এই বাজারজাতকরণের যুগে
একজন কবিকে হতেই হয়
একজন বণিকের পা চাটা কিংবা মধ্যসত্ত্বভোগী।
সাহিত্য হয়তো অর্থ দিয়ে বিচার্য নয় কিন্তু অর্থই বাঁচিয়ে রাখে
একজন কবিকে।
কেননা মানুষ হিসেবে বেঁচে থাকতে খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান
একজন কবির ও প্রয়োজন হয়।
প্রয়োজনকে তো আর অস্বীকার করা যায় না।
তাই হয়তো কবিত্বকে, সাহিত্যকে
অস্বীকার করা হয়।
আর কবি বেঁচাকেনার বাজারে
খুব সহজলভ্য পণ্য হয়ে ওঠেন।
বণিক শ্রেণী তাঁর তীর্যক হাসি দিয়ে দন্ত মূল দেখিয়ে বারেবারে বুঝিয়ে যান তারা কতটা শক্তিশালী।
শিল্প আর বেঁচে থাকে না। তাও কিছু কবি দাঁতে দাঁত কামড়ে পড়ে থাকেন। কিছু দ্ব্যর্থহীন স্বপ্ন নিয়ে। হয়তো এটাই কবিদের নিয়তি। আর নিয়তিকে কে-ই বা পেরেছিল অস্বীকার করতে।