somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

দার্জিলিং ভ্রমণ/ পর্ব-০২

২৭ শে আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:৪৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

পরদিন ভোর ৭ টায় প্রথমে ঘুম ভাঙল আমার বউ এর। ও আমাকে টেনে তুললো, বললো
“চলো একসাথে দার্জিলিং শহর দেখি।“আমি উঠলাম, জানলার পর্দা সরালাম... না এখনি আপনাদের কোন অসাধারণ দৃশ্যের বর্ণনা দিতে পারছি না। আমরা দেখলাম উঁচু উঁচু building এর এক জনবহুল পাহাড়ি বসতি। কিন্তু মেঘ আর কুয়াশার চাদরে তার বেশিরভাগই ছিলও অদৃশ্যমান। আমাদের দুজনের মনটাই একটু খারাপ হলো । আকাশ কি পরিষ্কার হবে না? আমরা ফ্রেশ হয়ে নাসির ভাইদের রুম নক করতেই ওনারা বের হলেন। সবাই মিলে গেলাম পাশের সেই হোটেল এ breakfast সারতে। শুরু হলো অঝোর ধারায় বৃষ্টি। আমরা মন খারাপ করে নাস্তা সারলাম। আমি আর আমার বউ net ঘেঁটে যতটা জেনেছিলাম যে September to January ওদের weather clear থাকে। তাহলে ঘটনা কি? জিজ্ঞেস করতেই বলল দার্জিলিং এর weather totally unpredictable. কিছুই বলা যায় না। এখানে কোন September to January বলে কোন কথা নাই। আপনার ভাগ্য সহায়ক হতে হবে। যদি শীতে আসেন তাহলে ঠাণ্ডায় টিকতেই পারবেন না, আর other time e চলবে তুমুল বর্ষণ। এর ফাঁকে ফাঁকে কখনও বা দুই এক দিন আবার কখনও বা সপ্তাহ খানেক সূর্যের মুখ একটু দেখা যায়। আর সেই সময় যদি ভাগ্যগুনে আপনি আসেন তাহলেই আপনি দেখতে পাবেন দার্জিলিং এর আসল রূপ। এসব শুনে আমরা বেশ ভালো করেই বুঝলাম যে আমরা সেই কপাল নিয়ে আসি নাই। সুতরাং এই weather কে accept করেই আমাদের দার্জিলিং এর সৌন্দর্য উপভোগ করতে হবে। আমার বউ অবশ্য ঢাকা থেকে ছাতা আর rain coat সাথে করে নিয়ে গিয়েছিল। তাই আমরা পুরোদমে প্রস্তুত হয়েই বের হয়ে গেলাম ।

হোটেল থেকে তোলা ছবি দার্জিলিং শহর, রাস্তার ঐ পারে স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়া, বৃটিশ আমলের বিল্ডিং

শুরু হলো আমাদের প্রথম দিনের যাত্রা। একটা ৯ সিটের মাইক্রোবাস ঠিক করে আমরা প্রথমেই রওনা দিলাম রক গার্ডেন এর উদ্দেশ্যে। তখন বৃষ্টি নাই, আকাশ মোটামুটি পরিষ্কার । হাল্কা হাল্কা মেঘ ভেসে যাছে আমাদের পাশ দিয়ে। আজ আমাদের প্লানে আছে- রক গার্ডেন, Himalayan Mountaineering Institute (HMI), Golden Pagoda দেখা। Net ঘেঁটে এই ট্যুর প্লান আমার বউ এর করা। Tour Plan যত নিখুঁত হবে, আপনার total journey টাও তত smooth হবে। অনেকে বলবেন প্যাকেজ ট্যুর তো পাওয়াই যায়। আপনাদের সবাইকে বলে রাখি প্যাকেজ ট্যুরে অনেক সীমাবদ্ধতা থাকে, যেমন আপনাকে ঐ কোম্পানী যেখানে নিয়ে যাবে, যতক্ষন দেখাবে ততক্ষণই কোন সাইট দেখতে হবে। তাই আমরা প্যাকেজ prefer করি না। কাজেই কোথায় ঘুরব এসব প্ল্যান আমার বউ করেছিল। আর আমাদের সাথে থাকা family দুইটা ছিল খুব ভদ্র ( এটা খুব important) । তারাও মেনে নিচ্ছিল আমাদের ঘুরার সূচী। হোটেল রাই আপনাকে সাহায্য করবে গাড়ি ঠিক করে দিতে।

যাই হোক, সবার আগে আমরা গেলাম রক গার্ডেন এ। বিশাল এই গার্ডেন এর অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো এর ভিতরের সুবিশাল ঝরনা। ঝরনা ঘেঁষে ছবি তুললাম। না দেখলে বুঝবেন না এর সৌন্দর্য । এখানে ভাড়ায় এদের স্থানীয় পোশাক পরার ব্যবস্থা আছে। আমি আর আমার বউ গোর্খা সাজে ফটোসেশনে মেতে উঠলাম। এই রক গার্ডেন এ ঘুরে দেখতে দেখতে আমাদের প্রায় ১২ টা- সাড়ে ১২ টা মতো বেজে গেলো। আবার শুরু হল বৃষ্টি। দার্জিলিং এর স্থানীয়রা জুতা-স্যান্ডেলের মত ছাতা রাখে সাথে। আমাদেরও ছিল।


রক গার্ডেন


রক গার্ডেন

এরপর আমরা গেলাম Himalayan Mountaineering Institute (HMI) দেখতে। ও ভালো কথা আকাশ কিন্তু এখন মোটামুটি পরিষ্কার। মাঝে মাঝে হাল্কা ঝিরি ঝিরি বৃষ্টি হছে, আমরা এই weather কেই আপন মনে করে পুরোদস্তুর আমাদের ঘোরাঘুরি চালিয়ে যাচ্ছি
।Himalayan Mountaineering Institute (HMI) হলো সেই Institute যেখানে পাহাড়ে ওঠার training দেয়া হয়। আমাদের মুসা ইব্রাহিম বা আরও যারা Everest জয় করল তাদের সবার first training institute এই HMI। এই institute এ সম্পূর্ণ ভাবে হাতেখড়ি নিয়ে তারপর দার্জিলিং এর আরও কিছু পাহাড়ে ওঠার practice করা হয়। আমরা যখন HMI যাই তখন ওখানে আরও কিছু team practice করছিল যারা next time Everest এর উদ্দেশ্যে রওনা দিবে। HMI এর পাশেই ওদের Museaum। এখানে Everest এর দারুণ সব ছবি আছে, আছে পাহাড়ে ওঠার সব জিনিস এর প্রদর্শনী। ছবি তোলা এই যাদুঘরে মানা। আমি তাও চেষ্টা করেছিলাম।

HMI বিল্ডিং এর এই ছবি অনেকেই দেখেছেন আশা করি পত্রিকাতে




ছবি তোলা মানা, কিন্তু আমি তো বাংগালী ;) । মোবাইলে তুলে ফেললাম।

HMI থেকে তোলা দার্জিলিং শহরের একাংশের ছবি

এছাড়া এখানে একটা চিড়িয়াখানাও আছে, আমরা গেলাম, বেশ সুন্দর। পাহাড়ি কিছু প্রাণীসহ বেশ কিছু প্রাণী আছে এখানে। তখন ঘড়িতে বাজে প্রায় ৩ টা। পেটের ভেতর চো চো করছে। কিন্তু কোন ভালো হোটেল পাওয়া যাছে না। আমরা চিপস আর চাওমিন এর order দিলাম।

এই সময় নামলো বৃষ্টি। পাক্কা এক ঘণ্টা মূষলধারে বৃষ্টি হলো। আবার আকাশ যা তাই।
আমরা আবার কিঞ্চিৎ off হয়ে গেলাম। আসলে যতই হোক বৃষ্টিতে কোন tour করে কোন মজা নাই। আরও যদি সেটা হই পাহাড়ি এলাকা। যাই হোক গাড়িতে উঠে এবার রওনা হলাম Golden Pagoda দেখার উদ্দেশ্যে। Pagoda তে তখন প্রার্থনা চলছিলো। ঢং ঢং করে শব্দ হচ্ছে...। আমি এবং আমার বৌ কারোরই ওই পরিবেশ ভালো লাগছিল না। আমাদের টিম এর দুই মুরব্বী নাসের ভাই আর জামিল ভাই সিধান্ত নিলেন যে আজকে আর না , হোটেল এ ব্যাক করব। আমার ভালো লাগছিল না। মনে হচ্ছিল আরও কিছু দেখে নিতে পারলে ভালো হতো। কারন আকাশের যে অবস্থা তাতে আগামীকাল আমরা বের হতে পারব কিনা আমার সন্দেহ হচ্ছিল। আমি ড্রাইভার কে জিজ্ঞেস করলাম এখানে আশে পাশে আর দেখার মতো কি আছে? ও বলল Shahrukh Khan অভিনীত “Main Hoon Na” film এর shooting যেই St. Paul school এ হয়েছে ওটা এই এলাকা তেই। আমার বৌ এবার নাছোড়বান্দা, কারণ সে বাংলাদেশ থেকেই আমাকে বলে এসেছে পারলে এখানেও সে যাবে। সে যাবেই, ওর সাথে সাথে দেখি দুই ভাবি ও যাবেন St. Paul school দেখতে। ড্রাইভার চলল আরও প্রায় হাজার ফুট উচুতে । দার্জিলিং এর সবচেয়ে উঁচুতে অবস্থিত school এটা। আমরা পৌছালাম St. Paul school এর গেটে। বিশাল compound, দেখার মতো রাজকীয় এক স্কুল। আমার বৌ আর ভাবীরা মহা আনন্দিত। Shahrukh Khan কোনখান দিয়ে হেটে গেছে, কোনখান দিয়ে দৌড় দিয়েছে মোটামুটি মুখস্ত বলে দিচ্ছে তারা। St. Paul school কে পিছনে ফেলে আমরা এই প্রথম একটা group photo তুললাম। কোন প্যাকেজ ট্যুর কিন্তু এই সাইট টি অফার করে না। এজন্য আমি আবার বউ কে ধন্যবাদ দেই যে সে আসলে যেতে না চাইলে আমি এত সুন্দর একটা জায়গা দেখতাম না। অত উপরে এত চমতকার স্কুল। আর যারা এই ছবিটা দেখেছেন তাদের কাছে মনে হবে আরে এই তো এখানেই তো শাহরুখ আর যায়েদ খান পড়ে। তবে স্কুল তার মাঠে ঢুকতে পারলেও ভিতরে যেতে পারবেন না। আমি সবাইকে বলব যারা দার্জিলিং যেতে চান, এই জায়গাটা মিস্‌ করবেন না।

এই সেই St. Paul school এর মাঠ যেখানে ছবির অনেক অংশের স্যুটিং হয়েছে, গান এর শ্যুটিং হয়েছে আর ঐ সেই বিল্ডিং এর ছাদ যেখানে শাহরুখ আর সুনীল মারামারি করেছিল

প্রথম দিনের ঘোরাঘুরি শেষ করে আমরা হোটেল এ ফিরলাম প্রায় ৬ টার দিকে। এখন যার যার মতো ঘোরাঘুরি করবে । আমরা দুজন রুম থেকে বের হলাম মাগরিব এর নামাজ পড়ে। খিদেয় পেট চো চো করছে। আমরা আস্তে আস্তে হাটা শুরু করলাম। বেশ খানিকটা যাওয়ার পর একটা হোটেল পেলাম বেশ বড়। ভালই ভিড় ও ছিলো। এই হোটেল এর নাম ছিলও “Hasty Tasty”. এটা দার্জিলিং এর অন্যতম renowned hotel. আমরা হোটেল এ ঢুকে বসলাম। তখন সবে মাত্র সন্ধ্যে হয়েছে। হোটেল এর মালিক মনে হয় গোড়া হিন্দু। উনি খড়ম পরে হাতে কাসার বাটিতে পানি নিয়ে বিড় বিড় করে কি যেন পড়ছে আর সেই পানি ছিটাচ্ছে। উনি সারা হোটেল তিন চার বার চক্কর দিলেন। এরপর ঢুকলেন ছোট একটা রুম এ যেখানে শুধু দেবদেবীর পোস্টার আর মূর্তি। এই পর্ব শেষ হতে না হতেই স্পীকার এ জোরে ছাড়া হলোও “ওম নম নম...” গান। উফ সে কি অত্যাচার। আর এই সব ঘটনা যতক্ষণ ধরে চলছে ততক্ষণ পর্যন্ত ওরা আপনাকে কিছুই serve করবে না। একটা সময় আমরা মুকতি পেলাম, আমাদের খাবার আসল। সেই খাবার যে কি tasty তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। আমরা একটু আগের সব যন্ত্রণা ভুলে গেলাম। এই হোটেলটা ১০০% ভেজিটেরিয়ান, নন-ভেজদের কোন চান্স নাই। আমরা মম ( এটা অবশ্যই খাবেন, হালাল যারা খাবেন তারা ভেজ মম খাবেন, আমরা চিকেন খাই নাই, ভেজ খেয়েছি, চিকেন মম অন্য হোটেলে পাবেন) নামের একটা আইটেম খেয়েছিলাম। আমাদের কুলি পিঠার মতো দেখতে ভিতরে সবজির পুর দেয়া। মোটামুটি ভালই নাস্তা করে আমরা হাল্কা ঘোরাঘুরি করলাম। ওদের দোকান পাট এ ঢুকলাম। আশেপাশের বেশিরভাগ দোকান হলো গরম কাপড়ের- সোয়েটার, শাল এইসব আর কি। আমার আম্মার জন্য একটা শাল কেনা হলো। আমরা ঘুরতে ঘুরতে Mall চত্তরে চলে গেলাম। এটা হলো একটা খোলা জায়গা যেখান থেকে পুরো দার্জিলিং শহর টা দেখা যায়। তবে সেটা দিনের বেলা রৌদ্রজ্জল আবহাওয়া হতে হবে। ততক্ষণে প্রায় ১০ টা বাজে। আমরা আবার হোটেল এর পথ ধরলাম। এই সব ঘোরাঘুরি ছিলো আমাদের হোটেল থেকে walking distance এর মধ্যে।

Mall চত্বর, কুকুরগুলো দেখুন,
ভাস্কর্য টা এক কবির, নাম মনে নাই

এর মধ্যে চলে গেল কারেন্ট। দার্জিলিং এর রাস্তাতে কিন্তু মোটা মোতা কুকুর ঘোরে, ভয় পাওয়ার কিছু নাই। আমার বউ অবাক করে একটা হ্যালোজেন টর্চ বের করল, এই জিনিস তা ব্যাপক কাজে আসল অন্ধকার পাহাড়ী রাস্তাতে পথ চলতে। আমি বল লাম, ট্যুর প্ল্যান তো সেইরকম করছ, কোন জিনিস বাদ নাই আনতে। আসলে এসব টুকিটাকি জিনিস কিন্তু নেয়া খুব দরকার। ওখানে থেকেও কিনতে পারবেন, কিন্তু কি দরকার।শুধু শুধু পয়সা নষ্ট।


এশার নামাজ পড়ে খাওয়ার জন্য পাশের সেই হোটেল পার্ক ( দারুণ কিন্তু একটু expensive) এ যাব। দেখি নাসের ভাই আর জামিল ভাইরাও রেডি। একসাথে সব খেলাম রাতের ডিনার সারতে। এর মধ্যে আবার বৃষ্টি শুরু হলো। আমরা প্রচণ্ড ঠাণ্ডায় গরম গরম ভাতের সাথে সবজি, ঘন ডাল, মাছ খেলাম। এদের রান্না এতই মজাদার ছিলো যে আমরা পুরো tour এ ওদের দোকানেই খেয়েছি। আর রেস্টুরেন্ট ছিল একদম হোটেল এর পাশে। তাই expensive হলেও এই আরামটুকু করতাম।

এর মধ্যেই বৃষ্টির পরিমান আরও বাড়ল। আমরা পুরোদস্তুর শীতের কাপড় পরা। ঠাণ্ডায় ঠক ঠক করে কাঁপছি। তাপমাত্রা ৫ ডিগ্রী সেলসিয়াস হবে। খেয়ে হোটেল যখন ফিরলাম তখন ঘড়িতে ১১.৩০ টার মতো বাজে। কালকের দিনের planning কি করব বুঝতে পারছি না। আমাদের ইছহা ছিলও 2nd দিনের প্লান শুরু করব Tiger Hill থেকে। Tiger Hill হলো top most place of Darjeeling, যেখান থেকে sunrise দেখা যায় এবং দেখা যায় কাঞ্চননজংঘা। সূর্যের আভায় বরফের পাহাড় গুলো কে golden মনে হয়। দার্জিলিং এর সবচেয়ে মোহনীয় দৃশ্য এটা। কিন্তু এই দৃশ্য দেখার জন্য আপনাকে অতিরিক্ত মাত্রায় সৌভাগ্যবান হতে হবে। অনেকে ৭-৮ বার এসেও দেখতে পায় না। আবার অনেকে একবারেও পেয়ে যায়। আমরা যেই weather এ আসছি, তাতে দেখার কোনই chance নাই।
Tiger Hill এ যেতে ঘণ্টা দেড়েকের মতো লাগবে, সুতরাং রওনা হওয়া লাগবে ভোর ৪ টায় বা আরেকটু আগে। প্রচণ্ড বৃষ্টি দেখে আমরা ওখানে যাওয়ার চিন্তা বাদ দিলাম। তাও হোটেলের এক ছেলেকে বললাম ৩.৩০ এ ডেকে দিতে। Weather ভালো থাকলে যাওয়া যাবে। ঠিক ৩.৩০ টায় intercom বেজে উঠলো তখন পুরদোমে ঝড় বৃষ্টি হছহে। । আমি নাসের ভাই আর জামিল ভাই তিন সদস্য বিশিষ্ট টিম গঠন করে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিলাম।
১৩টি মন্তব্য ১১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

রাফসান দ্য ছোট ভাই এর এক আউডি গাড়ি আপনাদের হৃদয় অশান্ত কইরা ফেলল!

লিখেছেন ব্রাত্য রাইসু, ১৫ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৫২

রাফসান দ্য ছোট ভাইয়ের প্রতি আপনাদের ঈর্ষার কোনো কারণ দেখি না।

আউডি গাড়ি কিনছে ইনফ্লুয়েন্সার হইয়া, তো তার বাবা ঋণখেলাপী কিনা এই লইয়া এখন আপনারা নিজেদের অক্ষমতারে জাস্টিফাই করতে নামছেন!

এই... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঁচতে হয় নিজের কাছে!

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৫ ই মে, ২০২৪ সকাল ১১:২৮

চলুন নৈতিকতা বিষয়ক দুইটি সমস্যা তুলে ধরি। দুটিই গল্প। প্রথম গল্পটি দি প্যারবল অব দ্যা সাধু।  লিখেছেন বোয়েন ম্যাককয়। এটি প্রথম প্রকাশিত হয় হার্ভার্ড বিজনেস রিভিউ জার্নালের ১৯৮৩ সালের সেপ্টেম্বর-অক্টোবর সংখ্যায়। গল্পটা সংক্ষেপে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার অন্যরকম আমি এবং কিছু মুক্তকথা

লিখেছেন জানা, ১৫ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৬



২০১৯, ডিসেম্বরের একটি লেখা যা ড্রাফটে ছিল এতদিন। নানা কারণে যা পোস্ট করা হয়নি। আজ হঠাৎ চোখে পড়ায় প্রকাশ করতে ইচ্ছে হলো। আমার এই ভিডিওটাও ঐ বছরের মাঝামাঝি সময়ের।... ...বাকিটুকু পড়ুন

নিউ ইয়র্কের পথে.... ২

লিখেছেন খায়রুল আহসান, ১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০২


Almost at half distance, on flight CX830.

পূর্বের পর্ব এখানেঃ নিউ ইয়র্কের পথে.... ১

হংকং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্লেন থেকে বোর্ডিং ব্রীজে নেমেই কানেক্টিং ফ্লাইট ধরার জন্য যাত্রীদের মাঝে নাভিশ্বাস উঠে গেল।... ...বাকিটুকু পড়ুন

সামুতে আপনার হিট কত?

লিখেছেন অপু তানভীর, ১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০৩



প্রথমে মনে হল বর্তমান ব্লগাদের হিটের সংখ্যা নিয়ে একটা পোস্ট করা যাক । তারপর মনে পড়ল আমাদের ব্লগের পরিসংখ্যানবিদ ব্লগার আমি তুমি আমরা এমন পোস্ট আগেই দিয়ে দিয়েছেন ।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×