জীবন্ত একটা কঙ্কাল
ধীরে ধীরে ফিরে পাচ্ছে তার অস্তিত্ত।
এক টুকরো শুকনো জমি হয়ে উঠছে উর্বর ক্রমেই
প্রার্থনা ছিল অদৃষ্টের ভগবানের কাছে
ফিরিয়ে দাও উচ্ছ্বলতা, জীবনের বৈশিষ্ট্যতা।
যেকটা দিন বেঁচে আছি
কর্মময় জীবন অতিবাহিত করি
স্বপ্নময় জীবনের স্বাদ নেই
অদৃষ্টের সেই ভগবান! শুনেছি কি?
সেই জলভরা চোখের আকুতি
সেই নরম স্নিগ্ধ মনের অভিব্যক্তি
জানিনা! সত্যিই আমি তা জানি না!
অস্তিত্তের গভীরে গিয়ে মনের পরশ পাথরে হাত রেখে
ধীরে বলি, ভালো আছি এইতো, বেশ আছি
তখনই চিৎকার শুনি, ভেঙ্গে চুড়ে দাও সব
এই নীরবতা কর ভঙ্গ
জাগাও প্রানে উচ্ছ্বাস
তুমি পারবে, ঠিক পারবে!
প্রাণের আলোতে ভাসাও নিজেকে
নিজের অস্তিত্ত কর বিলীন
নব উচ্ছ্বাস আনো প্রানে
জাগাও ভালবাসা গহীন অস্তিত্তে।
সফেদ বিহঙ্গ