
ড. ইউনূন মাত্র কয়েকদিন হলো অর্থাৎ গতে ৮ আগাস্ট শপথ নিয়ে কাজ শুরু করেছেন ১১ আগস্ট এরই মধ্যে শুরু হয়েছে চাই চাই যেটা নিঃসন্দেহে সুদূরপ্রসারী যড়যন্ত্রেরই অংশ যা পরিচালিত হচ্ছে গণহত্যাকারী হাসিনা ও ভারত থেকে। এই চাই চাই পার্টিরা গত ১৫ বছর বিভিন্ন ভাবে আওয়ামী প্রশাসনের অধীনে লুটেপুটে খেয়েছে। এখন এরাই সচিবালয়সহ সরকারের বিভিন্ন সেক্টরে কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারীরা অর্ধশতাধিক সংগঠনের ব্যানারে অন্তহীন বিভিন্ন দাবি দাওয়া নিয়ে মাঠে নেমেছে। যেটা নিঃসন্দেহে ষড়যন্ত্র ছাড়া কিছু নয়।
গত কয়েকদিনে নতুন সরকারকে অস্থিতিশীল করতে ভারতের সংখ্যালঘু নির্যাতন, জুডিশিয়াল ক্যু, ১৫ আগস্টের ঢাকায় ১০ লাখ লোক নামানোর ষড়যন্ত্র কার্ড ব্যর্থ হয়েছে। ১৫ বছর ধরে আওয়ামীকরণ প্রশাসনে কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের দিয়েই এখন দাবি আদায়ের নামে অস্থিরতা সৃষ্টির চক্রান্ত চলছে। এরই মধ্যে গতকাল ২০ আগস্ট হাজার দুয়েক ছাত্রের দাবির মুখে এইচএসসি ও সমমানে পরীক্ষা না নেয়ার অন্তর্বর্তী সরকারের জন্যে তো বটেই দেশবাসীর জন্য অশনি সংকেত। এখন প্রশ্ন হলো এরা সচিবালয়ে ঢুকলো কীকরে? এ অবস্থায় সরাকার যদি সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে দুর্বলতা দেখায় তাহলে যারা ইতিমধ্যেই আরো চাই আরো চাই বলে আন্দোলনে নামা সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা সরকারকে দাবি আদায়ে আরো চেপে ধরবে।
বর্তমান প্রশাসনের ভিতরে মুজিববাদী আওয়ামী লীগ দলদাস আমলা-পুলিশদের নিয়ন্ত্রণ অর্থাৎ আওয়ামী লীগের ১৫ বছরের জঞ্জাল দূরীকরণ এবং দেশে সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা এবং দেশ পুনর্গঠনে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের প্রয়োজন হবে এ্যাবসুল্যুট পাওয়ার ব্যবহার করা। দিল্লির ষড়যন্ত্র ঠেকিয়ে প্রশাসনে নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা সময়ের দাবি এবং প্রয়োজন আরো কঠোরতা।
গণহত্যাকারী হাসিনার ষড়য়ন্ত্র রুখতে ড. ইউনূসের পাশে ছাত্ররা ছাড়াও দেশের ১৭ কোটি মানুষ রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে জাতিসংঘ, য্ক্তুরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ আন্তর্জাতিক মহল।
এখান থেকে সংকলিত।
সর্বশেষ এডিট : ২২ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:১৮

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



