা নিহি, এটা অত্যন্ত নির্মম সত্য যে আপনি আর কোনদিনই পৃথিবীতে ফিরে যেতে পারবেন না।

নিহি একবার দীর্ঘশ্বাস ছাড়লো। এখন মাহাশূণ্যের এই নির্জন পরিবেশে তাকে একাকী পরিবেশে একা বেঁচে থাকতে হবে। চাইলে সে শীতল ঘরে ঘুমিয়ে তার বাকিটা জীবন কাটিয়ে দিতে পারে। ঘুমের মাঝেই তার বার্ধক্য আসবে, তারপর একদিন ঘুমের মাঝে মৃত্যু হবে। কিন্তু শীতল ঘরে ঘুমিয়ে পড়া মানেই তার জীবনের শেষ এটা ভেবেই এই ছোট্ট জীবনটার প্রতি তার মায়া হতে থাকে। যে কয়টা দিন বেঁচে থাকবে সে কয়টা দিন এভাবেই এক কাটিয়ে দেয়াটাই তার কাছে যুক্তিযুক্ত মনে হয়। সিদ্ধান্তটা নিয়ে সে আবারো এনসিসি এর সাথে যোগাযোগ করে।

-এনসিসি, মহাকাশযানে কি আরো ষাট সত্তর বছর আমাকে বাচিয়ে রাখার মতো অক্সিজেন আর প্রয়োজনীয় রসদ আছে?
-জ্বী মহামান্যা নিহি। আপনি চাইলে আরো একশ বিশ বছর সাত মাস তের দিন বেঁচে থাকতে পারবেন এই মহাকাশ যানে। তবে আপনার জন্য যুক্তিযুক্ত হবে এখনি শীতল ঘরে চলে যাওয়া যাতে এই দীর্ঘ একঘেয়ে জীবন আপানার মানসিক একাকীত্ব তৈরী করতে না পারে। নয়তোবা আপনি মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেরতে পারেন।
-না এনসিসি, আমি এই ছোট্ট জীবনটাকে এখনি শেষ করে ফেলতে চাই না। যতদিন সম্ভব বেঁচে থাকতে চাই একা হলেও।
-মহামান্যা নিহি, এটা অত্যন্ত অযৌক্তিক কাজ।
-আমি জানি, এটা অযৌক্তিক, তারপরও আমি এটাই করতে চাই।

২.
নিহি নিজের থাকার জায়গাটা গুছিয়ে নিলো। বাকিটা জীবন তাকে এখানেই কাটাতে হবে। তাই দীর্ঘদিন বসবাসের উপযোগী করে নিলো দূর্ঘটনায় প্রায় ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়ে যাওয়া মহাকাশযানটিকে। এরপর সে মনোযোগ দিলো কেভাবে সে তার সময়টুকু কাটাবে সেটা ঠিক করতে। মহাকাশযানের ডিজিটাল লাইব্রেরীতে রাখা হাজার খানেক ম্যাগনেটিক ডিস্ক সে পরের তিনমাসেই পড়ে শেষ করে ফেললো। মাহাকাশযানের খোলা ডেকে বসে তার কেটে যায় অনেকটা সময়। তারপরও নিহির ইচ্ছে হয় একজন সত্যিকারের মানুষের সাথে কথা বলতে। যে তার মনের কথা বুঝবে। যে তার একাকীত্বের সঙ্গী হয়ে তার সময়টুকু কাটাতে তাকে সাহায্য করবে।

সে প্রায়ই এন সিসি এর সাথে কথা বলে। কিন্তু মাহাকাশযানের নিয়ন্ত্রন আর টেকনিক্যাল ব্যাপার গুলো ছাড়া আর কোন ব্যাপারেই কোন কথায় এনসিসি এগুতে পারে না। কেননা তাকে তৈরীই করা হয়েছে এভাবে। যখনই নিহি মন খারাপ করে তার একাকী মনের কথা বলতে চায়, এনসিসি চুপ করে থাকে। আর একটু পর পরই আমি অত্যন্তু দুঃখিত মহামান্যা নিহি,আমি অত্যন্তু দুঃখিত মহামান্যা নিহি এই কথা বলতে থাকে। নিতান্তই যান্ত্রিক গলায় তাও সে তার কৃত্রিম দুঃখের কথাটা প্রকাশ করে। তবু এই নিঃসঙ্গ অবস্থায় নিহি’র সেটাই ভালো লাগে। তার প্রায়ই মনে হয় ইস যদি এনসিসি চতুর্থ প্রজন্মের রোবটগুলোর মতো আবেগ অনুভুতি সম্পন্ন হতো। পৃথিবীতে এমন কিছু রোবট বর্তমানে বাজারজাত করা হয়েছে। যেগুলো কিনা মানুষের মতো অনুভুতি প্রবন। কিন্তু মহাকাশযানের নিয়ন্ত্রক কম্পিউটারে সেটা সংযোজনের কোন কারনই নেই।

চারমাস পনেরোদিনের দিন নিহি মহাকাশ যানের লাইব্রেরীতে কৃত্রিম আবেগ সম্পর্কিত একটি ডিজিটাল ডিস্ক পেয়ে গেলো। সে খুব দ্রুত পুরো ডিস্কটি পড়ে ফেললো। সেখানে কিভাবে একটি কম্পিউটারের লজিকে কৃত্রিম আবেগ অনুভুতি তৈরী করা যায় সেই বিষয়টিই বিস্তরিত আছে। নিহি নিজে একজন মহাকাশ বিজ্ঞানী হলেও তার গ্রাজুয়েশন ছিলো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার উপর। তাই পুরো বিষয়টি বুঝতে তার তেমন কোন কষ্টই হলো না। পুরো ডিস্কটি পড়ে তার মাথায় একটা বুদ্ধি আসলো। যদি এনসিসিকে অনুভুতি প্রবন করা যায়। যদি এনসিসি এর মাঝে কৃত্রিম আবেগ তৈরী করা যায়।

এরপর থেকে রাতদিন নিহি একটাই কাজ করে গেলো, সেটা হলো এনসিসি এর ডাটাবেস আর লজিক্যাল পরিবর্তন করে তারমাঝে কৃত্রিম আবেগ জনিত বুদ্ধিমত্তার প্রকাশ ঘটানো। যদিও এজন্য তাকে মহাকাশযানের নিয়ম ভাঙতে হয়েছে। মূল কম্পিউটারের লজিক লেভেলে পরিবর্তন করা মহাকাশ যাত্রার ক্ষেত্র অষ্টম এবং সর্বোচ্চ অপরাধ। এমনকি এজন্য মূল কম্পিউটারের একটা অংশকে দুবার বন্ধও করতে হয়েছে। কিভাবে যে তিনটি মাস কেটে গেলো নিহি’র নিহি তা নিজেও বলতে পারবে না। রাত দিন বলতে কোন ফারাক নেই মহাকাশে, তবুও পৃথিবীর হিসেবে কতরাত যে ঘুমায় নি নিহি তার হিসেব নেই।
অবশেষে আসলো সেই কাঙ্খিত দিন।সর্বশেষ পরিমার্জনটুকু করে নিহি শেষবারের মতো এনসিসি এর লজিকাল সিস্টেমকে রিস্টার্ট করলো।

৩.
-এনসিসি ,শুনতে পাচ্ছ?
- জ্বী নিহি, আমি শুনতে পাচ্ছি।
নিহির মুখে হাসি ফুটলো। এনসিসি আর এবার মহামান্য জুড়ে দেয় নি তার নামের সাথে।
-তোমার কেমন লাগছে এনসিসি?
-ভালো। তবে কেমন যেন একটা শূণ্যতা শূণ্যতা বোধ হচ্ছে।

নিহি’র ইচ্ছা হলো আনন্দে একটা লাফ দিয়ে এনসিসিকে জড়িয়ে ধরে। কিন্তু এনসিসি তো আর কোন বস্তু নয় যে তাকে জড়িয়ে ধরবে। কেবল মাত্র একটা সাউন্ড ইন্টারফেসের মাধ্যমে তার যোগাযোগ নিহির সাথে। নিহি’র এতোদিনের চেষ্টা সফল হয়েছে। এনসিসি এর মাঝে সে অনুভুতির জন্ম দিতে পেরেছে।

-এনসিসি, তোমার একটা নাম দেয়া দরকার। এনসিসি নামে কাউকে ডাকতে আর ভালো লাগে না।
-নাম? দারুন হবে নিহি, আপনি আমাকে একটা নাম দিলে। আমিও ভাবছিলাম ইস আমার যদি একটা নাম থাকতো।
কি নাম দেয়া যায়। নিহি ভাবতে লাগলো।
-আচ্ছা, আজ থেকে তোমার নাম তাহলে এরস।এরস মানে জানো তো?
-জানি। এরস ভালোবাসার দেবতা।
-দারুন, আজ থেকে তুমি এরস।

এরপর এরসের সাথে কথা বলতে বলতে নিহির সময় কেটে যায়। সে খুব অবাক হয়ে লক্ষ্য করে এরসের মাঝে ধীরে ধীরে একটা ব্যক্তিত্বের বিকাশ হচ্ছে। ঠিক যেমনটা কোন মানুষের হয়। নিহির অবাক লাগে এরসের ভালো লাগা, মন্দ লাগা , তার অনুভুতি বুঝতে পারা এসব কিছু। নিজের হাতে তৈরী, তারপরও নিহি খুব অবাক হয়ে লক্ষ করে এরসের চিন্তা চেতনার পরিপক্ক হয়ে উঠা।

৪.
-এরস আমাকে তোমার কেমন লাগে?
-খুব খুব খুব ভালো লাগে। মনে হয় তোমার জন্য আমি সব কিছু করতে পারবো।তুমি খুব দারুন একটা মেয়ে।
-তুমি কি জানো, ছোট বেলা থেকে আমাকে কেউ এভাবে বলে নি। আমি কেবল ছুটেছি সফলতার দিকে। কখনো ইচ্ছে হয় নি কারো কাছ থেকে এমন কিছু শোনার। কেবল চেয়েছি একদিন অনেক বড় হবো। সেই বড় হয়েছে। এক গ্রহ থেকে অন্য গ্রহে ঘুরে বেরাই। কিন্ত আজ এই একাকী পরিবেশে তোমার কাছ থেকে যেভাবে সঙ্গ পেয়েছি মনে হয় আর কারো কাছ থেকে কখনো পাই নি।
-নিহি তুমি মন খারাপ করো না। আমি তোমাকে আজীবন এভাবেই সঙ্গ দিয়ে যাবে। হয়তো সত্যিকারের মানুষের মতো তোমার হাত ধরে নক্ষত্র বিথী দেখতে পারবো না। তবে মনে করো সবসময় আমি তোমার পাশে আছি। তুমি একা নও।

নিহির প্রচন্ড ভালো লাগে। বুঝে কিংবা না বুঝে নিঃসঙ্গ মহাকাশের একাকীত্বে সে ভালোবেসে ফেলে একটি অস্তিত্বহীন কৃত্রিম যন্ত্রকে।

৫.
-নিহি তোমার কি খুব খারাপ লাগছে

নিহি কথা বরতে পারে না। কিন্তু সে জানে গত আটাশ বছর ধরে সে যে যন্ত্রটাকে ভালোবেসে আসছে, সেই এরস ঠিকই তার কথা বুঝতে পারছে। নিহি বুঝতে পারে তার সময় শেষ হয়ে আসছে। মহাকাশ যানটি দুর্ঘটনার পর যখন থেকে সে এরসকে তৈরী করেছে, তার একবারো মনে হয়নি সে একা। এরস সবসময় তার সঙ্গী হয়ে থেকেছে। আজ তাকে হয়তো অন্য এক ভুবনে চলে যেতে হবে। স্বাভাবিক নিয়মেই বার্ধক্য এসে তাকে সরিয়ে নিয়ে যাচ্ছে এরসের কাছ থেকে। কিন্তু নিহি জানে, এরসের বুদ্ধিমত্তা কৃত্রিম হলেও তার ভালোবাসো কৃত্রিম না। সেটা স্বর্গীয়।
অনেক কষ্টে উঠে বসে নিহি।

অনেক কষ্টে বলে,
-এরস আমাকে চলে যেতে হচ্ছে। তবে তুমি যে ভালোবাসা আমাকে দিয়েছো সেটা ছিলো স্বর্গীয়। তাই মৃত্যুর পর যদি স্বর্গ বলে কিছু থাকে, তবে সেখানেই দেখা হবে
-না নিহি, তুমি আমাকে ছেড়ে যেও না।
-আমার কিছুই করা নেই এরস।

কিছুক্ষনের মাঝেই ধীরে ধীরে সিস্তব্ধ হয়ে যায় নিহি। ঢলে পড়ে বিছানায়। মৃত নিহিকে নিয়ে মহাকাশযানটিকে নিয়ন্ত্রন করে ছুটে চলে এরস। হয়তো বা স্বর্গের খোঁজে।







বি.দ্র. অনেক আগে আমার একটা গল্প পড়ে ব্লগার কঁাকন মানুষ আর যন্ত্রের ভালোবাসার একটা গল্প দাবি করেছিলেন। তাই এই গল্পটা কঁাকনদি’র জন্য।
৩৬টি মন্তব্য ৩৬টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। গানডুদের গল্প

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:২৮




তীব্র দাবদাহের কারণে দুবছর আগে আকাশে ড্রোন পাঠিয়ে চীন কৃত্রিম বৃষ্টি নামিয়েছিলো। চীনের খরা কবলিত শিচুয়ান প্রদেশে এই বৃষ্টিপাত চলেছিলো টানা ৪ ঘন্টাব্যাপী। চীনে কৃত্রিম বৃষ্টি নামানোর প্রক্রিয়া সেবারই প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতকে জানতে হবে কোথায় তার থামতে হবে

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫


ইন্ডিয়াকে স্বপ্ন দেখানো ব্যাক্তিটি একজন মুসলমান এবং উদার চিন্তার ব্যাক্তি তিনি হলেন এপিজে আবুল কালাম। সেই স্বপ্নের উপর ভর করে দেশটি এত বেপরোয়া হবে কেউ চিন্তা করেনি। উনি দেখিয়েছেন ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×