
বেশ কিছু দিন ডাকসু নিয়ে দেশে বিশাল মাতামাতি দেখা গেলো মনে হলো ডাকসুই সবকিছু। সে যাইহোক ডাকসুর মুল উদ্দেশ্য হওয়ার কথা ছিল ছাত্রছাত্রীদের অধিকার আদায়, সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি, শিক্ষার মানোন্নয়ন, গবেষনার সুযোগ তৈরী ইত্যাদী ইত্যাদী বিষয়।
কিন্তু বাস্তবতা হলো বাংলাদেশর নষ্ট রাজনীতি আর ক্ষমতা চক্রের প্রথম ধাপ হচ্ছে ডাকসু সোজা করে বললে বলা যেতে পারে নষ্ট রাজনীতির প্রশিক্ষন কেন্দ্র হলো এই ডাকসু। এই ডাকসু থেকে বের হয়ে তারা রাজনীতিকে সেবা হিসেবে না নিয়ে পেশা হিসেবে নেবে এবং পরবর্তীতে দানবে রুপান্তরিত হবে। তাই মোটা দাগে বলা যেতে পারে ডাকসু ছাত্রছাত্রীদের তথা দেশের জন্য কল্যাণকর কিছু নয়। এটা আমার একান্তই ব্যক্তিগত মতামত।
ফেসিস্ট হাসিনাকে তাড়িয়ে তার স্বভুমে পাঠানোর পর আমজনতা সহ অনেকেই স্বস্তির নিশ্বাস ফেলেছিল এই বলে যে এবার হয়তো দেশ থেকে চাঁদাবাজী দূর হবে কিন্তু সে আশা দূরাশায় পরিনত হলো মাত্র কয়েক দিনের ব্যবধানে। যত্রতত্র তাদের চাঁদাবাজীর সংবাদ প্রকাশিত হতে লাগলো পেপার পত্রিকায়। মানুষ আবারো আতঙ্কিত হয়ে উঠলো। অবস্থা এমনই হয়ে উঠলো যে স্বয়ং তারেক রহমানও তাদেরকে থামাতে না পেরে বহিস্কার করতে থাকলেন।

এই চাঁদাবাজরা সেদিন মাত্র একটা বালুর ট্রাক সরাতে পারেনি খালেদা জিয়াকে বের হওয়ার জন্য এখন এরা বড্ড বিএনপিবাজ হয়ে গেছে! তাদের বিএনপিবাজ হওয়ার অন্যতম কারণ হলো চাঁদাবাজী। এই চাঁদাবাজীই হয়তো জামাত উত্থানের মূল কারণ হতে পারে।
সর্বশেষ এডিট : ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:১৫

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



