
(তথ্যসূত্র : বীর মুক্তিযোদ্ধা বীর বিক্রম কর্ণেল অলি আহমদ)
১৯৭১ সালে দীর্ঘ ৯ মাস পাক হানাদার বাহিনীর সংগে যুদ্ধ করে আমাদের এই দেশ স্বাধীন হয়েছে। দেশে আপামোর জনতা কোন না কোন ভাবে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সাহায্য সহযোগীতা করেছে, রাজাকাররা বাদে। শহীদ হয়েছে প্রায় লক্ষের কাছাকাছি লোক, ইজ্জত হারিয়েছে কয়েকশত মা-বোন। আজ যাদের রক্তের বিনিময়ে দেশ স্বাধীন হয়েছে তাদের কোন নাম গন্ধও নেই কিন্তু ঠিকই শেখরা দিব্যি ব্যবসা করে খাচ্ছিল। ব্যবসা করতে করতে ব্রিটিশ বেনিয়া রবার্ট ক্লাইভের মতো এদেশের সম্পদ সেই ব্রিটিশ ও আমেরিকায় পাচার করা শুরু করলো।
যুদ্ধের আগ মূহুর্ত্বে শেখ সাহেব তাজ উদ্দিনের সংগে না পালিয়ে পাক সেনাদের হাতে ধরা দিলেন এবং পাকিস্তানে গিয়ে বকরি ও ছাগলের মাংস খেয়ে দিব্বি সময় কাটিয়ে দিলেন। এদিকে বড় ব্যবসায়ি অর্থাৎ আম্লিগের সাঙ্গপাঙ্গরা পালিয়ে কলকাতায় আশ্রয় নিলো; সেখানে তারা মদ, নারী, ভোগ বিলাশে সময় পার করতে লাগলো। ঘরে শুয়ে বসে তাদের ফেভারিট হেমা মালিনির জমজমাট নাচ দেখে সময় কাটলো। অন্যদিকে দেশে আমজনতা যুদ্ধে নাকাল।
শেখ সাহেবকে মাসে মাসে পাক সরকার ১৫০০ টাকা করে ভাতা দিতো তা দিয়ে তার পরিবার ভালো ভাবেই চলছিল । হাসিনা পুত্র জয়ের জন্মের সময় ক্যান্টনমেন্টে নেওয়া হলো, সেনা হাসপাতালে জয়ের জন্ম হলো।
মালিনির জমজমাট নাচ দেখে এখন তারা বীর মুক্তিযোদ্ধা!
সর্বশেষ এডিট : ২১ শে আগস্ট, ২০২৫ দুপুর ২:৫৩

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




