
আপনাদের কি মনে আছে সাইফ আলী খানের ওপর হামলার কাহিনী? নিশ্চয় মনে আছে। এখানেও ভারত একটি গেম খেলতে চেয়েছিল কিন্তু দাবার চালটা সঠিকভাবে চালতে পারিনি তাই তাদের দূরভিসন্ধি ফাঁস হয়ে গেল। যখন সাইফ আলী খানের ওপর হামলা হলো তখন ভারতীয় পুলিশ বলে দিলো যে হামালাকারী শেহজাদ বাংলাদেশের নাগরিক এবং সে ৬ মাস আগে বাংলাদেশে থোক মুম্বাইয়ে যায় এবং নাম পাল্টে বিজয় দাস হয়ে একটি হাউজিং কোম্পানিতে চাকরি করে। আবার পরে বলে সে এক ডান্স বারে কাজ করে।
অপরদিকে শেহজাদের আইনজীবী বলেন শেহজাদ যে বাংলাদেশি এর পক্ষে কোনো প্রমাণ পুলিশের কাছে নেই তারমানে হলো সে ভারতের নাগরীক।
এদিকে এনডিটিভির এক খবরে বলা হয়েছে যে, বলিউড তারকা সাইফ আলী খান ও কারিনা কাপুরের বাড়ি থেকে হামলাকারীর যে ১৯টি ফিঙ্গারপ্রিন্ট পাওয়া গেছে, পুলিশের পরীক্ষায় সেগুলোর সঙ্গে গ্রেপ্তার হওয়া কথিত বাংলাদেশি শরিফুল ইসলাম শেহজাদের আঙুলের ছাপের কোনো মিল পাওয়া যায়নি।
শরিফুল ইসলাম শেহজাদকে বাংলাদেশী এবং হামলকারী প্রমানে ব্যর্থ হওয়ায় ভারতের আরো একটি দূরভিসন্ধি ব্যর্থ হয়ে গেলো; ভারত চেষ্টায় ছিল আবারো বাংলাদেশকে হাসিনার মতো জঙ্গিরাস্ট্র হিসেবে বিশ্বব্যাপী প্রচার করা ও চাপে ফেলার।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


