somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

জন্মদিনের সিন্ডিকেটধারী ব্লগার অপ্সরাপু, নাফিস ইফতেখার ও শামীম ভাইয়া :D (সাথে তাদের পিচ্চিকালের ছবি এবং মিনি ইন্টারভিউ )

১৭ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:২৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

জ্বী... শিরোনাম দেখে একটু অবাক হলেও ঘটনা সত্য ! সামুর এই জনপ্রিয় তিন ব্লগার কট্টর সিন্ডিকেটধারী ! আর এই সিন্ডিকেট তারা কেউই ইচ্ছে করলে কখনো ভাঙতে পারবেন না। ভয় নেই তারা ব্লগীয় কোন সিন্ডিকেটের সদস্য নহে :) সৃষ্টিকর্তা তাদের আগমনি শুভক্ষণে একটা মধুর সিন্ডিকেট বেধে দিয়েছেন :D


আসুন দেখে নেই এই প্রিয় ব্লগারদের পিচ্চিকালের স্মৃতিময় ছবি।

অপ্সরাপু ( শায়মা ) :

এই ছবিটাই এ্যান্জেলিকা আপুর অক্ষত একমাত্র পিচ্চিকালের ছবি। তার মায়ের কোলে। শত সহস্র সালাম এই মাকে যিনি আমাদের কাছে প্রিয় অপ্সরাপু / শায়মা'পু'কে উপহার দিয়েছেন। তার ভক্ত নন এমন ব্লগার সামুতে খুজে পাওয়া দুষ্কর। তিনি একাধারে চাকরী, সংসার এবং ব্লগিং সামলাচ্ছেন অত্যন্ত সাফল্যের সহিত। তার জন্মদিনে তাকে বরাবরের মত প্রাণঢালা শুভেচ্ছা, ভালবাসা জানাই। আর একটা কথা সেই অপ্সরা নিকটা থেকে অসাধারণ পোষ্টগুলি মিস করি। যদিও শায়মা নিক থেকে সেই একই ধারায় পোষ্ট ব্লগবাসী পাচ্ছে... তারপরও ... অপ্সরা নিকটাকে-ই অনেক অনেক অনেক... বেশী আপন মনে হয়। ক'দিন আগে আপু শায়মা নিকের পাসওয়ার্ড হারিয়ে লগিন করতে পারছিল না। তখন তাকে অপ্সরা নিকে দেখে অনেক বেশি খুশি হয়েছিলাম। তবে সামুর শ্রদ্ধেয় মডুগন'কে যথেষ্ট তৈল-পানি প্রদান করে আবার সেই নিকে ফিরে এসেছেন X(
যাই হোক .. যে নিকেই থাকুক.. আমাদের মাঝেই তো আছে। এটাই বড় প্রাপ্তি। জন্মদিন শুভ হোক।

নাফিস ইফতেখার:

আরও একপিস

বস ব্লগার বলে কথা :)
কেক, মিষ্টি, কলা আর প্লেট নিয়ে আপনাদের আগমনের অপেক্ষায় বসে আছে... তার জন্মদিন উৎযাপনের জন্য :) চলে আসুন না... কেক্কু খান আর প্রাণভরে দোয়া করে যান। তার টেকি পোষ্ট সমগ্র ব্লগবাসী মিস করে এখন।
বস চ্যানেল আই এর জব, পড়াশোনা, আর অর্ধ সংসার (মানে উনার উনিকে) নিয়ে খুবই ব্যস্ত দিন যাপন করছেন। আর সেই ফাকে চলছে তার প্রিয় ব্লগিং। প্রার্থনা রইল সকল প্রতিকূলতা কাটিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে যাক তিনি। তার এই জন্মদিনে নিরন্তর শুভেচ্ছা রইল। ( ঢাকায় থাকলে এবারও সকালে গিয়ে ঘুম ভাঙাতাম:) )

একরামুল হক শামীম:

প্রিয় শামীম ভাইয়া পিচ্চিকাল থেকেই অসম্ভব মেধাবী। তার এই ছবির ব্যাচ-ই তার প্রমাণ। এত ছোট অবস্থায়ও ভাইয় ডিজিটাল ঘড়ি দেখে সময় বলতে পারত ! ভাইয়া বর্তমানে সাংবাদিকতা নিয়ে মহা ব্যস্ত সময় পার করছেন। সেই সাথে রয়েছে রাত জেগে ব্লগিং। আমি অবশ্য ভাইয়ার পার্সোনাল লাইফের তেমন কিছুই জানি না। তবে উনি এখনো জীবিতদের তালিকায় আছে বলেই জানি :)
ভাইয়াকে রাশি রাশি জন্মদিনের শুভেচ্ছা এবং ভালবাসা।

মিনি ইন্টারভিউ :)
প্রিয় ব্লগারদের ঘিরে প্রায় সবারই থাকে তাদের বাস্তব জীবনের নানা বিষয় জানার। তেমনি আমারও আগ্রহ ছিল। তা থেকেই কিছু খুটিনাটি এবং আজাইড়া প্রশ্ন মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছিল, আজাইড়া বলছি এ কারণে যে তাদের আমি এমন কয়েকটা প্রশ্ন করেছি যা হয়তো কোন প্রশ্নকর্তার প্রশ্নচক্রের বাহিরে। তো চলুন প্রিয় এই ত্রয়ী'র কিছু খুচরো কথন তাদের মধ্যে কার সাথে কিছু মিল পাওয়া যায় কিনা :)

প্রশ্ন-১ : শুরুতেই একটা কমন প্রশ্ন আপনাদের প্রিয় রং কি ?

অপ্সরাপু : গ্রীন, গোল্ডেন, রেড এবং পারপাল

নাফিস ইফতেখার: কালো এবং পারপাল

একরামুল হক শামীম: ঠিক নেই। একসময় মনে হতো প্রিয় রং সবুজ। ইদানিং নীল ভালো লাগছে।


প্রশ্ন-২: কখনো কি কাঁচাবাজারে গিয়ে মাছ কিনেছেন ?

অপ্সরাপু: না। তবে নন্দন মেগা শপে গিয়ে কিনেছি। এছাড়া আগোরা, পি.এস.কিউ'তেও কিনেছি।
নাফিস ইফতেখার: না।
একরামুল হক শামীম: অনেকবার যেতে হয়েছে কাঁচাবাজারে মাছ কিনতে। শৈশবে আব্বার হাত ধরে ইলিশ মাছ কিনতে যেতাম শুক্রবারের হাটে। সেই স্মৃতি আনন্দের স্মৃতি।

প্রশ্ন-৩: ছিনতাইয়ের খপ্পরে কখনো পড়েছেন কিনা ?


অপ্সরাপু: না কখনো পড়িনি, আর আমি ছিনতাইকারীর খপ্পরে পড়লে আমাকে আর এখানে দেখা যেত না। আমি নিশ্চিত অক্কা পেতাম তাকে দেখে ভয়ে :)

নাফিস ইফতেখার: ছিনতাই হয়নি, তবে পকেটমারের শিকার হয়েছি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে, Siemens CXV70 হ্যান্ডসেট খোয়া গিয়েছিলো।

একরামুল হক শামীম: একবার ছিনতাইয়ের খপ্পরে পড়তে পড়তে বেঁচে গেছি। শেওড়াপাড়া থেকে রাতে রিক্সা করে ফিরছিলাম বাসায়। আইডিবি ভবন পার হওয়ার পর এ দিক ওদিক খেয়াল রাখছিলাম। বেশ কয়েকজনের কাছে শুনেছি এই জায়গাটায় ছিনতাই হয় মাঝেমধ্যে। হঠাৎ করে মনে হলো কেউ একজন আমার রিক্সার দিকে আসছে। আমি রিক্সা থেকে লাফ দিয়ে নেমে দৌড়ে রাস্তা পার হয়ে গেলাম। তারপর অবশ্য সেই ছিনতাইকারী আর আমাকে ধাওয়া করেনি।


প্রশ্ন-৪: বর্তমানে দিন রাত মিলে কত ঘন্টা ঘুমান ?

অপ্সরাপু: দিনে কখনো ঘুমাই না, শুধু রাতে ছয় ঘন্টা ঘুমাই।

নাফিস ইফতেখার: ৩ থেকে সাড়ে ৪ ঘণ্টা... (সকালে অফিস থাকলে), সাধারণত ৫-৬ ঘণ্টা।

একরামুল হক শামীম: আমি অনেক রাত জাগি। রাত জাগাটা বলতে গেলে অভ্যাস করে ফেলেছি। দিনে বেলা করে ঘুমাই। ৬-৭ ঘন্টা হবে গড়ে।


প্রশ্ন-৫: কি খেতে সবচেয়ে বেশি ভাললাগে আর কোনটা একদম-ই খেতে পারেন না ?

অপ্সরাপু: আইসক্রীম সবচেয়ে বেশি ভাল লাগে।............ আর খেতে পারি না নারিকেল ফ্লেভারের কোন ক্যান্ডি।

নাফিস ইফতেখার: স্যুপ খেতে খুব ভালো লাগে, বিশেষত থাই স্যুপ। খেতে পারিনা কিছু সবজি এবং অধিকাংশ শাক। বিশেষ অপছন্দ করোল্লা, কাঁকরোল, লালশাক প্রভৃতি।

একরামুল হক শামীম: ভাত আর ইলিশ মাছ খুব প্রিয়। খিচুড়ি ভালো লাগে বৃষ্টির দিনে। না খাওয়ার তালিকা কিছুটা লম্বা। আমি খাবার ক্ষেত্রে বেছে বেছে খাই। টমোটো খেতে চাই না সহজে।


প্রশ্ন-৬: কখনো কারো সাথে মারামারি করেছেন ( এক্কেরে হাতাহাতি ) ?

অপ্সরাপু: জীবনেও না, তবে মুখে মুখে করেছি .. একেবারে জবাই করে ফেলবো, গুলি করে ফেলব, চুল ছিড়ে ফেলব এই রকম কথা।

নাফিস ইফতেখার: না।

একরামুল হক শামীম: না। কখনও ওইরকম মারামারি করিনি। ছোটবেলায় কিছুটা নিরীহ টাইপের ছিলাম। মারামারি এড়িয়ে চলার চেষ্টা করতাম। একাজে আমি সফল ছিলাম।


প্রশ্ন-৭: কখনো কি বৈদ্যুতিক শক খেয়েছেন ?

অপ্সরাপু: ছোটবেলায় একটু খেয়েছিলাম একবার, যখন আমার অনেক বড় একটা লেজ ছিল :) এখন অবশ্য নেই , একদম খসে পড়েছে :)

নাফিস ইফতেখার: হ্যাঁ, একবার। টেপরেকর্ডার এর প্লাগ খুলে অন্যমনষ্কভাবে মুখে দিয়েছিলাম।

একরামুল হক শামীম: কারেন্টের শক খেয়েছি কয়েকবার। একবার স্কুলের ক্লাসরুমে একটা খোলা সকেট দেখে কী মনে যেন হাত দিলাম। সঙ্গে সঙ্গে শক খেলাম। পরে অবশ্য কারেন্টের জিনিষপত্রের সাথে সাবধানী আচরণ করেছি।

প্রশ্ন-৮: সাঁতার জানেন কি ?

অপ্সরাপু: সাতার জানি একটু একটু :)

নাফিস ইফতেখার: না জানি না, তবুও দৃঢ় বিশ্বাস পানিতে পড়লে ঠিক ম্যানেজ করে ফেলবো।

একরামুল হক শামীম: সাতার জানি। তবে এক্সপার্ট সাতারু না।



প্রশ্ন-৯: হরতালে গাড়ি ভাংচুর বা ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া এর ভিত্রে পড়ে দৌড়ে বেচেছেন কিনা ?

অপ্সরাপু: না কখনো পড়িনি। হরতালের দিন আমি জীবনেও বাইরে যাই নি। অনেককে অফিসে যেতে হয় হরতালের মাঝে কিন্তু আমিতো স্কুলে চাকরি করি, আর হরতাল মানেই স্কুল বন :)

নাফিস ইফতেখার: চাকরী নেয়ার পর বেশ ক’বার হরতালের গণ্ডগোলে পড়ার অভিজ্ঞতা হয়েছে। আর বাসার পাশেই শেয়ার বাজার হওয়ায় সেটার ধাওয়ায় কয়েকবার খেয়েছি।

একরামুল হক শামীম: হরতালে গাড়ি ভাংচুরের মধ্যে পড়িনি কখনও। ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার মধ্যে পড়েছিলাম একবার। ক্রিকেট খেলাকে কেন্দ্র করে বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই ডিপার্টমেন্টের ছাত্রদের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া হয়েছিল। তবে সেটা সিরিয়াস পর্যায়ে যায়নি।


প্রশ্ন-১০: গাছে উঠতে জানেন কিনা ?

অপ্সরাপু: হ্যা.... গাছে ওঠা খুব মজার। উঠতাম ছোটবেলায়, কিন্তু আমার নানী আমাকে 'গেছো মেয়ে' বলেছিল, তাই আর রাগ করে উঠিনা। গেছো পেত্নী হব নাকি :)

নাফিস ইফতেখার: উঠতে জানি কিনা জানি না, তবে উঠেছি।

একরামুল হক শামীম: গাছে উঠতে জানি। স্কুল থেকে ফিরে পেয়ারা গাছে উঠে বসে বসে পেয়ারা খাইতাম।


প্রশ্ন-১১: স্টুডেন্ট লাইফে কখনো স্কুল পালিয়েছেন কিনা ?

অপ্সরাপু: স্কুলে পালাইনি তবে কলেজ লাইফের কথা জিজ্ঞাসা করো না।

নাফিস ইফতেখার: স্কুল কখনো পালাইনি, কলেজ পালিয়েছি।

একরামুল হক শামীম: স্কুল পালানো হয়নি কখনও। কেন জানি! তবে স্কুলে ক্লাসের ক্যাপ্টেন ছিলাম। সেটাও একটা কারণ হতে পারে। তবে স্কুল পালানোর চেষ্টা দুয়েকবার যে করিনি তা নয়। সফল হতে পারিনি।
:::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::

তাদের জন্মদিনে আবারো জানাই অনেক অনেক প্রাণঢালা শুভেচ্ছা।

::::::::::::::::::::::::: শুভ জন্মদিন :::::::::::::::::::::::::::::

তাদের জন্য নিচের গানটি উৎসর্গ করছি



::::::::::::::********:::::::::::::::::::
সর্বশেষ এডিট : ১৭ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:২৭
৫৩টি মন্তব্য ৪১টি উত্তর পূর্বের ৫০টি মন্তব্য দেখুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

হার জিত চ্যাপ্টার ৩০

লিখেছেন স্প্যানকড, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



তোমার হুটহাট
চলে আসার অপেক্ষায় থাকি
কি যে এক ছটফটানি
তোমার ফিরে আসা
যেন প্রিয় কারো সনে
কোথাও ঘুরতে যাবার মতো আনন্দ
বারবার ঘড়ি দেখা
বারবার অস্থির হতে হতে
ঘুম ছুটে... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবনাস্ত

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৪৪



ভোরবেলা তুমি নিশ্চুপ হয়ে গেলে একদম,
তোমার বাম হাত আমার গলায় পেঁচিয়ে নেই,
ভাবলাম,তুমি অতিনিদ্রায় আচ্ছন্ন ,
কিন্তু এমন তো কখনো হয়নি
তুমি বরফ জমা নিথর হয়ে আছ ,
আমি... ...বাকিটুকু পড়ুন

যে দেশে সকাল শুরু হয় দুর্ঘটনার খবর দেখে

লিখেছেন এম ডি মুসা, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:১১

প্রতি মিনিটে দুর্ঘটনার খবর দেখে অভ্যস্ত। প্রতিনিয়ত বন্যা জলোচ্ছ্বাস আসে না, প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার খবর আসে। আগে খুব ভোরে হকার এসে বাসায় পত্রিকা দিয়ে যেত। বর্তমানেও প্রচলিত আছে তবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের দাদার দাদা।

লিখেছেন নাহল তরকারি, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৫৫

বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১, ০৮ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী।

আমার দাদার জন্মসাল আনুমানিক ১৯৫৮ সাল। যদি তার জন্মতারিখ ০১-০১-১৯৫৮ সাল হয় তাহলে আজ তার বয়স... ...বাকিটুকু পড়ুন

জেনে নিন আপনি স্বাভাবিক মানুষ নাকি সাইকো?

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:১৮


আপনার কি কারো ভালো সহ্য হয়না? আপনার পোস্ট কেউ পড়েনা কিন্তু আরিফ আর হুসাইন এর পোস্ট সবাই পড়ে তাই বলে আরিফ ভাইকে হিংসা হয়?কেউ একজন মানুষকে হাসাতে পারে, মানুষ তাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×