১) ভ্যাট চালান (মূসক-১১ ও মূসক-১১/ক) ছাড়া পণ্য পরিবহন করা
২) ডুপ্লিকেট বা নকল ভ্যাট চালান ব্যবহার করা
৩) একই ভ্যাট চালান একাধিক বার ব্যবহার করা
৪) পণ্য বিক্রির তথ্য বিক্রয় রেজিস্ট্রারে সঠিক উল্লেখ না করা
৫) পণ্যের তথ্য আংশিকভাবে লিপিবদ্ধ করা
৬) হিসাবযন্ত্র বা ইলেকট্রনিক ক্যাশ রেজিস্ট্রার (ইসিআর) ও পয়েন্ট অব সেল (পিওএস) মেশিন ব্যবহার না করা
৭) ইসিআর এবং পিওএস নষ্ট করে রাখা।
৮) নিজস্ব বিক্রয় ভাউচার ব্যবহার ও ভোক্তাদের কাছ থেকে ভ্যাট আদায় করে তার একটি বড় অংশ সরকারি কোষাগারে জমা না দেওয়া
৯) সময়মতো বিক্রয় ভাউচার প্রদান না করা
১০) সেবা খাতের হোটেল, রেস্টুরেন্ট, চাইনিজ রেস্তোরাঁ, ফাস্টফুডের দোকান, ক্যাটারিং সার্ভিসং, বিরিয়ানি হাউস, বিউটি পার্লার, মিষ্টির দোকান, ডেকোরেটর ইত্যাদি প্রতিষ্ঠান প্রতিদিনের বিক্রয় তথ্য ছোট ছোট কাঁচা স্লিপে রাখে, এই তথ্যপ্রমাণাদি যাতে খুঁজে না পাওয়া যায়— সে জন্য লুকিয়ে রাখেন ব্যবসায়ীরা
বোনাস: ক্রয়-বিক্রয় রেজিস্ট্রার ও ভ্যাট চালানসহ কোনো ধরনের হিসাব এবং দলিলাদি ব্যবহার বা সংরক্ষণ না করা।
[link|http://www.bd-pratidin.com/last-page/2016/01/16/121150#sthash.yUFYDBoy.dpuf|তথ্যসূত্র
বাংলাদেশের প্রতিদিনের শেষ পৃষ্ঠার এই রিপোর্টটির টাইটেল বদলে ব্লগপোস্ট করলাম
সর্বশেষ এডিট : ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:২২