
একজন জান্নাত আরা হেনরী যিনি পেশায় ছিলেন শিক্ষিকা। সিরাজগঞ্জের সবুজ কানন উচ্চবিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা। ২০০৮ সালে সিরাজগঞ্জের সবুজ কানন উচ্চবিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা থেকে সরাসরি সংসদ নির্বাচনের দলীয় মনোনয়ন পেয়ে আলোড়ন সৃষ্টি করলেও তিনি পরাজিত হন। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর ২০০৯ সালে সোনালী ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের সদস্য হিসেবে নিযুক্ত হন জান্নাত আরা হেনরী। তখন ব্যাংকের ঋণ কেলেঙ্কারিসহ নানা ঘটনায় আলোচনায় আসে তাঁর নাম। এর মধ্যে আলোচিত ছিল হল-মার্ক কেলেঙ্কারি।
এর পরের গল্প........
২০০৮ সালে শিক্ষকতা পেশায় মাসে ১০ হাজার টাকা বেতনে বছরে আয় ছিল ১ লাখ ২০ হাজার টাকা। কৃষি থেকে আয় বছরে দুই হাজার টাকা। অর্থাৎ তার বছরে আয় ছিল ১ লাখ ২২ হাজার টাকা। ২০২৪ সালের নির্বাচনী হলফনামায় তিনি সম্পদ দেখান ৬৬ কোটি টাকার। হেঁটে স্কুলে যেতেন এখন তার বর্তমানে রয়েছে ৯টি বিলাসবহুল গাড়ি।
হেনরীর স্বামী শামীম তালুকদার লাবুর ২০০৮ সালে ৭ লাখ টাকার সম্পদ ছিল। আর ২০২২ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত তার সম্পদের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯ কোটি ৫১ লাখ ৫৫ হাজার ৩৭০ টাকা। সিরাজগঞ্জে হেনরী ও তার স্বামীর ১৬টি বাড়ি, ২টি রিসোর্ট, একটি গরুর খামারসহ কয়েক হাজার শতাংশ কৃষি ও অকৃষি জমি রয়েছে। এ ছাড়া ঢাকার মিরপুরে ফ্ল্যাট ও জমি আছে। আছে ১০০ ভরি স্বর্ণালঙ্কার।
এগুলো সবই তাদের প্রদর্শিত আয়। অপর দিকে অপ্রদর্শিত আয় ........
হেনরীর ৩৫টি ব্যাংক অ্যাকাউন্টে ২ হাজার ২ কোটি ৬৬ লাখ ৬৬ হাজার ৫৭৭ টাকার লেনদেন করেছেন সেই সংগে ডলার একাউন্টে লেনদেন করেছেন ১৩ কোটি ৭৮ লাখ ৪৬ মার্কিন ডলারে। হেনরীর স্বামী শামীম তালুকদার লাবুর ১৪টি ব্যাংক হিসাবে ৩০৬ কোটি ৬৭ লাখ ৬৯ হাজার ৮৬০ টাকার লেনদেন হয়েছে। এখানে দেখতে পারেন।
আম্লিগ এক বিষ্ময়কর যন্ত্র রাজাকার ইনপুট দিলে মুক্তিযোদ্ধা বের হয় ফকির ইনপুট দিলে হাজার কোটি টাকার মালিক বের হয়। কু*ত*তা লীগ বলবে এগুলো রাজনৈতিক হয়রানি অথবা সবই ভুয়া।
সর্বশেষ এডিট : ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:৫২

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



